রানা আহমেদ, নলডাঙ্গা (নাটোর)
নাটোরের নলডাঙ্গায় এক ঠিকাদারের লাইসেন্স ব্যবহার করে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি জেলা মৎস্য কর্মকর্তাকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে রাজশাহী বিভাগীয় মৎস্যসম্পদ উন্নয়ন দপ্তর।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার সরকার ২০২২-২৩ অর্থবছরে কাগজ-কলমে প্রকল্প বাস্তবায়নের খরচ দেখিয়ে বরাদ্দের ৫ লাখ টাকা তুলে আত্মসাতের চেষ্টা করেন। বিষয়টি প্রকাশ পেলে দুর্নীতির অভিযোগ থেকে বাঁচতে চলতি অর্থবছরে এসে নামমাত্র অভয়াশ্রম স্থাপনের কাজ শুরু করেছেন তিনি।
উপজেলার খাজুরা ইউনিয়নের করেরগ্রাম এলাকার আত্রাই নদীর ধুলদহে এ মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপন করা হচ্ছে।
প্রকল্প বাস্তবায়নে যে ঠিকাদারের নাম ও লাইসেন্স ব্যবহার করা হয়েছে, সেই ঠিকাদারও বিষয়টি জানেন না। তা ছাড়া, প্রকল্পের বিষয়ে আগে থেকে কিছুই জানতেন না উপজেলা মৎস্য অভয়াশ্রম ব্যবস্থাপনা ও মনিটরিং কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)।
রাজশাহী বিভাগের মৎস্যসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্প পরিচালকের কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০২২-২৩ অর্থবছরে নলডাঙ্গার খাজুরা ইউনিয়নের মরা আত্রাই নদীর ধুলদহে দেশি মাছের অবাধ প্রজনন বৃদ্ধি ও সংরক্ষণে নতুন করে মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপন বাবদ ৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। একই অর্থবছরে খাজুরা ইউনিয়নের হাটবিলা মৎস্য অভয়াশ্রম এবং পিপরুল ইউনিয়নের হালতি বিল ট্যাংকি মৎস্য অভয়াশ্রম সংস্কার ও মেরামত বাবদ ১ লাখ ২০ হাজার টাকা করে মোট ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ওই অর্থবছরে মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপন করা হয়নি। অন্য দুই অভয়াশ্রমে মেরামত ও সংস্কার না করার অভিযোগ করেছে এলাকাবাসী ও মৎস্য অভয়াশ্রম কমিটির মৎস্যজীবী সমিতির সভাপতিরা।
সরেজমিনে মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপন বিষয়ে খোঁজ নিত গেলে খাজুরার করেরগ্রামের বাসিন্দা আফজাল হোসেন, জাকির হোসেন, আব্দুস সালাম ও মকবুল হোসেন জানান, গত ৩০ জানুয়ারি মরা আত্রাই নদীর ধুলদহে মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপনের কোনো চিহ্ন ছিল না।
অনিয়মের বিষয়টি প্রকাশ পেলে চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে ১১টি সিমেন্টের পিলার (খুঁটি) ও তল্লা বাঁশ পুঁতে নামমাত্র অভয়াশ্রম স্থাপনের কাজ শুরু করেছেন মৎস্য কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার সরকার। অভয়াশ্রমের পানির নিচে দেওয়া হয়নি মাছের নিরাপদে থাকার বাসস্থান রড-সিমেন্টের চুঙ্গি।
করেরগ্রাম মৎস্যজীবী সমিতির সভাপতি মুনছুর আলী বলেন, ‘কয়েক দিন আগে এই মৎস্য অভয়াশ্রমে বাঁশ, লাল নিশানা, সাইনবোর্ড দেওয়ার কাজ আমি কয়েকজন শ্রমিক নিয়ে করিয়েছি। শ্রমিকের খরচ বাবদ ৫০ হাজার টাকা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার পরিশোধ করেছেন।’ কোনো ঠিকাদার এখানে কাজ করেননি বলে নিশ্চিত করেন তিনি।
তবে তালিকাভুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপন প্রকল্প বাস্তবায়ন করার সরকারি নিয়ম রয়েছে। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নিয়ম লঙ্ঘন করে জেলার সিংড়া উপজেলার শরিফুল ইসলাম শরিফ নামের ঠিকাদারের লাইন্সেস ব্যবহার করে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছেন। শরিফুল ইসলাম শরিফ বলেন, ‘আমি নলডাঙ্গা উপজেলায় কোনো মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপন প্রকল্পে কাজ করিনি।’
খাজুরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, মৎস্য অভয়াশ্রম ব্যবস্থাপনা ও মনিটরিং কমিটির সদস্য সোহরাব হোসেন বলেন, ‘আমাকে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মৎস্য অভয়াশ্রমের প্রকল্প বিষয়ে কিছুই জানাননি।’
অভিযোগ অস্বীকার করে নলডাঙ্গা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার সরকার বলেন, ২০২২-২৩ অর্থবছরের বরাদ্দের ৫ লাখ টাকা ব্যয়ে এ মাসের প্রথম সপ্তাহে খাজুরা ইউনিয়নের করেরগ্রাম এলাকার মরা আত্রাই নদীর ধুলদহে নতুন মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপন করা হয়েছে। কোন ঠিকাদার এ প্রকল্পের কাজ পেয়েছে—জানতে চাইলে তিনি নাম বলতে রাজি হননি।
অন্য দুই কাজের বিষয়ে তিনি দাবি করেন, খাজুরার হাটবিলা ও হালতি বিল ট্যাংকি মৎস্য অভয়াশ্রম সংস্কার ও মেরামত বাবদ বরাদ্দের ২ লাখ ৪০ হাজার টাকার কাজ করা হয়েছে। তবে এক অর্থবছরের প্রকল্পের কাজ আরেক অর্থবছরে বাস্তবায়ন বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।
নলডাঙ্গার ইউএনও দেওয়ান আকরামুল হক বলেন, ‘আমি প্রকল্প বিষয়ে আগে থেকে কিছুই জানি না। আমি এসব প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করব। বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নলডাঙ্গা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এবং মৎস্য অভয়াশ্রম ব্যবস্থাপনা ও মনিটরিং কমিটির উপদেষ্টা আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, ‘২০২২-২৩ অর্থবছরে করেরগ্রাম আত্রাই নদীর ধুলদহে নতুন মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপন না করে বরাদ্দের ৫ লাখ টাকা উত্তোলন করেছিলেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা। বিষয়টি ফাঁস হলে এ মাসের প্রথম সপ্তাহে অভয়াশ্রমের কাজ শুরু করেছেন। তবে কোন ঠিকাদার প্রকল্পে কাজ করছেন, আমরা জানি না। প্রকল্পগুলো পরিদর্শন করেছি, সেখানে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে।’
রাজশাহী বিভাগীয় মৎস্যসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক কামরুল হাসান বলেন, অবশ্যই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপন প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে। পদাধিকারবলে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা এ প্রকল্পের সদস্যসচিব। তিনি ঠিকাদারের কাছ থেকে কাজ বুঝে নেবেন। কোনোভাবে মৎস্য কর্মকর্তার ৫ লাখ টাকার প্রকল্প বাস্তবায়ন করার নিয়ম নাই। এ বিষয়ে অভিযোগ পেয়ে জেলা মৎস্য কর্মকর্তাকে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
নাটোরের নলডাঙ্গায় এক ঠিকাদারের লাইসেন্স ব্যবহার করে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি জেলা মৎস্য কর্মকর্তাকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে রাজশাহী বিভাগীয় মৎস্যসম্পদ উন্নয়ন দপ্তর।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার সরকার ২০২২-২৩ অর্থবছরে কাগজ-কলমে প্রকল্প বাস্তবায়নের খরচ দেখিয়ে বরাদ্দের ৫ লাখ টাকা তুলে আত্মসাতের চেষ্টা করেন। বিষয়টি প্রকাশ পেলে দুর্নীতির অভিযোগ থেকে বাঁচতে চলতি অর্থবছরে এসে নামমাত্র অভয়াশ্রম স্থাপনের কাজ শুরু করেছেন তিনি।
উপজেলার খাজুরা ইউনিয়নের করেরগ্রাম এলাকার আত্রাই নদীর ধুলদহে এ মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপন করা হচ্ছে।
প্রকল্প বাস্তবায়নে যে ঠিকাদারের নাম ও লাইসেন্স ব্যবহার করা হয়েছে, সেই ঠিকাদারও বিষয়টি জানেন না। তা ছাড়া, প্রকল্পের বিষয়ে আগে থেকে কিছুই জানতেন না উপজেলা মৎস্য অভয়াশ্রম ব্যবস্থাপনা ও মনিটরিং কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)।
রাজশাহী বিভাগের মৎস্যসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্প পরিচালকের কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০২২-২৩ অর্থবছরে নলডাঙ্গার খাজুরা ইউনিয়নের মরা আত্রাই নদীর ধুলদহে দেশি মাছের অবাধ প্রজনন বৃদ্ধি ও সংরক্ষণে নতুন করে মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপন বাবদ ৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। একই অর্থবছরে খাজুরা ইউনিয়নের হাটবিলা মৎস্য অভয়াশ্রম এবং পিপরুল ইউনিয়নের হালতি বিল ট্যাংকি মৎস্য অভয়াশ্রম সংস্কার ও মেরামত বাবদ ১ লাখ ২০ হাজার টাকা করে মোট ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ওই অর্থবছরে মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপন করা হয়নি। অন্য দুই অভয়াশ্রমে মেরামত ও সংস্কার না করার অভিযোগ করেছে এলাকাবাসী ও মৎস্য অভয়াশ্রম কমিটির মৎস্যজীবী সমিতির সভাপতিরা।
সরেজমিনে মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপন বিষয়ে খোঁজ নিত গেলে খাজুরার করেরগ্রামের বাসিন্দা আফজাল হোসেন, জাকির হোসেন, আব্দুস সালাম ও মকবুল হোসেন জানান, গত ৩০ জানুয়ারি মরা আত্রাই নদীর ধুলদহে মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপনের কোনো চিহ্ন ছিল না।
অনিয়মের বিষয়টি প্রকাশ পেলে চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে ১১টি সিমেন্টের পিলার (খুঁটি) ও তল্লা বাঁশ পুঁতে নামমাত্র অভয়াশ্রম স্থাপনের কাজ শুরু করেছেন মৎস্য কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার সরকার। অভয়াশ্রমের পানির নিচে দেওয়া হয়নি মাছের নিরাপদে থাকার বাসস্থান রড-সিমেন্টের চুঙ্গি।
করেরগ্রাম মৎস্যজীবী সমিতির সভাপতি মুনছুর আলী বলেন, ‘কয়েক দিন আগে এই মৎস্য অভয়াশ্রমে বাঁশ, লাল নিশানা, সাইনবোর্ড দেওয়ার কাজ আমি কয়েকজন শ্রমিক নিয়ে করিয়েছি। শ্রমিকের খরচ বাবদ ৫০ হাজার টাকা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার পরিশোধ করেছেন।’ কোনো ঠিকাদার এখানে কাজ করেননি বলে নিশ্চিত করেন তিনি।
তবে তালিকাভুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপন প্রকল্প বাস্তবায়ন করার সরকারি নিয়ম রয়েছে। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নিয়ম লঙ্ঘন করে জেলার সিংড়া উপজেলার শরিফুল ইসলাম শরিফ নামের ঠিকাদারের লাইন্সেস ব্যবহার করে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছেন। শরিফুল ইসলাম শরিফ বলেন, ‘আমি নলডাঙ্গা উপজেলায় কোনো মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপন প্রকল্পে কাজ করিনি।’
খাজুরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, মৎস্য অভয়াশ্রম ব্যবস্থাপনা ও মনিটরিং কমিটির সদস্য সোহরাব হোসেন বলেন, ‘আমাকে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মৎস্য অভয়াশ্রমের প্রকল্প বিষয়ে কিছুই জানাননি।’
অভিযোগ অস্বীকার করে নলডাঙ্গা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার সরকার বলেন, ২০২২-২৩ অর্থবছরের বরাদ্দের ৫ লাখ টাকা ব্যয়ে এ মাসের প্রথম সপ্তাহে খাজুরা ইউনিয়নের করেরগ্রাম এলাকার মরা আত্রাই নদীর ধুলদহে নতুন মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপন করা হয়েছে। কোন ঠিকাদার এ প্রকল্পের কাজ পেয়েছে—জানতে চাইলে তিনি নাম বলতে রাজি হননি।
অন্য দুই কাজের বিষয়ে তিনি দাবি করেন, খাজুরার হাটবিলা ও হালতি বিল ট্যাংকি মৎস্য অভয়াশ্রম সংস্কার ও মেরামত বাবদ বরাদ্দের ২ লাখ ৪০ হাজার টাকার কাজ করা হয়েছে। তবে এক অর্থবছরের প্রকল্পের কাজ আরেক অর্থবছরে বাস্তবায়ন বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।
নলডাঙ্গার ইউএনও দেওয়ান আকরামুল হক বলেন, ‘আমি প্রকল্প বিষয়ে আগে থেকে কিছুই জানি না। আমি এসব প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করব। বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নলডাঙ্গা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এবং মৎস্য অভয়াশ্রম ব্যবস্থাপনা ও মনিটরিং কমিটির উপদেষ্টা আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, ‘২০২২-২৩ অর্থবছরে করেরগ্রাম আত্রাই নদীর ধুলদহে নতুন মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপন না করে বরাদ্দের ৫ লাখ টাকা উত্তোলন করেছিলেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা। বিষয়টি ফাঁস হলে এ মাসের প্রথম সপ্তাহে অভয়াশ্রমের কাজ শুরু করেছেন। তবে কোন ঠিকাদার প্রকল্পে কাজ করছেন, আমরা জানি না। প্রকল্পগুলো পরিদর্শন করেছি, সেখানে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে।’
রাজশাহী বিভাগীয় মৎস্যসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক কামরুল হাসান বলেন, অবশ্যই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপন প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে। পদাধিকারবলে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা এ প্রকল্পের সদস্যসচিব। তিনি ঠিকাদারের কাছ থেকে কাজ বুঝে নেবেন। কোনোভাবে মৎস্য কর্মকর্তার ৫ লাখ টাকার প্রকল্প বাস্তবায়ন করার নিয়ম নাই। এ বিষয়ে অভিযোগ পেয়ে জেলা মৎস্য কর্মকর্তাকে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে