নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
২০১৬ সাল থেকে এ পর্যন্ত কর্ণফুলীর দুই পাড়ের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে সাতবার নোটিশ দিয়েছে জেলা প্রশাসন ও সহযোগী সংস্থা। তবে এর একটিও বাস্তবায়ন হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন চট্টগ্রাম নদী ও খাল রক্ষা আন্দোলনের নেতারা।
গতকাল সোমবার কর্ণফুলীতে নৌকায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির নেতারা এ অভিযোগ করেন। সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা বলেন, আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ১৫ দিনের মধ্যে কর্ণফুলীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা না হলে বিষয়টি হাইকোর্টকে অবহিত করবেন তাঁরা।
সংবাদ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন চৌধুরী ফরিদ। লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মনোকুমার দেব।
সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন সাধারণ সম্পাদক আলীউর রহমান। আরও উপস্থিত ছিলেন নদী ও খাল রক্ষা আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক প্রদীপ কুমার দাশ, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম পেয়ার আলী, নির্বাহী সদস্য জাফর আহমদ, লোকমান দয়াল, জসিম উদ্দিন, এরাশাদ উল্লাহ প্রমুখ।
সাংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ২০১০ সালে মামলাটি দায়ের হওয়ার পর হাইকোর্ট কর্ণফুলী নদী ও তীর দখলকারী ব্যক্তিদের তালিকা প্রকাশ করার নির্দেশ দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন ২০১৪ সালে কর্ণফুলী তীর জরিপ করে ২ হাজার ১৮১ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে কর্ণফুলী নদী দখলকারী হিসেবে চিহ্নিত করার পাশাপাশি হাইকোর্টকে অবহিত করে। জেলা প্রশাসন প্রতিবেদন দেওয়ার পর মামলা চলাকালীন সময়ে ২০১৬ সালে বিএস ১ নম্বর খতিয়ানের ৮৬৫১ দাগ অনুযায়ী কর্ণফুলী নদী জাতীয় মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিমিটেডকে ২০১৫ সালে ১৫ বছরের চুক্তিনামা দিয়ে লিজ দেয় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ।
লিখিত বক্তব্যে আরও বলা হয়, লিজ গ্রহীতারা কর্ণফুলী নদী দখল ও ভরাট করে মাছ বাজার ও বরফকল নির্মাণকালে তা বন্ধ রাখতে ২০১৬ সালের ৮ সেপ্টেম্বর তৎকালীন চট্টগ্রামে জেলা প্রশাসক মেজবাহ উদ্দিন এবং একই তারিখে চট্টগ্রাম সদর সার্কেল ভূমি এর সহকারী কমিশনার আছিয়া খাতুন বিএস ১ নম্বর খতিয়ানের ৮৬৫১ দাগের ১৪৭ দশমিক ১০ একর জায়গা কর্ণফুলী নদী হিসেবে চিহ্নিত করে উচ্ছেদ নোটিশ দিয়ে চাক্তাই ও রাজাখালী খালের মুখ বন্ধ ও ভরাট করে জাতীয় মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিমিটেডের ব্যানারে স্থাপনা নির্মাণ বন্ধ রাখতে নির্দেশ দেয়।
২০১৬ সাল থেকে এ পর্যন্ত কর্ণফুলীর দুই পাড়ের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে সাতবার নোটিশ দিয়েছে জেলা প্রশাসন ও সহযোগী সংস্থা। তবে এর একটিও বাস্তবায়ন হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন চট্টগ্রাম নদী ও খাল রক্ষা আন্দোলনের নেতারা।
গতকাল সোমবার কর্ণফুলীতে নৌকায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির নেতারা এ অভিযোগ করেন। সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা বলেন, আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ১৫ দিনের মধ্যে কর্ণফুলীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা না হলে বিষয়টি হাইকোর্টকে অবহিত করবেন তাঁরা।
সংবাদ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন চৌধুরী ফরিদ। লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মনোকুমার দেব।
সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন সাধারণ সম্পাদক আলীউর রহমান। আরও উপস্থিত ছিলেন নদী ও খাল রক্ষা আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক প্রদীপ কুমার দাশ, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম পেয়ার আলী, নির্বাহী সদস্য জাফর আহমদ, লোকমান দয়াল, জসিম উদ্দিন, এরাশাদ উল্লাহ প্রমুখ।
সাংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ২০১০ সালে মামলাটি দায়ের হওয়ার পর হাইকোর্ট কর্ণফুলী নদী ও তীর দখলকারী ব্যক্তিদের তালিকা প্রকাশ করার নির্দেশ দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন ২০১৪ সালে কর্ণফুলী তীর জরিপ করে ২ হাজার ১৮১ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে কর্ণফুলী নদী দখলকারী হিসেবে চিহ্নিত করার পাশাপাশি হাইকোর্টকে অবহিত করে। জেলা প্রশাসন প্রতিবেদন দেওয়ার পর মামলা চলাকালীন সময়ে ২০১৬ সালে বিএস ১ নম্বর খতিয়ানের ৮৬৫১ দাগ অনুযায়ী কর্ণফুলী নদী জাতীয় মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিমিটেডকে ২০১৫ সালে ১৫ বছরের চুক্তিনামা দিয়ে লিজ দেয় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ।
লিখিত বক্তব্যে আরও বলা হয়, লিজ গ্রহীতারা কর্ণফুলী নদী দখল ও ভরাট করে মাছ বাজার ও বরফকল নির্মাণকালে তা বন্ধ রাখতে ২০১৬ সালের ৮ সেপ্টেম্বর তৎকালীন চট্টগ্রামে জেলা প্রশাসক মেজবাহ উদ্দিন এবং একই তারিখে চট্টগ্রাম সদর সার্কেল ভূমি এর সহকারী কমিশনার আছিয়া খাতুন বিএস ১ নম্বর খতিয়ানের ৮৬৫১ দাগের ১৪৭ দশমিক ১০ একর জায়গা কর্ণফুলী নদী হিসেবে চিহ্নিত করে উচ্ছেদ নোটিশ দিয়ে চাক্তাই ও রাজাখালী খালের মুখ বন্ধ ও ভরাট করে জাতীয় মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিমিটেডের ব্যানারে স্থাপনা নির্মাণ বন্ধ রাখতে নির্দেশ দেয়।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে