নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার আটপাড়ায় এইচএসসি পরীক্ষার্থী পিয়াস মিয়া (১৯) হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলার বাদী ও তার পরিবারকে মামলা তুলে নিতে হুমকির অভিযোগ উঠেছে আসামিসহ তাদের পরিবারের লোকজনের বিরুদ্ধে।
মামলার বাদী গত বৃহস্পতিবার বিকেলে এ বিষয়ে জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। একই সঙ্গে আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানানো হয়েছে।
নিহত পিয়াস মিয়া শ্রীরামপাশা গ্রামের মৃত মজিবুর রহমানের ছেলে। তিনি এবার তেলিগাতি সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছিলেন। গত ১৩ ডিসেম্বর জমিসংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে ভগ্নিপতির ছুরিকাঘাতে নিহত হন তিনি।
লিখিত অভিযোগ ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, জমিসংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে পিয়াস মিয়ার সঙ্গে তার বড় বোন প্রতিবেশী হেনা আক্তার (৩৩) ও বোনজামাই চনু ফকিরের (৪১) মধ্যে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে গত ১৩ ডিসেম্বর বিকেলে পিয়াসের মা রুমেলা আক্তারের (৫০) সঙ্গে মেয়ে হেনা আক্তারের ঝগড়া হয়। এ সময় হেনার স্বামী চনু ফকিরসহ তাদের লোকজন ঝগড়ায় জড়ান। বিষয়টি দেখে পিয়াস মিয়া তাঁর মাকে ঝগড়া থেকে ফিরিয়ে আনতে যান।
তখন দুলাভাই চনু ফকিরসহ তাঁর লোকজনের ছুরিকাঘাতে পিয়াস মিয়ার মারা যান। ঘটনার দিন রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে নিহত পিয়াসের বোন ও বোনের স্বামীকে আটক করে। ঘটনার পরদিন রাতে নিহতের মা বাদী হয়ে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এতে চনু ফকিরকে প্রধান আসামি করে ১২ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। কিন্তু পুলিশ চনু ফকির ও তার স্ত্রী হেনা আক্তার ছাড়া কোনো আসামিদের এখনো গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
এদিকে বাদীর অভিযোগ, মামলা তুলে নিতে আসামি ও তাদের পক্ষের লোকজন অব্যাহত হুমকিসহ বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। এ নিয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
বাদীর ছেলে ও নিহতের বড় ভাই পলাশ মিয়া বলেন, মামলা তুলে নিতে আসামি ও তাদের লোকজন আমাদের নানা ধরনের হুমকি দিচ্ছে। আমরা এখন আতঙ্কে আছি। ১২ জন আমিদের মধ্যে মাত্র দুজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। তাদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি করছি।’
তবে মামলার এক আসামি হরিপুর গ্রামের মো. আলমগীর মিয়ার মা রহিমা আক্তারের দাবি, তার ছেলে ওই ঘটনার সময় উপস্থিত ছিলেন না। কিন্তু আসামি করা হয়েছে।
নেত্রকোনার আটপাড়ায় এইচএসসি পরীক্ষার্থী পিয়াস মিয়া (১৯) হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলার বাদী ও তার পরিবারকে মামলা তুলে নিতে হুমকির অভিযোগ উঠেছে আসামিসহ তাদের পরিবারের লোকজনের বিরুদ্ধে।
মামলার বাদী গত বৃহস্পতিবার বিকেলে এ বিষয়ে জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। একই সঙ্গে আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানানো হয়েছে।
নিহত পিয়াস মিয়া শ্রীরামপাশা গ্রামের মৃত মজিবুর রহমানের ছেলে। তিনি এবার তেলিগাতি সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছিলেন। গত ১৩ ডিসেম্বর জমিসংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে ভগ্নিপতির ছুরিকাঘাতে নিহত হন তিনি।
লিখিত অভিযোগ ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, জমিসংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে পিয়াস মিয়ার সঙ্গে তার বড় বোন প্রতিবেশী হেনা আক্তার (৩৩) ও বোনজামাই চনু ফকিরের (৪১) মধ্যে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে গত ১৩ ডিসেম্বর বিকেলে পিয়াসের মা রুমেলা আক্তারের (৫০) সঙ্গে মেয়ে হেনা আক্তারের ঝগড়া হয়। এ সময় হেনার স্বামী চনু ফকিরসহ তাদের লোকজন ঝগড়ায় জড়ান। বিষয়টি দেখে পিয়াস মিয়া তাঁর মাকে ঝগড়া থেকে ফিরিয়ে আনতে যান।
তখন দুলাভাই চনু ফকিরসহ তাঁর লোকজনের ছুরিকাঘাতে পিয়াস মিয়ার মারা যান। ঘটনার দিন রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে নিহত পিয়াসের বোন ও বোনের স্বামীকে আটক করে। ঘটনার পরদিন রাতে নিহতের মা বাদী হয়ে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এতে চনু ফকিরকে প্রধান আসামি করে ১২ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। কিন্তু পুলিশ চনু ফকির ও তার স্ত্রী হেনা আক্তার ছাড়া কোনো আসামিদের এখনো গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
এদিকে বাদীর অভিযোগ, মামলা তুলে নিতে আসামি ও তাদের পক্ষের লোকজন অব্যাহত হুমকিসহ বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। এ নিয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
বাদীর ছেলে ও নিহতের বড় ভাই পলাশ মিয়া বলেন, মামলা তুলে নিতে আসামি ও তাদের লোকজন আমাদের নানা ধরনের হুমকি দিচ্ছে। আমরা এখন আতঙ্কে আছি। ১২ জন আমিদের মধ্যে মাত্র দুজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। তাদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি করছি।’
তবে মামলার এক আসামি হরিপুর গ্রামের মো. আলমগীর মিয়ার মা রহিমা আক্তারের দাবি, তার ছেলে ওই ঘটনার সময় উপস্থিত ছিলেন না। কিন্তু আসামি করা হয়েছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে