চৌগাছা প্রতিনিধি
যশোরের চৌগাছার পড়াপাড়া-আড়কান্দি দুই কিলোমিটার সড়ক নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগে স্থানীয়রা কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার সকালে উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আজাদ রহমানের নেতৃত্বে জনতা কাজ বন্ধ করে দেয়। তাঁদের দাবি, সড়কে ভালো মানের ইট দিয়ে কাজ করতে হবে।
জানা গেছে, ১ কোটি ৯২ লাখ টাকায় ২ কিলোমিটার সড়কটি উন্নয়ন করছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর এলজিইডি। চৌগাছার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সেবা ট্রেডার্সের প্রোপ্রাইটর রফিকুল ইসলাম মুকুল ও আড়পাড়া এলাকার বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম যৌথভাবে কাজটি করছেন।
স্থানীয়দের অভিযোগ বারবার বলা সত্ত্বেও খুবই নিম্নমানের ইট দিয়ে রাস্তাটি করা হচ্ছে। রাস্তার ম্যাকাডমের ফাইনাল লেয়ার করার জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ফার্স্টক্লাস ইটের বদলে ভাটার কাঁদা, ময়লা, ধুলা বালিযুক্ত ব্যাটস (ভাঙা ইট) ও তিন নম্বর ইট (স্থানীয় ভাষায় আমাইট) নিয়ে আসা হয়েছে। এবং সেগুলি থেকে খোয়া ভাঙার কাজ চলছে। অথচ উপজেলা প্রকৌশল অফিসের কোনো প্রতিনিধি সেখানে নেই।
নিয়মানুযায়ী কাজ করার সময় উপজেলা প্রকৌশল অফিসে ইনফর্ম করে তাঁদের প্রতিনিধি নিয়ে কাজ শুরু করতে হবে। সেটি না করেই খারাপ ইট দিয়ে এই কাজ করতে থাকেন ঠিকাদার। খারাপ ইট নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে সোমবার ওই ইউনিয়ন পরিষদে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আজাদ রহমান খান সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে খারাপ ইট দিয়ে কাজ না করার জন্য বলেন। তবুও ঠিকাদার শহিদুল ইসলাম মঙ্গলবার সকালে লেবার দিয়ে ওই নিম্নমানের ইট দিয়ে খোয়া তৈরি শুরু করেন। তখন স্থানীয়রা বাধা দেয়।
এ সময় ঠিকাদার শহিদুল ইসলাম কাজ করার চেষ্টা করলে স্থানীয়রা তাঁকে বলতে গেলে অবরুদ্ধ করে রাখেন। তখন ঠিকাদার শহিদুল ইসলাম এ সময় স্থানীয়দের বলেন, আজাদ রহমান তাঁর কাছে চাঁদা চেয়েছেন। তবে এ সময় আজাদ রহমান সবার সামনে ঠিকাদারকে বলেন ‘আমি কি আপনার কাছে চাঁদা চেয়েছিলাম? তখন ঠিকাদার সহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আপনি চাঁদা চাননি।’ এ পর্যায়ে ঠিকাদার বোঝাতে চেষ্টা করেন ‘রাস্তাটির কাজ করলে আমার ২৫ লাখ টাকা লস হবে। তবু আমি এলাকার স্বার্থে কাজটা করে করছি।’
এ সময় ঠিকাদারকে এ প্রতিবেদক বলেন ‘আপনার লস হলে কাজ সারেন্ডার করে দেবেন। আপনি লস করে কাজ করবেন কেন’ এ প্রশ্নে তিনি আর কোনো জবাব দেননি। তাকে প্রশ্ন করা হয় অফিস কি আপনাকে এই ডাস্টযুক্ত ব্যাটস্ কাজের স্থানে আনার অনুমতি দিয়েছে। তিনি বলেন, না। অফিস এমন ইট আনার অনুমতি দেয়নি। অফিসের কোনো প্রতিনিধি কার্যস্থলে আছে কি না প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, অফিসের কেউ কার্যস্থলে নেই।
মঙ্গলবার সকালে ওই সড়কে গিয়ে দেখা যায় খুবই নিম্নমানের ভাটার ময়লাসহ ভাঙা ইট নিয়ে খোয়া ভাঙা হচ্ছে এবং ময়লা ইটের গুঁড়া নিয়ে রাখা হয়েছে। ঠিকাদার স্থানীয়দের বোঝাতে চাচ্ছেন কাজটিতে তার ২৫ লাখ টাকা লস হবে তারপরও তিনি এলাকার স্বার্থে কাজ করছেন।
স্থানীয়দের অভিযোগ, উপজেলা প্রকৌশল অফিসের লোকজন সেখানে যান না। এই সুযোগে ঠিকাদার অফিসের দোহাইসহ নানা অজুহাত দেখিয়ে নিম্নমানের ইট দিয়ে কাজ করছেন। তাঁরা বারবার বলার পরও ভালো ইট দিয়ে কাজ না করায় মঙ্গলবার সকালে তারা ঠিকাদারকে আটকে রেখে কাজটি বন্ধ করে দেন।
এদিকে চৌগাছা প্রকৌশল অফিসের অধীনে সাম্প্রতিককালে কাজ চলছে এমন বেশ কয়েকটি রাস্তায় নিম্নমানের ইট দিয়ে উন্নয়নকাজ করা হচ্ছে। স্থানীয়রা সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারদের বারবার বললেও তাঁর নিম্নমানের ইট দিয়েই কাজ করে যাচ্ছেন। অফিসের কিছু অসাধু উপ-সহকারী প্রকৌশলী এবং কার্যসহকারীর সহায়তায় ঠিকাদাররা এসব কাজ করে চলেছেন। স্থানীয়রা জানান, উপজেলার চৌগাছা সদর ইউনিয়নের দিঘলসিংহা সড়ক, স্বরূপদাহ ইউনিয়নের তিলকপুর থেকে ইন্দ্রপুর সড়ক, পাতিবিলা ইউনিয়নের পাতিবিলা মেইন রোড থেকে নিয়ামতপুর গ্রামের সড়কসহ বেশ কয়েকটি সড়কে নিম্নমানের ইট ব্যবহৃত হয়েছে ও হচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আড়পাড়া-আড়কান্দি সাইটের কার্যসহকারী রফিকুল ইসলাম মোবাইলে বলেন, তাঁরা কাজের সাইটে যান। ওই ঠিকাদাররা কথা শুনতে চাচ্ছেন না। বারবার তাঁদের ভালোমানের ইট কাজের সাইটে নিতে বলা হলেও তাঁরা নিচ্ছেন না।
এ বিষয়ে চৌগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইরুফা সুলতানা বলেন, কাজের সাইটে নিম্নমানের ইট নিয়ে গেলে তা অনুমোদন করা হবে না। ভালো মানের ইট দিয়েই রাস্তাটি করা হবে। আমি এক্ষুনি এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলীকে সাইটে গিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দিচ্ছি।
এ বিষয়ে আজাদ রহমান খান বলেন, এত নিম্নমানের ইট দিয়ে রাস্তা তৈরি করতে আমরা দেব না। জনগণের ঘাম ঝরানো টাকা দিয়ে যে উন্নয়ন হবে তা টেকসই উন্নয়ন হতে হবে। জনগণের রক্ত পানি করে ঘাম ঝরিয়ে উপার্জন করা টাকার ট্যাক্সেই এই উন্নয়নকাজ হয়। দুই কোটি টাকায় ২ কিলোমিটার সড়ক মানে এক কিলোমিটারে এক কোটি টাকা। কাজে লস হবে এসব ঠিকাদারের ভণ্ডামি ছাড়া কিছুই না। কাজে যদি লসই হবে তাহলে তিনি করবেন কেন?
যশোরের চৌগাছার পড়াপাড়া-আড়কান্দি দুই কিলোমিটার সড়ক নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগে স্থানীয়রা কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার সকালে উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আজাদ রহমানের নেতৃত্বে জনতা কাজ বন্ধ করে দেয়। তাঁদের দাবি, সড়কে ভালো মানের ইট দিয়ে কাজ করতে হবে।
জানা গেছে, ১ কোটি ৯২ লাখ টাকায় ২ কিলোমিটার সড়কটি উন্নয়ন করছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর এলজিইডি। চৌগাছার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সেবা ট্রেডার্সের প্রোপ্রাইটর রফিকুল ইসলাম মুকুল ও আড়পাড়া এলাকার বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম যৌথভাবে কাজটি করছেন।
স্থানীয়দের অভিযোগ বারবার বলা সত্ত্বেও খুবই নিম্নমানের ইট দিয়ে রাস্তাটি করা হচ্ছে। রাস্তার ম্যাকাডমের ফাইনাল লেয়ার করার জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ফার্স্টক্লাস ইটের বদলে ভাটার কাঁদা, ময়লা, ধুলা বালিযুক্ত ব্যাটস (ভাঙা ইট) ও তিন নম্বর ইট (স্থানীয় ভাষায় আমাইট) নিয়ে আসা হয়েছে। এবং সেগুলি থেকে খোয়া ভাঙার কাজ চলছে। অথচ উপজেলা প্রকৌশল অফিসের কোনো প্রতিনিধি সেখানে নেই।
নিয়মানুযায়ী কাজ করার সময় উপজেলা প্রকৌশল অফিসে ইনফর্ম করে তাঁদের প্রতিনিধি নিয়ে কাজ শুরু করতে হবে। সেটি না করেই খারাপ ইট দিয়ে এই কাজ করতে থাকেন ঠিকাদার। খারাপ ইট নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে সোমবার ওই ইউনিয়ন পরিষদে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আজাদ রহমান খান সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে খারাপ ইট দিয়ে কাজ না করার জন্য বলেন। তবুও ঠিকাদার শহিদুল ইসলাম মঙ্গলবার সকালে লেবার দিয়ে ওই নিম্নমানের ইট দিয়ে খোয়া তৈরি শুরু করেন। তখন স্থানীয়রা বাধা দেয়।
এ সময় ঠিকাদার শহিদুল ইসলাম কাজ করার চেষ্টা করলে স্থানীয়রা তাঁকে বলতে গেলে অবরুদ্ধ করে রাখেন। তখন ঠিকাদার শহিদুল ইসলাম এ সময় স্থানীয়দের বলেন, আজাদ রহমান তাঁর কাছে চাঁদা চেয়েছেন। তবে এ সময় আজাদ রহমান সবার সামনে ঠিকাদারকে বলেন ‘আমি কি আপনার কাছে চাঁদা চেয়েছিলাম? তখন ঠিকাদার সহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আপনি চাঁদা চাননি।’ এ পর্যায়ে ঠিকাদার বোঝাতে চেষ্টা করেন ‘রাস্তাটির কাজ করলে আমার ২৫ লাখ টাকা লস হবে। তবু আমি এলাকার স্বার্থে কাজটা করে করছি।’
এ সময় ঠিকাদারকে এ প্রতিবেদক বলেন ‘আপনার লস হলে কাজ সারেন্ডার করে দেবেন। আপনি লস করে কাজ করবেন কেন’ এ প্রশ্নে তিনি আর কোনো জবাব দেননি। তাকে প্রশ্ন করা হয় অফিস কি আপনাকে এই ডাস্টযুক্ত ব্যাটস্ কাজের স্থানে আনার অনুমতি দিয়েছে। তিনি বলেন, না। অফিস এমন ইট আনার অনুমতি দেয়নি। অফিসের কোনো প্রতিনিধি কার্যস্থলে আছে কি না প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, অফিসের কেউ কার্যস্থলে নেই।
মঙ্গলবার সকালে ওই সড়কে গিয়ে দেখা যায় খুবই নিম্নমানের ভাটার ময়লাসহ ভাঙা ইট নিয়ে খোয়া ভাঙা হচ্ছে এবং ময়লা ইটের গুঁড়া নিয়ে রাখা হয়েছে। ঠিকাদার স্থানীয়দের বোঝাতে চাচ্ছেন কাজটিতে তার ২৫ লাখ টাকা লস হবে তারপরও তিনি এলাকার স্বার্থে কাজ করছেন।
স্থানীয়দের অভিযোগ, উপজেলা প্রকৌশল অফিসের লোকজন সেখানে যান না। এই সুযোগে ঠিকাদার অফিসের দোহাইসহ নানা অজুহাত দেখিয়ে নিম্নমানের ইট দিয়ে কাজ করছেন। তাঁরা বারবার বলার পরও ভালো ইট দিয়ে কাজ না করায় মঙ্গলবার সকালে তারা ঠিকাদারকে আটকে রেখে কাজটি বন্ধ করে দেন।
এদিকে চৌগাছা প্রকৌশল অফিসের অধীনে সাম্প্রতিককালে কাজ চলছে এমন বেশ কয়েকটি রাস্তায় নিম্নমানের ইট দিয়ে উন্নয়নকাজ করা হচ্ছে। স্থানীয়রা সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারদের বারবার বললেও তাঁর নিম্নমানের ইট দিয়েই কাজ করে যাচ্ছেন। অফিসের কিছু অসাধু উপ-সহকারী প্রকৌশলী এবং কার্যসহকারীর সহায়তায় ঠিকাদাররা এসব কাজ করে চলেছেন। স্থানীয়রা জানান, উপজেলার চৌগাছা সদর ইউনিয়নের দিঘলসিংহা সড়ক, স্বরূপদাহ ইউনিয়নের তিলকপুর থেকে ইন্দ্রপুর সড়ক, পাতিবিলা ইউনিয়নের পাতিবিলা মেইন রোড থেকে নিয়ামতপুর গ্রামের সড়কসহ বেশ কয়েকটি সড়কে নিম্নমানের ইট ব্যবহৃত হয়েছে ও হচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আড়পাড়া-আড়কান্দি সাইটের কার্যসহকারী রফিকুল ইসলাম মোবাইলে বলেন, তাঁরা কাজের সাইটে যান। ওই ঠিকাদাররা কথা শুনতে চাচ্ছেন না। বারবার তাঁদের ভালোমানের ইট কাজের সাইটে নিতে বলা হলেও তাঁরা নিচ্ছেন না।
এ বিষয়ে চৌগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইরুফা সুলতানা বলেন, কাজের সাইটে নিম্নমানের ইট নিয়ে গেলে তা অনুমোদন করা হবে না। ভালো মানের ইট দিয়েই রাস্তাটি করা হবে। আমি এক্ষুনি এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলীকে সাইটে গিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দিচ্ছি।
এ বিষয়ে আজাদ রহমান খান বলেন, এত নিম্নমানের ইট দিয়ে রাস্তা তৈরি করতে আমরা দেব না। জনগণের ঘাম ঝরানো টাকা দিয়ে যে উন্নয়ন হবে তা টেকসই উন্নয়ন হতে হবে। জনগণের রক্ত পানি করে ঘাম ঝরিয়ে উপার্জন করা টাকার ট্যাক্সেই এই উন্নয়নকাজ হয়। দুই কোটি টাকায় ২ কিলোমিটার সড়ক মানে এক কিলোমিটারে এক কোটি টাকা। কাজে লস হবে এসব ঠিকাদারের ভণ্ডামি ছাড়া কিছুই না। কাজে যদি লসই হবে তাহলে তিনি করবেন কেন?
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে