বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
তুরস্কের টিভি সিরিজ ‘মুহতেশেম ইউযয়িল’ বাংলাদেশের দর্শকদের কাছেও জনপ্রিয়। ‘সুলতান সুলেমান’ নামে দীপ্ত টিভিতে প্রচারিত হয়েছিল এ সিরিজের বাংলা ভার্সন। সুলতান সুলেমানের অধীনে একজন মিলিটারি কমান্ডারের চরিত্রে নজর কাড়েন তুরস্কের অভিনেতা বুরাক অ্যাজিভিট। তবে ‘কুরুলুস উসমান’ দিয়েই সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা পান বুরাক। এ সিরিজে তিনি ছিলেন মুখ্য চরিত্র উসমানের ভূমিকায়। এ কারণে বাংলাদেশের অনেকের কাছে তিনি উসমান বলেও পরিচিত।
কয়েক দিন আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় বুরাক জানান, প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে আসছেন তিনি। তবে কবে আসবেন, সেটি তখন প্রকাশ করেননি। গতকাল আরেক ভিডিও বার্তায় অভিনেতা জানালেন তাঁর আসার দিনক্ষণ। বুরাক অ্যাজিভিট বলেন, ‘বাংলাদেশ তোমায় সালাম। আমি এখন ইস্তাম্বুলে। শিগগির আমি বাংলাদেশে আসছি। তারিখটি তোমরা মনে রেখো। সেটা হলো ২৬ মে। সেদিন সবার সঙ্গে দেখা হবে।’
জানা গেছে, সিঙ্গার বাংলাদেশের মুখপাত্র হিসেবে বাংলাদেশ সফর করবেন বুরাক অ্যাজিভিট। এ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমঝোতার অংশ হিসেবে ঢাকায় তিনি একাধিক কার্যক্রমে অংশ নেবেন। বুরাকের আগমন উপলক্ষে ‘বুরাক স্পেশাল উরাধুরা ফ্রাইডে’ নামে একটি ক্যাম্পেইন শুরু করেছে সিঙ্গার বাংলাদেশ। ১৯ থেকে ২৬ মের মধ্যে দেশব্যাপী যেকোনো সিঙ্গার বেকো স্টোর এবং সিঙ্গার ডটকম থেকে যেকোনো পণ্য কিনে ভাগ্যবান বিজয়ী হিসেবে বুরাকের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পাবেন ভক্তরা।
ইস্তাম্বুলের এক মধ্যবিত্ত পরিবারে ১৯৮৪ সালে বুরাক অ্যাজিভিটের জন্ম। ফটোগ্রাফি বিষয়ে স্নাতক শেষ করে মডেল হিসেবে কাজ শুরু করেন। ২০০৫ সালে এক প্রতিযোগিতায় তুরস্কের সেরা মডেল নির্বাচিত হন। ‘মাইনাস ১৮’ দিয়ে পরের বছর শুরু হয় তাঁর অভিনয় ক্যারিয়ার। ২০০৮ সালে ‘লিটল সিক্রেটস’ সিনেমায় অভিনয়ের পর তুরস্কের দর্শকদের কাছে পরিচিতি পান। তবে বিশ্বজুড়ে তাঁর জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ে মুহতেশেম ইউযয়িল ও কুরুলুস উসমান সিরিজের কল্যাণে।
তুরস্কের টিভি সিরিজ ‘মুহতেশেম ইউযয়িল’ বাংলাদেশের দর্শকদের কাছেও জনপ্রিয়। ‘সুলতান সুলেমান’ নামে দীপ্ত টিভিতে প্রচারিত হয়েছিল এ সিরিজের বাংলা ভার্সন। সুলতান সুলেমানের অধীনে একজন মিলিটারি কমান্ডারের চরিত্রে নজর কাড়েন তুরস্কের অভিনেতা বুরাক অ্যাজিভিট। তবে ‘কুরুলুস উসমান’ দিয়েই সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা পান বুরাক। এ সিরিজে তিনি ছিলেন মুখ্য চরিত্র উসমানের ভূমিকায়। এ কারণে বাংলাদেশের অনেকের কাছে তিনি উসমান বলেও পরিচিত।
কয়েক দিন আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় বুরাক জানান, প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে আসছেন তিনি। তবে কবে আসবেন, সেটি তখন প্রকাশ করেননি। গতকাল আরেক ভিডিও বার্তায় অভিনেতা জানালেন তাঁর আসার দিনক্ষণ। বুরাক অ্যাজিভিট বলেন, ‘বাংলাদেশ তোমায় সালাম। আমি এখন ইস্তাম্বুলে। শিগগির আমি বাংলাদেশে আসছি। তারিখটি তোমরা মনে রেখো। সেটা হলো ২৬ মে। সেদিন সবার সঙ্গে দেখা হবে।’
জানা গেছে, সিঙ্গার বাংলাদেশের মুখপাত্র হিসেবে বাংলাদেশ সফর করবেন বুরাক অ্যাজিভিট। এ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমঝোতার অংশ হিসেবে ঢাকায় তিনি একাধিক কার্যক্রমে অংশ নেবেন। বুরাকের আগমন উপলক্ষে ‘বুরাক স্পেশাল উরাধুরা ফ্রাইডে’ নামে একটি ক্যাম্পেইন শুরু করেছে সিঙ্গার বাংলাদেশ। ১৯ থেকে ২৬ মের মধ্যে দেশব্যাপী যেকোনো সিঙ্গার বেকো স্টোর এবং সিঙ্গার ডটকম থেকে যেকোনো পণ্য কিনে ভাগ্যবান বিজয়ী হিসেবে বুরাকের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পাবেন ভক্তরা।
ইস্তাম্বুলের এক মধ্যবিত্ত পরিবারে ১৯৮৪ সালে বুরাক অ্যাজিভিটের জন্ম। ফটোগ্রাফি বিষয়ে স্নাতক শেষ করে মডেল হিসেবে কাজ শুরু করেন। ২০০৫ সালে এক প্রতিযোগিতায় তুরস্কের সেরা মডেল নির্বাচিত হন। ‘মাইনাস ১৮’ দিয়ে পরের বছর শুরু হয় তাঁর অভিনয় ক্যারিয়ার। ২০০৮ সালে ‘লিটল সিক্রেটস’ সিনেমায় অভিনয়ের পর তুরস্কের দর্শকদের কাছে পরিচিতি পান। তবে বিশ্বজুড়ে তাঁর জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ে মুহতেশেম ইউযয়িল ও কুরুলুস উসমান সিরিজের কল্যাণে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে