চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
মহান বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে ঐতিহ্যবাহী নৌকাবাইচ মহানন্দা নদীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই বাইচ উপভোগ করেছেন হাজারো দর্শক। বাইচ দেখতে নদীর দুই পাড়ে ঢল নামে হাজারো মানুষের। জেলা প্রশাসন ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার যৌথ আয়োজনে গতকাল শুক্রবার বেলা ১১টায় খালঘাট থেকে শুরু হয়ে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর সেতুতে গিয়ে এ নৌকাবাইচ শেষ হয়।
রং-বেরংয়ের ১২টি নৌকা নিয়ে বাইচ দল অংশ নেয়। গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী এ নৌকা বাইচ উপভোগ করে মহানন্দা নদীর তীরে দাঁড়িয়ে থাকা হাজারো দর্শক। করতালি দিয়ে প্রতিযোগীদের উৎসাহ দেন তাঁরা। প্রায় দুই ঘণ্টার এ নৌকাবাইচে প্রথম হয় চৌডালার আবু মাঝির দল, দ্বিতীয় হয় নশীপুরের জয় মাঝির দল এবং তৃতীয় হয় চৌডালার পলাশ মাঝির দল।
প্রথম পুরস্কার ৪৩ ইঞ্চি স্মার্ট টিভি, দ্বিতীয় পুরস্কার ৩২ ইঞ্চি টিভি এবং তৃতীয় পুরস্কার ২৪ ইঞ্চি টিভি বিজয়ীদের হাতে তুলে প্রধান অতিথি সংরক্ষিত নারী আসনের সাংসদ ফেরদৌসী ইসলাম জেসি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. মঞ্জুরুল হাফিজ, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রুহুল আমিন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জাকিউল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহবুব আলম খান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মহসিন মৃধা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) আহমেদ মাহবুব উল ইসলাম, পৌর মেয়র মো. মোখলেসুর রহমানসহ প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তা।
নৌকাবাইচ দেখতে আসা দর্শকেরা জানান, এ আয়োজন খুব আনন্দ দিয়েছে। নৌকাবাইচ গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী খেলা। এটি ধরে রাখতে প্রতিবছর আয়োজন করা উচিত।
জেলা প্রশাসক মো. মঞ্জুরুল হাফিজ বলেন, সবার সহযোগিতায় এ নৌকা বাইচের আয়োজন করা হয়েছে। সব শ্রেণি-পেশার মানুষ আনন্দঘন পরিবেশে নৌকাবাইচ উপভোগ করেছেন। সামনে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরবাসীকে আরও ভালো কিছু আয়োজন উপহার দেওয়া হবে।
এদিকে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর মেয়র মো. মোখলেসুর রহমান বলেন, ভবিষ্যতে ব্যাপক পরিসরে নৌকাবাইচের আয়োজন করা হবে।
মহান বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে ঐতিহ্যবাহী নৌকাবাইচ মহানন্দা নদীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই বাইচ উপভোগ করেছেন হাজারো দর্শক। বাইচ দেখতে নদীর দুই পাড়ে ঢল নামে হাজারো মানুষের। জেলা প্রশাসন ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার যৌথ আয়োজনে গতকাল শুক্রবার বেলা ১১টায় খালঘাট থেকে শুরু হয়ে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর সেতুতে গিয়ে এ নৌকাবাইচ শেষ হয়।
রং-বেরংয়ের ১২টি নৌকা নিয়ে বাইচ দল অংশ নেয়। গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী এ নৌকা বাইচ উপভোগ করে মহানন্দা নদীর তীরে দাঁড়িয়ে থাকা হাজারো দর্শক। করতালি দিয়ে প্রতিযোগীদের উৎসাহ দেন তাঁরা। প্রায় দুই ঘণ্টার এ নৌকাবাইচে প্রথম হয় চৌডালার আবু মাঝির দল, দ্বিতীয় হয় নশীপুরের জয় মাঝির দল এবং তৃতীয় হয় চৌডালার পলাশ মাঝির দল।
প্রথম পুরস্কার ৪৩ ইঞ্চি স্মার্ট টিভি, দ্বিতীয় পুরস্কার ৩২ ইঞ্চি টিভি এবং তৃতীয় পুরস্কার ২৪ ইঞ্চি টিভি বিজয়ীদের হাতে তুলে প্রধান অতিথি সংরক্ষিত নারী আসনের সাংসদ ফেরদৌসী ইসলাম জেসি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. মঞ্জুরুল হাফিজ, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রুহুল আমিন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জাকিউল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহবুব আলম খান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মহসিন মৃধা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) আহমেদ মাহবুব উল ইসলাম, পৌর মেয়র মো. মোখলেসুর রহমানসহ প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তা।
নৌকাবাইচ দেখতে আসা দর্শকেরা জানান, এ আয়োজন খুব আনন্দ দিয়েছে। নৌকাবাইচ গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী খেলা। এটি ধরে রাখতে প্রতিবছর আয়োজন করা উচিত।
জেলা প্রশাসক মো. মঞ্জুরুল হাফিজ বলেন, সবার সহযোগিতায় এ নৌকা বাইচের আয়োজন করা হয়েছে। সব শ্রেণি-পেশার মানুষ আনন্দঘন পরিবেশে নৌকাবাইচ উপভোগ করেছেন। সামনে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরবাসীকে আরও ভালো কিছু আয়োজন উপহার দেওয়া হবে।
এদিকে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর মেয়র মো. মোখলেসুর রহমান বলেন, ভবিষ্যতে ব্যাপক পরিসরে নৌকাবাইচের আয়োজন করা হবে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে