মেহরাব মাসাঈদ হাবিব
বাজারে বিভিন্ন ধরনের বাইক পাওয়া যায়। আপনার পছন্দ অনুসারে সেগুলো থেকে বেছে কিনতে পারেন যেকোনো একটি।
১. স্পোর্টস বাইক: দ্রুত গতি যাঁরা পছন্দ করেন, তাঁদের জন্য আদর্শ হলো স্পোর্টস বাইক। এতে হাই পারফরম্যান্স ব্রেক ও সাসপেনশন সিস্টেম থাকে। এগুলো উচ্চ গতির বলে যাঁরা নতুন বাইক চালাচ্ছেন, তাঁদের জন্য উপযোগী নয়। এগুলোর সাসপেনশন ও ব্রেক পারফরম্যান্স খুব ভালো।
২. ডার্ট বাইক: ডার্ট বাইক সাধারণত অফ রোডে চালানোর জন্য। এই বাইকে দলাযুক্ত বা নাবি টায়ার ব্যবহৃত হয়, সাসপেনশন অনেক বড় হয়। এই বাইকগুলোর সুবিধা হলো, এগুলো দামে সস্তা। সব রাস্তা এ ধরনের বাইক চালানোর উপযুক্ত নয়।
৩. স্কুটার বা স্কুটি: স্কুটারের একটি আদুরে নাম স্কুটি। এটি মোটরসাইকেলের তুলনায় কম ক্ষমতাসম্পন্ন এবং নতুন চালকদের জন্য উপযোগী। এগুলো নিয়ন্ত্রণ করা সহজ এবং সহজে নিয়ন্ত্রণ হারায় না। এ ছাড়া স্কুটার হালকা হওয়ার কারণে রাস্তাঘাটে চালানো বেশ সহজ।
৪. ক্রুজার বাইক: ভারী ফ্রেমের আরামদায়ক বসার ব্যবস্থাসহ বাইকগুলোই ক্রুজার। ক্রুজার বাইকগুলো বিনোদনমূলক বাইকিংয়ের জন্য ডিজাইন করা। এগুলোর টেকসই ও ভারসাম্যপূর্ণ কাঠামো রাস্তায় মসৃণভাবে চলার উপযোগী করে তৈরি করা। মোটা বেলুন টায়ার এবং কোস্টার ব্রেক ব্যবহার করা হয় এগুলোতে।
৫. স্ট্যান্ডার্ড বাইক বা কমিউটার বাইক: ক্লাসিক মোটরসাইকেল গুলোই আসলে স্ট্যান্ডার্ড মোটরসাইকেল। এখন অনেক স্ট্যান্ডার্ড মোটরসাইকেলে ষাট ও সত্তরের দশকের স্টাইল রেখে প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ঘটানো হয়েছে পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্য। এখন এগুলোকে কমিউটার বাইকও বলা হয়। এগুলোর ইঞ্জিন বেশ শক্তিশালী। তেলের খরচের দিক থেকে অবশ্য এগুলোর খরচ কিছুটা বেশি।
লেখক: ফাউন্ডার ও সিইও, বাংলা অটোমোবাইল স্কুল
মোটরবাইক সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
বাজারে বিভিন্ন ধরনের বাইক পাওয়া যায়। আপনার পছন্দ অনুসারে সেগুলো থেকে বেছে কিনতে পারেন যেকোনো একটি।
১. স্পোর্টস বাইক: দ্রুত গতি যাঁরা পছন্দ করেন, তাঁদের জন্য আদর্শ হলো স্পোর্টস বাইক। এতে হাই পারফরম্যান্স ব্রেক ও সাসপেনশন সিস্টেম থাকে। এগুলো উচ্চ গতির বলে যাঁরা নতুন বাইক চালাচ্ছেন, তাঁদের জন্য উপযোগী নয়। এগুলোর সাসপেনশন ও ব্রেক পারফরম্যান্স খুব ভালো।
২. ডার্ট বাইক: ডার্ট বাইক সাধারণত অফ রোডে চালানোর জন্য। এই বাইকে দলাযুক্ত বা নাবি টায়ার ব্যবহৃত হয়, সাসপেনশন অনেক বড় হয়। এই বাইকগুলোর সুবিধা হলো, এগুলো দামে সস্তা। সব রাস্তা এ ধরনের বাইক চালানোর উপযুক্ত নয়।
৩. স্কুটার বা স্কুটি: স্কুটারের একটি আদুরে নাম স্কুটি। এটি মোটরসাইকেলের তুলনায় কম ক্ষমতাসম্পন্ন এবং নতুন চালকদের জন্য উপযোগী। এগুলো নিয়ন্ত্রণ করা সহজ এবং সহজে নিয়ন্ত্রণ হারায় না। এ ছাড়া স্কুটার হালকা হওয়ার কারণে রাস্তাঘাটে চালানো বেশ সহজ।
৪. ক্রুজার বাইক: ভারী ফ্রেমের আরামদায়ক বসার ব্যবস্থাসহ বাইকগুলোই ক্রুজার। ক্রুজার বাইকগুলো বিনোদনমূলক বাইকিংয়ের জন্য ডিজাইন করা। এগুলোর টেকসই ও ভারসাম্যপূর্ণ কাঠামো রাস্তায় মসৃণভাবে চলার উপযোগী করে তৈরি করা। মোটা বেলুন টায়ার এবং কোস্টার ব্রেক ব্যবহার করা হয় এগুলোতে।
৫. স্ট্যান্ডার্ড বাইক বা কমিউটার বাইক: ক্লাসিক মোটরসাইকেল গুলোই আসলে স্ট্যান্ডার্ড মোটরসাইকেল। এখন অনেক স্ট্যান্ডার্ড মোটরসাইকেলে ষাট ও সত্তরের দশকের স্টাইল রেখে প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ঘটানো হয়েছে পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্য। এখন এগুলোকে কমিউটার বাইকও বলা হয়। এগুলোর ইঞ্জিন বেশ শক্তিশালী। তেলের খরচের দিক থেকে অবশ্য এগুলোর খরচ কিছুটা বেশি।
লেখক: ফাউন্ডার ও সিইও, বাংলা অটোমোবাইল স্কুল
মোটরবাইক সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে