জসিম উদ্দিন, নীলফামারী
ভোজ্যতেলের দাম কমানোর সুফল পাচ্ছে না নীলফামারীর ভোক্তারা। খুচরা বিক্রেতারা আগের বাড়তি দরেই তেল বিক্রি করছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে আজ বৃহস্পতিবার থেকে অভিযানে নামার ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের নীলফামারী জেলা কার্যালয়।
বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১৪ টাকা কমিয়ে গত মঙ্গলবার থেকে বিক্রির ঘোষণা দেয়। কিন্তু এই কম দরে জেলায় মিলছে না তেল।
গতকাল বুধবার জেলা শহরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১৯০ থেকে ১৯২, পাঁচ লিটারের বোতল ৯৩৫ থেকে ৯৪৫ এবং খোলা সয়াবিন তেল লিটারপ্রতি ১৭০ থেকে ১৭২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অথচ ভোজ্যতেল ব্যবসায়ীদের সংগঠন সয়াবিন তেলের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত জানিয়ে গত সোমবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয়।
সংগঠনটি বোতলজাত প্রতি লিটার তেলের দাম ১৪ টাকা কমিয়ে ১৭৮ টাকা, পাঁচ লিটারের বোতলে ৬৫ টাকা কমিয়ে ৮৮০ টাকা এবং খোলা সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১৭ টাকা কমিয়ে ১৫৮ টাকা নির্ধারণ করে। গত মঙ্গলবার থেকেই বাজারে এ দর কার্যকর হওয়ার কথা।
নীলফামারী পৌর মার্কেট-সংলগ্ন প্রিয় সুপার শপের স্বত্বাধিকারী আকতার হোসেন স্বপন জানান, কোম্পানিগুলো দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নিলেও খুচরা বাজারে নতুন দরের তেল এখনো সরবরাহ করেনি। এ ছাড়া প্রতিটি দোকানে এখনো বিভিন্ন কোম্পানির আগের প্রচুর তেল রয়েছে। সেগুলো বিক্রি শেষ না হলে নতুন তেল ক্রয়ের আদেশ দিতে চান না খুচরা বিক্রেতারা। লিটারে ১৪ টাকা কমে বিক্রি করলে অনেক টাকা লোকসান হবে। বিষয়টি অনেক ভোক্তাও বুঝতে চান না। ফলে দোকানদারের সঙ্গে প্রতিদিন ছোটখাটো গণ্ডগোল বাধছে। ভোক্তা পর্যায়ে নতুন দরের তেল পেতে আরও চার থেকে পাঁচ দিন সময় লাগবে।
সৈয়দপুর রেলওয়ে বাজারে তেল কিনতে আসা চাকরিজীবী শফিকুল ইসলাম বলেন, যখন তেলের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হয়, তখন সঙ্গে সঙ্গে বাজারে বেড়ে যায় আর কমানোর ঘোষণা দেওয়ার দুই দিন পরও তা কমে না। সে সময় পুরোনো দরে কেনা তেল নতুন দরে বিক্রি করে। এখন বেশি দামে কেনা তেল কম দরে বিক্রি করলে লোকসান হবে-এটা তাঁদের টালবাহানা। সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নজরদারির অভাবে ব্যবসায়ীরা ইচ্ছামতো দামে তেল বিক্রি করছেন।
এ ব্যাপারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের নীলফামারীর সহকারী পরিচালক শামসুল আলম আজকের পত্রিকাকে জানান, ভোক্তারা ন্যায্য দামে তেল পাবেন। এ লক্ষ্যে বৃহস্পতিবার থেকে জেলার বিভিন্ন বাজারে অভিযান চালানো হবে। ভোক্তাদের কাছে ঘোষিত মূল্যে তেল বিক্রি না করলে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ভোজ্যতেলের দাম কমানোর সুফল পাচ্ছে না নীলফামারীর ভোক্তারা। খুচরা বিক্রেতারা আগের বাড়তি দরেই তেল বিক্রি করছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে আজ বৃহস্পতিবার থেকে অভিযানে নামার ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের নীলফামারী জেলা কার্যালয়।
বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১৪ টাকা কমিয়ে গত মঙ্গলবার থেকে বিক্রির ঘোষণা দেয়। কিন্তু এই কম দরে জেলায় মিলছে না তেল।
গতকাল বুধবার জেলা শহরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১৯০ থেকে ১৯২, পাঁচ লিটারের বোতল ৯৩৫ থেকে ৯৪৫ এবং খোলা সয়াবিন তেল লিটারপ্রতি ১৭০ থেকে ১৭২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অথচ ভোজ্যতেল ব্যবসায়ীদের সংগঠন সয়াবিন তেলের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত জানিয়ে গত সোমবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয়।
সংগঠনটি বোতলজাত প্রতি লিটার তেলের দাম ১৪ টাকা কমিয়ে ১৭৮ টাকা, পাঁচ লিটারের বোতলে ৬৫ টাকা কমিয়ে ৮৮০ টাকা এবং খোলা সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১৭ টাকা কমিয়ে ১৫৮ টাকা নির্ধারণ করে। গত মঙ্গলবার থেকেই বাজারে এ দর কার্যকর হওয়ার কথা।
নীলফামারী পৌর মার্কেট-সংলগ্ন প্রিয় সুপার শপের স্বত্বাধিকারী আকতার হোসেন স্বপন জানান, কোম্পানিগুলো দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নিলেও খুচরা বাজারে নতুন দরের তেল এখনো সরবরাহ করেনি। এ ছাড়া প্রতিটি দোকানে এখনো বিভিন্ন কোম্পানির আগের প্রচুর তেল রয়েছে। সেগুলো বিক্রি শেষ না হলে নতুন তেল ক্রয়ের আদেশ দিতে চান না খুচরা বিক্রেতারা। লিটারে ১৪ টাকা কমে বিক্রি করলে অনেক টাকা লোকসান হবে। বিষয়টি অনেক ভোক্তাও বুঝতে চান না। ফলে দোকানদারের সঙ্গে প্রতিদিন ছোটখাটো গণ্ডগোল বাধছে। ভোক্তা পর্যায়ে নতুন দরের তেল পেতে আরও চার থেকে পাঁচ দিন সময় লাগবে।
সৈয়দপুর রেলওয়ে বাজারে তেল কিনতে আসা চাকরিজীবী শফিকুল ইসলাম বলেন, যখন তেলের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হয়, তখন সঙ্গে সঙ্গে বাজারে বেড়ে যায় আর কমানোর ঘোষণা দেওয়ার দুই দিন পরও তা কমে না। সে সময় পুরোনো দরে কেনা তেল নতুন দরে বিক্রি করে। এখন বেশি দামে কেনা তেল কম দরে বিক্রি করলে লোকসান হবে-এটা তাঁদের টালবাহানা। সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নজরদারির অভাবে ব্যবসায়ীরা ইচ্ছামতো দামে তেল বিক্রি করছেন।
এ ব্যাপারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের নীলফামারীর সহকারী পরিচালক শামসুল আলম আজকের পত্রিকাকে জানান, ভোক্তারা ন্যায্য দামে তেল পাবেন। এ লক্ষ্যে বৃহস্পতিবার থেকে জেলার বিভিন্ন বাজারে অভিযান চালানো হবে। ভোক্তাদের কাছে ঘোষিত মূল্যে তেল বিক্রি না করলে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে