সাজন আহম্মেদ পাপন, কিশোরগঞ্জ
দখল-দূষণে মৃতপ্রায় কিশোরগঞ্জের বুক চিরে বয়ে যাওয়া নরসুন্দা নদ। প্রায় ৫০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের নদটি কিশোরগঞ্জের বিভিন্ন এলাকার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। নদটি এখন আর নদের মতো নেই। ময়লা-আবর্জনা ফেলে নদদূষণ ও ভরাট, কচুরিপানা পরিষ্কার না করা, নদের জায়গা দখল করে স্থাপনা নির্মাণসহ নানা কারণে বর্তমানে মৃতপ্রায় নরসুন্দা। সরকারি নানামুখী উদ্যোগেও নদের নাব্য ফেরানো সম্ভব হয়নি। এ জন্য সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতাকেই দায়ী করছেন সচেতন মহল।
জানা গেছে, ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগ সরকার কিশোরগঞ্জ শহরের সৌন্দর্যবৃদ্ধির জন্য নরসুন্দা নদের দুই পাড়ে ওয়াকওয়ে, পার্ক, দুই পাড়ের সংযোগকারী দৃষ্টিনন্দন সেতু এবং নদের খালি জায়গায় বনজ, ফলদ ও ঔষধি গাছ লাগানোর উদ্যোগ নেয়। বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে পথিকদের জন্য ছায়াদানের ব্যবস্থা করার কথা বলা হয়। সামগ্রিক এ প্রকল্পের ব্যয় প্রথমে ৬৪ কোটি টাকা থেকে পরবর্তী সময়ে বাড়িয়ে ১১০ কোটি টাকা করা হয়। সরকারি তিনটি প্রকল্পের মধ্যে হাতিরঝিল ও গোপালগঞ্জ প্রকল্প দুটি সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে করা হলেও অদৃশ্য কারণে কিশোরগঞ্জের নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পটি সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে করা হয়নি। প্রকল্পের টাকা বাড়ানোর মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করেও নদটি নাব্য ফিরে পায়নি।
জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) ও কিশোরগঞ্জ পৌরসভা যৌথভাবে কাজটি করে। প্রকল্পের কাজ শেষ হয় ২০১৬ সালে। প্রকল্পের টাকা নিয়েও লুটপাটের অভিযোগ আছে।
কিশোরগঞ্জ এলজিইডি কার্যালয় থেকে জানানো হয়, অনিয়মের কারণে ঠিকাদারের জামানত বাজেয়াপ্ত করে সে টাকায় একাধিকবার সংস্কারও করা হয়েছে। এমনকি ঠিকাদারদের বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছে। প্রকল্পের কাজ শেষ করে পৌরসভাকে প্রকল্প বুঝিয়ে দেওয়া হয়। তবে কিশোরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মো. পারভেজ মিয়া বলেন, পৌরসভাকে নরসুন্দা প্রকল্প বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি।
জানা যায়, নরসুন্দা নদ খনন ও শোভাবর্ধন প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য নদের হাজার কোটি টাকার অবৈধ জায়গা উদ্ধার করা হলেও কয়েক বছরের মধ্যে সেগুলো অভিনব পন্থায় দখল হয়ে গেছে। প্রভাবশালী মহল নদের বিভিন্ন জায়গায় কোথাও মাটি বা বর্জ্য ফেলে, কোথাও অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করে, কোথাও সংগঠনের নামে নদের জায়গায় অফিস বানিয়ে, আবার কোথাও বাগান তৈরি করে দখল করে রেখেছে। ৩২ দশমিক ৯৪ কিলোমিটার নদ খনন করলেও নদটিতে আবার ময়লা-আবর্জনা ফেলে ভাগাড়ে পরিণত করেছে। বর্তমানে নদটি মশার প্রজনন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, নরসুন্দা নদের পাড় দিয়ে নির্মিত শহরের বড়বাজার থেকে কাচারীবাজার সেতু পর্যন্ত প্রায় দেড় কিলোমিটার ওয়াকওয়েতে (হাঁটার পথ) ময়লা-আবর্জনা ও জবাই করা পশুর বর্জ্যের দুর্গন্ধে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে। প্রতিদিন বাজারের সব ধরনের আবর্জনা এখানে ফেলা হয়। আবর্জনার উৎকট গন্ধে নাক চেপে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ওয়াক ওয়েতে চলাচল করছে।
কেউ একবার এখান দিয়ে এলে দ্বিতীয়বার আর আসতে চান বলেও জানিয়েছেন এখানকার মানুষেরা। পৌরসভা ময়লা না ফেলার নির্দেশনা দিয়ে সাইনবোর্ড দিলেও সাইনবোর্ডের নিচেই ময়লার স্তূপ করে রাখা হয়।
অন্যদিকে নরসুন্দা নদের পাড়ের ওয়েক ওয়েতে অধিকাংশ সড়কবাতি না থাকায় সন্ধ্যার পর এখানে দেখা যায় ভুতুড়ে অন্ধকার। আলো না থাকার সুযোগে ছিনতাই হচ্ছে হরহামেশা। মাদকের আখড়া হিসেবেও ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছে স্থানটি। সন্ধ্যার পর লোকজন ভয়ে এ ওয়াকওয়ে দিয়ে যাতায়াত করেন না।
ভুক্তভোগী ও স্থানীয় একাধিক বাসিন্দা জানান, সন্ধ্যায় ওয়াকওয়ে দিয়ে হাঁটার সময় কিছু বখাটে ছেলে তাঁদের টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এ ছাড়া অনেকের কাছ থেকে মোবাইল, টাকা-পয়সা, ঘড়ি নিয়ে যাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। এসব নিয়ে পৌরবাসী এখন চিন্তিত।
নরসুন্দা নদ বাঁচাও আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী সৈয়দ ইয়াছিন বলেন, ‘কথায় আছে স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন। শতকোটি টাকা ব্যয়ের এ প্রকল্পটি আগে থেকেই প্রশ্নবিদ্ধ। এখন রক্ষণাবেক্ষণ ও জনগণের সচেতনতার অভাবে সব হরিলুট হওয়ার জোগাড় হয়েছে। আমাদের প্রিয় নরসুন্দা এক সময়ের নদ থেকে ধীরে ধীরে লেক, আবার লেক থেকে বর্তমানে ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে।’
জেলা পরিবেশ রক্ষা আন্দোলনের সভাপতি অধ্যক্ষ রবীন্দ্রনাথ চৌধুরী বলেন, পানিপ্রবাহ একবারে বন্ধ হয়ে গেছে। আসলে নরসুন্দা নদের খনন তো হয়নি। শুধু পাড় বাধা হয়েছে। নদীর জায়গা দখল করতে ময়লা আবর্জনা ফেলে কৌশলে নদ ভরাট করছেন প্রভাবশালীরা। আবার অনেকে নদীর ওপরে বাউন্ডারি দিয়ে অট্টালিকাও তৈরি করেছেন। অনেকবার মানববন্ধন করেছি এসব নিয়ে। আসলে মানুষকে সচেতন হতে হবে।
কিশোরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মো. পারভেজ মিয়া বলেন, ‘নরসুন্দা নদীর শোভাবর্ধনের পরিকল্পনা রয়েছে। অর্থ বরাদ্দ পেলে আমরা বাস্তবায়ন করব।’
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ কিশোরগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আমিরুল ইসলাম বলেন, ‘ওই সময় আমি এখানে কর্মরত ছিলাম না। তবে নরসুন্দা নদীর শোভাবর্ধন প্রকল্পটি ছয় বছর আগেই পৌরসভাকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
দখল-দূষণে মৃতপ্রায় কিশোরগঞ্জের বুক চিরে বয়ে যাওয়া নরসুন্দা নদ। প্রায় ৫০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের নদটি কিশোরগঞ্জের বিভিন্ন এলাকার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। নদটি এখন আর নদের মতো নেই। ময়লা-আবর্জনা ফেলে নদদূষণ ও ভরাট, কচুরিপানা পরিষ্কার না করা, নদের জায়গা দখল করে স্থাপনা নির্মাণসহ নানা কারণে বর্তমানে মৃতপ্রায় নরসুন্দা। সরকারি নানামুখী উদ্যোগেও নদের নাব্য ফেরানো সম্ভব হয়নি। এ জন্য সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতাকেই দায়ী করছেন সচেতন মহল।
জানা গেছে, ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগ সরকার কিশোরগঞ্জ শহরের সৌন্দর্যবৃদ্ধির জন্য নরসুন্দা নদের দুই পাড়ে ওয়াকওয়ে, পার্ক, দুই পাড়ের সংযোগকারী দৃষ্টিনন্দন সেতু এবং নদের খালি জায়গায় বনজ, ফলদ ও ঔষধি গাছ লাগানোর উদ্যোগ নেয়। বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে পথিকদের জন্য ছায়াদানের ব্যবস্থা করার কথা বলা হয়। সামগ্রিক এ প্রকল্পের ব্যয় প্রথমে ৬৪ কোটি টাকা থেকে পরবর্তী সময়ে বাড়িয়ে ১১০ কোটি টাকা করা হয়। সরকারি তিনটি প্রকল্পের মধ্যে হাতিরঝিল ও গোপালগঞ্জ প্রকল্প দুটি সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে করা হলেও অদৃশ্য কারণে কিশোরগঞ্জের নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পটি সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে করা হয়নি। প্রকল্পের টাকা বাড়ানোর মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করেও নদটি নাব্য ফিরে পায়নি।
জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) ও কিশোরগঞ্জ পৌরসভা যৌথভাবে কাজটি করে। প্রকল্পের কাজ শেষ হয় ২০১৬ সালে। প্রকল্পের টাকা নিয়েও লুটপাটের অভিযোগ আছে।
কিশোরগঞ্জ এলজিইডি কার্যালয় থেকে জানানো হয়, অনিয়মের কারণে ঠিকাদারের জামানত বাজেয়াপ্ত করে সে টাকায় একাধিকবার সংস্কারও করা হয়েছে। এমনকি ঠিকাদারদের বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছে। প্রকল্পের কাজ শেষ করে পৌরসভাকে প্রকল্প বুঝিয়ে দেওয়া হয়। তবে কিশোরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মো. পারভেজ মিয়া বলেন, পৌরসভাকে নরসুন্দা প্রকল্প বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি।
জানা যায়, নরসুন্দা নদ খনন ও শোভাবর্ধন প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য নদের হাজার কোটি টাকার অবৈধ জায়গা উদ্ধার করা হলেও কয়েক বছরের মধ্যে সেগুলো অভিনব পন্থায় দখল হয়ে গেছে। প্রভাবশালী মহল নদের বিভিন্ন জায়গায় কোথাও মাটি বা বর্জ্য ফেলে, কোথাও অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করে, কোথাও সংগঠনের নামে নদের জায়গায় অফিস বানিয়ে, আবার কোথাও বাগান তৈরি করে দখল করে রেখেছে। ৩২ দশমিক ৯৪ কিলোমিটার নদ খনন করলেও নদটিতে আবার ময়লা-আবর্জনা ফেলে ভাগাড়ে পরিণত করেছে। বর্তমানে নদটি মশার প্রজনন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, নরসুন্দা নদের পাড় দিয়ে নির্মিত শহরের বড়বাজার থেকে কাচারীবাজার সেতু পর্যন্ত প্রায় দেড় কিলোমিটার ওয়াকওয়েতে (হাঁটার পথ) ময়লা-আবর্জনা ও জবাই করা পশুর বর্জ্যের দুর্গন্ধে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে। প্রতিদিন বাজারের সব ধরনের আবর্জনা এখানে ফেলা হয়। আবর্জনার উৎকট গন্ধে নাক চেপে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ওয়াক ওয়েতে চলাচল করছে।
কেউ একবার এখান দিয়ে এলে দ্বিতীয়বার আর আসতে চান বলেও জানিয়েছেন এখানকার মানুষেরা। পৌরসভা ময়লা না ফেলার নির্দেশনা দিয়ে সাইনবোর্ড দিলেও সাইনবোর্ডের নিচেই ময়লার স্তূপ করে রাখা হয়।
অন্যদিকে নরসুন্দা নদের পাড়ের ওয়েক ওয়েতে অধিকাংশ সড়কবাতি না থাকায় সন্ধ্যার পর এখানে দেখা যায় ভুতুড়ে অন্ধকার। আলো না থাকার সুযোগে ছিনতাই হচ্ছে হরহামেশা। মাদকের আখড়া হিসেবেও ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছে স্থানটি। সন্ধ্যার পর লোকজন ভয়ে এ ওয়াকওয়ে দিয়ে যাতায়াত করেন না।
ভুক্তভোগী ও স্থানীয় একাধিক বাসিন্দা জানান, সন্ধ্যায় ওয়াকওয়ে দিয়ে হাঁটার সময় কিছু বখাটে ছেলে তাঁদের টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এ ছাড়া অনেকের কাছ থেকে মোবাইল, টাকা-পয়সা, ঘড়ি নিয়ে যাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। এসব নিয়ে পৌরবাসী এখন চিন্তিত।
নরসুন্দা নদ বাঁচাও আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী সৈয়দ ইয়াছিন বলেন, ‘কথায় আছে স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন। শতকোটি টাকা ব্যয়ের এ প্রকল্পটি আগে থেকেই প্রশ্নবিদ্ধ। এখন রক্ষণাবেক্ষণ ও জনগণের সচেতনতার অভাবে সব হরিলুট হওয়ার জোগাড় হয়েছে। আমাদের প্রিয় নরসুন্দা এক সময়ের নদ থেকে ধীরে ধীরে লেক, আবার লেক থেকে বর্তমানে ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে।’
জেলা পরিবেশ রক্ষা আন্দোলনের সভাপতি অধ্যক্ষ রবীন্দ্রনাথ চৌধুরী বলেন, পানিপ্রবাহ একবারে বন্ধ হয়ে গেছে। আসলে নরসুন্দা নদের খনন তো হয়নি। শুধু পাড় বাধা হয়েছে। নদীর জায়গা দখল করতে ময়লা আবর্জনা ফেলে কৌশলে নদ ভরাট করছেন প্রভাবশালীরা। আবার অনেকে নদীর ওপরে বাউন্ডারি দিয়ে অট্টালিকাও তৈরি করেছেন। অনেকবার মানববন্ধন করেছি এসব নিয়ে। আসলে মানুষকে সচেতন হতে হবে।
কিশোরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মো. পারভেজ মিয়া বলেন, ‘নরসুন্দা নদীর শোভাবর্ধনের পরিকল্পনা রয়েছে। অর্থ বরাদ্দ পেলে আমরা বাস্তবায়ন করব।’
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ কিশোরগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আমিরুল ইসলাম বলেন, ‘ওই সময় আমি এখানে কর্মরত ছিলাম না। তবে নরসুন্দা নদীর শোভাবর্ধন প্রকল্পটি ছয় বছর আগেই পৌরসভাকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে