শাজাহানপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার দুইটি বার (মদের দোকান) থেকে যে কেউ মদ কিনতে পারার অভিযোগ উঠেছে।
নিয়মানুযায়ী পারমিট থাকা ব্যক্তিই সেখান থেকে মদ কিনতে পারবেন। তবে সেখান থেকে মদ কিনে ফেরার পথে অনেকেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে আটক হয়ে মামলা এবং সম্মানহানির শিকার হচ্ছেন; এমনটাই জানিয়েছেন ক্রেতারা। তবে পারমিট না-থাকা ব্যক্তির কাছে মদ বিক্রির অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বারের ব্যবস্থাপক।
বনানী মোড় এলাকার পর্যটন বার থেকে বিভিন্ন সময় মদ কেনেন উপজেলার আড়িয়া ইউনিয়নের এক বালু ব্যবসায়ী। তিনি বলেন, ‘আমার পারমিট নেই। বার থেকে মদ কিনতে পারমিট দেখে না। টাকা দিলেই মদ দেয়।’
এই ব্যবসায়ী আরও জানান, পারমিট নেই এমন ব্যক্তির কাছে প্রকাশ্যে মদ বিক্রি করলেও কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেয় না। কিন্তু মদ কিনে ফেরার সময় প্রায়ই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আটক করে। সেবন করার জন্য কিনলেও মাদক ব্যবসায়ীর মামলা দিয়ে আদালতে চালান করে।
জানতে চাইলে বগুড়া ধুনট উপজেলার কলাইপাড়া ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠিত এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘২ ডিসেম্বর বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনের একটি বার থেকে ৯ হাজার টাকায় বিদেশি মদ কিনি। ফেরার পথে শাজাহানপুর উপজেলার ফুলদীঘি এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আমাকে সেই মদসহ গ্রেপ্তার করে। পরদিন থানায় মাদক বিক্রির মামলা দিয়ে আমাকে আদালতে চালান করে।’
জানতে চাইলে এক বারের ব্যবস্থাপক ওবায়দুল হক পাঠান মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পারমিট না-থাকা ব্যক্তির কাছে মদ বিক্রি করা হয় না। বর্তমানে বিদেশি মদ স্টকে নেই। তাই শুধু কেরু (দেশীয় কোম্পানির) মদ বিক্রি করছি। আমাদের এখানে এখন পর্যন্ত প্রশাসন কোনো ঝামেলা করেনি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বগুড়া মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক (ডিডি) মো. মেহেদী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুধু পারমিট থাকা ব্যক্তির কাছে বারগুলো মদ বিক্রি করতে পারবে। অথবা বিদেশি কেউ চাইলে কিনতে পারবেন। এর বাইরে কারও কাছে মদ বিক্রি করা যাবে না।
এ বিষয়ে শাজাহানপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আসিফ আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন , পারমিট ব্যতীত লোকজনের কাছে মদ বিক্রির বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার দুইটি বার (মদের দোকান) থেকে যে কেউ মদ কিনতে পারার অভিযোগ উঠেছে।
নিয়মানুযায়ী পারমিট থাকা ব্যক্তিই সেখান থেকে মদ কিনতে পারবেন। তবে সেখান থেকে মদ কিনে ফেরার পথে অনেকেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে আটক হয়ে মামলা এবং সম্মানহানির শিকার হচ্ছেন; এমনটাই জানিয়েছেন ক্রেতারা। তবে পারমিট না-থাকা ব্যক্তির কাছে মদ বিক্রির অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বারের ব্যবস্থাপক।
বনানী মোড় এলাকার পর্যটন বার থেকে বিভিন্ন সময় মদ কেনেন উপজেলার আড়িয়া ইউনিয়নের এক বালু ব্যবসায়ী। তিনি বলেন, ‘আমার পারমিট নেই। বার থেকে মদ কিনতে পারমিট দেখে না। টাকা দিলেই মদ দেয়।’
এই ব্যবসায়ী আরও জানান, পারমিট নেই এমন ব্যক্তির কাছে প্রকাশ্যে মদ বিক্রি করলেও কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেয় না। কিন্তু মদ কিনে ফেরার সময় প্রায়ই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আটক করে। সেবন করার জন্য কিনলেও মাদক ব্যবসায়ীর মামলা দিয়ে আদালতে চালান করে।
জানতে চাইলে বগুড়া ধুনট উপজেলার কলাইপাড়া ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠিত এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘২ ডিসেম্বর বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনের একটি বার থেকে ৯ হাজার টাকায় বিদেশি মদ কিনি। ফেরার পথে শাজাহানপুর উপজেলার ফুলদীঘি এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আমাকে সেই মদসহ গ্রেপ্তার করে। পরদিন থানায় মাদক বিক্রির মামলা দিয়ে আমাকে আদালতে চালান করে।’
জানতে চাইলে এক বারের ব্যবস্থাপক ওবায়দুল হক পাঠান মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পারমিট না-থাকা ব্যক্তির কাছে মদ বিক্রি করা হয় না। বর্তমানে বিদেশি মদ স্টকে নেই। তাই শুধু কেরু (দেশীয় কোম্পানির) মদ বিক্রি করছি। আমাদের এখানে এখন পর্যন্ত প্রশাসন কোনো ঝামেলা করেনি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বগুড়া মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক (ডিডি) মো. মেহেদী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুধু পারমিট থাকা ব্যক্তির কাছে বারগুলো মদ বিক্রি করতে পারবে। অথবা বিদেশি কেউ চাইলে কিনতে পারবেন। এর বাইরে কারও কাছে মদ বিক্রি করা যাবে না।
এ বিষয়ে শাজাহানপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আসিফ আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন , পারমিট ব্যতীত লোকজনের কাছে মদ বিক্রির বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে