ডুমুরিয়া প্রতিনিধি
ডুমুরিয়ায় উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রতিপক্ষ প্রার্থীর পক্ষে কাজ করায় ১১২ জন দলীয় নেতা-কর্মীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিস্কৃতদের মধ্যে জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এ বি এম শফিকুল ইসলাম ও জেলা পরিষদের সদস্য মহিলা লীগ নেত্রী শোভা রানী হালদার রয়েছেন।
জানা যায়, সম্প্রতি আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির এক সভায় বিদ্রোহী প্রার্থী ও প্রতিপক্ষ প্রার্থীর পক্ষে কাজ করা ব্যক্তিদের বিষয়ে এক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে বলা হয়, ইউপি নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যে-ই নির্বাচন করবে কিংবা বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে কাজ করবে তাদের সাময়িক বহিষ্কার করা হবে। একই সঙ্গে চূড়ান্ত বহিষ্কারের জন্য কেন্দ্রে তাদের নাম পাঠানো হবে।
এই সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৯ অক্টোবর বিদ্রোহী ও বিপক্ষ প্রার্থীদের বহিষ্কারের জন্য জেলায় প্রস্তাবসহ সুপারিশ পাঠান ডুমুরিয়া শাখা আওয়ামী লীগের সভাপতি নারায়ণ চন্দ্র চন্দ ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শাহ নেওয়াজ হোসেন জোয়ার্দ্দার। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল স্বাক্ষরিত পত্র এবং ডুমুরিয়া আওয়ামী লীগের তথ্যের ভিত্তিতে খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হারুনুর রশিদ ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সুজিত অধিকারীর নির্দেশে তাদের সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় তারা এ বহিষ্কারের তালিকা প্রকাশ করেছেন।
বহিষ্কৃতরা হলেন, অধ্যক্ষ এ বি এম শফিকুল ইসলাম, সরদার অহিদুল ইসলাম, নগেন্দ্র নাথ মন্ডল, শেখ আব্দুস সবুর, বিধান বিশ্বাস, মো. মামুন শেখ, জাহিদ হাসান নয়ন, তরিকুল ইসলাম বাবু, ইমরান হোসেন, ফাইমুল ইসলাম জনি, নাজমুল ইসলাম মুন্না, মো. হামিদুর রহমান চৌধুরী, মো. জালাল উদ্দীন শেখ, মো. আলাল মোড়ল, মো. সবুর মোড়ল, মো. ওশিউর রহমান, মোল্যা বাবর আলী, তকিম উদ্দীন সরদার, আজগর হোসেন, মফিজুর রহমান মোড়ল, আব্দুল্লাহ মোড়ল, আবুল হোসেন গোলদার, সৌভিক বসু শুভ, সুব্রত গাইন জয়ন্ত, ইয়াছিন আরাফত বাবু, রবিউল ইসলাম, ছাব্বির আহম্মেদ মাজিন, মো. নাহিদ আল-মামুন, এস এম গাউছুল হক, হরবিলাস রায়, বি এম কামাল হোসেন, সুভাষ চন্দ্র সরকার, সুভাষ চন্দ্র বৈরাগী, শেখ আসাদুজ্জাম, আব্দুস সাত্তার, আব্দুর রাজ্জাক মোড়ল, জগদীশ চন্দ্র মল্লিক, আব্দুল গফুর মোল্যা, রতন দাস, হাদিউজ্জামান, মেহেদী হাসান লিমন, মো. তুহিন খান, নওশের আলী বাগাতি।
এ তালিকায় আরও আছেন শিবু পদ গোলদার, অশোক সরকার, শেখ জিল্লুর রহমান, শহীদ দফাদার, বিকাশ দাস, তুলশী দেবনাথ, অহিদুজ্জামান লিপু, রবীন ঢালী, দয়াল চক্রবর্ত্তী, সেবক মন্ডল, দিলীপ মন্ডল, আসাদুজ্জামান পারভেজ, কামরুজ্জামান টিপু, রহিম গাজী, বাবুল মোল্যা, বীরেন্দ্র নাথ শীল, মিহির মজুমদার, প্রতাপ সরদার, সরদার ইলিয়াস হোসেন, শেখ ইয়াকুব আলি, শেখ গোলাম মাওলা, মহিউদ্দিন মোল্যা (লাচ্চু), মো. জশিম উদ্দীন সরদার, মো. ওসমান খান, অরুন কান্তি বিশ্বাস, আব্দুল জলিল মোল্যা, নৃপেন্দ্রনাথ বৈরাগী, রঞ্জন ঢালী, অমিত কুমার বিশ্বাস, অ্যাডভোকেট বিপুল মল্লিক, শশাংক বিশ্বাস, মোকবুল হোসেন, রাম প্রসাদ, ইলিয়াজ শেখ, শংকর বিশ্বাস, আনন্দ মন্ডল, খোরশেদ মির্জা।
এ ছাড়া আব্দুর রাজ্জাক, গোলম রসুল, সুধাংসু মন্ডল, শোভা রাণী হালদার, সৌমিত্র বিশ্বাস, আশিষ কবিরাজ, নিবাশ, কল্যাণী বসাক, রমেশ বৈরাগী, কল্যান বাকচী, দেবকুমার মন্ডল, প্রকাশ মন্ডল, তুষার মল্লিক, গৌর চন্দ্র ঢালী, দেবাশীষ মন্ডল, মনোজ গোলদার, মানস ঘরামী, কাজী নুরুল ইসলাম, সুধীর বিশ্বাস, নিহার রঞ্জন সরকার, বিরাজ কান্তি মল্লিক, মেহেদী হাসান রাজা, গুনেন্দ্রনাথ বিশ্বাস, স্বপন সরকার, মনিন্দ্রনাত মন্ডল, প্রনথ কান্তী মন্ডল, মনোজ সরকার, কৃষ্ণপদ মন্ডল, প্রমথ রঞ্জন বালা, শংকর কুমার সরকার, অরুপ রতন মন্ডল, সুকুমার সরকার, বিমল কৃষ্ণ, বিকাশ চন্দ্র রায় এবং সুব্রত বিশ্বাসকেও বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কৃতরা সবাই জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের আওয়ামী লীগ বা এর সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা বলে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে ডুমুরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ নেওয়াজ হোসেন জোয়ার্দ্দার বলেন, দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে যাওয়ার তাদের দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
ডুমুরিয়ায় উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রতিপক্ষ প্রার্থীর পক্ষে কাজ করায় ১১২ জন দলীয় নেতা-কর্মীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিস্কৃতদের মধ্যে জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এ বি এম শফিকুল ইসলাম ও জেলা পরিষদের সদস্য মহিলা লীগ নেত্রী শোভা রানী হালদার রয়েছেন।
জানা যায়, সম্প্রতি আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির এক সভায় বিদ্রোহী প্রার্থী ও প্রতিপক্ষ প্রার্থীর পক্ষে কাজ করা ব্যক্তিদের বিষয়ে এক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে বলা হয়, ইউপি নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যে-ই নির্বাচন করবে কিংবা বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে কাজ করবে তাদের সাময়িক বহিষ্কার করা হবে। একই সঙ্গে চূড়ান্ত বহিষ্কারের জন্য কেন্দ্রে তাদের নাম পাঠানো হবে।
এই সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৯ অক্টোবর বিদ্রোহী ও বিপক্ষ প্রার্থীদের বহিষ্কারের জন্য জেলায় প্রস্তাবসহ সুপারিশ পাঠান ডুমুরিয়া শাখা আওয়ামী লীগের সভাপতি নারায়ণ চন্দ্র চন্দ ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শাহ নেওয়াজ হোসেন জোয়ার্দ্দার। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল স্বাক্ষরিত পত্র এবং ডুমুরিয়া আওয়ামী লীগের তথ্যের ভিত্তিতে খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হারুনুর রশিদ ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সুজিত অধিকারীর নির্দেশে তাদের সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় তারা এ বহিষ্কারের তালিকা প্রকাশ করেছেন।
বহিষ্কৃতরা হলেন, অধ্যক্ষ এ বি এম শফিকুল ইসলাম, সরদার অহিদুল ইসলাম, নগেন্দ্র নাথ মন্ডল, শেখ আব্দুস সবুর, বিধান বিশ্বাস, মো. মামুন শেখ, জাহিদ হাসান নয়ন, তরিকুল ইসলাম বাবু, ইমরান হোসেন, ফাইমুল ইসলাম জনি, নাজমুল ইসলাম মুন্না, মো. হামিদুর রহমান চৌধুরী, মো. জালাল উদ্দীন শেখ, মো. আলাল মোড়ল, মো. সবুর মোড়ল, মো. ওশিউর রহমান, মোল্যা বাবর আলী, তকিম উদ্দীন সরদার, আজগর হোসেন, মফিজুর রহমান মোড়ল, আব্দুল্লাহ মোড়ল, আবুল হোসেন গোলদার, সৌভিক বসু শুভ, সুব্রত গাইন জয়ন্ত, ইয়াছিন আরাফত বাবু, রবিউল ইসলাম, ছাব্বির আহম্মেদ মাজিন, মো. নাহিদ আল-মামুন, এস এম গাউছুল হক, হরবিলাস রায়, বি এম কামাল হোসেন, সুভাষ চন্দ্র সরকার, সুভাষ চন্দ্র বৈরাগী, শেখ আসাদুজ্জাম, আব্দুস সাত্তার, আব্দুর রাজ্জাক মোড়ল, জগদীশ চন্দ্র মল্লিক, আব্দুল গফুর মোল্যা, রতন দাস, হাদিউজ্জামান, মেহেদী হাসান লিমন, মো. তুহিন খান, নওশের আলী বাগাতি।
এ তালিকায় আরও আছেন শিবু পদ গোলদার, অশোক সরকার, শেখ জিল্লুর রহমান, শহীদ দফাদার, বিকাশ দাস, তুলশী দেবনাথ, অহিদুজ্জামান লিপু, রবীন ঢালী, দয়াল চক্রবর্ত্তী, সেবক মন্ডল, দিলীপ মন্ডল, আসাদুজ্জামান পারভেজ, কামরুজ্জামান টিপু, রহিম গাজী, বাবুল মোল্যা, বীরেন্দ্র নাথ শীল, মিহির মজুমদার, প্রতাপ সরদার, সরদার ইলিয়াস হোসেন, শেখ ইয়াকুব আলি, শেখ গোলাম মাওলা, মহিউদ্দিন মোল্যা (লাচ্চু), মো. জশিম উদ্দীন সরদার, মো. ওসমান খান, অরুন কান্তি বিশ্বাস, আব্দুল জলিল মোল্যা, নৃপেন্দ্রনাথ বৈরাগী, রঞ্জন ঢালী, অমিত কুমার বিশ্বাস, অ্যাডভোকেট বিপুল মল্লিক, শশাংক বিশ্বাস, মোকবুল হোসেন, রাম প্রসাদ, ইলিয়াজ শেখ, শংকর বিশ্বাস, আনন্দ মন্ডল, খোরশেদ মির্জা।
এ ছাড়া আব্দুর রাজ্জাক, গোলম রসুল, সুধাংসু মন্ডল, শোভা রাণী হালদার, সৌমিত্র বিশ্বাস, আশিষ কবিরাজ, নিবাশ, কল্যাণী বসাক, রমেশ বৈরাগী, কল্যান বাকচী, দেবকুমার মন্ডল, প্রকাশ মন্ডল, তুষার মল্লিক, গৌর চন্দ্র ঢালী, দেবাশীষ মন্ডল, মনোজ গোলদার, মানস ঘরামী, কাজী নুরুল ইসলাম, সুধীর বিশ্বাস, নিহার রঞ্জন সরকার, বিরাজ কান্তি মল্লিক, মেহেদী হাসান রাজা, গুনেন্দ্রনাথ বিশ্বাস, স্বপন সরকার, মনিন্দ্রনাত মন্ডল, প্রনথ কান্তী মন্ডল, মনোজ সরকার, কৃষ্ণপদ মন্ডল, প্রমথ রঞ্জন বালা, শংকর কুমার সরকার, অরুপ রতন মন্ডল, সুকুমার সরকার, বিমল কৃষ্ণ, বিকাশ চন্দ্র রায় এবং সুব্রত বিশ্বাসকেও বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কৃতরা সবাই জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের আওয়ামী লীগ বা এর সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা বলে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে ডুমুরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ নেওয়াজ হোসেন জোয়ার্দ্দার বলেন, দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে যাওয়ার তাদের দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৪ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে