অর্চি হক, ঢাকা
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জে ৫ লাখ ৪০ হাজার টাকা পরিশোধ করেও কোনো পণ্য পাননি মাহমুদুল হক। এ জন্য গত ১৯ আগস্ট ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে গিয়ে অভিযোগ জানান তিনি। একই দিন যোবায়ের আহমেদ নামের আরেক গ্রাহক ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা নিয়েও পণ্য না দেওয়ার অভিযোগ করেন। কিন্তু এর কোনোটিই এখন পর্যন্ত নিষ্পত্তি হয়নি। শুধু মাহমুদুল বা যোবায়েরের অভিযোগ নয়—ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে গত ছয় মাসে ৪২ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান এবং ফেসবুক পেজের বিরুদ্ধে ১১ হাজার ৩৫৫টি অভিযোগ জমা পড়েছে। এর মধ্যে ১০ হাজার ৮৩টিই হলো ইভ্যালি এবং ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে। এসব অভিযোগের কোনোটিই নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়নি। দুটি প্রতিষ্ঠানেরই মালিক কারাবন্দী থাকায় এগুলো নিষ্পত্তির প্রক্রিয়া আটকে আছে বলে জানিয়েছেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।
আজকের পত্রিকাকে সফিকুজ্জামান বলেন, ‘অভিযোগগুলো একটা সময় পর্যন্ত নিষ্পত্তির কার্যক্রম চলছিল। কিন্তু যখন মামলা-মোকদ্দমা হয়ে গেল, এদের অফিস বন্ধ। এ জন্য আসলে কিছুই করাও যাচ্ছে না।’
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর থেকে পাওয়া তথ্যমতে, আগস্ট থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি অভিযোগ জমা পড়েছে ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে ৫ হাজার ৪৯৭টি। সংখ্যার হিসেবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ অভিযোগ ইভ্যালির বিরুদ্ধে ৪ হাজার ৫৮৬টি। ইভ্যালি ও ই-অরেঞ্জ বাদে অন্য প্রতিষ্ঠান ও ফেসবুক পেজের বিরুদ্ধে গত ৬ মাসে অভিযোগ এসেছে ১ হাজার ২৭২টি। এর মধ্যে ধামাকা শপিংয়ের বিরুদ্ধে ২৮৭টি, কিউকমের বিরুদ্ধে ১২৩টি, আলেশা মার্টের বিরুদ্ধে ৮৪টি, আদিয়ান মার্টের বিরুদ্ধে ৬৬টি এবং প্রিয়শপের বিরুদ্ধে পড়েছে ৬৩টি অভিযোগ।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ই-কমার্সের গ্রাহকেরা পাঁচভাবে তাদের কাছে অভিযোগ করেন। এগুলো হলো ই-ক্যাবের (ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) মাধ্যমে, ডাকযোগে, ই-মেইলে, সরাসরি এসে এবং ই-নথির মাধ্যমে। এর মধ্যে ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ অভিযোগই আসে ই-মেইলের মাধ্যমে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা জানালেন, ৯০ শতাংশের বেশি অভিযোগই হলো টাকা নিয়ে পণ্য না দেওয়ার। তবে ডিসেম্বরের পর ই-কমার্স-সংক্রান্ত অভিযোগ আসা অনেকটাই কমে গেছে। ইভ্যালি এবং ই-অরেঞ্জের অভিযোগ সবচেয়ে বেশি হলেও বর্তমানে এ দুই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নতুন করে আর অভিযোগ আসছে না। কারণ, দুটো প্রতিষ্ঠানই এখন বন্ধ আছে।
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জে ৫ লাখ ৪০ হাজার টাকা পরিশোধ করেও কোনো পণ্য পাননি মাহমুদুল হক। এ জন্য গত ১৯ আগস্ট ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে গিয়ে অভিযোগ জানান তিনি। একই দিন যোবায়ের আহমেদ নামের আরেক গ্রাহক ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা নিয়েও পণ্য না দেওয়ার অভিযোগ করেন। কিন্তু এর কোনোটিই এখন পর্যন্ত নিষ্পত্তি হয়নি। শুধু মাহমুদুল বা যোবায়েরের অভিযোগ নয়—ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে গত ছয় মাসে ৪২ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান এবং ফেসবুক পেজের বিরুদ্ধে ১১ হাজার ৩৫৫টি অভিযোগ জমা পড়েছে। এর মধ্যে ১০ হাজার ৮৩টিই হলো ইভ্যালি এবং ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে। এসব অভিযোগের কোনোটিই নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়নি। দুটি প্রতিষ্ঠানেরই মালিক কারাবন্দী থাকায় এগুলো নিষ্পত্তির প্রক্রিয়া আটকে আছে বলে জানিয়েছেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।
আজকের পত্রিকাকে সফিকুজ্জামান বলেন, ‘অভিযোগগুলো একটা সময় পর্যন্ত নিষ্পত্তির কার্যক্রম চলছিল। কিন্তু যখন মামলা-মোকদ্দমা হয়ে গেল, এদের অফিস বন্ধ। এ জন্য আসলে কিছুই করাও যাচ্ছে না।’
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর থেকে পাওয়া তথ্যমতে, আগস্ট থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি অভিযোগ জমা পড়েছে ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে ৫ হাজার ৪৯৭টি। সংখ্যার হিসেবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ অভিযোগ ইভ্যালির বিরুদ্ধে ৪ হাজার ৫৮৬টি। ইভ্যালি ও ই-অরেঞ্জ বাদে অন্য প্রতিষ্ঠান ও ফেসবুক পেজের বিরুদ্ধে গত ৬ মাসে অভিযোগ এসেছে ১ হাজার ২৭২টি। এর মধ্যে ধামাকা শপিংয়ের বিরুদ্ধে ২৮৭টি, কিউকমের বিরুদ্ধে ১২৩টি, আলেশা মার্টের বিরুদ্ধে ৮৪টি, আদিয়ান মার্টের বিরুদ্ধে ৬৬টি এবং প্রিয়শপের বিরুদ্ধে পড়েছে ৬৩টি অভিযোগ।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ই-কমার্সের গ্রাহকেরা পাঁচভাবে তাদের কাছে অভিযোগ করেন। এগুলো হলো ই-ক্যাবের (ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) মাধ্যমে, ডাকযোগে, ই-মেইলে, সরাসরি এসে এবং ই-নথির মাধ্যমে। এর মধ্যে ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ অভিযোগই আসে ই-মেইলের মাধ্যমে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা জানালেন, ৯০ শতাংশের বেশি অভিযোগই হলো টাকা নিয়ে পণ্য না দেওয়ার। তবে ডিসেম্বরের পর ই-কমার্স-সংক্রান্ত অভিযোগ আসা অনেকটাই কমে গেছে। ইভ্যালি এবং ই-অরেঞ্জের অভিযোগ সবচেয়ে বেশি হলেও বর্তমানে এ দুই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নতুন করে আর অভিযোগ আসছে না। কারণ, দুটো প্রতিষ্ঠানই এখন বন্ধ আছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে