শামিমুজ্জামান, খুলনা
খুলনার ভৈরব সেতু নির্মাণ প্রকল্পের কাজ কচ্ছপ গতিতে চলছে। প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়েও তিন বছরে কাজ শেষ হয়েছে মাত্র ৩০ শতাংশ। এখন পর্যন্ত মূল সেতুর ২৮টি পিয়ার কলামের মধ্যে মাত্র তিনটি দৃশ্যমান হয়েছে। বর্ধিত মেয়াদ শেষ হতে বাকি আছে ১০ মাস। ফলে এই সময়ের মধ্যে সেতুর কাজ শেষ হওয়া নিয়ে প্রকল্পসংশ্লিষ্টরাও শঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
খুলনার রেলিগেট থেকে দিঘলিয়ার সঙ্গে সড়ক পথে সরাসরি সংযোগ স্থাপনের জন্য ভৈরব নদের ওপর এ সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে। প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয় ৬১৭ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। এর মধ্যে ১ দশমিক ৩১৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং ১০ দশমিক ২৫ মিটার প্রস্থের মূল সেতু নির্মাণে ব্যয় ধরা হয় ৩০৩ কোটি টাকা। জমি অধিগ্রহণের জন্য ব্যয় ধরা হয় ২৮২ কোটি টাকা। বাকি টাকা সেতুসংশ্লিষ্ট সংযোগ সড়ক, নতুন সড়ক, সড়ক বিভাজকসহ অন্যান্য কাজ রয়েছে।
২০২০ সালের ২৭ জুলাই প্রকল্পের দরপত্র আহ্বান করা হয়। ২০২০ সালের ২৬ নভেম্বর ওয়াহিদ কনস্ট্রাকশন লিমিটেড নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়। এরপর ২০২১ সালের ২৪ মে টেস্ট পাইলিংয়ের কাজ শুরু হয়।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, ভৈরব সেতু নির্মাণের জন্য ৩০৮টি সার্ভিস পাইলের মধ্যে ১০০টির কাজ শেষ হয়েছে। এ ছাড়া দুটি টেস্ট পাইল, ৩০টি পাইল ক্যাপের মধ্যে পাঁচটির কাজ শেষ হয়। আর মূল সেতুর ২৮টি পিয়ার কলামের মধ্যে তিনটি দৃশ্যমান হয়েছে।
এদিকে প্রকল্পের কাজে ধীর গতি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসী। মো. একরামুল হোসেন লিপু নামের একজন বলেন, ‘প্রকল্পের নির্ধারিত মেয়াদ শেষ হয়েছে ১৪ মাস আগে। নতুন করে মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। অথচ সেতুর কাজ কিছুই হয়নি। সেতুতে শনির দশা ভর করেছে। কাজ কবে শেষ হবে, তা জানি না।’
সেতু প্রকল্পের ব্যবস্থাপক (পিএম) প্রকৌশলী এস এম নাজমুল বলেন, ‘এখন পর্যন্ত প্রকল্পের ৩০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। হাতে সময় আছে ১০ মাস। এই সময়ের মধ্যে কাজ শেষ হবে না।’
সড়ক ও জনপথ বিভাগ খুলনার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আনিসুজ্জামান মাসুদ বলেন, ‘প্রকল্প বাস্তবায়নে খুলনা মহানগরীর দৌলতপুর থানার মহসিন মোড় থেকে ভৈরব নদ হয়ে দিঘলিয়া উপজেলার মোড় পর্যন্ত প্রায় ৩ দশমিক ২৬৫ কিলোমিটার এলাকার মোট ১৭ দশমিক ৪৯ একর জমি অধিগ্রহণ করতে হয়েছে। এই জমির মালিকানা ছিল ব্যক্তি, রেলওয়ে এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের। এসব জমি অধিগ্রহণ জটিলতার কারণে প্রকল্পের কাজ শুরু করতে দেরি হয়।
খুলনার ভৈরব সেতু নির্মাণ প্রকল্পের কাজ কচ্ছপ গতিতে চলছে। প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়েও তিন বছরে কাজ শেষ হয়েছে মাত্র ৩০ শতাংশ। এখন পর্যন্ত মূল সেতুর ২৮টি পিয়ার কলামের মধ্যে মাত্র তিনটি দৃশ্যমান হয়েছে। বর্ধিত মেয়াদ শেষ হতে বাকি আছে ১০ মাস। ফলে এই সময়ের মধ্যে সেতুর কাজ শেষ হওয়া নিয়ে প্রকল্পসংশ্লিষ্টরাও শঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
খুলনার রেলিগেট থেকে দিঘলিয়ার সঙ্গে সড়ক পথে সরাসরি সংযোগ স্থাপনের জন্য ভৈরব নদের ওপর এ সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে। প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয় ৬১৭ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। এর মধ্যে ১ দশমিক ৩১৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং ১০ দশমিক ২৫ মিটার প্রস্থের মূল সেতু নির্মাণে ব্যয় ধরা হয় ৩০৩ কোটি টাকা। জমি অধিগ্রহণের জন্য ব্যয় ধরা হয় ২৮২ কোটি টাকা। বাকি টাকা সেতুসংশ্লিষ্ট সংযোগ সড়ক, নতুন সড়ক, সড়ক বিভাজকসহ অন্যান্য কাজ রয়েছে।
২০২০ সালের ২৭ জুলাই প্রকল্পের দরপত্র আহ্বান করা হয়। ২০২০ সালের ২৬ নভেম্বর ওয়াহিদ কনস্ট্রাকশন লিমিটেড নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়। এরপর ২০২১ সালের ২৪ মে টেস্ট পাইলিংয়ের কাজ শুরু হয়।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, ভৈরব সেতু নির্মাণের জন্য ৩০৮টি সার্ভিস পাইলের মধ্যে ১০০টির কাজ শেষ হয়েছে। এ ছাড়া দুটি টেস্ট পাইল, ৩০টি পাইল ক্যাপের মধ্যে পাঁচটির কাজ শেষ হয়। আর মূল সেতুর ২৮টি পিয়ার কলামের মধ্যে তিনটি দৃশ্যমান হয়েছে।
এদিকে প্রকল্পের কাজে ধীর গতি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসী। মো. একরামুল হোসেন লিপু নামের একজন বলেন, ‘প্রকল্পের নির্ধারিত মেয়াদ শেষ হয়েছে ১৪ মাস আগে। নতুন করে মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। অথচ সেতুর কাজ কিছুই হয়নি। সেতুতে শনির দশা ভর করেছে। কাজ কবে শেষ হবে, তা জানি না।’
সেতু প্রকল্পের ব্যবস্থাপক (পিএম) প্রকৌশলী এস এম নাজমুল বলেন, ‘এখন পর্যন্ত প্রকল্পের ৩০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। হাতে সময় আছে ১০ মাস। এই সময়ের মধ্যে কাজ শেষ হবে না।’
সড়ক ও জনপথ বিভাগ খুলনার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আনিসুজ্জামান মাসুদ বলেন, ‘প্রকল্প বাস্তবায়নে খুলনা মহানগরীর দৌলতপুর থানার মহসিন মোড় থেকে ভৈরব নদ হয়ে দিঘলিয়া উপজেলার মোড় পর্যন্ত প্রায় ৩ দশমিক ২৬৫ কিলোমিটার এলাকার মোট ১৭ দশমিক ৪৯ একর জমি অধিগ্রহণ করতে হয়েছে। এই জমির মালিকানা ছিল ব্যক্তি, রেলওয়ে এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের। এসব জমি অধিগ্রহণ জটিলতার কারণে প্রকল্পের কাজ শুরু করতে দেরি হয়।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে