নওগাঁ প্রতিনিধি
মুষলধারে বৃষ্টিতে নওগাঁ পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ভোরে এই বৃষ্টিতে কোথাও কোথাও হাঁটু সমান পানি উঠেছে। এতে নিচু এলাকার ঘরবাড়িতে পানি প্রবেশ করে। ফলে ভোগান্তি পোহান পৌর এলাকার সাধারণ মানুষ।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, সামান্য বৃষ্টি হলেই পাড়া-মহল্লায় ভোগান্তিতে পড়তে হয় জনসাধারণের। টানা কয়েক দিন বৃষ্টি হলে ভোগান্তির শেষ থাকে না। তখন নিচু জায়গার পাশাপাশি আশপাশের বাড়িঘরেও পানি ঢুকে পড়ে। অপরিকল্পিত ড্রেনেজব্যবস্থা ও স্বাভাবিক পানিপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত হওয়া এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, ১৯৮৯ সালে প্রথম শ্রেণিতে উন্নীত হয় পৌরসভাটি। এখানে প্রায় দেড় লাখ মানুষের বসবাস। পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে ৫৬টি মহল্লা রয়েছে। ২০টি প্রধান সড়কসহ পাড়া-মহল্লার ভেতর দিয়ে আরও ৮০টির বেশি সড়ক আছে। তবে বেশির ভাগ সড়ক ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা নিয়মিত সংস্কার করা হয় না। ফলে সামান্য বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতায় ভোগান্তিতে পড়েন বাসিন্দারা।
শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বৃষ্টিতে পৌর এলাকার নালার পচা আবর্জনা রাস্তার ওপর জমে থাকা পানিতে মিশে আছে। বিভিন্ন পাড়ার আনাচকানাচে পানি জমে স্থায়ী জলাবদ্ধতায় রূপ নিয়েছে। শহরের উকিলপাড়া, রুবির মোড়, সরিষাহাটির মোড়, বিহারি কলোনি, ডিগ্রীমোড়, কালীতলা, আলুপট্টি, বউবাজার, মেরিগোল্ডপাড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টির পানি জমেছে। কোথাও কোথাও নর্দমার পানি উপচে রাস্তা ডুবিয়ে দিয়েছে। এমনকি শোয়ার ঘরেও পানি প্রবেশ করেছে। এ অবস্থায় চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন পৌরবাসী।
মুদি দোকানি মান্নাফ রাহী বলেন, স্থায়ীভাবে শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনে পৌরসভার কোনো পরিকল্পনা নেই। শহরের বেশির ভাগ নর্দমা সরু ও খোলা। একটু বৃষ্টিতেই নর্দমা উপচে রাস্তায় পানি চলে আসে।
ব্যবসায়ী শাকিল হোসেন বলেন, ময়লা-আবর্জনা জমে অনেক শহরের বিভিন্ন খাল ভরাট হয়ে গেছে। তাই বৃষ্টির পানি নামতে পারছে না। ঘণ্টার পর ঘণ্টা পানি জমে থাকছে। এভাবে আর কত বছর এই দুর্ভোগে পোহাতে হবে?
শহরবাসী আজিজুল ইসলামসহ কয়েকজন বলেন, জলাবদ্ধতার প্রধান কারণ দুটি। অপরিকল্পিত নগরায়ণ ও সঠিকভাবে পানিনিষ্কাশনের স্থায়ী ব্যবস্থার অনুপস্থিতি। সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ছাড়াই শহরে বাড়িঘর নির্মাণ করা হয়। আবার শহরে পর্যাপ্ত নালা ব্যবস্থা নেই। যে কয়টা নালা আছে, সেগুলোও ঠিকমতো পরিষ্কার করা হয় না। ফলে ঠিকমতো পানিনিষ্কাশন হয় না।
এ বিষয়ে নওগাঁ পৌরসভার মেয়র নজমুল হক সনি বলেন, বেশ কিছু প্রকল্পের মাধ্যমে রাস্তার পাশে ড্রেন নির্মাণ করা হয়েছে। তবে বর্ষার সময়ে স্বাভাবিকভাবেই ড্রেনের কিছু সমস্যা হয়। এরই মধ্যে ড্রেন পরিষ্কারের কাজও শুরু হয়েছে। এই কাজগুলো শেষ হলে শহরের আর জলাবদ্ধতা থাকবে না।
মুষলধারে বৃষ্টিতে নওগাঁ পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ভোরে এই বৃষ্টিতে কোথাও কোথাও হাঁটু সমান পানি উঠেছে। এতে নিচু এলাকার ঘরবাড়িতে পানি প্রবেশ করে। ফলে ভোগান্তি পোহান পৌর এলাকার সাধারণ মানুষ।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, সামান্য বৃষ্টি হলেই পাড়া-মহল্লায় ভোগান্তিতে পড়তে হয় জনসাধারণের। টানা কয়েক দিন বৃষ্টি হলে ভোগান্তির শেষ থাকে না। তখন নিচু জায়গার পাশাপাশি আশপাশের বাড়িঘরেও পানি ঢুকে পড়ে। অপরিকল্পিত ড্রেনেজব্যবস্থা ও স্বাভাবিক পানিপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত হওয়া এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, ১৯৮৯ সালে প্রথম শ্রেণিতে উন্নীত হয় পৌরসভাটি। এখানে প্রায় দেড় লাখ মানুষের বসবাস। পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে ৫৬টি মহল্লা রয়েছে। ২০টি প্রধান সড়কসহ পাড়া-মহল্লার ভেতর দিয়ে আরও ৮০টির বেশি সড়ক আছে। তবে বেশির ভাগ সড়ক ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা নিয়মিত সংস্কার করা হয় না। ফলে সামান্য বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতায় ভোগান্তিতে পড়েন বাসিন্দারা।
শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বৃষ্টিতে পৌর এলাকার নালার পচা আবর্জনা রাস্তার ওপর জমে থাকা পানিতে মিশে আছে। বিভিন্ন পাড়ার আনাচকানাচে পানি জমে স্থায়ী জলাবদ্ধতায় রূপ নিয়েছে। শহরের উকিলপাড়া, রুবির মোড়, সরিষাহাটির মোড়, বিহারি কলোনি, ডিগ্রীমোড়, কালীতলা, আলুপট্টি, বউবাজার, মেরিগোল্ডপাড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টির পানি জমেছে। কোথাও কোথাও নর্দমার পানি উপচে রাস্তা ডুবিয়ে দিয়েছে। এমনকি শোয়ার ঘরেও পানি প্রবেশ করেছে। এ অবস্থায় চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন পৌরবাসী।
মুদি দোকানি মান্নাফ রাহী বলেন, স্থায়ীভাবে শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনে পৌরসভার কোনো পরিকল্পনা নেই। শহরের বেশির ভাগ নর্দমা সরু ও খোলা। একটু বৃষ্টিতেই নর্দমা উপচে রাস্তায় পানি চলে আসে।
ব্যবসায়ী শাকিল হোসেন বলেন, ময়লা-আবর্জনা জমে অনেক শহরের বিভিন্ন খাল ভরাট হয়ে গেছে। তাই বৃষ্টির পানি নামতে পারছে না। ঘণ্টার পর ঘণ্টা পানি জমে থাকছে। এভাবে আর কত বছর এই দুর্ভোগে পোহাতে হবে?
শহরবাসী আজিজুল ইসলামসহ কয়েকজন বলেন, জলাবদ্ধতার প্রধান কারণ দুটি। অপরিকল্পিত নগরায়ণ ও সঠিকভাবে পানিনিষ্কাশনের স্থায়ী ব্যবস্থার অনুপস্থিতি। সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ছাড়াই শহরে বাড়িঘর নির্মাণ করা হয়। আবার শহরে পর্যাপ্ত নালা ব্যবস্থা নেই। যে কয়টা নালা আছে, সেগুলোও ঠিকমতো পরিষ্কার করা হয় না। ফলে ঠিকমতো পানিনিষ্কাশন হয় না।
এ বিষয়ে নওগাঁ পৌরসভার মেয়র নজমুল হক সনি বলেন, বেশ কিছু প্রকল্পের মাধ্যমে রাস্তার পাশে ড্রেন নির্মাণ করা হয়েছে। তবে বর্ষার সময়ে স্বাভাবিকভাবেই ড্রেনের কিছু সমস্যা হয়। এরই মধ্যে ড্রেন পরিষ্কারের কাজও শুরু হয়েছে। এই কাজগুলো শেষ হলে শহরের আর জলাবদ্ধতা থাকবে না।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে