মাসুদ পারভেজ রুবেল, ডিমলা (নীলফামারী)
নীলফামারীর ডিমলায় সরকারি প্রণোদনার সরিষাবীজ বপন করে কপাল পুড়েছে শতাধিক বিঘা জমির কৃষকের। তাঁরা বলছেন, নিম্নমানের বীজ হওয়ায় অনেক খেতে গাছ বড় হলেও দানা নেই। কিছু কিছু খেতে চারাই হয়নি। তবে কৃষি বিভাগের দাবি, বিরূপ আবহাওয়া ও সঠিক সময়ে বীজ বপন না করার কারণে এই অবস্থা হয়েছে।
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এবার ডিমলায় ৯৭৫ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে কৃষকদের তেলজাতীয় ফসল চাষে উদ্বুদ্ধ করতে সরকারি প্রণোদনা হিসেবে উপজেলার ১ হাজার ৪৫০ জনকে সরিষাবীজ দেওয়া হয়।
প্রণোদনার এসব বীজ উপজেলার সহস্রাধিক বিঘা জমিতে বপন করা হয়। এর মধ্যে ৬০ থেকে ৭০ জন কৃষকের ১০০ থেকে ১২০ বিঘা জমির সরিষাখেতে সমস্যা দেখা দিয়েছে।
চাষিদের অভিযোগ, এ বীজ বপন করে লাভের বদলে উল্টো ক্ষতি হয়েছে। তবে কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, বীজের মান ভালো ছিল। অতিরিক্ত শীতে হয়তো সমস্যা দেখা দিয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার খগাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে যেসব খেতে প্রণোদনার সরিষাবীজ বপন করা হয়েছে এর অধিকাংশই নষ্ট হয়ে গেছে। কিছু জমিতে গাছ দেখা গেলেও ফুল নেই। কোনো কোনো জায়গায় বিভিন্ন প্রজাতির ঘাস ছাড়া সরিষার গাছ চোখেও পড়ে না।
খগাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের কামারপাড়া এলাকার কৃষক কামিনী রায় জানান, তাঁর পাশের জমির চাষি বাজার থেকে বীজ কিনে বপন করেছেন। সেই জমিতে চারা গজিয়ে তরতর করে সরিষার গাছ বেড়ে উঠছে। গাছে দানাও বেঁধেছে। কিন্তু তাঁর জমিতে প্রণোদনার বীজ লাগিয়ে ফলন তো দূরের কথা, বেশির ভাগ বীজই গজায়নি।
দোহলপাড়া এলাকার জগদীশ চন্দ্র জানান, এ সময় সরিষা ঘরে তোলার কথা। অথচ তাঁদের জমিগুলো পতিত পড়ে আছে। এই অবস্থায় কী করণীয়, তা ভেবে পাচ্ছেন না।
বর্গাচাষি জয়ন্তী বালা বলেন, ‘প্রণোদনার বীজে কপাল পুড়েছে। দুই বিঘা জমিতে সরিষার বীজ বপন করেছিলাম, কোনো গাছ হয়নি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সেকেন্দার আলী বলেন, ‘বীজের মান ভালো ছিল। আর এ সমস্যা তো পুরো উপজেলায় না। খোঁজখবর নিয়ে জানতে পেরেছি, দোহল এলাকার কিছু জমিতে সমস্যা হয়েছে। অতিরিক্ত শীতের পাশাপাশি চাষিরা হয়তো সঠিক পরিচর্যা ও সময়মতো বীজ বপন করেননি। এ ব্যাপারে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
নীলফামারীর ডিমলায় সরকারি প্রণোদনার সরিষাবীজ বপন করে কপাল পুড়েছে শতাধিক বিঘা জমির কৃষকের। তাঁরা বলছেন, নিম্নমানের বীজ হওয়ায় অনেক খেতে গাছ বড় হলেও দানা নেই। কিছু কিছু খেতে চারাই হয়নি। তবে কৃষি বিভাগের দাবি, বিরূপ আবহাওয়া ও সঠিক সময়ে বীজ বপন না করার কারণে এই অবস্থা হয়েছে।
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এবার ডিমলায় ৯৭৫ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে কৃষকদের তেলজাতীয় ফসল চাষে উদ্বুদ্ধ করতে সরকারি প্রণোদনা হিসেবে উপজেলার ১ হাজার ৪৫০ জনকে সরিষাবীজ দেওয়া হয়।
প্রণোদনার এসব বীজ উপজেলার সহস্রাধিক বিঘা জমিতে বপন করা হয়। এর মধ্যে ৬০ থেকে ৭০ জন কৃষকের ১০০ থেকে ১২০ বিঘা জমির সরিষাখেতে সমস্যা দেখা দিয়েছে।
চাষিদের অভিযোগ, এ বীজ বপন করে লাভের বদলে উল্টো ক্ষতি হয়েছে। তবে কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, বীজের মান ভালো ছিল। অতিরিক্ত শীতে হয়তো সমস্যা দেখা দিয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার খগাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে যেসব খেতে প্রণোদনার সরিষাবীজ বপন করা হয়েছে এর অধিকাংশই নষ্ট হয়ে গেছে। কিছু জমিতে গাছ দেখা গেলেও ফুল নেই। কোনো কোনো জায়গায় বিভিন্ন প্রজাতির ঘাস ছাড়া সরিষার গাছ চোখেও পড়ে না।
খগাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের কামারপাড়া এলাকার কৃষক কামিনী রায় জানান, তাঁর পাশের জমির চাষি বাজার থেকে বীজ কিনে বপন করেছেন। সেই জমিতে চারা গজিয়ে তরতর করে সরিষার গাছ বেড়ে উঠছে। গাছে দানাও বেঁধেছে। কিন্তু তাঁর জমিতে প্রণোদনার বীজ লাগিয়ে ফলন তো দূরের কথা, বেশির ভাগ বীজই গজায়নি।
দোহলপাড়া এলাকার জগদীশ চন্দ্র জানান, এ সময় সরিষা ঘরে তোলার কথা। অথচ তাঁদের জমিগুলো পতিত পড়ে আছে। এই অবস্থায় কী করণীয়, তা ভেবে পাচ্ছেন না।
বর্গাচাষি জয়ন্তী বালা বলেন, ‘প্রণোদনার বীজে কপাল পুড়েছে। দুই বিঘা জমিতে সরিষার বীজ বপন করেছিলাম, কোনো গাছ হয়নি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সেকেন্দার আলী বলেন, ‘বীজের মান ভালো ছিল। আর এ সমস্যা তো পুরো উপজেলায় না। খোঁজখবর নিয়ে জানতে পেরেছি, দোহল এলাকার কিছু জমিতে সমস্যা হয়েছে। অতিরিক্ত শীতের পাশাপাশি চাষিরা হয়তো সঠিক পরিচর্যা ও সময়মতো বীজ বপন করেননি। এ ব্যাপারে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪