আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহারে রক্তদহ বিলের ওপর নির্মিত বেইলি সেতুর পাটাতন খুলে গেছে। এ কারণে চার দিন ধরে সেখান দিয়ে বড় যান চলাচল বন্ধ আছে। তবে ঝুঁকি নিয়েই চলছে ছোট যান। উদ্বোধনের পর ১৬ বছর পার হলেও ঝুঁকিপূর্ণ এই সেতুতে তেমন কোনো সংস্কারকাজ করা হয়নি। এখানে স্থায়ীভাবে সিসি ঢালাই সেতু নির্মাণের দাবি করেছেন এলাকাবাসী।
গতকাল সোমবার সকালে দেখা যায়, স্থানীয়রা ঝুঁকিপূর্ণ সেতুর ওপর গাছের ডাল রেখে চালকদের বিপৎসংকেত বোঝানোর চেষ্টা করছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার সান্তাহার ইউনিয়নের ঐতিহাসিক রক্তদহ বিলের মূল খালের ওপর ২০০৬ সালে সওজ বিভাগের তত্ত্বাবধানে ৬০ দশমিক ৯৬ মিটার দৈর্ঘ্যের স্টিল সেতু নির্মাণ করা হয়। এতে বিলপাড়ের ১২ গ্রামের মানুষের প্রায় ১০ কিলোমিটার পথের দূরত্ব কমে যায়। কৃষিপণ্য ও শস্য পরিবহন করা এবং স্কুল-কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের যাতায়াত সহজ হয়। ফলে বিলপাড়ের কদমা, করজবাড়ী, কাশিমিলা, রামপুরা ও ময়ূর কাশিমালা, পারইলসহ ১২ গ্রামের মানুষের জীবনযাত্রার চিত্র বদলে যায়।
কিন্তু উদ্বোধনের পর ১৬ বছর অতিবাহিত হলেও ঝুঁকিপূর্ণ এই সেতুতে উল্লেখযোগ্য কোনো সংস্কারকাজ করেনি কর্তৃপক্ষ। আর এ কারণেই গত বৃহস্পতিবার বেইলি সেতুর পাটাতন খুলে যাওয়ায় বড় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে জীবিকার তাগিদে ছোট যানবাহন যেমন—সিএনজি ও চার্জারচালিত অটোরিকশা, রিকশা, ভ্যান অত্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে।
সান্তাহার ইউনিয়নের দমদমা গ্রামের অটোরিকশাচালক জনি হোসেন বলেন, গাড়ি নিয়ে সেতুতে ওঠার পর পুরো সেতুর পাটাতন নড়ে ওঠে। যাত্রী নিয়ে ভয়ে ভয়ে সেতু পার হতে হয়।
আদমদীঘি সদর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য শহীদুল ইসলাম বলেন, সান্তাহার জংশন স্টেশন থাকায় শহরটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। সেতুটি নির্মাণের আগে শহরে পৌঁছাতে আদমদীঘি হয়ে প্রায় ১২ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে হতো।
বগুড়া সড়ক ও জনপদ বিভাগের (সওজ) উপবিভাগীয় প্রকৌশলী আমানুল্লাহ আমান বলেন, ‘বেইলি সেতুর পরিস্থিতি দেখে আমরা মন্ত্রণালয়ে একটি প্রস্তাব পাঠিয়েছিলাম। সে অনুযায়ী অনুমোদন হয়েছে। এখন দরপত্র আহ্বান করে ঠিকাদারের মাধ্যমে বেইলি ব্রিজের স্থলে শিগগিরই ঢালাই সেতু নির্মাণ করা হবে।’
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহারে রক্তদহ বিলের ওপর নির্মিত বেইলি সেতুর পাটাতন খুলে গেছে। এ কারণে চার দিন ধরে সেখান দিয়ে বড় যান চলাচল বন্ধ আছে। তবে ঝুঁকি নিয়েই চলছে ছোট যান। উদ্বোধনের পর ১৬ বছর পার হলেও ঝুঁকিপূর্ণ এই সেতুতে তেমন কোনো সংস্কারকাজ করা হয়নি। এখানে স্থায়ীভাবে সিসি ঢালাই সেতু নির্মাণের দাবি করেছেন এলাকাবাসী।
গতকাল সোমবার সকালে দেখা যায়, স্থানীয়রা ঝুঁকিপূর্ণ সেতুর ওপর গাছের ডাল রেখে চালকদের বিপৎসংকেত বোঝানোর চেষ্টা করছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার সান্তাহার ইউনিয়নের ঐতিহাসিক রক্তদহ বিলের মূল খালের ওপর ২০০৬ সালে সওজ বিভাগের তত্ত্বাবধানে ৬০ দশমিক ৯৬ মিটার দৈর্ঘ্যের স্টিল সেতু নির্মাণ করা হয়। এতে বিলপাড়ের ১২ গ্রামের মানুষের প্রায় ১০ কিলোমিটার পথের দূরত্ব কমে যায়। কৃষিপণ্য ও শস্য পরিবহন করা এবং স্কুল-কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের যাতায়াত সহজ হয়। ফলে বিলপাড়ের কদমা, করজবাড়ী, কাশিমিলা, রামপুরা ও ময়ূর কাশিমালা, পারইলসহ ১২ গ্রামের মানুষের জীবনযাত্রার চিত্র বদলে যায়।
কিন্তু উদ্বোধনের পর ১৬ বছর অতিবাহিত হলেও ঝুঁকিপূর্ণ এই সেতুতে উল্লেখযোগ্য কোনো সংস্কারকাজ করেনি কর্তৃপক্ষ। আর এ কারণেই গত বৃহস্পতিবার বেইলি সেতুর পাটাতন খুলে যাওয়ায় বড় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে জীবিকার তাগিদে ছোট যানবাহন যেমন—সিএনজি ও চার্জারচালিত অটোরিকশা, রিকশা, ভ্যান অত্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে।
সান্তাহার ইউনিয়নের দমদমা গ্রামের অটোরিকশাচালক জনি হোসেন বলেন, গাড়ি নিয়ে সেতুতে ওঠার পর পুরো সেতুর পাটাতন নড়ে ওঠে। যাত্রী নিয়ে ভয়ে ভয়ে সেতু পার হতে হয়।
আদমদীঘি সদর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য শহীদুল ইসলাম বলেন, সান্তাহার জংশন স্টেশন থাকায় শহরটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। সেতুটি নির্মাণের আগে শহরে পৌঁছাতে আদমদীঘি হয়ে প্রায় ১২ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে হতো।
বগুড়া সড়ক ও জনপদ বিভাগের (সওজ) উপবিভাগীয় প্রকৌশলী আমানুল্লাহ আমান বলেন, ‘বেইলি সেতুর পরিস্থিতি দেখে আমরা মন্ত্রণালয়ে একটি প্রস্তাব পাঠিয়েছিলাম। সে অনুযায়ী অনুমোদন হয়েছে। এখন দরপত্র আহ্বান করে ঠিকাদারের মাধ্যমে বেইলি ব্রিজের স্থলে শিগগিরই ঢালাই সেতু নির্মাণ করা হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪