মো. মফিজুর রহমান, ফরিদপুর
ফরিদপুরে হঠাৎ করে কয়েক দিনে ডায়রিয়ার রোগীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (শুক্রবার) ফরিদপুর সদর হাসপাতালে ১০৮ রোগী ভর্তি হয়েছে। শয্যা সংকুলান না হওয়ায় রোগীদের বারান্দা ও গাছতলায় থাকতে হচ্ছে।
সরেজমিনে গত শুক্রবার দুপুরে ফরিদপুর সদর হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, ডায়রিয়া ওয়ার্ড ছাড়াও আশপাশের সকল ওয়ার্ডে এখন ডায়রিয়া নিয়ে রোগী ভর্তি হচ্ছে। হাসপাতালের কোথাও শয্যা না পেয়ে অনেকেই বারান্দা ও গাছতলায় চিকিৎসা নিচ্ছেন।
সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা আলফাডাঙ্গার আব্দুল্লাহ আবু খান বলেন, ‘গত বৃহস্পতিবার রাত ২টায় মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়েছিলাম, সেখান থেকে সদর হাসপাতালে পাঠিয়েছে। এখন দুপুর সাড়ে ১২টা বাজে (শুক্রবার), কাঁঠালগাছের তলায় চিকিৎসা নিতে হচ্ছে।’
আব্দুল্লাহ আবু খান আরও বলেন, তাঁর মতো আরও অনেকেই এভাবে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাঁদের অভিযোগ, সরকারি হাসপাতাল থেকে তাঁরা প্রয়োজনীয় ওষুধ পাচ্ছেন না। বাধ্য হয়ে বাইরে থেকে কিনতে হচ্ছে।
হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে কর্তব্যরত সিনিয়র নার্স গোলাপি বেগম বলেন তাঁরা এখন সাপ্তাহিক ছুটি না নিয়েও দিনরাত রোগীর সেবা করছেন। রোগী আসছে প্রচুর, জায়গা দিতে পারছেন না। নিরুপায় হয়ে অনেকেই মেঝে, বারান্দা, আবার অনেকেই গাছতলায় সেবা নিচ্ছেন।
ফরিদপুর সদর হাসপাতালের চিকিৎসা কর্মকর্তা তানজিলুর ইসলাম বলেন, রোগী আসছে অনেক, তবে সাধ্যমতো সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। ডায়রিয়া রোগীদের দুই থেকে তিন দিন ঠিকমতো যত্নে রাখলে সুস্থ হয়ে যায়।
সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা আগারাওলা বলেন, বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত এই হাসপাতালে ডায়রিয়া নিয়ে ১০৮ জন ভর্তি হয়েছেন। গত সপ্তাহে ৪৩২ জন ডায়রিয়া রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। তবে রোগীরা বেশি দিন ভর্তি থাকছেন না, সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছেন।
সিভিল সার্জন ছিদ্দীকুর রহমান বলেন, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডায়রিয়া রোগী ভর্তি না নেওয়ায় সদর হাসপাতালে চাপ বেড়েছে। এই হাসপাতালে ডায়রিয়া ওয়ার্ডে শয্যাসংখ্যা মাত্র ১০টি । বর্তমানে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ১৩৫। এই বিপুলসংখ্যক রোগীকে সেবা দিতে নার্স ও চিকিৎসকদের হিমশিম খেতে হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, সীমিত জনবল দিয়ে রোগীদের সেবা দিচ্ছেন। ডায়রিয়ার বর্তমান পরিস্থিতি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। এ ছাড়াও প্রয়োজনীয় ওষুধ সরবরাহের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
ফরিদপুরে হঠাৎ করে কয়েক দিনে ডায়রিয়ার রোগীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (শুক্রবার) ফরিদপুর সদর হাসপাতালে ১০৮ রোগী ভর্তি হয়েছে। শয্যা সংকুলান না হওয়ায় রোগীদের বারান্দা ও গাছতলায় থাকতে হচ্ছে।
সরেজমিনে গত শুক্রবার দুপুরে ফরিদপুর সদর হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, ডায়রিয়া ওয়ার্ড ছাড়াও আশপাশের সকল ওয়ার্ডে এখন ডায়রিয়া নিয়ে রোগী ভর্তি হচ্ছে। হাসপাতালের কোথাও শয্যা না পেয়ে অনেকেই বারান্দা ও গাছতলায় চিকিৎসা নিচ্ছেন।
সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা আলফাডাঙ্গার আব্দুল্লাহ আবু খান বলেন, ‘গত বৃহস্পতিবার রাত ২টায় মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়েছিলাম, সেখান থেকে সদর হাসপাতালে পাঠিয়েছে। এখন দুপুর সাড়ে ১২টা বাজে (শুক্রবার), কাঁঠালগাছের তলায় চিকিৎসা নিতে হচ্ছে।’
আব্দুল্লাহ আবু খান আরও বলেন, তাঁর মতো আরও অনেকেই এভাবে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাঁদের অভিযোগ, সরকারি হাসপাতাল থেকে তাঁরা প্রয়োজনীয় ওষুধ পাচ্ছেন না। বাধ্য হয়ে বাইরে থেকে কিনতে হচ্ছে।
হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে কর্তব্যরত সিনিয়র নার্স গোলাপি বেগম বলেন তাঁরা এখন সাপ্তাহিক ছুটি না নিয়েও দিনরাত রোগীর সেবা করছেন। রোগী আসছে প্রচুর, জায়গা দিতে পারছেন না। নিরুপায় হয়ে অনেকেই মেঝে, বারান্দা, আবার অনেকেই গাছতলায় সেবা নিচ্ছেন।
ফরিদপুর সদর হাসপাতালের চিকিৎসা কর্মকর্তা তানজিলুর ইসলাম বলেন, রোগী আসছে অনেক, তবে সাধ্যমতো সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। ডায়রিয়া রোগীদের দুই থেকে তিন দিন ঠিকমতো যত্নে রাখলে সুস্থ হয়ে যায়।
সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা আগারাওলা বলেন, বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত এই হাসপাতালে ডায়রিয়া নিয়ে ১০৮ জন ভর্তি হয়েছেন। গত সপ্তাহে ৪৩২ জন ডায়রিয়া রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। তবে রোগীরা বেশি দিন ভর্তি থাকছেন না, সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছেন।
সিভিল সার্জন ছিদ্দীকুর রহমান বলেন, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডায়রিয়া রোগী ভর্তি না নেওয়ায় সদর হাসপাতালে চাপ বেড়েছে। এই হাসপাতালে ডায়রিয়া ওয়ার্ডে শয্যাসংখ্যা মাত্র ১০টি । বর্তমানে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ১৩৫। এই বিপুলসংখ্যক রোগীকে সেবা দিতে নার্স ও চিকিৎসকদের হিমশিম খেতে হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, সীমিত জনবল দিয়ে রোগীদের সেবা দিচ্ছেন। ডায়রিয়ার বর্তমান পরিস্থিতি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। এ ছাড়াও প্রয়োজনীয় ওষুধ সরবরাহের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে