রানা আব্বাস, ঢাকা
দেশের ক্রিকেটের উন্নতির লক্ষ্যে ২০১৩ সাল থেকে জাতীয় লিগের (এনসিএল) পাশাপাশি আরেকটি প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট প্রতিযোগিতা চালু করেছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। লংগার ভার্সন হলেও এই প্রতিযোগিতার আর্থিক কাঠামো অবশ্য জাতীয় লিগের মতো নয়, এটি ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক লিগ। আজ আসরটির নবম পর্ব মাঠে গড়াচ্ছে, অথচ গত আট বছরেও এটা পুরোপুরি ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক করা যায়নি।
যেকোনো ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক লিগের অর্থ হচ্ছে, সংশ্লিষ্ট ক্রিকেট বোর্ডকে নির্দিষ্ট ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি দিয়ে দলগুলোর স্বত্বাধিকারী হবে পৃষ্ঠপোষকেরা। প্লেয়ার্স ড্রাফট বা নিলামের মাধ্যমে খেলোয়াড় কেনা, দল গঠন থেকে শুরু করে দল পরিচালনার সব ভারই তাদের। এই কাঠামো মেনেই বিসিবি বিপিএল আয়োজন করছে। অথচ বিসিএলের চিত্রটা ভিন্ন।
গত নয় বছরে ক্রিকেট বোর্ড আসরের চারটি দলের জন্য চারটি ভিন্ন পৃষ্ঠপোষক খুঁজে পায়নি। ২০১২-১৩ মৌসুম থেকে শুরু এই লিগের তিনটি পৃষ্ঠপোষক পেয়েছিল বিসিবি। মধ্যাঞ্চল দলের ফ্র্যাঞ্চাইজি হয়েছে ওয়ালটন, পূর্বাঞ্চলের ইসলামী ব্যাংক আর দক্ষিণাঞ্চলের পৃষ্ঠপোষক ছিল প্রাইম ব্যাংক। উত্তরাঞ্চল বছরের পর বছর অবিক্রীত থাকায় সেটির ব্যয় বহন করে ক্রিকেট বোর্ডই। অনেকে মজা করে উত্তরাঞ্চলকে তাই ‘সরকারি দল’ বলে ডাকেন! ২০২০ সালে প্রাইম ব্যাংক সরে যাওয়ায় গত মৌসুম থেকে সরকারি দলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে দুটি। আজ শুরু বিসিএলে রাজশাহীতে বিসিবি দক্ষিণাঞ্চলের বিপক্ষে খেলবে ইসলামী ব্যাংক পূর্বাঞ্চল। আর চট্টগ্রামে ওয়ালটন মধ্যাঞ্চলের মুখোমুখি বিসিবি উত্তরাঞ্চল।
আর্থিকভাবে লাভবান হওয়াটাই একটি ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক লিগের প্রধান লক্ষ্য। ঘরোয়া প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট দিয়ে অবশ্য এই লাভ খোঁজা একটু কঠিনই। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সেটা আরও কঠিন। তবে লিগের আয়-ব্যয়ে একটা ভারসাম্য আনা নিশ্চয়ই কঠিন নয়। ২০১৫-১৬ থেকে ২০১৯-২০—এই পাঁচ অর্থবছরে বিসিএল থেকে বিসিবির আয় ৬ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এই আয়ের পুরোটাই এসেছে ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি থেকে (প্রতিটি দলের মৌসুমপ্রতি ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি ৫০ লাখ টাকা)। শীর্ষ পর্যায়ে বিসিবির এই একটি মাত্র প্রতিযোগিতা, যেটির কোনো ‘টুর্নামেন্ট স্পনসর’ নেই।
একই সময়ে বিসিএলে বিসিবির ব্যয় হয়েছে ১১ কোটি ৪০ লাখ টাকা। অর্থাৎ এই প্রতিযোগিতায় বিসিবির আয়ের চেয়ে ব্যয়ই হয় দ্বিগুণ। আর এই খরচের সিংহভাগ যায় দল পরিচালনায়। মৌসুমে একটি দলে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর খরচ হয় গড়ে ২ কোটি টাকা (এর মধ্যে ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি ৫০ লাখ টাকা)। বিসিবি যে দল দুটি পরিচালনা করে, ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি যেহেতু দিতে হয় না; মৌসুমে গড়ে খরচ হয় দেড় কোটি টাকা। ভেন্যু খরচ, আম্পায়ার, মাঠের রক্ষণাবেক্ষণ, ম্যাচের দিন খাবার সরবরাহ ও অন্যান্য খরচ মিলিয়ে বছরে বিসিএলে গড়ে সোয়া দুই কোটি টাকা খরচ হচ্ছে বিসিবির। অথচ প্রতিটি দলের ফ্র্যাঞ্চাইজি থাকলে ব্যয়টা অনায়াসে কোটি টাকার নিচে নেমে আসত। আয়-ব্যয়েও দারুণ ভারসাম্য থাকত। সেটির চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, দেশের এই ঘরোয়া প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট প্রতিযোগিতাটা হতে পারত আরও আকর্ষণীয়।
বিসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী মানছেন, গত আট বছরে প্রত্যাশিতভাবে আকর্ষণীয় হয়নি বিসিএল। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘ঘরোয়া প্রথম শ্রেণি ক্রিকেটের গুরুত্ব ও মনোযোগ বাড়াতে এটা আমরা চালু করেছিলাম। কিন্তু ওই সাড়াটা পাইনি। এখান থেকে বোর্ড যে লাভজনক হবে, তা ঠিক নয়। তবে আরেকটি মডিউলে লংগার ভার্সনকে আরও আকর্ষণীয় ও মনোযোগ বাড়ানো যায় কি না, সেটিই ছিল উদ্দেশ্য।’
বিসিএলে সংশ্লিষ্ট ফ্র্যাঞ্চাইজিরা মনে করে, যেকোনো টুর্নামেন্ট লিগ কিংবা টুর্নামেন্ট আকর্ষণীয় ও অর্থকরী করে তোলার অন্যতম কার্যকর উপায় হচ্ছে টিভিতে খেলাটার সরাসরি সম্প্রচার। বাংলাদেশে ঘরোয়া প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট দূরে থাক, ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের ৫০ ওভারের ম্যাচও সরাসরি টিভি সম্প্রচার হয় না। যদিও গত তিন বছরে বিসিবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্ল্যাটফর্মে সরাসরি খেলা সম্প্রচার করছে। নিজাম উদ্দিন চৌধুরী অবশ্য বলছেন, এখনই বিসিএলের মতো বড় দৈর্ঘ্যের ম্যাচ টিভিতে সরাসরি দেখানোর সিদ্ধান্ত নেই বিসিবির, ‘ব্রডকাস্টিং একটা ফ্যাক্টর বলেই লাইভ স্ট্রিমিংয়ে নিয়ে এসেছি। সময় ও সুযোগ হলে ভবিষ্যতে সম্প্রচারে যাওয়ার চেষ্টা করব। ব্রডকাস্টিং করা গেলে তখন স্পনসরশিপ পাওয়ার চ্যালেঞ্জটা কঠিন হবে না।’ পৃষ্ঠপোষক না-পাওয়ার যুক্তিতে তিনি আরও যোগ করেন, ‘দেশের (কোভিড) পরিস্থিতি এখনো স্বাভাবিক হয়নি। বড় বড় প্রতিষ্ঠান আর্থিক সমস্যায় পড়ে গেছে। অনেকের পক্ষে বাড়তি বিনিয়োগও কঠিন।’
বিসিএল পুরোপুরি ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক করতে না-পারার পেছনে লিগে তারকা ক্রিকেটারদের অনুপস্থিতিও একটি কারণ। অবশ্য এ বিষয়ে কিছু চ্যালেঞ্জ তুলে ধরেছেন নিজাম উদ্দিন, ‘যখন আন্তর্জাতিক ক্যালেন্ডার চূড়ান্ত হয়, তখন ঘরোয়া সূচিও ঠিক করি। তবু দেখা যায়, আন্তর্জাতিক ব্যস্ততায় বড় নামগুলো পাওয়া যায় না। তাদের বিশ্রামের ব্যাপার আছে, কোভিড সময়ে যেটি আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
দেশের ক্রিকেটের উন্নতির লক্ষ্যে ২০১৩ সাল থেকে জাতীয় লিগের (এনসিএল) পাশাপাশি আরেকটি প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট প্রতিযোগিতা চালু করেছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। লংগার ভার্সন হলেও এই প্রতিযোগিতার আর্থিক কাঠামো অবশ্য জাতীয় লিগের মতো নয়, এটি ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক লিগ। আজ আসরটির নবম পর্ব মাঠে গড়াচ্ছে, অথচ গত আট বছরেও এটা পুরোপুরি ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক করা যায়নি।
যেকোনো ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক লিগের অর্থ হচ্ছে, সংশ্লিষ্ট ক্রিকেট বোর্ডকে নির্দিষ্ট ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি দিয়ে দলগুলোর স্বত্বাধিকারী হবে পৃষ্ঠপোষকেরা। প্লেয়ার্স ড্রাফট বা নিলামের মাধ্যমে খেলোয়াড় কেনা, দল গঠন থেকে শুরু করে দল পরিচালনার সব ভারই তাদের। এই কাঠামো মেনেই বিসিবি বিপিএল আয়োজন করছে। অথচ বিসিএলের চিত্রটা ভিন্ন।
গত নয় বছরে ক্রিকেট বোর্ড আসরের চারটি দলের জন্য চারটি ভিন্ন পৃষ্ঠপোষক খুঁজে পায়নি। ২০১২-১৩ মৌসুম থেকে শুরু এই লিগের তিনটি পৃষ্ঠপোষক পেয়েছিল বিসিবি। মধ্যাঞ্চল দলের ফ্র্যাঞ্চাইজি হয়েছে ওয়ালটন, পূর্বাঞ্চলের ইসলামী ব্যাংক আর দক্ষিণাঞ্চলের পৃষ্ঠপোষক ছিল প্রাইম ব্যাংক। উত্তরাঞ্চল বছরের পর বছর অবিক্রীত থাকায় সেটির ব্যয় বহন করে ক্রিকেট বোর্ডই। অনেকে মজা করে উত্তরাঞ্চলকে তাই ‘সরকারি দল’ বলে ডাকেন! ২০২০ সালে প্রাইম ব্যাংক সরে যাওয়ায় গত মৌসুম থেকে সরকারি দলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে দুটি। আজ শুরু বিসিএলে রাজশাহীতে বিসিবি দক্ষিণাঞ্চলের বিপক্ষে খেলবে ইসলামী ব্যাংক পূর্বাঞ্চল। আর চট্টগ্রামে ওয়ালটন মধ্যাঞ্চলের মুখোমুখি বিসিবি উত্তরাঞ্চল।
আর্থিকভাবে লাভবান হওয়াটাই একটি ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক লিগের প্রধান লক্ষ্য। ঘরোয়া প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট দিয়ে অবশ্য এই লাভ খোঁজা একটু কঠিনই। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সেটা আরও কঠিন। তবে লিগের আয়-ব্যয়ে একটা ভারসাম্য আনা নিশ্চয়ই কঠিন নয়। ২০১৫-১৬ থেকে ২০১৯-২০—এই পাঁচ অর্থবছরে বিসিএল থেকে বিসিবির আয় ৬ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এই আয়ের পুরোটাই এসেছে ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি থেকে (প্রতিটি দলের মৌসুমপ্রতি ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি ৫০ লাখ টাকা)। শীর্ষ পর্যায়ে বিসিবির এই একটি মাত্র প্রতিযোগিতা, যেটির কোনো ‘টুর্নামেন্ট স্পনসর’ নেই।
একই সময়ে বিসিএলে বিসিবির ব্যয় হয়েছে ১১ কোটি ৪০ লাখ টাকা। অর্থাৎ এই প্রতিযোগিতায় বিসিবির আয়ের চেয়ে ব্যয়ই হয় দ্বিগুণ। আর এই খরচের সিংহভাগ যায় দল পরিচালনায়। মৌসুমে একটি দলে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর খরচ হয় গড়ে ২ কোটি টাকা (এর মধ্যে ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি ৫০ লাখ টাকা)। বিসিবি যে দল দুটি পরিচালনা করে, ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি যেহেতু দিতে হয় না; মৌসুমে গড়ে খরচ হয় দেড় কোটি টাকা। ভেন্যু খরচ, আম্পায়ার, মাঠের রক্ষণাবেক্ষণ, ম্যাচের দিন খাবার সরবরাহ ও অন্যান্য খরচ মিলিয়ে বছরে বিসিএলে গড়ে সোয়া দুই কোটি টাকা খরচ হচ্ছে বিসিবির। অথচ প্রতিটি দলের ফ্র্যাঞ্চাইজি থাকলে ব্যয়টা অনায়াসে কোটি টাকার নিচে নেমে আসত। আয়-ব্যয়েও দারুণ ভারসাম্য থাকত। সেটির চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, দেশের এই ঘরোয়া প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট প্রতিযোগিতাটা হতে পারত আরও আকর্ষণীয়।
বিসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী মানছেন, গত আট বছরে প্রত্যাশিতভাবে আকর্ষণীয় হয়নি বিসিএল। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘ঘরোয়া প্রথম শ্রেণি ক্রিকেটের গুরুত্ব ও মনোযোগ বাড়াতে এটা আমরা চালু করেছিলাম। কিন্তু ওই সাড়াটা পাইনি। এখান থেকে বোর্ড যে লাভজনক হবে, তা ঠিক নয়। তবে আরেকটি মডিউলে লংগার ভার্সনকে আরও আকর্ষণীয় ও মনোযোগ বাড়ানো যায় কি না, সেটিই ছিল উদ্দেশ্য।’
বিসিএলে সংশ্লিষ্ট ফ্র্যাঞ্চাইজিরা মনে করে, যেকোনো টুর্নামেন্ট লিগ কিংবা টুর্নামেন্ট আকর্ষণীয় ও অর্থকরী করে তোলার অন্যতম কার্যকর উপায় হচ্ছে টিভিতে খেলাটার সরাসরি সম্প্রচার। বাংলাদেশে ঘরোয়া প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট দূরে থাক, ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের ৫০ ওভারের ম্যাচও সরাসরি টিভি সম্প্রচার হয় না। যদিও গত তিন বছরে বিসিবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্ল্যাটফর্মে সরাসরি খেলা সম্প্রচার করছে। নিজাম উদ্দিন চৌধুরী অবশ্য বলছেন, এখনই বিসিএলের মতো বড় দৈর্ঘ্যের ম্যাচ টিভিতে সরাসরি দেখানোর সিদ্ধান্ত নেই বিসিবির, ‘ব্রডকাস্টিং একটা ফ্যাক্টর বলেই লাইভ স্ট্রিমিংয়ে নিয়ে এসেছি। সময় ও সুযোগ হলে ভবিষ্যতে সম্প্রচারে যাওয়ার চেষ্টা করব। ব্রডকাস্টিং করা গেলে তখন স্পনসরশিপ পাওয়ার চ্যালেঞ্জটা কঠিন হবে না।’ পৃষ্ঠপোষক না-পাওয়ার যুক্তিতে তিনি আরও যোগ করেন, ‘দেশের (কোভিড) পরিস্থিতি এখনো স্বাভাবিক হয়নি। বড় বড় প্রতিষ্ঠান আর্থিক সমস্যায় পড়ে গেছে। অনেকের পক্ষে বাড়তি বিনিয়োগও কঠিন।’
বিসিএল পুরোপুরি ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক করতে না-পারার পেছনে লিগে তারকা ক্রিকেটারদের অনুপস্থিতিও একটি কারণ। অবশ্য এ বিষয়ে কিছু চ্যালেঞ্জ তুলে ধরেছেন নিজাম উদ্দিন, ‘যখন আন্তর্জাতিক ক্যালেন্ডার চূড়ান্ত হয়, তখন ঘরোয়া সূচিও ঠিক করি। তবু দেখা যায়, আন্তর্জাতিক ব্যস্ততায় বড় নামগুলো পাওয়া যায় না। তাদের বিশ্রামের ব্যাপার আছে, কোভিড সময়ে যেটি আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে