সাজন আহম্মেদ পাপন, কিশোরগঞ্জ
চলছে ভাদ্র মাস। রোপা আমনের ভরা মৌসুম। কিশোরগঞ্জ জেলায় আমন চাষে পড়েছে লোডশেডিং ও তাপপ্রবাহের বিরূপ প্রভাব। জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলসহ অন্য উপজেলাগুলোতে দৈনিক ১৫-১৬ ঘণ্টা বিদ্যুৎবিভ্রাটের কারণে সেচ দিতে পারছেন না কৃষক।
অন্যদিকে তাপপ্রবাহের কারণে পুড়ছে কৃষকের রোপা আমনের খেত। এসব কারণে কৃষকের কপালে দুশ্চিন্তার ভাজ পড়েছে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্র জানায়, কিশোরগঞ্জে চলতি মৌসুমে রোপা আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৮২ হাজার ৬১৭ হেক্টর। এর বিপরীতে আবাদ হয়েছে ৫৬ হাজার ১২৪ হেক্টর।
সরেজমিনে বিভিন্ন উপজেলায় দেখা গেছে, খেতের পর খেত। কিন্তু অধিকাংশ খেত সেচের পানি ও তীব্র দাবদাহে ফেটে চৌচির হয়ে গেছে। আষাঢ়-শ্রাবণ মাসে সাধারণত বৃষ্টির পানি জমিতে জমে থাকে। জমে থাকা পানিতে কৃষকেরা ধানের চারা রোপণ করেন। কিন্তু পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ায় সদ্য রোপণ করা আমনের চারা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। হাতে গোনা কিছু কৃষক সেচের ব্যবস্থা করে ধানের চারা রোপণ করছেন। অধিকাংশ কৃষক বৃষ্টির পানির জন্য অপেক্ষা করছেন।
কৃষকেরা বলছেন, পানির অভাবে অনেকেই রোপা আমনের চাষ করতে পারছেন না। আবার যাঁরা কিছু কিছু জমিতে রোপা আমনের চাষ করেছেন, বৃষ্টির অভাবে তাঁদের ধানের চারা হলুদ রং ধারণ করছে। এমন অবস্থা চলতে থাকলে ঘরে ফসল তুলতে পারবেন কি না, সেই আশঙ্কায় রয়েছেন তাঁরা।
পাকুন্দিয়া উপজেলার এগারোসিন্দুর ইউনিয়নের দাওরাইত গ্রামের কৃষক ইসমাইল হোসেন বলেন, বিদ্যুৎবিভ্রাট বেড়ে যাওয়ার কারণে সেচে সমস্যা হচ্ছে। আবার জ্বালানি তেলেরও মূল্যবৃদ্ধির ফলে সেচের বাড়তি খরচে হিমশিম অবস্থা।
করিমগঞ্জ উপজেলার নিয়ামতপুর ইউনিয়নের কৃষক নাইম বলেন, ‘আমাদের শ্যালো মেশিন নাই, তাই সেচ দিতে পারছি না। ভাড়া করে এনে যদি সেচ দিই, তবে খরচে পোষাবে না। বৃষ্টিই আমাদের একমাত্র সম্বল।’
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আব্দুস সাত্তার বলেন, ‘বিদ্যুৎবিভ্রাটের কারণে বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা। বৃষ্টি হলে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। তাঁদের যাতে ক্ষতি না হয়, সে জন্য আমাদের দপ্তর দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছে।’
কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আগামীকাল (বৃহস্পতিবার) ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে সভা হবে। সেখানে সেচের জন্য আমরা একটা সময় নির্ধারণ করব।’
চলছে ভাদ্র মাস। রোপা আমনের ভরা মৌসুম। কিশোরগঞ্জ জেলায় আমন চাষে পড়েছে লোডশেডিং ও তাপপ্রবাহের বিরূপ প্রভাব। জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলসহ অন্য উপজেলাগুলোতে দৈনিক ১৫-১৬ ঘণ্টা বিদ্যুৎবিভ্রাটের কারণে সেচ দিতে পারছেন না কৃষক।
অন্যদিকে তাপপ্রবাহের কারণে পুড়ছে কৃষকের রোপা আমনের খেত। এসব কারণে কৃষকের কপালে দুশ্চিন্তার ভাজ পড়েছে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্র জানায়, কিশোরগঞ্জে চলতি মৌসুমে রোপা আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৮২ হাজার ৬১৭ হেক্টর। এর বিপরীতে আবাদ হয়েছে ৫৬ হাজার ১২৪ হেক্টর।
সরেজমিনে বিভিন্ন উপজেলায় দেখা গেছে, খেতের পর খেত। কিন্তু অধিকাংশ খেত সেচের পানি ও তীব্র দাবদাহে ফেটে চৌচির হয়ে গেছে। আষাঢ়-শ্রাবণ মাসে সাধারণত বৃষ্টির পানি জমিতে জমে থাকে। জমে থাকা পানিতে কৃষকেরা ধানের চারা রোপণ করেন। কিন্তু পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ায় সদ্য রোপণ করা আমনের চারা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। হাতে গোনা কিছু কৃষক সেচের ব্যবস্থা করে ধানের চারা রোপণ করছেন। অধিকাংশ কৃষক বৃষ্টির পানির জন্য অপেক্ষা করছেন।
কৃষকেরা বলছেন, পানির অভাবে অনেকেই রোপা আমনের চাষ করতে পারছেন না। আবার যাঁরা কিছু কিছু জমিতে রোপা আমনের চাষ করেছেন, বৃষ্টির অভাবে তাঁদের ধানের চারা হলুদ রং ধারণ করছে। এমন অবস্থা চলতে থাকলে ঘরে ফসল তুলতে পারবেন কি না, সেই আশঙ্কায় রয়েছেন তাঁরা।
পাকুন্দিয়া উপজেলার এগারোসিন্দুর ইউনিয়নের দাওরাইত গ্রামের কৃষক ইসমাইল হোসেন বলেন, বিদ্যুৎবিভ্রাট বেড়ে যাওয়ার কারণে সেচে সমস্যা হচ্ছে। আবার জ্বালানি তেলেরও মূল্যবৃদ্ধির ফলে সেচের বাড়তি খরচে হিমশিম অবস্থা।
করিমগঞ্জ উপজেলার নিয়ামতপুর ইউনিয়নের কৃষক নাইম বলেন, ‘আমাদের শ্যালো মেশিন নাই, তাই সেচ দিতে পারছি না। ভাড়া করে এনে যদি সেচ দিই, তবে খরচে পোষাবে না। বৃষ্টিই আমাদের একমাত্র সম্বল।’
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আব্দুস সাত্তার বলেন, ‘বিদ্যুৎবিভ্রাটের কারণে বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা। বৃষ্টি হলে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। তাঁদের যাতে ক্ষতি না হয়, সে জন্য আমাদের দপ্তর দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছে।’
কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আগামীকাল (বৃহস্পতিবার) ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে সভা হবে। সেখানে সেচের জন্য আমরা একটা সময় নির্ধারণ করব।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪