আজকের পত্রিকা ডেস্ক
‘শুক্রবার সকালে হঠাৎ কইরাই বাসার সামনের বাঁধ ভাইঙ্গা যায়। আমার মাচার প্রায় সাড়ে ৩০০ মণ ধানসহ ঘরটা ভাসাইয়া নিল ঢলের পানি। এহন লোকজন মিল্ল্যা বালু থাইক্কা যতটা পারি ধান কুড়াইতাছি। আমরা তো আর এই দেশের মানুষ না। নইলে প্রতিবছরই এই জায়গায় ভাঙ্গার পরেও ঠিক কইরা বাঁধ দেওয়া হয় না কেন? আমরা খাওয়ুন চাই না, পারলে স্থায়ী বান্ধের ব্যবস্থা কইরা দেন।’
কান্নাজড়িত কণ্ঠে কথাগুলো বলছিলেন শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার খালভাঙ্গা গ্রামের কৃষক আল আমিন।
এ কষ্ট শুধু আল আমিনের নয়। টানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে প্লাবিত হয়েছে শেরপুর, নেত্রকোনা ও জামালপুরের বেশ কয়েকটি উপজেলা। আকস্মিক এই বন্যায় কয়েক লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। ভেসে গেছে রাস্তাঘাট, সেতু ও কালভার্ট। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর—
নালিতাবাড়ী: নালিতাবাড়ী উপজেলার প্রায় ৩০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল থেকে ঢলের পানি নামতে শুরু করলেও দুর্ভোগ পোহাচ্ছে এসব এলাকার কয়েক হাজার মানুষ। উপজেলা প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি ও ভুক্তভোগী এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, পৌর শহরের উত্তর গড়কান্দা এলাকায় ৩০০ মিটার শহর রক্ষা বাঁধ গত বছর পাহাড়ি ঢলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পৌরসভার উদ্যোগে গত সপ্তাহে ৩০ মিটার বাঁধে বালুর বস্তা ফেলা হয়। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলায় মুষলধারে বৃষ্টি হয়। শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে পানির তোড়ে উত্তর গড়কান্দা এলাকায় দুটি স্থানে ২০০ মিটার ও নিচপাড়া এলাকায় ২টি স্থানে ৬০ মিটার নদীর বাঁধ ভেঙে যায়। এই ভাঙা অংশ দিয়ে প্রবল বেগে পানি প্রবেশ করে উত্তর গড়কান্দা, গড়কান্দা, শিমুলতলা ও নিচপাড়া গ্রামের প্রায় ৭০০ পরিবারের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করেছে।
শ্রীবরদী: বৃষ্টি ও ঢলের পানিতে শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলায় সোমেশ্বরী নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে রাণীশিমুল ইউনিয়নের চক্রপুর, শিমুলকুচি, হাঁসধরা, বাঘহাতা, চেঙ্গুরতার, চকপাড়া, আসান্দিপাড়া, টেঙ্গরপাড়া, বালুরচর, নয়াপাড়া, মোল্লাপাড়া, সিংগাবরুনা ইউনিয়নের বড়-ইকুচি, মাটিফাটা, সিংগাবরুনা, চুকচুকি, জলঙ্গাপাড়াসহ প্রায় ২০টি গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ফলে হাজার হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভেসে গেছে খামারের মাছ, দোকানপাট ও বসতবাড়ি। ডুবে গেছে বীজতলা, সবজি ও ধানখেত। চরম দুর্ভোগে পড়েছে সাধারণ মানুষ।
সিংগাবরুনা ইউনিয়নের কর্ণঝোড়া এলাকার রড-সিমেন্টের ব্যবসায়ী মোতালেব বলেন, ‘পাহাড়ি ঢলের পানি আমার রড-সিমেন্টের দোকানের জিনিসপত্র ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। শত শত সিমেন্টের বস্তা পানিতে ভেসে গেছে। আমি সর্বস্বান্ত হয়ে গেছি।’
এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাবরিনা আফরিন বলেন, ‘বন্যার পানিতে প্রায় ২০ হেক্টর সবজি, ১০ হেক্টর ধান ও ৫ হেক্টর বীজতলা পানিতে তলিয়ে গেছে। ক্ষয়ক্ষতি পরিমাণ আমরা এখনো নিরূপণ করতে পারিনি।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিলুফা আক্তার বলেন, প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের তালিকা প্রস্তুত করা হচ্ছে। তাঁদের আর্থিক সহায়তা, শুকনো খাবার ও চাল বিতরণ করা হবে।
পূর্বধলা: নেত্রকোনার পূর্বধলায় গত তিন দিনের টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে কংস নদের পানি বেড়েছে। এতে উপজেলার ৪টি ইউনিয়নের অন্তত ৩০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ২টি আশ্রয়ণকেন্দ্রে পানি উঠেছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে উপজেলার কয়েক হাজার মানুষ। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, উপজেলার জারিয়া ইউনিয়নের জারিয়া, নলুয়াপাড়া, নাটেরকোনা, ঘুমকান্দা, গোজাখালীকান্দা, বাড়হা, মৌদাম ও নোয়াগাঁও; ধলামূলগাঁও ইউনিয়নের লাউয়াড়ী, দত্তকুনিয়া, শালথী ও চোরেরভিটা; ঘাগড়া ইউনিয়নের কালীপুর, বাইঞ্জা, মেঘশিমুল, গিরিয়াসা, রামকান্দা, ধোবাররকান্দা ও টুটিয়া এবং আগিয়া ইউনিয়নের বালিয়া, পদুরকান্দা, সাত্যাটি, বেড়াইলসহ কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।
কংস নদের পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে হুমকির মুখে পড়েছে উপজেলার দামপাড়া পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের একমাত্র বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধটি।
মদন: টানা বর্ষণ আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানিতে মদনের বন্যার অবস্থা আরও অবনতি হচ্ছে। গত শুক্রবার সকাল থেকে গতকাল শনিবার দুপুর পর্যন্ত বন্যার পানি বৃদ্ধি পেয়ে প্লাবিত হয়েছে উপজেলার শতাধিক গ্রাম। পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছে হাজার মানুষ। অনেকেই সব হারিয়ে ছুটছেন আশ্রয়কেন্দ্রে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বুলবুল আহমেদ জানান, গতকাল দুপুর পর্যন্ত বন্যার পানিতে মদন উপজেলার শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ৪০টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত এবং প্রয়োজন হলে আরও আশ্রয়কেন্দ্র বাড়ানো হবে।
দেওয়ানগঞ্জ: জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলায় পাহাড়ি ঢলে যমুনা ও ব্রহ্মপুত্রের পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়েছে নদীভাঙন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেওয়ানগঞ্জ-খোলাবাড়ী সড়কের মণ্ডল বাজার এলাকায় ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনের কবলে পড়া ২০০ মিটার সড়ক বিলীন হয়ে গেছে। এতে উপজেলা সদরের সঙ্গে ১৫টি গ্রামের সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
‘শুক্রবার সকালে হঠাৎ কইরাই বাসার সামনের বাঁধ ভাইঙ্গা যায়। আমার মাচার প্রায় সাড়ে ৩০০ মণ ধানসহ ঘরটা ভাসাইয়া নিল ঢলের পানি। এহন লোকজন মিল্ল্যা বালু থাইক্কা যতটা পারি ধান কুড়াইতাছি। আমরা তো আর এই দেশের মানুষ না। নইলে প্রতিবছরই এই জায়গায় ভাঙ্গার পরেও ঠিক কইরা বাঁধ দেওয়া হয় না কেন? আমরা খাওয়ুন চাই না, পারলে স্থায়ী বান্ধের ব্যবস্থা কইরা দেন।’
কান্নাজড়িত কণ্ঠে কথাগুলো বলছিলেন শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার খালভাঙ্গা গ্রামের কৃষক আল আমিন।
এ কষ্ট শুধু আল আমিনের নয়। টানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে প্লাবিত হয়েছে শেরপুর, নেত্রকোনা ও জামালপুরের বেশ কয়েকটি উপজেলা। আকস্মিক এই বন্যায় কয়েক লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। ভেসে গেছে রাস্তাঘাট, সেতু ও কালভার্ট। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর—
নালিতাবাড়ী: নালিতাবাড়ী উপজেলার প্রায় ৩০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল থেকে ঢলের পানি নামতে শুরু করলেও দুর্ভোগ পোহাচ্ছে এসব এলাকার কয়েক হাজার মানুষ। উপজেলা প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি ও ভুক্তভোগী এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, পৌর শহরের উত্তর গড়কান্দা এলাকায় ৩০০ মিটার শহর রক্ষা বাঁধ গত বছর পাহাড়ি ঢলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পৌরসভার উদ্যোগে গত সপ্তাহে ৩০ মিটার বাঁধে বালুর বস্তা ফেলা হয়। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলায় মুষলধারে বৃষ্টি হয়। শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে পানির তোড়ে উত্তর গড়কান্দা এলাকায় দুটি স্থানে ২০০ মিটার ও নিচপাড়া এলাকায় ২টি স্থানে ৬০ মিটার নদীর বাঁধ ভেঙে যায়। এই ভাঙা অংশ দিয়ে প্রবল বেগে পানি প্রবেশ করে উত্তর গড়কান্দা, গড়কান্দা, শিমুলতলা ও নিচপাড়া গ্রামের প্রায় ৭০০ পরিবারের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করেছে।
শ্রীবরদী: বৃষ্টি ও ঢলের পানিতে শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলায় সোমেশ্বরী নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে রাণীশিমুল ইউনিয়নের চক্রপুর, শিমুলকুচি, হাঁসধরা, বাঘহাতা, চেঙ্গুরতার, চকপাড়া, আসান্দিপাড়া, টেঙ্গরপাড়া, বালুরচর, নয়াপাড়া, মোল্লাপাড়া, সিংগাবরুনা ইউনিয়নের বড়-ইকুচি, মাটিফাটা, সিংগাবরুনা, চুকচুকি, জলঙ্গাপাড়াসহ প্রায় ২০টি গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ফলে হাজার হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভেসে গেছে খামারের মাছ, দোকানপাট ও বসতবাড়ি। ডুবে গেছে বীজতলা, সবজি ও ধানখেত। চরম দুর্ভোগে পড়েছে সাধারণ মানুষ।
সিংগাবরুনা ইউনিয়নের কর্ণঝোড়া এলাকার রড-সিমেন্টের ব্যবসায়ী মোতালেব বলেন, ‘পাহাড়ি ঢলের পানি আমার রড-সিমেন্টের দোকানের জিনিসপত্র ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। শত শত সিমেন্টের বস্তা পানিতে ভেসে গেছে। আমি সর্বস্বান্ত হয়ে গেছি।’
এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাবরিনা আফরিন বলেন, ‘বন্যার পানিতে প্রায় ২০ হেক্টর সবজি, ১০ হেক্টর ধান ও ৫ হেক্টর বীজতলা পানিতে তলিয়ে গেছে। ক্ষয়ক্ষতি পরিমাণ আমরা এখনো নিরূপণ করতে পারিনি।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিলুফা আক্তার বলেন, প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের তালিকা প্রস্তুত করা হচ্ছে। তাঁদের আর্থিক সহায়তা, শুকনো খাবার ও চাল বিতরণ করা হবে।
পূর্বধলা: নেত্রকোনার পূর্বধলায় গত তিন দিনের টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে কংস নদের পানি বেড়েছে। এতে উপজেলার ৪টি ইউনিয়নের অন্তত ৩০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ২টি আশ্রয়ণকেন্দ্রে পানি উঠেছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে উপজেলার কয়েক হাজার মানুষ। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, উপজেলার জারিয়া ইউনিয়নের জারিয়া, নলুয়াপাড়া, নাটেরকোনা, ঘুমকান্দা, গোজাখালীকান্দা, বাড়হা, মৌদাম ও নোয়াগাঁও; ধলামূলগাঁও ইউনিয়নের লাউয়াড়ী, দত্তকুনিয়া, শালথী ও চোরেরভিটা; ঘাগড়া ইউনিয়নের কালীপুর, বাইঞ্জা, মেঘশিমুল, গিরিয়াসা, রামকান্দা, ধোবাররকান্দা ও টুটিয়া এবং আগিয়া ইউনিয়নের বালিয়া, পদুরকান্দা, সাত্যাটি, বেড়াইলসহ কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।
কংস নদের পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে হুমকির মুখে পড়েছে উপজেলার দামপাড়া পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের একমাত্র বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধটি।
মদন: টানা বর্ষণ আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানিতে মদনের বন্যার অবস্থা আরও অবনতি হচ্ছে। গত শুক্রবার সকাল থেকে গতকাল শনিবার দুপুর পর্যন্ত বন্যার পানি বৃদ্ধি পেয়ে প্লাবিত হয়েছে উপজেলার শতাধিক গ্রাম। পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছে হাজার মানুষ। অনেকেই সব হারিয়ে ছুটছেন আশ্রয়কেন্দ্রে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বুলবুল আহমেদ জানান, গতকাল দুপুর পর্যন্ত বন্যার পানিতে মদন উপজেলার শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ৪০টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত এবং প্রয়োজন হলে আরও আশ্রয়কেন্দ্র বাড়ানো হবে।
দেওয়ানগঞ্জ: জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলায় পাহাড়ি ঢলে যমুনা ও ব্রহ্মপুত্রের পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়েছে নদীভাঙন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেওয়ানগঞ্জ-খোলাবাড়ী সড়কের মণ্ডল বাজার এলাকায় ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনের কবলে পড়া ২০০ মিটার সড়ক বিলীন হয়ে গেছে। এতে উপজেলা সদরের সঙ্গে ১৫টি গ্রামের সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে