তোফাজ্জল হোসেন রুবেল, ঢাকা
জাল দলিলে বেহাত হচ্ছে জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের (জাগৃক) একের পর এক প্লট। নথি ও কর্মকর্তাদের স্বাক্ষর জাল করে সরকারি জমি ব্যক্তির নামে রেজিস্ট্রেশনও করে দেওয়া হচ্ছে। এতে সরকার বিপুল রাজস্ব হারালেও পকেট ভরছে সংঘবদ্ধ একটি চক্র। অভিযোগ উঠেছে, এই চক্রে আছেন জাগৃকের কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীও।
গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীন জাগৃকের রাজধানীর মিরপুর হাউজিং এস্টেটের প্লটের ক্ষেত্রে ঘটছে এই জালিয়াতি। গত কয়েক মাসে ছয়-সাতটি প্লটের নথি জালিয়াতির কারণে বিষয়টি নজরে আসে কর্তৃপক্ষের। জাগৃকের ভূমি শাখার এসব ঘটনা তদন্তে কমিটিও করেছে মন্ত্রণালয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, মিরপুর হাউজিং এস্টেটে প্রায় ৩ হাজার ৪০০ একর জমি রয়েছে। এসব জমিতে কয়েক হাজার প্লট রয়েছে। স্বাধীনতার আগে থেকে সেখানে প্লট বরাদ্দ দেওয়া হলেও অনেক প্লট এখনো বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। খালি প্লটের অনেকগুলো দখল করে লোকজন দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছেন। এমন প্লটের নথি জাল হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে কর্মকর্তাদের স্বাক্ষরও জাল করা হচ্ছে। নথি জালের মাধ্যমে এ পর্যন্ত কত প্লট বরাদ্দ বা রেজিস্ট্রি করে ব্যক্তিকে বুঝিয়ে দিয়ে চক্রটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে, তা জানা যায়নি।
জানতে চাইলে জাগৃকের ভূমি ও সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা শাখার সদস্য (যুগ্ম সচিব) মোহাম্মদ কুদ্দুছ আলী সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জালিয়াতির কিছু ঘটনা ঘটেছে। সেখানে আমার স্বাক্ষরও জাল করা হয়েছে। সবকিছু পর্যালোচনা করে জাল-জালিয়াতির কার্যক্রমগুলো বাতিল করা হবে। এর সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ তিনি বলেন, অফিসে বাইরের প্রচুর লোক এসে নানা অপকর্ম করছে। তাই নতুন করে আইডি কার্ডের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেবাগ্রহীতাকে খাতায় বিস্তারিত লিখে সই করে এই অফিসে ঢুকতে হবে। এতে দালাল ও জালিয়াত চক্রের উৎপাত কমবে।
জাগৃকের সূত্রে জানা যায়, নথি জাল হওয়া প্লটের একটি মিরপুর হাউজিং এস্টেটের ১০ নম্বর সেকশনের সি ব্লকের ৮/২ নম্বর প্লট। সেই নথি অনুযায়ী, প্লটটি ১৯৭৯ সালের ২০ নভেম্বর নূরবানুর নামে বরাদ্দ দেওয়া হয়। এমপি-৩৬৩/ ৮৭/৫১৪৪/ স্মারকে ১৯৯৫ সালের ৪ মে ওই বরাদ্দ বাতিল করে ১৩ নম্বর সেকশনের বি ব্লকের প্রথম লেনের ৩০ ও ৩২ পুনর্বাসন প্লটটি তাঁর নামে বরাদ্দ হয়। এর মূল নথি গায়েব করে জাল নথি তৈরি করে চক্রটি। নথির সবখানে ইস্যু নম্বর তৈরিসহ ঘষামাজা করে বরাদ্দপত্র জারি করা হয়। প্লটটির বাস্তব দখল দায়মুক্তি ও নির্বাহী প্রকৌশলীর প্রতিবেদনও জাল করা হয়েছে। গত বছরের ১৩ ডিসেম্বর একটি লিজ দলিল (নম্বর ১১৩০১) সম্পাদন করা হয়। ৩১১ দশমিক ৩৩ বর্গগজ বা প্রায় চার কাঠা আয়তনের প্লটটি নিয়ে জালিয়াতিতে সরকার রাজস্ব হারিয়েছে কমপক্ষে ১ কোটি ২০ লাখ টাকা।
মিরপুর ১১ নম্বর সেকশনের বি ব্লকের ৮ নম্বর রোডের ৫ নম্বর প্লটের ক্ষেত্রেও জালিয়াতি হয়েছে। প্লটটি ১৯৭০ সালের ২০ আগস্ট মোকাররম হোসেনকে বরাদ্দ দেওয়া হয় বলে দেখানো হয়। এটি বাতিল করে ১৯৯৩ সালের ২ অক্টোবর তাঁর নামে যৌক্তিক কারণ ছাড়াই বিকল্প হিসেবে ২ নম্বর সেকশনের বি ব্লকের ১ নম্বর রোডের ৫ নম্বর প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়। নানা ধাপে জালিয়াতি করে তৈরি নথিটির সব কার্যক্রম জটিলতার কারণে বন্ধ রেখেছিল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু জালিয়াত চক্র মূল নথি গায়েব করে জাল নথি তৈরি এবং তাতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের স্বাক্ষর জাল করে চলতি বছরের শুরুতে দলিল রেজিস্ট্রেশন করিয়ে নেয়। পাঁচ কাঠার এই প্লটের জন্য সরকার রাজস্ব পেত কমপক্ষে দুই কোটি টাকা। টাকা জমা না দিয়ে রসিদও জাল করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, এসব জালিয়াতি ধরা পড়ায় জাগৃকের প্রধান দপ্তরসহ সব বিভাগে নড়াচড়া শুরুর পর সম্প্রতি মিরপুর ১০ নম্বর সেকশনের এ ব্লকের ১১ নম্বর লেনের ৯ নম্বর প্লটের ক্ষেত্রেও ঘটেছে এমন ঘটনা। এ প্লটের বরাদ্দগ্রহীতা রওশন আরা খানম। এ-সংক্রান্ত জাল নথি দিয়ে সরকারি কোষাগারে কোনো টাকা পরিশোধ না করেই ভুয়া দায়মুক্তিপত্র তৈরি করা হয়। গত ৩ এপ্রিল প্লটটির দলিল রেজিস্ট্রেশন করে দেওয়া হয়; যার নম্বর ২৮৪৯।
অভিযোগ উঠেছে, চক্রটির সঙ্গে জাগৃকের উপপরিচালক মোহাম্মদ মুশফিকুল ইসলাম, অফিস সহকারী মোস্তফা কামাল শাহিন, রেকর্ডকিপার কামরুজ্জামান ও নাফিসা খানমের সম্পৃক্ততা রয়েছে।
অবশ্য চক্রের সঙ্গে নিজের সম্পৃক্ততার অভিযোগ অস্বীকার করে মুশফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাতটি দলিল জাল হয়েছে কি না, আমার জানা নেই। তবে এক-দুটি হয়ে থাকতে পারে। আমার জানা ছিল না, তাই হয়তো হয়েছে। এমন ঘটনা আরও আছে কি না, তা বের করতে নথিপত্র ঘেঁটে দেখা হচ্ছে।’
অফিস সহকারী মোস্তফা কামাল শাহিনও বলেন, এর সঙ্গে তিনি জড়িত নন। তবে তাঁর নামে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) অভিযোগ রয়েছে।
প্লটের নথি জালিয়াতির বিষয়ে জানতে চাইলে জাগৃকের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে থাকা পূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. হামিদুর রহমান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি কয়েক দিন ধরে অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে আছি। জাল দলিলের বিষয়টি তাই বলতে পারছি না।’
জাল দলিলে বেহাত হচ্ছে জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের (জাগৃক) একের পর এক প্লট। নথি ও কর্মকর্তাদের স্বাক্ষর জাল করে সরকারি জমি ব্যক্তির নামে রেজিস্ট্রেশনও করে দেওয়া হচ্ছে। এতে সরকার বিপুল রাজস্ব হারালেও পকেট ভরছে সংঘবদ্ধ একটি চক্র। অভিযোগ উঠেছে, এই চক্রে আছেন জাগৃকের কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীও।
গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীন জাগৃকের রাজধানীর মিরপুর হাউজিং এস্টেটের প্লটের ক্ষেত্রে ঘটছে এই জালিয়াতি। গত কয়েক মাসে ছয়-সাতটি প্লটের নথি জালিয়াতির কারণে বিষয়টি নজরে আসে কর্তৃপক্ষের। জাগৃকের ভূমি শাখার এসব ঘটনা তদন্তে কমিটিও করেছে মন্ত্রণালয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, মিরপুর হাউজিং এস্টেটে প্রায় ৩ হাজার ৪০০ একর জমি রয়েছে। এসব জমিতে কয়েক হাজার প্লট রয়েছে। স্বাধীনতার আগে থেকে সেখানে প্লট বরাদ্দ দেওয়া হলেও অনেক প্লট এখনো বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। খালি প্লটের অনেকগুলো দখল করে লোকজন দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছেন। এমন প্লটের নথি জাল হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে কর্মকর্তাদের স্বাক্ষরও জাল করা হচ্ছে। নথি জালের মাধ্যমে এ পর্যন্ত কত প্লট বরাদ্দ বা রেজিস্ট্রি করে ব্যক্তিকে বুঝিয়ে দিয়ে চক্রটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে, তা জানা যায়নি।
জানতে চাইলে জাগৃকের ভূমি ও সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা শাখার সদস্য (যুগ্ম সচিব) মোহাম্মদ কুদ্দুছ আলী সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জালিয়াতির কিছু ঘটনা ঘটেছে। সেখানে আমার স্বাক্ষরও জাল করা হয়েছে। সবকিছু পর্যালোচনা করে জাল-জালিয়াতির কার্যক্রমগুলো বাতিল করা হবে। এর সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ তিনি বলেন, অফিসে বাইরের প্রচুর লোক এসে নানা অপকর্ম করছে। তাই নতুন করে আইডি কার্ডের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেবাগ্রহীতাকে খাতায় বিস্তারিত লিখে সই করে এই অফিসে ঢুকতে হবে। এতে দালাল ও জালিয়াত চক্রের উৎপাত কমবে।
জাগৃকের সূত্রে জানা যায়, নথি জাল হওয়া প্লটের একটি মিরপুর হাউজিং এস্টেটের ১০ নম্বর সেকশনের সি ব্লকের ৮/২ নম্বর প্লট। সেই নথি অনুযায়ী, প্লটটি ১৯৭৯ সালের ২০ নভেম্বর নূরবানুর নামে বরাদ্দ দেওয়া হয়। এমপি-৩৬৩/ ৮৭/৫১৪৪/ স্মারকে ১৯৯৫ সালের ৪ মে ওই বরাদ্দ বাতিল করে ১৩ নম্বর সেকশনের বি ব্লকের প্রথম লেনের ৩০ ও ৩২ পুনর্বাসন প্লটটি তাঁর নামে বরাদ্দ হয়। এর মূল নথি গায়েব করে জাল নথি তৈরি করে চক্রটি। নথির সবখানে ইস্যু নম্বর তৈরিসহ ঘষামাজা করে বরাদ্দপত্র জারি করা হয়। প্লটটির বাস্তব দখল দায়মুক্তি ও নির্বাহী প্রকৌশলীর প্রতিবেদনও জাল করা হয়েছে। গত বছরের ১৩ ডিসেম্বর একটি লিজ দলিল (নম্বর ১১৩০১) সম্পাদন করা হয়। ৩১১ দশমিক ৩৩ বর্গগজ বা প্রায় চার কাঠা আয়তনের প্লটটি নিয়ে জালিয়াতিতে সরকার রাজস্ব হারিয়েছে কমপক্ষে ১ কোটি ২০ লাখ টাকা।
মিরপুর ১১ নম্বর সেকশনের বি ব্লকের ৮ নম্বর রোডের ৫ নম্বর প্লটের ক্ষেত্রেও জালিয়াতি হয়েছে। প্লটটি ১৯৭০ সালের ২০ আগস্ট মোকাররম হোসেনকে বরাদ্দ দেওয়া হয় বলে দেখানো হয়। এটি বাতিল করে ১৯৯৩ সালের ২ অক্টোবর তাঁর নামে যৌক্তিক কারণ ছাড়াই বিকল্প হিসেবে ২ নম্বর সেকশনের বি ব্লকের ১ নম্বর রোডের ৫ নম্বর প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়। নানা ধাপে জালিয়াতি করে তৈরি নথিটির সব কার্যক্রম জটিলতার কারণে বন্ধ রেখেছিল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু জালিয়াত চক্র মূল নথি গায়েব করে জাল নথি তৈরি এবং তাতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের স্বাক্ষর জাল করে চলতি বছরের শুরুতে দলিল রেজিস্ট্রেশন করিয়ে নেয়। পাঁচ কাঠার এই প্লটের জন্য সরকার রাজস্ব পেত কমপক্ষে দুই কোটি টাকা। টাকা জমা না দিয়ে রসিদও জাল করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, এসব জালিয়াতি ধরা পড়ায় জাগৃকের প্রধান দপ্তরসহ সব বিভাগে নড়াচড়া শুরুর পর সম্প্রতি মিরপুর ১০ নম্বর সেকশনের এ ব্লকের ১১ নম্বর লেনের ৯ নম্বর প্লটের ক্ষেত্রেও ঘটেছে এমন ঘটনা। এ প্লটের বরাদ্দগ্রহীতা রওশন আরা খানম। এ-সংক্রান্ত জাল নথি দিয়ে সরকারি কোষাগারে কোনো টাকা পরিশোধ না করেই ভুয়া দায়মুক্তিপত্র তৈরি করা হয়। গত ৩ এপ্রিল প্লটটির দলিল রেজিস্ট্রেশন করে দেওয়া হয়; যার নম্বর ২৮৪৯।
অভিযোগ উঠেছে, চক্রটির সঙ্গে জাগৃকের উপপরিচালক মোহাম্মদ মুশফিকুল ইসলাম, অফিস সহকারী মোস্তফা কামাল শাহিন, রেকর্ডকিপার কামরুজ্জামান ও নাফিসা খানমের সম্পৃক্ততা রয়েছে।
অবশ্য চক্রের সঙ্গে নিজের সম্পৃক্ততার অভিযোগ অস্বীকার করে মুশফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাতটি দলিল জাল হয়েছে কি না, আমার জানা নেই। তবে এক-দুটি হয়ে থাকতে পারে। আমার জানা ছিল না, তাই হয়তো হয়েছে। এমন ঘটনা আরও আছে কি না, তা বের করতে নথিপত্র ঘেঁটে দেখা হচ্ছে।’
অফিস সহকারী মোস্তফা কামাল শাহিনও বলেন, এর সঙ্গে তিনি জড়িত নন। তবে তাঁর নামে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) অভিযোগ রয়েছে।
প্লটের নথি জালিয়াতির বিষয়ে জানতে চাইলে জাগৃকের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে থাকা পূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. হামিদুর রহমান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি কয়েক দিন ধরে অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে আছি। জাল দলিলের বিষয়টি তাই বলতে পারছি না।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪