পীরগঞ্জ প্রতিনিধি
পীরগঞ্জে বাণিজ্যিকভাবে মাল্টা চাষে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকের। অনেকেই মাল্টা চাষ করে দেখেছেন লাভের মুখ। বর্তমানে উপজেলায় ছোট-বড় মিলে দুই শতাধিক মাল্টার বাগান রয়েছে।
উপজেলার কুমেদপুর ইউনিয়নের বাজে শিবপুর গ্রামে বাণিজ্যিকভাবে মাল্টা চাষ করছেন মালয়েশিয়া ফেরত মিজানুর রহমান। তিনি ২০১৬ সালে দেড় একর জমিতে ৪০০টি মাল্টা গাছ রোপণ করেন। পাঁচ বছরেই তিনি নিজেকে একজন সফল মাল্টা চাষি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। এখন বছরে ওই বাগান থেকে প্রায় আট লাখ টাকার মাল্টা বিক্রি হচ্ছে বলে জানান মিজানুর।
মিজানুর রহমান বলেন, ‘মালয়েশিয়ায় থাকা অবস্থায় কৃষি বিষয়ক একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মাল্টা চাষে আগ্রহী হই। দেশে ফিরে এসেই মাল্টা চাষ শুরু করি। বর্তমানে আমার বাগানে ৪০০টি মাল্টা গাছসহ অন্যান্য ফলের গাছ রয়েছে।’
জানা গেছে, মিজানুরের বাগানের মাল্টা দিনাজপুর, রংপুর, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বাজারজাত করা হচ্ছে। বাগানে মাল্টার পাশাপাশি আরও আছে সৌদি আরবের খেজুর, কমলা ও লিচু গাছ। চারা রোপণের দুই বছরের মধ্যে মাল্টার ফলন শুরু হয়। তিন বছর পর পূর্ণাঙ্গভাবে ফল দেওয়া শুরু হয়। গাছপ্রতি মৌসুমে ৪০০ থেকে ৪৫০টি মাল্টা ধরে। মিজানুর এখন নিজেই চারা উৎপাদন করেন।
মাল্টা চাষি ভেন্ডাবাড়ি ইউনিয়নের জোতবাজ গ্রামের সাইফুল ইসলাম, মিল্কি, আশ্বিনের পাড়ার মিলন মিয়া, বড়দরগাহ ইউনিয়নের ছোট মির্জাপুরের রয়েল মিয়া ও হাজিপুরের আব্দুল্লাহ জানান, লাভবান হওয়ায় বাণিজ্যিকভাবে মাল্টা চাষে ঝুঁকে পড়েছেন তাঁরা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সাদেকুজ্জামান সরকার আজকের পত্রিকাকে জানান, পীরগঞ্জে প্রায় ৩০ একর জমিতে ছোট বড় দুই শতাধিক বাগানে মাল্টা চাষ হচ্ছে। বিভিন্নভাবে চাষিদের মাল্টা চাষে আগ্রহী করে তোলা হচ্ছে। বিনা মূল্যে সার দেওয়া হচ্ছে। উপজেলায় সর্বনিম্ন পাঁচ শতাংশ ও ঊর্ধ্বে দেড় একর জমির বাগান রয়েছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
কৃষিবিদ সাদেকুজ্জামান আরও বলেন, কৃষকদের ধান, গম, ভুট্টা চাষের পাশাপাশি উচ্চমূল্যের ফসল চাষে দিকনির্দেশনা দিচ্ছে কৃষি বিভাগ। এ বিষয়ে উপজেলার কৃষকদের আগ্রহ অনেক বেড়েছে।
পীরগঞ্জে বাণিজ্যিকভাবে মাল্টা চাষে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকের। অনেকেই মাল্টা চাষ করে দেখেছেন লাভের মুখ। বর্তমানে উপজেলায় ছোট-বড় মিলে দুই শতাধিক মাল্টার বাগান রয়েছে।
উপজেলার কুমেদপুর ইউনিয়নের বাজে শিবপুর গ্রামে বাণিজ্যিকভাবে মাল্টা চাষ করছেন মালয়েশিয়া ফেরত মিজানুর রহমান। তিনি ২০১৬ সালে দেড় একর জমিতে ৪০০টি মাল্টা গাছ রোপণ করেন। পাঁচ বছরেই তিনি নিজেকে একজন সফল মাল্টা চাষি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। এখন বছরে ওই বাগান থেকে প্রায় আট লাখ টাকার মাল্টা বিক্রি হচ্ছে বলে জানান মিজানুর।
মিজানুর রহমান বলেন, ‘মালয়েশিয়ায় থাকা অবস্থায় কৃষি বিষয়ক একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মাল্টা চাষে আগ্রহী হই। দেশে ফিরে এসেই মাল্টা চাষ শুরু করি। বর্তমানে আমার বাগানে ৪০০টি মাল্টা গাছসহ অন্যান্য ফলের গাছ রয়েছে।’
জানা গেছে, মিজানুরের বাগানের মাল্টা দিনাজপুর, রংপুর, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বাজারজাত করা হচ্ছে। বাগানে মাল্টার পাশাপাশি আরও আছে সৌদি আরবের খেজুর, কমলা ও লিচু গাছ। চারা রোপণের দুই বছরের মধ্যে মাল্টার ফলন শুরু হয়। তিন বছর পর পূর্ণাঙ্গভাবে ফল দেওয়া শুরু হয়। গাছপ্রতি মৌসুমে ৪০০ থেকে ৪৫০টি মাল্টা ধরে। মিজানুর এখন নিজেই চারা উৎপাদন করেন।
মাল্টা চাষি ভেন্ডাবাড়ি ইউনিয়নের জোতবাজ গ্রামের সাইফুল ইসলাম, মিল্কি, আশ্বিনের পাড়ার মিলন মিয়া, বড়দরগাহ ইউনিয়নের ছোট মির্জাপুরের রয়েল মিয়া ও হাজিপুরের আব্দুল্লাহ জানান, লাভবান হওয়ায় বাণিজ্যিকভাবে মাল্টা চাষে ঝুঁকে পড়েছেন তাঁরা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সাদেকুজ্জামান সরকার আজকের পত্রিকাকে জানান, পীরগঞ্জে প্রায় ৩০ একর জমিতে ছোট বড় দুই শতাধিক বাগানে মাল্টা চাষ হচ্ছে। বিভিন্নভাবে চাষিদের মাল্টা চাষে আগ্রহী করে তোলা হচ্ছে। বিনা মূল্যে সার দেওয়া হচ্ছে। উপজেলায় সর্বনিম্ন পাঁচ শতাংশ ও ঊর্ধ্বে দেড় একর জমির বাগান রয়েছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
কৃষিবিদ সাদেকুজ্জামান আরও বলেন, কৃষকদের ধান, গম, ভুট্টা চাষের পাশাপাশি উচ্চমূল্যের ফসল চাষে দিকনির্দেশনা দিচ্ছে কৃষি বিভাগ। এ বিষয়ে উপজেলার কৃষকদের আগ্রহ অনেক বেড়েছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৬ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে