মির্জাপুর প্রতিনিধি
মির্জাপুরে ভেঙে ফেলা অবৈধ সেই পাঁচ ইটভাটার তিনটি ফের চালু করা হয়েছে। একই সঙ্গে ওই ভাটাগুলোতে জ্বালানি হিসেবে কয়লার পাশাপাশি কাঠ পোড়ানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে ভাটাসংলগ্ন এলাকার জমি ও পরিবেশ হুমকির মধ্যে পড়েছে বলে এলাকাবাসী অভিযোগ করেছেন।
জানা গেছে, গত বছর ৬ জানুয়ারি পরিবেশ অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ আদালতে অভিযান চালিয়ে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা উপজেলার পাঁচটি ইটভাটা ভেঙে দেয়। এ সময় ইটভাটা মালিকের প্রত্যেকের কাছ থেকে ৬ লাখ টাকা করে জরিমানা আদায় করেন। পরিবেশ অধিদপ্তর ঢাকার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কাজী তামজীদ আহমেদ এ অভিযান পরিচালনা করেন। ভেঙে ফেলা ইটভাটাগুলো হলো উপজেলার গোড়াই ইউনিয়নের ধেরুয়া এলাকার ভাই ভাই ব্রিকস, দিশা-আশা ব্রিকস, রানাশাল হাকিম ব্রিকস, মির্জাপুর সদরের বাইমহাটী গ্রামের স্টার স্টাইল ও পাকুল্যা এলাকায় চৌধুরী ব্রাদার্স ইটভাটা। অভিযান চালিয়ে ইটভাটা ভেঙে ফেলার পরও তিনটি ভাটায় আগের মতোই ইট তৈরির কাজ চলছে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, চলতি বছর ভাই ভাই ব্রিকস, দিশা-আশা ব্রিকস ও রানাশাল এলাকার হাকিম ব্রিকস ভাটায় আবারও ইট তৈরি করা হচ্ছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন কৃষক অভিযোগ করে বলেন, ধেরুয়া ও রানাশাল এলাকায় ইটভাটা তৈরি হওয়ার আগে তাঁদের জমিতে অনেক বেশি ফসল ফলতো। গাছে অনেক ফল ধরতো। ভাটা চালু হওয়ার পর ফসল উৎপাদন ও ফল ধরা কমে গেছে। ভাটার ধোঁয়ার কারণে আশপাশের বাড়িগুলোতে ফলের গাছেও ফল ধরছে না। তাঁরা প্রশ্ন রেখে বলেন, ভাটা ভেঙে দেওয়ার পরও আবার চালু হয়েছে কিভাবে?
ভাই ভাই ব্রিকস, দিশা-আশা ব্রিকস ও রানাশাল এলাকার হাকিম ব্রিকসের মালিক যথাক্রমে শহীদুর রহমান, শাহ-আলম ও আওলাদ হোসেন জানান, তারা উচ্চ আদালতে রিট করে পুনরায় ভাটা চালু করেছেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে টাঙ্গাইল পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোজাহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মির্জাপুরে ১০৫টি ইটভাটার মধ্যে ৭৫টি ভাটার ২০২১ সাল পর্যন্ত অনুমোদন ও ছাড়পত্র রয়েছে। বাকি ৩৫টি ইটভাটার অনুমোদন ও ছাড়পত্র কখনোই ছিল না। ভেঙে ফেলা পাঁচটি ভাটার মধ্যে তিনটি পুনরায় চালু হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি আমরাও শুনেছি।
তিনি বলেন, ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার জন্য ম্যাজিস্ট্রেট না থাকায় অভিযান পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে অচিরেই অভিযান পরিচালনার জন্য জেলা প্রশাসক ও মির্জাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। উচ্চ আদালতে ওই তিন ভাটার মালিক রিট করে ভাটা চালু করেছেন কিনা জানতে চাইলে মোজাহিদুল ইসলাম বলেন, তারা উচ্চ আদালতে রিট করেছেন। ২০২১ সাল পর্যন্ত যেসব ইটভাটা পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমোদন বা ছাড়পত্র পায়নি তারা আর কখনো অনুমোদন ও ছাড়পত্র পাবেন না বলে তিনি জানিয়েছেন।
মির্জাপুরে ভেঙে ফেলা অবৈধ সেই পাঁচ ইটভাটার তিনটি ফের চালু করা হয়েছে। একই সঙ্গে ওই ভাটাগুলোতে জ্বালানি হিসেবে কয়লার পাশাপাশি কাঠ পোড়ানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে ভাটাসংলগ্ন এলাকার জমি ও পরিবেশ হুমকির মধ্যে পড়েছে বলে এলাকাবাসী অভিযোগ করেছেন।
জানা গেছে, গত বছর ৬ জানুয়ারি পরিবেশ অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ আদালতে অভিযান চালিয়ে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা উপজেলার পাঁচটি ইটভাটা ভেঙে দেয়। এ সময় ইটভাটা মালিকের প্রত্যেকের কাছ থেকে ৬ লাখ টাকা করে জরিমানা আদায় করেন। পরিবেশ অধিদপ্তর ঢাকার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কাজী তামজীদ আহমেদ এ অভিযান পরিচালনা করেন। ভেঙে ফেলা ইটভাটাগুলো হলো উপজেলার গোড়াই ইউনিয়নের ধেরুয়া এলাকার ভাই ভাই ব্রিকস, দিশা-আশা ব্রিকস, রানাশাল হাকিম ব্রিকস, মির্জাপুর সদরের বাইমহাটী গ্রামের স্টার স্টাইল ও পাকুল্যা এলাকায় চৌধুরী ব্রাদার্স ইটভাটা। অভিযান চালিয়ে ইটভাটা ভেঙে ফেলার পরও তিনটি ভাটায় আগের মতোই ইট তৈরির কাজ চলছে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, চলতি বছর ভাই ভাই ব্রিকস, দিশা-আশা ব্রিকস ও রানাশাল এলাকার হাকিম ব্রিকস ভাটায় আবারও ইট তৈরি করা হচ্ছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন কৃষক অভিযোগ করে বলেন, ধেরুয়া ও রানাশাল এলাকায় ইটভাটা তৈরি হওয়ার আগে তাঁদের জমিতে অনেক বেশি ফসল ফলতো। গাছে অনেক ফল ধরতো। ভাটা চালু হওয়ার পর ফসল উৎপাদন ও ফল ধরা কমে গেছে। ভাটার ধোঁয়ার কারণে আশপাশের বাড়িগুলোতে ফলের গাছেও ফল ধরছে না। তাঁরা প্রশ্ন রেখে বলেন, ভাটা ভেঙে দেওয়ার পরও আবার চালু হয়েছে কিভাবে?
ভাই ভাই ব্রিকস, দিশা-আশা ব্রিকস ও রানাশাল এলাকার হাকিম ব্রিকসের মালিক যথাক্রমে শহীদুর রহমান, শাহ-আলম ও আওলাদ হোসেন জানান, তারা উচ্চ আদালতে রিট করে পুনরায় ভাটা চালু করেছেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে টাঙ্গাইল পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোজাহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মির্জাপুরে ১০৫টি ইটভাটার মধ্যে ৭৫টি ভাটার ২০২১ সাল পর্যন্ত অনুমোদন ও ছাড়পত্র রয়েছে। বাকি ৩৫টি ইটভাটার অনুমোদন ও ছাড়পত্র কখনোই ছিল না। ভেঙে ফেলা পাঁচটি ভাটার মধ্যে তিনটি পুনরায় চালু হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি আমরাও শুনেছি।
তিনি বলেন, ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার জন্য ম্যাজিস্ট্রেট না থাকায় অভিযান পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে অচিরেই অভিযান পরিচালনার জন্য জেলা প্রশাসক ও মির্জাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। উচ্চ আদালতে ওই তিন ভাটার মালিক রিট করে ভাটা চালু করেছেন কিনা জানতে চাইলে মোজাহিদুল ইসলাম বলেন, তারা উচ্চ আদালতে রিট করেছেন। ২০২১ সাল পর্যন্ত যেসব ইটভাটা পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমোদন বা ছাড়পত্র পায়নি তারা আর কখনো অনুমোদন ও ছাড়পত্র পাবেন না বলে তিনি জানিয়েছেন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে