নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
গরমের সঙ্গে রমজানের ইফতারে তরমুজের কদর বেড়েছে কয়েক গুন। কিন্তু নারায়ণগঞ্জে চড়া দামের কারণে তরমুজ যেন নাগালের বাইরে। বাড়তি দামের কারণে বড় তরমুজের বদলে ছোট আকারের তরমুজ কিনে নিতে বাধ্য হচ্ছেন স্বল্প আয়ের মানুষ।
বাজার ঘুরে দেখা যায়, তরমুজ এবার বাজারে এসেছে সময়মতো। ফলন ভালো হওয়ায় এ ফলের সরবরাহও প্রচুর। সে হিসেবে দাম কম হওয়ার কথা, কিন্তু হয়েছে উল্টোটা। নারায়ণগঞ্জ শহরের অনেক জায়গায় কেজি হিসাবে বিক্রি হচ্ছে তরমুজ। করোনাভাইরাসের আগেও নারায়ণগঞ্জ শহরের বিভিন্ন স্থানে তরমুজ কেটে ফালি হিসেবে বিক্রি করতে দেখা যেত। দিনমজুরসহ স্বল্প আয়ের মানুষ দশ বা বিশ টাকা দরে একফালি তরমুজ খেতে পারতেন। কিন্তু এখন আর সেভাবে বিক্রি হচ্ছে না।
নারায়ণগঞ্জ শহরের দ্বিগুবাবুর বাজারের ফল বিক্রেতা মহসীন বলেন, ‘এখানে ৫-৬ কেজি ওজনের একটি তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকায়। প্রতি কেজির দাম পড়ছে ৭০ টাকার বেশি। গত বছরও দাম এ রকমই ছিল। প্রতিদিনই দাম ৫০-৬০ টাকা ওঠা-নামা করে।’
বেসরকারি চাকরিজীবী আজিম উদ্দিন এসেছেন তরমুজ কিনতে। বেশ কয়েকটি তরমুজের দাম করলেন। কিন্তু ভালো মানের তরমুজ কোনোভাবেই ৩০০ টাকার কমে মিলছে না। তাই বাধ্য হয়ে অনেকটা পানসে তরমুজই কিনে নিলেন।
ফল ব্যবসায়ীরা বলছেন, তরমুজ পরিবহন ও হাতবদলের সময় অন্তত ৩০ শতাংশ নষ্ট হয়ে যায়, অন্যান্য ফলের ক্ষেত্রে এতটা লোকসান হয় না। তা ছাড়া এক ট্রাক তরমুজ পরিবহনের ক্ষেত্রে ৩০ হাজার টাকার মতো খরচ হচ্ছে, যা আগে ১৫-২০ হাজার টাকার মধ্যে ছিল। তরমুজের দাম বাড়তি বলার আগে এই বিষয়গুলো বিবেচনায় নিতে হবে।
এই বিষয়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সেলিমুজ্জামান বলেন, রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের মূল্য নিয়ন্ত্রণে আমরা নিয়মিত কাজ করছি। খুচরা ব্যবসায়ীরা বেশি দামে কেনার কারণে মূল্য বেশি হয় বলে দাবি করে। তবুও বিষয়টা বিবেচনায় রেখে তরমুজ নিয়ে আমরা কাজ করব। পিচে কিনে কেজিতে বিক্রি কোনোভাবে মানা যায় না।’
গরমের সঙ্গে রমজানের ইফতারে তরমুজের কদর বেড়েছে কয়েক গুন। কিন্তু নারায়ণগঞ্জে চড়া দামের কারণে তরমুজ যেন নাগালের বাইরে। বাড়তি দামের কারণে বড় তরমুজের বদলে ছোট আকারের তরমুজ কিনে নিতে বাধ্য হচ্ছেন স্বল্প আয়ের মানুষ।
বাজার ঘুরে দেখা যায়, তরমুজ এবার বাজারে এসেছে সময়মতো। ফলন ভালো হওয়ায় এ ফলের সরবরাহও প্রচুর। সে হিসেবে দাম কম হওয়ার কথা, কিন্তু হয়েছে উল্টোটা। নারায়ণগঞ্জ শহরের অনেক জায়গায় কেজি হিসাবে বিক্রি হচ্ছে তরমুজ। করোনাভাইরাসের আগেও নারায়ণগঞ্জ শহরের বিভিন্ন স্থানে তরমুজ কেটে ফালি হিসেবে বিক্রি করতে দেখা যেত। দিনমজুরসহ স্বল্প আয়ের মানুষ দশ বা বিশ টাকা দরে একফালি তরমুজ খেতে পারতেন। কিন্তু এখন আর সেভাবে বিক্রি হচ্ছে না।
নারায়ণগঞ্জ শহরের দ্বিগুবাবুর বাজারের ফল বিক্রেতা মহসীন বলেন, ‘এখানে ৫-৬ কেজি ওজনের একটি তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকায়। প্রতি কেজির দাম পড়ছে ৭০ টাকার বেশি। গত বছরও দাম এ রকমই ছিল। প্রতিদিনই দাম ৫০-৬০ টাকা ওঠা-নামা করে।’
বেসরকারি চাকরিজীবী আজিম উদ্দিন এসেছেন তরমুজ কিনতে। বেশ কয়েকটি তরমুজের দাম করলেন। কিন্তু ভালো মানের তরমুজ কোনোভাবেই ৩০০ টাকার কমে মিলছে না। তাই বাধ্য হয়ে অনেকটা পানসে তরমুজই কিনে নিলেন।
ফল ব্যবসায়ীরা বলছেন, তরমুজ পরিবহন ও হাতবদলের সময় অন্তত ৩০ শতাংশ নষ্ট হয়ে যায়, অন্যান্য ফলের ক্ষেত্রে এতটা লোকসান হয় না। তা ছাড়া এক ট্রাক তরমুজ পরিবহনের ক্ষেত্রে ৩০ হাজার টাকার মতো খরচ হচ্ছে, যা আগে ১৫-২০ হাজার টাকার মধ্যে ছিল। তরমুজের দাম বাড়তি বলার আগে এই বিষয়গুলো বিবেচনায় নিতে হবে।
এই বিষয়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সেলিমুজ্জামান বলেন, রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের মূল্য নিয়ন্ত্রণে আমরা নিয়মিত কাজ করছি। খুচরা ব্যবসায়ীরা বেশি দামে কেনার কারণে মূল্য বেশি হয় বলে দাবি করে। তবুও বিষয়টা বিবেচনায় রেখে তরমুজ নিয়ে আমরা কাজ করব। পিচে কিনে কেজিতে বিক্রি কোনোভাবে মানা যায় না।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে