আমানুর রহমান রনি, ঢাকা
সড়ক-মহাসড়কে দুর্ঘটনা ঘটলে দায়ী হিসেবে অভিযুক্ত এবং ভুক্তভোগী—উভয় পক্ষের গাড়ি বা যানবাহন পুলিশ আটক বা জব্দ করে থাকে। জব্দ করা সেই গাড়ি ফিরে পেতে মালিককে আদালতের দ্বারস্থ হতে হয়। হাইওয়ে পুলিশের মতে, কোনো গাড়ি আদালতের মাধ্যমে মালিককে ফেরত দিতে গড়ে এক মাস লাগে।
এতে গাড়ির মালিক আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন। পুলিশ সরাসরি গাড়ি ফেরত দেওয়ার ক্ষমতা পেলে মালিকের আর্থিক ক্ষতি কম হবে। এসব বিবেচনায় হাইওয়ে পুলিশ জব্দ করা গাড়ি আদালতের অনুমতি ছাড়াই মালিককে ফেরত দেওয়ার ক্ষমতা চায়। সম্প্রতি তারা এ বিষয়ে একটি প্রস্তাব দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তরে। সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তবে এ প্রস্তাব অবাস্তব বলে মনে করেন আইনজীবী, পরিবহনমালিক ও বিভিন্ন পরিবহন সংগঠনের নেতারা। পরিবহন মালিক সমিতির নেতাদের দাবি, পুলিশের হাতে এমন ক্ষমতা গেলে মালিকদের হয়রানি আরও বাড়বে।
প্রস্তাবের বিষয়ে হাইওয়ে পুলিশের প্রধান ও অতিরিক্ত আইজি শাহাবুদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের আধুনিক কোনো ডাম্পিং ব্যবস্থা নেই। যেগুলো আছে, সেখানে দুর্ঘটনার গাড়ি থাকলে যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে যায়। দিনে দিনে অকেজো হয়ে যায়। যদি দ্রুত গাড়িগুলো মালিককে ফেরত দেওয়া যেত, তাহলে এগুলো নষ্ট হতো না। এগুলো তো আমাদের দেশেরই সম্পদ। তাই আমরা প্রস্তাব দিয়েছি, যাতে গাড়িগুলো নষ্ট না হয়, মালিক ক্ষতিগ্রস্ত না হন। মালিক দ্রুত গাড়ি ফেরত পেলে আয়ের পথে ফিরতে পারেন। কারণ, অনেক গাড়ির মালিককে ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করতে হয়। আমরা চাইছি, আইনের মাধ্যমে পুলিশ এ ক্ষমতা পেলে মালিকদের দ্রুত গাড়ি ফেরত দেওয়া যেত। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও বর্তমানে একটি গাড়ি মালিককে ফেরত দিতে ২০ থেকে ২৫ দিন লাগে। সম্পদের যাতে ক্ষতি না হয়, সে জন্য আমরা এ প্রস্তাব দিয়েছি।’
শাহাবুদ্দিন খান আরও বলেন, ‘মানুষ অপরাধ করে, মানুষের বিচার হতে পারে; তবে গাড়ি তো কোনো অপরাধ করে না। তাই আমরা মালিককে দ্রুত গাড়ি ফেরত দেওয়ার জন্য এই উদ্যোগ নিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘প্রস্তাবটি নিয়ে আমরা নিজেরা আলোচনা করেছি। তবে এখনো নীতিনির্ধারক পর্যায়ে এটি তোলা হয়নি।’
তবে পুলিশের প্রস্তাবের বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। তিনি বলেন, পুলিশ এমন ক্ষমতা পেলে মালিকদের ভোগান্তি আরও বাড়বে। এখানে ঘুষ-বাণিজ্য হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে। পুলিশ এ প্রস্তাব না করে, যদি আদালতের মাধ্যমে গাড়ি দ্রুত ফেরত দেওয়ার একটি প্রক্রিয়া বের করার প্রস্তাব দিত, তাহলে ভালো হতো। পুলিশ ক্ষমতা পেলে ক্ষমতার অপব্যবহার হবে না, সে নিশ্চয়তা কেউ দিতে পারবেন না।
হাইওয়ে পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মহাসড়কে প্রতিদিন শতাধিক গাড়ি দুর্ঘটনায় পড়ে। সে সব গাড়ি পুলিশ ডাম্পিং করে। এভাবে সড়ক-মহাসড়কে দুর্ঘটনার কারণে বছরে তিন হাজারের বেশি গাড়ি জব্দ করা হয়। ২০২২ সালে ৩ হাজার ২৩৭ ও ২০২৩ সালে ৩ হাজার ৬৬৬টি গাড়ি দুর্ঘটনার কারণে জব্দ করা হয়।
বর্তমান সড়ক পরিবহন আইন অনুযায়ী, আদালতের মাধ্যমে গাড়ি ফেরত নেন মালিকেরা। সে ক্ষেত্রে তাঁদের গাড়ির যথাযথ কাগজপত্র নিয়ে আদালতে আবেদন করতে হয়। আদালত গাড়ির প্রকৃত মালিক খুঁজতে পুলিশকে একটি প্রতিবেদন দিতে বলেন। সেই প্রতিবেদনের পর আদালতে শুনানি হয়। এরপর আদালত প্রকৃত মালিকের কাগজপত্র যাচাই করে সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাকে গাড়ি ফেরত দিতে বলেন। তবে বেশির ভাগ মালিকের গাড়ি ব্যাংক ঋণ নিয়ে কেনা থাকায় তাঁদের ব্যাংক থেকে প্রতিবেদন নিতে হয়। সব মিলিয়ে এক থেকে চার মাস লাগে। আর দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ঘটলে গাড়ির ফিটনেসসহ অন্যান্য কাগজপত্র যাচাই-বাছাই শেষে ফেরত পেতে আরও সময় লাগে।
পুলিশের প্রস্তাবের বিষয়ে মহাখালী বাস টার্মিনাল পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল মালেক বলেন, ‘অনেক সময় আদালত নির্দেশ দেওয়ার পরও বকশিশ ছাড়া পুলিশ গাড়ি ছাড়তে চায় না। তাই তার হাতে ক্ষমতা গেলে আমাদের ভোগান্তি কমবে, তা বিশ্বাস করি না। তবে আমাদের দৌড়ঝাঁপ হয়তো একটু কমবে।’
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্ল্যাহ বলেন, পুলিশ গাড়ি ফেরত দেওয়ার ক্ষমতা পেলেও মালিকদের ভোগান্তি কমবে না।
জব্দ গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণে পুলিশের ডাম্পিং ব্যবস্থা খুবই নাজুক। দেশের বিভিন্ন থানা চত্বর ও সড়কে জব্দ করা গাড়ি পড়ে থাকে। সেখান থেকে যন্ত্রাংশ চুরি হয়। ফেরত পেতে পেতে এসব গাড়ির কিছুই থাকে না। যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক মনে করেন, পুলিশ গাড়ি ফেরত দেওয়ার ক্ষমতা পেলে এমন ক্ষতি কমবে। তবে অনিয়ম, দুর্নীতি ও ভোগান্তি আরও বাড়বে। তিনি বলেন, আদালতের মাধ্যমে গাড়ি যাতে দ্রুত ফেরত পাওয়া যায়, সে বিষয়ে আরও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
সড়ক-মহাসড়কে দুর্ঘটনা ঘটলে দায়ী হিসেবে অভিযুক্ত এবং ভুক্তভোগী—উভয় পক্ষের গাড়ি বা যানবাহন পুলিশ আটক বা জব্দ করে থাকে। জব্দ করা সেই গাড়ি ফিরে পেতে মালিককে আদালতের দ্বারস্থ হতে হয়। হাইওয়ে পুলিশের মতে, কোনো গাড়ি আদালতের মাধ্যমে মালিককে ফেরত দিতে গড়ে এক মাস লাগে।
এতে গাড়ির মালিক আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন। পুলিশ সরাসরি গাড়ি ফেরত দেওয়ার ক্ষমতা পেলে মালিকের আর্থিক ক্ষতি কম হবে। এসব বিবেচনায় হাইওয়ে পুলিশ জব্দ করা গাড়ি আদালতের অনুমতি ছাড়াই মালিককে ফেরত দেওয়ার ক্ষমতা চায়। সম্প্রতি তারা এ বিষয়ে একটি প্রস্তাব দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তরে। সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তবে এ প্রস্তাব অবাস্তব বলে মনে করেন আইনজীবী, পরিবহনমালিক ও বিভিন্ন পরিবহন সংগঠনের নেতারা। পরিবহন মালিক সমিতির নেতাদের দাবি, পুলিশের হাতে এমন ক্ষমতা গেলে মালিকদের হয়রানি আরও বাড়বে।
প্রস্তাবের বিষয়ে হাইওয়ে পুলিশের প্রধান ও অতিরিক্ত আইজি শাহাবুদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের আধুনিক কোনো ডাম্পিং ব্যবস্থা নেই। যেগুলো আছে, সেখানে দুর্ঘটনার গাড়ি থাকলে যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে যায়। দিনে দিনে অকেজো হয়ে যায়। যদি দ্রুত গাড়িগুলো মালিককে ফেরত দেওয়া যেত, তাহলে এগুলো নষ্ট হতো না। এগুলো তো আমাদের দেশেরই সম্পদ। তাই আমরা প্রস্তাব দিয়েছি, যাতে গাড়িগুলো নষ্ট না হয়, মালিক ক্ষতিগ্রস্ত না হন। মালিক দ্রুত গাড়ি ফেরত পেলে আয়ের পথে ফিরতে পারেন। কারণ, অনেক গাড়ির মালিককে ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করতে হয়। আমরা চাইছি, আইনের মাধ্যমে পুলিশ এ ক্ষমতা পেলে মালিকদের দ্রুত গাড়ি ফেরত দেওয়া যেত। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও বর্তমানে একটি গাড়ি মালিককে ফেরত দিতে ২০ থেকে ২৫ দিন লাগে। সম্পদের যাতে ক্ষতি না হয়, সে জন্য আমরা এ প্রস্তাব দিয়েছি।’
শাহাবুদ্দিন খান আরও বলেন, ‘মানুষ অপরাধ করে, মানুষের বিচার হতে পারে; তবে গাড়ি তো কোনো অপরাধ করে না। তাই আমরা মালিককে দ্রুত গাড়ি ফেরত দেওয়ার জন্য এই উদ্যোগ নিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘প্রস্তাবটি নিয়ে আমরা নিজেরা আলোচনা করেছি। তবে এখনো নীতিনির্ধারক পর্যায়ে এটি তোলা হয়নি।’
তবে পুলিশের প্রস্তাবের বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। তিনি বলেন, পুলিশ এমন ক্ষমতা পেলে মালিকদের ভোগান্তি আরও বাড়বে। এখানে ঘুষ-বাণিজ্য হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে। পুলিশ এ প্রস্তাব না করে, যদি আদালতের মাধ্যমে গাড়ি দ্রুত ফেরত দেওয়ার একটি প্রক্রিয়া বের করার প্রস্তাব দিত, তাহলে ভালো হতো। পুলিশ ক্ষমতা পেলে ক্ষমতার অপব্যবহার হবে না, সে নিশ্চয়তা কেউ দিতে পারবেন না।
হাইওয়ে পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মহাসড়কে প্রতিদিন শতাধিক গাড়ি দুর্ঘটনায় পড়ে। সে সব গাড়ি পুলিশ ডাম্পিং করে। এভাবে সড়ক-মহাসড়কে দুর্ঘটনার কারণে বছরে তিন হাজারের বেশি গাড়ি জব্দ করা হয়। ২০২২ সালে ৩ হাজার ২৩৭ ও ২০২৩ সালে ৩ হাজার ৬৬৬টি গাড়ি দুর্ঘটনার কারণে জব্দ করা হয়।
বর্তমান সড়ক পরিবহন আইন অনুযায়ী, আদালতের মাধ্যমে গাড়ি ফেরত নেন মালিকেরা। সে ক্ষেত্রে তাঁদের গাড়ির যথাযথ কাগজপত্র নিয়ে আদালতে আবেদন করতে হয়। আদালত গাড়ির প্রকৃত মালিক খুঁজতে পুলিশকে একটি প্রতিবেদন দিতে বলেন। সেই প্রতিবেদনের পর আদালতে শুনানি হয়। এরপর আদালত প্রকৃত মালিকের কাগজপত্র যাচাই করে সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাকে গাড়ি ফেরত দিতে বলেন। তবে বেশির ভাগ মালিকের গাড়ি ব্যাংক ঋণ নিয়ে কেনা থাকায় তাঁদের ব্যাংক থেকে প্রতিবেদন নিতে হয়। সব মিলিয়ে এক থেকে চার মাস লাগে। আর দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ঘটলে গাড়ির ফিটনেসসহ অন্যান্য কাগজপত্র যাচাই-বাছাই শেষে ফেরত পেতে আরও সময় লাগে।
পুলিশের প্রস্তাবের বিষয়ে মহাখালী বাস টার্মিনাল পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল মালেক বলেন, ‘অনেক সময় আদালত নির্দেশ দেওয়ার পরও বকশিশ ছাড়া পুলিশ গাড়ি ছাড়তে চায় না। তাই তার হাতে ক্ষমতা গেলে আমাদের ভোগান্তি কমবে, তা বিশ্বাস করি না। তবে আমাদের দৌড়ঝাঁপ হয়তো একটু কমবে।’
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্ল্যাহ বলেন, পুলিশ গাড়ি ফেরত দেওয়ার ক্ষমতা পেলেও মালিকদের ভোগান্তি কমবে না।
জব্দ গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণে পুলিশের ডাম্পিং ব্যবস্থা খুবই নাজুক। দেশের বিভিন্ন থানা চত্বর ও সড়কে জব্দ করা গাড়ি পড়ে থাকে। সেখান থেকে যন্ত্রাংশ চুরি হয়। ফেরত পেতে পেতে এসব গাড়ির কিছুই থাকে না। যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক মনে করেন, পুলিশ গাড়ি ফেরত দেওয়ার ক্ষমতা পেলে এমন ক্ষতি কমবে। তবে অনিয়ম, দুর্নীতি ও ভোগান্তি আরও বাড়বে। তিনি বলেন, আদালতের মাধ্যমে গাড়ি যাতে দ্রুত ফেরত পাওয়া যায়, সে বিষয়ে আরও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে