আরিফ আহমেদ, গৌরীপুর
সংস্কারের অভাবে ও অবহেলায় নষ্ট হচ্ছে গৌরীপুরের বঙ্গবন্ধু চত্বর। অরক্ষিত অবস্থায় রয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জাতীয় চার নেতার পিতলের ভাস্কর্যসহ সাতজন বীরশ্রেষ্ঠ, বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্য ও গৌরীপুরের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের ম্যুরাল। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, বঙ্গবন্ধু চত্বরকে জাতীয় স্থাপনা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক বা সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে সংরক্ষণ করা হোক। অন্যদিকে প্রশাসন বলছে, শিগগিরই স্থানীয় সংসদ সদস্য, উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে পরামর্শ করে সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রয়াত স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী মজিবুর রহমান ফকির ২০১৪ সালে প্রায় ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান ও জাতীয় চার নেতার পিতলের ভাস্কর্য নির্মাণ করেন এবং জায়গাটির নাম দেন বঙ্গবন্ধু চত্বর। দলীয় সভা-সমাবেশ করার জন্য দুই পাশে সড়কের ওপর নির্মাণ করেন ছাউনি। পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক পটভূমি, সাতজন বীরশ্রেষ্ঠ, বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্য ও গৌরীপুরের স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সাদা মোজাইক পাথরের ম্যুরাল স্থাপন করেন। এর পাশেই রয়েছে পৌরসভা নির্মিত স্মৃতিসৌধ ‘বিজয় ৭১’। ২০১৬ সালে মারা যান মজিবুর রহমান ফকির। তাঁর মৃত্যুর পর স্থাপনাটির রক্ষণাবেক্ষণ ও অসমাপ্ত কাজ থেমে যায়। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকেও নেওয়া হয়নি রক্ষণাবেক্ষণের কোনো উদ্যোগ। দলীয় সভা-সমাবেশ মাঝে মাঝে এখানে অনুষ্ঠিত হলেও এর সংস্কারের ব্যাপারে উদাসীন দলীয় নেতৃবন্দ। তবে সব জাতীয় দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে এখানেই শ্রদ্ধা জানানো হয়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, এখন এই ছাউনি জরাজীর্ণ হয়ে গেছে। চত্বরে খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টি এলে এসব খানাখন্দে পানি জমে যায়। বৃষ্টিতে পথচারীরা আশ্রয় নেন ছাউনির নিচে। অরক্ষিত অবস্থায় রয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান, জাতীয় চার নেতার পিতলের ভাস্কর্যসহ সাতজন বীরশ্রেষ্ঠ, বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্য ও গৌরীপুরের ব্যক্তিবর্গের ম্যুরাল।
গৌরীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন জুয়েল বলেন, প্রয়াত স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী মজিবুর রহমান ফকিরের অনেক স্বপ্নের স্থাপনা গৌরীপুর বঙ্গবন্ধু চত্বর। তাঁর ইচ্ছা ছিল কাজ শেষে প্রধানমন্ত্রীকে এনে এটা উদ্বোধন করবেন। তাঁর মৃত্যুর পর অনেকটা অবহেলিতভাবেই পড়ে আছে চত্বরটি।
সংস্কারের অভাবে ও অবহেলায় নষ্ট হচ্ছে গৌরীপুরের বঙ্গবন্ধু চত্বর। অরক্ষিত অবস্থায় রয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জাতীয় চার নেতার পিতলের ভাস্কর্যসহ সাতজন বীরশ্রেষ্ঠ, বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্য ও গৌরীপুরের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের ম্যুরাল। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, বঙ্গবন্ধু চত্বরকে জাতীয় স্থাপনা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক বা সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে সংরক্ষণ করা হোক। অন্যদিকে প্রশাসন বলছে, শিগগিরই স্থানীয় সংসদ সদস্য, উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে পরামর্শ করে সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রয়াত স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী মজিবুর রহমান ফকির ২০১৪ সালে প্রায় ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান ও জাতীয় চার নেতার পিতলের ভাস্কর্য নির্মাণ করেন এবং জায়গাটির নাম দেন বঙ্গবন্ধু চত্বর। দলীয় সভা-সমাবেশ করার জন্য দুই পাশে সড়কের ওপর নির্মাণ করেন ছাউনি। পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক পটভূমি, সাতজন বীরশ্রেষ্ঠ, বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্য ও গৌরীপুরের স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সাদা মোজাইক পাথরের ম্যুরাল স্থাপন করেন। এর পাশেই রয়েছে পৌরসভা নির্মিত স্মৃতিসৌধ ‘বিজয় ৭১’। ২০১৬ সালে মারা যান মজিবুর রহমান ফকির। তাঁর মৃত্যুর পর স্থাপনাটির রক্ষণাবেক্ষণ ও অসমাপ্ত কাজ থেমে যায়। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকেও নেওয়া হয়নি রক্ষণাবেক্ষণের কোনো উদ্যোগ। দলীয় সভা-সমাবেশ মাঝে মাঝে এখানে অনুষ্ঠিত হলেও এর সংস্কারের ব্যাপারে উদাসীন দলীয় নেতৃবন্দ। তবে সব জাতীয় দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে এখানেই শ্রদ্ধা জানানো হয়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, এখন এই ছাউনি জরাজীর্ণ হয়ে গেছে। চত্বরে খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টি এলে এসব খানাখন্দে পানি জমে যায়। বৃষ্টিতে পথচারীরা আশ্রয় নেন ছাউনির নিচে। অরক্ষিত অবস্থায় রয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান, জাতীয় চার নেতার পিতলের ভাস্কর্যসহ সাতজন বীরশ্রেষ্ঠ, বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্য ও গৌরীপুরের ব্যক্তিবর্গের ম্যুরাল।
গৌরীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন জুয়েল বলেন, প্রয়াত স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী মজিবুর রহমান ফকিরের অনেক স্বপ্নের স্থাপনা গৌরীপুর বঙ্গবন্ধু চত্বর। তাঁর ইচ্ছা ছিল কাজ শেষে প্রধানমন্ত্রীকে এনে এটা উদ্বোধন করবেন। তাঁর মৃত্যুর পর অনেকটা অবহেলিতভাবেই পড়ে আছে চত্বরটি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে