শরিফুল ইসলাম তনয়, সিদ্ধিরগঞ্জ, (নারায়ণগঞ্জ)
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে অবৈধ ব্যাটারিচালিত রিকশাসহ তিন চাকার ছোট যানবাহন। মহাসড়কে এসব যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ হলেও প্রকাশ্যে হাইওয়ে পুলিশের সামনে দিয়ে হরহামেশা চলছে। এতে প্রতিনিয়তই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা।
গতকাল বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা যায়, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাচপুর ব্রিজের পশ্চিম অংশ থেকে সাইনবোর্ড পর্যন্ত শত শত ব্যাটারিচালিত অবৈধ রিকশা-অটোরিকশাসহ ভ্যানগাড়ি চলাচল করছে। এসব রিকশা-অটোরিকশাগুলো জটলা করে মহাসড়ক দখলে সৃষ্টি হচ্ছে যানজটের। তিন চাকার যান চলাচল এবং দীর্ঘ সময় যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করলেও তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি।
বেসরকারি স্কুলের শিক্ষক মো. সোহানুর রহমান বলেন, ‘মহাসড়কে দুর্ঘটনার অন্যতম প্রধান কারণ এসব অটোরিকশা। মহাসড়কে দ্রুতগতির যান যেমন চলে, একই সঙ্গে চলে ধীরগতির অটোরিকশা, ইজিবাইক ও ব্যাটারিচালিত রিকশা। ধীরগতির যানবাহনের কারণে দ্রুতগতির যান দুর্ঘটনার সম্মুখীন হয়। ধীরগতির যানগুলো দুর্বল হওয়ায় এর যাত্রী ও চালকদের নিরাপত্তা নেই। মহাসড়ক নিরাপদ করতে দ্রুতগতি ও ধীরগতির যানবাহনের জন্য পৃথক সড়ক বা লেন থাকতে হবে।’
মুক্তিনগর এলাকার বাসিন্দা সাফায়াত বলেন, ‘ব্যাটারিচালিত তিন চাকার রিকশা আমাদের জীবনের একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ এতে সময় এবং খরচ দুটোই কম লাগে।’ বিকল্প ব্যবস্থা না করে এসব বাহন বন্ধ করা যাবে না বলে তিনি মনে করেন।
বাসচালক আজীজ মিয়া বলেন, ‘এই রিকশার লেইগ্যা আমাগো অনেক সমস্যা হয়। এই ধরেন গাড়িতে যাত্রী উডামু হুট কইরা একটা রিকশা ডাইন মুর দিয়া নাইলে বাম মুর দিয়া আইয়া পরে, এডির ব্রেক ও ঠিক নাই রাস্তা খালি পাইলে জোড়ে টান দিয়া আহে পরে আর ব্রেক ধরতে পারে না এক্কারে গাড়ির পিছে আইয়া মাইরা দেয়।’
এ বিষয়ে কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশের টিআই মশিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে আমাদের আইনানুগ ব্যবস্থা সব সময় অব্যাহত আছে এবং থাকবে। প্রতি মাসে আমরা এসব যানবাহন আটক করছি, জরিমানা করছি। গত মাসে এসব যানবাহনের বিরুদ্ধে ৬ লাখ ৭৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।’
উল্লেখ্য, সারা দেশে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক বন্ধের জন্য হাইকোর্টের নির্দেশনা রয়েছে। এ ছাড়া এসব ইজিবাইক বা থ্রি-হুইলার আমদানি এবং বেচাকেনাও নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বর্তমানে দেশে কয়েক লাখ ইজিবাইক রয়েছে। তবে এসব ইজিবাইকের নেই বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) অনুমোদন। মহাসড়কে চলাচলের জন্য তো নিরাপদ নয়ই, মানুষের স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকারক এসব ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক। ইজিবাইকগুলোতে অবৈধভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে ব্যাটারি চার্জ করা হয়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে অবৈধ ব্যাটারিচালিত রিকশাসহ তিন চাকার ছোট যানবাহন। মহাসড়কে এসব যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ হলেও প্রকাশ্যে হাইওয়ে পুলিশের সামনে দিয়ে হরহামেশা চলছে। এতে প্রতিনিয়তই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা।
গতকাল বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা যায়, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাচপুর ব্রিজের পশ্চিম অংশ থেকে সাইনবোর্ড পর্যন্ত শত শত ব্যাটারিচালিত অবৈধ রিকশা-অটোরিকশাসহ ভ্যানগাড়ি চলাচল করছে। এসব রিকশা-অটোরিকশাগুলো জটলা করে মহাসড়ক দখলে সৃষ্টি হচ্ছে যানজটের। তিন চাকার যান চলাচল এবং দীর্ঘ সময় যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করলেও তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি।
বেসরকারি স্কুলের শিক্ষক মো. সোহানুর রহমান বলেন, ‘মহাসড়কে দুর্ঘটনার অন্যতম প্রধান কারণ এসব অটোরিকশা। মহাসড়কে দ্রুতগতির যান যেমন চলে, একই সঙ্গে চলে ধীরগতির অটোরিকশা, ইজিবাইক ও ব্যাটারিচালিত রিকশা। ধীরগতির যানবাহনের কারণে দ্রুতগতির যান দুর্ঘটনার সম্মুখীন হয়। ধীরগতির যানগুলো দুর্বল হওয়ায় এর যাত্রী ও চালকদের নিরাপত্তা নেই। মহাসড়ক নিরাপদ করতে দ্রুতগতি ও ধীরগতির যানবাহনের জন্য পৃথক সড়ক বা লেন থাকতে হবে।’
মুক্তিনগর এলাকার বাসিন্দা সাফায়াত বলেন, ‘ব্যাটারিচালিত তিন চাকার রিকশা আমাদের জীবনের একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ এতে সময় এবং খরচ দুটোই কম লাগে।’ বিকল্প ব্যবস্থা না করে এসব বাহন বন্ধ করা যাবে না বলে তিনি মনে করেন।
বাসচালক আজীজ মিয়া বলেন, ‘এই রিকশার লেইগ্যা আমাগো অনেক সমস্যা হয়। এই ধরেন গাড়িতে যাত্রী উডামু হুট কইরা একটা রিকশা ডাইন মুর দিয়া নাইলে বাম মুর দিয়া আইয়া পরে, এডির ব্রেক ও ঠিক নাই রাস্তা খালি পাইলে জোড়ে টান দিয়া আহে পরে আর ব্রেক ধরতে পারে না এক্কারে গাড়ির পিছে আইয়া মাইরা দেয়।’
এ বিষয়ে কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশের টিআই মশিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে আমাদের আইনানুগ ব্যবস্থা সব সময় অব্যাহত আছে এবং থাকবে। প্রতি মাসে আমরা এসব যানবাহন আটক করছি, জরিমানা করছি। গত মাসে এসব যানবাহনের বিরুদ্ধে ৬ লাখ ৭৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।’
উল্লেখ্য, সারা দেশে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক বন্ধের জন্য হাইকোর্টের নির্দেশনা রয়েছে। এ ছাড়া এসব ইজিবাইক বা থ্রি-হুইলার আমদানি এবং বেচাকেনাও নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বর্তমানে দেশে কয়েক লাখ ইজিবাইক রয়েছে। তবে এসব ইজিবাইকের নেই বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) অনুমোদন। মহাসড়কে চলাচলের জন্য তো নিরাপদ নয়ই, মানুষের স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকারক এসব ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক। ইজিবাইকগুলোতে অবৈধভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে ব্যাটারি চার্জ করা হয়।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৫ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে