রাহুল শর্মা, ঢাকা
প্রতিষ্ঠার তিন দশক পর মূল ক্যাম্পাসে স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। তবে এতে রাজি নয় উচ্চশিক্ষা দেখভালের দায়িত্বে থাকা বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। বিপরীত অবস্থানে থাকা দুই পক্ষই নিজেদের আইনি ব্যাখ্যায় নিজ নিজ অবস্থানকে সঠিক দাবি করছে।
ইউজিসি প্রথমে ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত করার নির্দেশনা দিলেও মানেনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। পরে রাষ্ট্রপতি বরাবর আপিল করার পরামর্শও আমলে নেয়নি। সর্বশেষ রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে বিষয়টি চূড়ান্ত নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ভর্তি এবং এ-সংক্রান্ত সব কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয় ইউজিসি। তবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছে, মূল ক্যাম্পাসে স্নাতক (সম্মান) কোর্সের শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। কারণ, ইউজিসির আইনি ব্যাখ্যায় স্বল্পতা রয়েছে।
দুই পক্ষের অনড় অবস্থানের ব্যাপারে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও ইউজিসির সাবেক চেয়ারম্যান এ কে আজাদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই পরিস্থিতিতে দুই পক্ষেরই উচিত এক টেবিলে বসে সমস্যার সমাধান করা। প্রয়োজনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান হতে পারে। কারণ, তাদের আইন সংশোধনের ক্ষমতা রয়েছে।
শিক্ষাবিদ অধ্যাপক নজরুল ইসলামও বলেছেন, দুটিই জাতীয় প্রতিষ্ঠান। তাই দুই পক্ষেরই উচিত আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করা।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় গত ২০ জুলাই মূল ক্যাম্পাসে (গাজীপুর) ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে চারটি বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। বিষয়গুলো হলো—এলএলবি, বিবিএ, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট এবং নিউট্রিশন অ্যান্ড ফুড সায়েন্স। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এ নিয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও ইউজিসির মধ্যে এ পর্যন্ত পাঁচটি চিঠি চালাচালি হয়েছে। প্রথম চিঠিতে ইউজিসি গত ১৯ সেপ্টেম্বর আইনি ব্যাখ্যা দিয়ে ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত করার এবং পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে ব্যাখ্যা পাঠাতে নির্দেশ দেয়। পরদিনই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আইনের বিভিন্ন ধারা উল্লেখ করে মূল ক্যাম্পাসে স্নাতক প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তির সিদ্ধান্ত ‘আইনসংগত ও যথার্থ’ বলে দাবি করে।
এর জবাবে ২৫ সেপ্টেম্বর ইউজিসির পাঠানো চিঠিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বক্তব্যকে তাদের বিবেচনায় আইনবহির্ভূত উল্লেখ করে বলা হয়, কমিশনের সিদ্ধান্ত স্বার্থপরিপন্থী মনে হলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রপতি বরাবর আপিল করতে পারে। পরদিনই আইনি ব্যাখ্যা দিয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় জানায়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯২-এর আলোকে মূল ক্যাম্পাসে স্নাতক (সম্মান) কোর্সের শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। বিষয়টি অবহিত করা হলো। সর্বশেষ ৩ অক্টোবর ইউজিসি আরেকটি চিঠিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে চূড়ান্ত নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ভর্তি ও সব কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয়।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে ইউজিসি চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীরকে একাধিকবার মোবাইলে ফোন এবং এসএমএস করা হলেও সাড়া পাওয়া যায়নি।
তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইউজিসির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ইউজিসি অ্যাক্ট, ১৯৭৩ এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে কোর্স পরিচালনার আইনগত ভিত্তি নেই। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে সুস্পষ্ট বলা আছে, তারা কলেজ শিক্ষার মানোন্নয়নে কাজ করবে। তারপরও তারা কেন এ ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে, তা বোধগম্য নয়।
সর্বশেষ চিঠির বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ৩ অক্টোবর মোবাইল ফোনে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মশিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইনের যে বিচার-বিশ্লেষণ তারা (ইউজিসি) করেছে, তা পর্যালোচনা করে যদি প্রয়োজন মনে করি তাহলে উত্তর দেব।’ তিনি বলেন, ‘এটি রাষ্ট্রপতি পর্যায়ে আলোচনার কোনো বিষয় কি না, তা আগে আমাদের কনভিন্স হতে হবে। এখন পর্যন্ত কি ইউজিসি কোনো আলোচনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে করেছে? তারা কেন আইনের সব ধারা পর্যালোচনা না করে আইনের একাংশ নিয়ে বারবার চিঠি দেয়।’
১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় মূলত কলেজগুলোর উচ্চশিক্ষা দেখভাল করে। এর কার্যক্রম অনেকটা শিক্ষা বোর্ডের মতো। মূল কাজ অধিভুক্ত কলেজগুলোর পরীক্ষা নেওয়া। এর অধিভুক্ত কলেজগুলোতে শিক্ষার্থী রয়েছেন ২৯ লাখের বেশি। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক (পাস), স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের ডিগ্রি দেওয়া হয়। আছে পেশাগত কোর্সও।
প্রতিষ্ঠার তিন দশক পর মূল ক্যাম্পাসে স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। তবে এতে রাজি নয় উচ্চশিক্ষা দেখভালের দায়িত্বে থাকা বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। বিপরীত অবস্থানে থাকা দুই পক্ষই নিজেদের আইনি ব্যাখ্যায় নিজ নিজ অবস্থানকে সঠিক দাবি করছে।
ইউজিসি প্রথমে ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত করার নির্দেশনা দিলেও মানেনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। পরে রাষ্ট্রপতি বরাবর আপিল করার পরামর্শও আমলে নেয়নি। সর্বশেষ রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে বিষয়টি চূড়ান্ত নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ভর্তি এবং এ-সংক্রান্ত সব কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয় ইউজিসি। তবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছে, মূল ক্যাম্পাসে স্নাতক (সম্মান) কোর্সের শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। কারণ, ইউজিসির আইনি ব্যাখ্যায় স্বল্পতা রয়েছে।
দুই পক্ষের অনড় অবস্থানের ব্যাপারে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও ইউজিসির সাবেক চেয়ারম্যান এ কে আজাদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই পরিস্থিতিতে দুই পক্ষেরই উচিত এক টেবিলে বসে সমস্যার সমাধান করা। প্রয়োজনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান হতে পারে। কারণ, তাদের আইন সংশোধনের ক্ষমতা রয়েছে।
শিক্ষাবিদ অধ্যাপক নজরুল ইসলামও বলেছেন, দুটিই জাতীয় প্রতিষ্ঠান। তাই দুই পক্ষেরই উচিত আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করা।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় গত ২০ জুলাই মূল ক্যাম্পাসে (গাজীপুর) ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে চারটি বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। বিষয়গুলো হলো—এলএলবি, বিবিএ, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট এবং নিউট্রিশন অ্যান্ড ফুড সায়েন্স। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এ নিয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও ইউজিসির মধ্যে এ পর্যন্ত পাঁচটি চিঠি চালাচালি হয়েছে। প্রথম চিঠিতে ইউজিসি গত ১৯ সেপ্টেম্বর আইনি ব্যাখ্যা দিয়ে ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত করার এবং পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে ব্যাখ্যা পাঠাতে নির্দেশ দেয়। পরদিনই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আইনের বিভিন্ন ধারা উল্লেখ করে মূল ক্যাম্পাসে স্নাতক প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তির সিদ্ধান্ত ‘আইনসংগত ও যথার্থ’ বলে দাবি করে।
এর জবাবে ২৫ সেপ্টেম্বর ইউজিসির পাঠানো চিঠিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বক্তব্যকে তাদের বিবেচনায় আইনবহির্ভূত উল্লেখ করে বলা হয়, কমিশনের সিদ্ধান্ত স্বার্থপরিপন্থী মনে হলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রপতি বরাবর আপিল করতে পারে। পরদিনই আইনি ব্যাখ্যা দিয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় জানায়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯২-এর আলোকে মূল ক্যাম্পাসে স্নাতক (সম্মান) কোর্সের শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। বিষয়টি অবহিত করা হলো। সর্বশেষ ৩ অক্টোবর ইউজিসি আরেকটি চিঠিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে চূড়ান্ত নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ভর্তি ও সব কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয়।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে ইউজিসি চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীরকে একাধিকবার মোবাইলে ফোন এবং এসএমএস করা হলেও সাড়া পাওয়া যায়নি।
তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইউজিসির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ইউজিসি অ্যাক্ট, ১৯৭৩ এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে কোর্স পরিচালনার আইনগত ভিত্তি নেই। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে সুস্পষ্ট বলা আছে, তারা কলেজ শিক্ষার মানোন্নয়নে কাজ করবে। তারপরও তারা কেন এ ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে, তা বোধগম্য নয়।
সর্বশেষ চিঠির বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ৩ অক্টোবর মোবাইল ফোনে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মশিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইনের যে বিচার-বিশ্লেষণ তারা (ইউজিসি) করেছে, তা পর্যালোচনা করে যদি প্রয়োজন মনে করি তাহলে উত্তর দেব।’ তিনি বলেন, ‘এটি রাষ্ট্রপতি পর্যায়ে আলোচনার কোনো বিষয় কি না, তা আগে আমাদের কনভিন্স হতে হবে। এখন পর্যন্ত কি ইউজিসি কোনো আলোচনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে করেছে? তারা কেন আইনের সব ধারা পর্যালোচনা না করে আইনের একাংশ নিয়ে বারবার চিঠি দেয়।’
১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় মূলত কলেজগুলোর উচ্চশিক্ষা দেখভাল করে। এর কার্যক্রম অনেকটা শিক্ষা বোর্ডের মতো। মূল কাজ অধিভুক্ত কলেজগুলোর পরীক্ষা নেওয়া। এর অধিভুক্ত কলেজগুলোতে শিক্ষার্থী রয়েছেন ২৯ লাখের বেশি। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক (পাস), স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের ডিগ্রি দেওয়া হয়। আছে পেশাগত কোর্সও।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে