হরিরামপুর প্রতিনিধি
হরিরামপুরে রোকেয়া বেগম (৪০) নামে এক নারীকে একই দিন করোনার দুই ডোজ টিকা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তাঁকে গতকাল মঙ্গলবার রাতে হরিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এর আগে সকালে উপজেলার কাঞ্চনপুর ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে ওই নারীকে দুই ডোজ টিকা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ করেন রোকেয়া বেগম। তিনি উপজেলার মালুচী গ্রামের সাদেক মোল্লার স্ত্রী।
রোকেয়া বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকালে আমি ইউনিয়ন পরিষদে সুই (টিকা) নেওয়ার জন্য যাই। অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পর একজন বাম হাতে সুই (টিকা) দেয়। কিছুক্ষণ পরে সে আবারও আরেকটা সুই (টিকা) দেয়। এখন সবাই বলছে দুই ডোজ সুই (টিকা) নেওয়ার জন্য সমস্যা হবে। এ জন্য হাসপাতালে এসে ভর্তি হইছি। আমার কোনো সমস্যা নাই। ভয়ে ভর্তি হইছি।’
কাঞ্চনপুর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের স্বাস্থ্য সহকারী গাজী আল মামুন জানান, ‘আমরা শতভাগ টিকাদান করেছি। এখানে কোনো সমস্যা হয়নি। বিকেলে দুই ডোজ টিকা দেওয়ার বিষয়টির অভিযোগ পেয়ে ওই মহিলার বাড়িতে গিয়েছি। টিকা নেওয়ার পর কোনো সমস্যা নেই বলে জানিয়েছেন। আমাদের নির্ধারিত টিকা, দুই ডোজ দেওয়ার সুযোগ নেই। তাঁকে দুই ডোজ দেওয়া হয়েছে কিনা সে নিজেও বলতে পারেনি। এটা সম্পূর্ণ গুজব।’
হরিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত ডা. হাফিজুর রহমান বলেন, ‘ওই নারীর কোনো সমস্যা নেই। তিনি পুরোপুরি সুস্থ। টিকা পরবর্তী ফলোআপ করতে তাঁকে অবজারভেশনে রাখা হয়েছে। দুই ডোজ দেওয়ার বিষয়ে ওই মহিলাই নিজেও সন্ধিহান রয়েছে।’
হরিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. ইসরাত জাহান বলেন, ‘ডাবল ডোজ দিলে যে প্রতিক্রিয়া হওয়ার কথা ছিল, তা তাঁর মধ্যে নেই। ওই নারী পুরোপুরি সুস্থ। তিনি নিজেও বলেননি দুই ডোজ দেওয়া হয়েছে। দুই ডোজ দেওয়ার কোনো উপসর্গ বা প্রমাণও পাওয়া যায়নি।’
হরিরামপুরে রোকেয়া বেগম (৪০) নামে এক নারীকে একই দিন করোনার দুই ডোজ টিকা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তাঁকে গতকাল মঙ্গলবার রাতে হরিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এর আগে সকালে উপজেলার কাঞ্চনপুর ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে ওই নারীকে দুই ডোজ টিকা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ করেন রোকেয়া বেগম। তিনি উপজেলার মালুচী গ্রামের সাদেক মোল্লার স্ত্রী।
রোকেয়া বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকালে আমি ইউনিয়ন পরিষদে সুই (টিকা) নেওয়ার জন্য যাই। অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পর একজন বাম হাতে সুই (টিকা) দেয়। কিছুক্ষণ পরে সে আবারও আরেকটা সুই (টিকা) দেয়। এখন সবাই বলছে দুই ডোজ সুই (টিকা) নেওয়ার জন্য সমস্যা হবে। এ জন্য হাসপাতালে এসে ভর্তি হইছি। আমার কোনো সমস্যা নাই। ভয়ে ভর্তি হইছি।’
কাঞ্চনপুর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের স্বাস্থ্য সহকারী গাজী আল মামুন জানান, ‘আমরা শতভাগ টিকাদান করেছি। এখানে কোনো সমস্যা হয়নি। বিকেলে দুই ডোজ টিকা দেওয়ার বিষয়টির অভিযোগ পেয়ে ওই মহিলার বাড়িতে গিয়েছি। টিকা নেওয়ার পর কোনো সমস্যা নেই বলে জানিয়েছেন। আমাদের নির্ধারিত টিকা, দুই ডোজ দেওয়ার সুযোগ নেই। তাঁকে দুই ডোজ দেওয়া হয়েছে কিনা সে নিজেও বলতে পারেনি। এটা সম্পূর্ণ গুজব।’
হরিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত ডা. হাফিজুর রহমান বলেন, ‘ওই নারীর কোনো সমস্যা নেই। তিনি পুরোপুরি সুস্থ। টিকা পরবর্তী ফলোআপ করতে তাঁকে অবজারভেশনে রাখা হয়েছে। দুই ডোজ দেওয়ার বিষয়ে ওই মহিলাই নিজেও সন্ধিহান রয়েছে।’
হরিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. ইসরাত জাহান বলেন, ‘ডাবল ডোজ দিলে যে প্রতিক্রিয়া হওয়ার কথা ছিল, তা তাঁর মধ্যে নেই। ওই নারী পুরোপুরি সুস্থ। তিনি নিজেও বলেননি দুই ডোজ দেওয়া হয়েছে। দুই ডোজ দেওয়ার কোনো উপসর্গ বা প্রমাণও পাওয়া যায়নি।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে