সাটুরিয়া (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ার বালিয়াটি ইউনিয়নের ভাটারা গ্রামের সাজ (চিনি দিয়ে নানা জিনিসের আকারে তৈরি খাবার) তৈরির কারিগরেরা কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন। তাঁদের তৈরি সাজ দেশের বিভিন্ন জায়গার মেলায় শোভা পায়। তবে করোনাভাইরাসের কারণে মেলা বসায় আগের মতো সাজ বিক্রি করতে পারছেন না তাঁরা। এখন শুধু হাট-বাজারে সাজ বিক্রি করে কোনো রকমে দিন কাটাচ্ছেন তাঁরা।
সাজ তৈরির কারিগরেরা জানান, প্রতি বছর ডিসেম্বর থেকে এপ্রিল মাস পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন জায়গায় বেশি মেলা বসে। এ সময় ভাটারা গ্রামের ১০ বণিক পরিবারের ব্যস্ততা চলে সাজ তৈরির। তাঁরা চিনি দিয়ে হাতি, ঘোড়া, মুকুট, নৌকা, পাখি প্রভৃতি তৈরি করেন। তবে করোনার কারণে মেলা নেই। মেলা না থাকায় এখন তাঁরা কদমাসহ নানা ধরনের খাদ্যসামগ্রী তৈরি করে তা স্থানীয় হাট-বাজারে বিক্রি করে কোনো রকমে সংসার চালাচ্ছেন।
ভাটারা গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, প্রফুল্ল চন্দ্র বণিকের ছেলে দিলীপ চন্দ্র বণিক চিনি, পানি ও পরিমাণমতো তেঁতুলের পানি মিশিয়ে তা পাত্রে গরম করে পেস্ট বানিয়েছেন। পরে তা হাতের কারুকাজে কদমা তৈরি করছেন। তাঁকে সহায়তা করছেন স্ত্রীসহ পরিবারের অন্য সদস্যরা। ৫০ কেজি চিনি দিয়ে ৫০ কেজি কদমা তৈরি হয়। ওই কদমা হাট-বাজারে ৯০ টাকা কেজি বিক্রি করেন বলে জানান দিলীপ।
দিলীপ চন্দ্র বণিক বলেন, ‘করোনার আগে মানিকগঞ্জ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, ঢাকা, মুন্সিগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় আমাদের সাজের অনেক চাহিদা ছিল। প্রতিদিন গড়ে ১ মণ সাজ তৈরি করে বিক্রি করতাম। করোনাভাইরাস সংক্রমণের হার বেড়ে যাওয়ায় ও গ্রাম-গঞ্জের মেলা-খেলা বন্ধ থাকায় সাজ তৈরির কাজও বন্ধ রয়েছে।’
শ্যামল বণিক নামের অপর কারিগর বলেন, ‘আমরা ভাটারা গ্রামের ১০ পরিবার সাজের পেশার সঙ্গে জড়িত। বিশেষ করে প্রতি বছর ডিসেম্বর মাস থেকে এপ্রিল মাস পর্যন্ত সাজের অর্ডার বেশি থাকত। বাকি মাসগুলো বসে বসে খেতে হয়। করোনার কারণে মেলা খেলা বন্ধ থাকায় কোনো অর্ডার নেই। মাঝে মধ্যে অর্ডার পেলে কাজ করি। পরিবার-পরিজন নিয়ে অনেক কষ্টে দিন কাটছে আমাদের।’
একই গ্রামের কমল বণিক বলেন, ‘আমাদের কেউ কোনো সহযোগিতা করে না। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে আমাদের এ সাজ দেশের বাইরে রপ্তানি করা যেত। বাপ-দাদার পেশাকে ধরে রাখা সম্ভব হতো। এখন পরিবার নিয়ে অতি কষ্টে জীবনযাপন করছি।’
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ার বালিয়াটি ইউনিয়নের ভাটারা গ্রামের সাজ (চিনি দিয়ে নানা জিনিসের আকারে তৈরি খাবার) তৈরির কারিগরেরা কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন। তাঁদের তৈরি সাজ দেশের বিভিন্ন জায়গার মেলায় শোভা পায়। তবে করোনাভাইরাসের কারণে মেলা বসায় আগের মতো সাজ বিক্রি করতে পারছেন না তাঁরা। এখন শুধু হাট-বাজারে সাজ বিক্রি করে কোনো রকমে দিন কাটাচ্ছেন তাঁরা।
সাজ তৈরির কারিগরেরা জানান, প্রতি বছর ডিসেম্বর থেকে এপ্রিল মাস পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন জায়গায় বেশি মেলা বসে। এ সময় ভাটারা গ্রামের ১০ বণিক পরিবারের ব্যস্ততা চলে সাজ তৈরির। তাঁরা চিনি দিয়ে হাতি, ঘোড়া, মুকুট, নৌকা, পাখি প্রভৃতি তৈরি করেন। তবে করোনার কারণে মেলা নেই। মেলা না থাকায় এখন তাঁরা কদমাসহ নানা ধরনের খাদ্যসামগ্রী তৈরি করে তা স্থানীয় হাট-বাজারে বিক্রি করে কোনো রকমে সংসার চালাচ্ছেন।
ভাটারা গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, প্রফুল্ল চন্দ্র বণিকের ছেলে দিলীপ চন্দ্র বণিক চিনি, পানি ও পরিমাণমতো তেঁতুলের পানি মিশিয়ে তা পাত্রে গরম করে পেস্ট বানিয়েছেন। পরে তা হাতের কারুকাজে কদমা তৈরি করছেন। তাঁকে সহায়তা করছেন স্ত্রীসহ পরিবারের অন্য সদস্যরা। ৫০ কেজি চিনি দিয়ে ৫০ কেজি কদমা তৈরি হয়। ওই কদমা হাট-বাজারে ৯০ টাকা কেজি বিক্রি করেন বলে জানান দিলীপ।
দিলীপ চন্দ্র বণিক বলেন, ‘করোনার আগে মানিকগঞ্জ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, ঢাকা, মুন্সিগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় আমাদের সাজের অনেক চাহিদা ছিল। প্রতিদিন গড়ে ১ মণ সাজ তৈরি করে বিক্রি করতাম। করোনাভাইরাস সংক্রমণের হার বেড়ে যাওয়ায় ও গ্রাম-গঞ্জের মেলা-খেলা বন্ধ থাকায় সাজ তৈরির কাজও বন্ধ রয়েছে।’
শ্যামল বণিক নামের অপর কারিগর বলেন, ‘আমরা ভাটারা গ্রামের ১০ পরিবার সাজের পেশার সঙ্গে জড়িত। বিশেষ করে প্রতি বছর ডিসেম্বর মাস থেকে এপ্রিল মাস পর্যন্ত সাজের অর্ডার বেশি থাকত। বাকি মাসগুলো বসে বসে খেতে হয়। করোনার কারণে মেলা খেলা বন্ধ থাকায় কোনো অর্ডার নেই। মাঝে মধ্যে অর্ডার পেলে কাজ করি। পরিবার-পরিজন নিয়ে অনেক কষ্টে দিন কাটছে আমাদের।’
একই গ্রামের কমল বণিক বলেন, ‘আমাদের কেউ কোনো সহযোগিতা করে না। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে আমাদের এ সাজ দেশের বাইরে রপ্তানি করা যেত। বাপ-দাদার পেশাকে ধরে রাখা সম্ভব হতো। এখন পরিবার নিয়ে অতি কষ্টে জীবনযাপন করছি।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৪ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৮ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৮ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৮ দিন আগে