নিজস্ব প্রতিবেদক
যশোরে ২৯০টি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মধ্যে ৯৫টিই অবৈধ। ব্যক্তিমালিকানাধীন এসব চিকিৎসাকেন্দ্র ও রোগ নির্ণয়কেন্দ্র বন্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে জেলা
স্বাস্থ্য বিভাগ।
গত বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ৭২ ঘণ্টার (তিন দিন) মধ্যে সারা দেশের অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধের নির্দেশ দেয়। সে নির্দেশনা যশোরের সিভিল সার্জন দপ্তরও পেয়েছে।
ইতিমধ্যে ব্যবস্থা নিতে সিভিল সার্জন দপ্তর জেলা প্রশাসক বরাবর আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সহযোগিতা চেয়ে চিঠি দিয়েছে। ডেপুটি সিভিল সার্জন নাজমুস সাদিক রাসেল এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে চারটি নির্দেশনা দেওয়া হয়।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে অনিবন্ধিত বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করতে হবে। এ ধরনের প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এ কার্যক্রম চলমান থাকবে। এ কার্যক্রমে স্থানীয় প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করতে হবে।
এ ছাড়া যেসব প্রতিষ্ঠান নিবন্ধন নবায়ন করেনি, তাদের নিবন্ধন নবায়নের জন্য সময়সীমা বেঁধে দিতে হবে। সময়সীমার মধ্যে নবায়ন না করলে, ওই সব প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে।
একই সঙ্গে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে অপারেশনের সময় অ্যানেসথেসিয়া (অজ্ঞান) ও অপারেশন থিয়েটার চালু রাখার ক্ষেত্রে নিবন্ধিত চিকিৎসক থাকতে হবে। অন্যথায় এ ধরনের প্রতিষ্ঠান ও জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে নিবন্ধন বাতিলসহ কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
অপরদিকে যেসব প্রতিষ্ঠান নতুন নিবন্ধনের আবেদন করেছে, তাদের নিবন্ধন দেওয়ার কার্যক্রম দ্রুত শেষ করতে হবে। নিবন্ধন পাওয়ার আগে এসব প্রতিষ্ঠান কোনোভাবেই কার্যক্রম চালাতে পারবে না।
যশোর সিভিল সার্জন অফিস সূত্রে জানা গেছে, যশোর জেলা সদরসহ আটটি উপজেলায় সব মিলিয়ে ২৯০টি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে। এর মধ্যে ১১০টি ক্লিনিক এবং ১৮০টি ডায়াগনস্টিক ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে। যশোর সদরেই রয়েছে ৮৫টি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এ ৮৫টির মধ্যে ৫৫ টির কাগজপত্র সঠিক রয়েছে। আর জেলার ৯৫টি অনিবন্ধিত রয়েছে।
যশোরের ডেপুটি সিভিল সার্জন নাজমুস সাদিক রাসেল বলেন, ‘স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির স্বাক্ষরিত নির্দেশনা হাতে পেয়েছি। সিভিল সার্জন সরকারি সফরে আছেন। বিষয়টি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে জানানো হয়েছে।’
নাজমুস সাদিক রাসেল বলেন, ‘ইতিমধ্যে সিভিল সার্জনের নির্দেশক্রমে অবৈধ ও অনিবন্ধিত ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে জেলা প্রশাসক বরাবর আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সহযোগিতা চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ব্যবস্থা
নেওয়া হবে। ’
যশোরে ২৯০টি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মধ্যে ৯৫টিই অবৈধ। ব্যক্তিমালিকানাধীন এসব চিকিৎসাকেন্দ্র ও রোগ নির্ণয়কেন্দ্র বন্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে জেলা
স্বাস্থ্য বিভাগ।
গত বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ৭২ ঘণ্টার (তিন দিন) মধ্যে সারা দেশের অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধের নির্দেশ দেয়। সে নির্দেশনা যশোরের সিভিল সার্জন দপ্তরও পেয়েছে।
ইতিমধ্যে ব্যবস্থা নিতে সিভিল সার্জন দপ্তর জেলা প্রশাসক বরাবর আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সহযোগিতা চেয়ে চিঠি দিয়েছে। ডেপুটি সিভিল সার্জন নাজমুস সাদিক রাসেল এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে চারটি নির্দেশনা দেওয়া হয়।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে অনিবন্ধিত বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করতে হবে। এ ধরনের প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এ কার্যক্রম চলমান থাকবে। এ কার্যক্রমে স্থানীয় প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করতে হবে।
এ ছাড়া যেসব প্রতিষ্ঠান নিবন্ধন নবায়ন করেনি, তাদের নিবন্ধন নবায়নের জন্য সময়সীমা বেঁধে দিতে হবে। সময়সীমার মধ্যে নবায়ন না করলে, ওই সব প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে।
একই সঙ্গে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে অপারেশনের সময় অ্যানেসথেসিয়া (অজ্ঞান) ও অপারেশন থিয়েটার চালু রাখার ক্ষেত্রে নিবন্ধিত চিকিৎসক থাকতে হবে। অন্যথায় এ ধরনের প্রতিষ্ঠান ও জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে নিবন্ধন বাতিলসহ কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
অপরদিকে যেসব প্রতিষ্ঠান নতুন নিবন্ধনের আবেদন করেছে, তাদের নিবন্ধন দেওয়ার কার্যক্রম দ্রুত শেষ করতে হবে। নিবন্ধন পাওয়ার আগে এসব প্রতিষ্ঠান কোনোভাবেই কার্যক্রম চালাতে পারবে না।
যশোর সিভিল সার্জন অফিস সূত্রে জানা গেছে, যশোর জেলা সদরসহ আটটি উপজেলায় সব মিলিয়ে ২৯০টি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে। এর মধ্যে ১১০টি ক্লিনিক এবং ১৮০টি ডায়াগনস্টিক ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে। যশোর সদরেই রয়েছে ৮৫টি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এ ৮৫টির মধ্যে ৫৫ টির কাগজপত্র সঠিক রয়েছে। আর জেলার ৯৫টি অনিবন্ধিত রয়েছে।
যশোরের ডেপুটি সিভিল সার্জন নাজমুস সাদিক রাসেল বলেন, ‘স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির স্বাক্ষরিত নির্দেশনা হাতে পেয়েছি। সিভিল সার্জন সরকারি সফরে আছেন। বিষয়টি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে জানানো হয়েছে।’
নাজমুস সাদিক রাসেল বলেন, ‘ইতিমধ্যে সিভিল সার্জনের নির্দেশক্রমে অবৈধ ও অনিবন্ধিত ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে জেলা প্রশাসক বরাবর আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সহযোগিতা চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ব্যবস্থা
নেওয়া হবে। ’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪