তিন বছর পূর্তি হলো আজকের পত্রিকার। কখনো মসৃণ পথে, কখনো সমস্যাসংকুল পথে এগিয়ে যেতে হয়েছে আমাদের। এই পুরো সময়ে আমরা চেষ্টা করেছি আত্মশক্তি লাভকরতে এবং পাঠকের হাতে একটি রুচিশীল দৈনিক উপহার দিতে।
সংবাদপত্রের পাঠকমাত্রই জানেন এবং বোঝেন, এ সময়টি ছাপা পত্রিকার জন্য কতটা প্রতিকূল। বিশ্বজুড়েই ছাপা পত্রিকার পাঠক কমছে। ডিজিটাল মিডিয়ায় সংবাদগুলো পাওয়া যাচ্ছে বলে ছাপা পত্রিকার প্রতি আগ্রহ কমে গেছে। ফলে, সংবাদপত্রের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য সবচেয়ে বড় যে সহায়, সেই বিজ্ঞাপন পাওয়াও কঠিন হয়ে পড়েছে। বিজ্ঞাপনের বাজার সংবাদপত্র থেকে ডিজিটাল মিডিয়া, তথা ফেসবুক, ইউটিউবের দিকে ধাবমান। এ রকম প্রতিকূল অবস্থায় ছাপা কাগজের টিকে থাকা খুবই তাৎপর্যময় ঘটনা।
একটু খেয়াল করলেই দেখা যাবে, করোনা-পরবর্তী সময়ে অনেক কিছুই আর আগের মতো নেই। সবচেয়ে বড় ধাক্কাটা এসেছে আন্তর্জাতিক বাজারের অস্বাভাবিক উল্লম্ফনে। ছাপা পত্রিকাকে বাঁচতে হয় নিউজপ্রিন্টের ওপর নির্ভর করে। কিন্তু এই সময়ে নিউজপ্রিন্টের দাম যে হারে বেড়েছে, তাতে পত্রিকা প্রকাশের খরচ বেড়ে গেছে অনেক গুণ। কিন্তু সেই তুলনায় পত্রিকার দাম সে রকম বাড়েনি। সততার সঙ্গে একটি পত্রিকাকে চালিয়ে নিয়ে যেতে হলে যতটা অর্থ আয় করা সংগত, সে আয় বিজ্ঞাপনজগৎ থেকে আসে না। ফলে সরু রশির ওপর দিয়ে হাঁটার মতোই কঠিন কাজ হয়ে পড়েছে সংবাদপত্র চালানো।
একটি ভালো, রুচিশীল পত্রিকা পাঠককে উপহার দেওয়ার চেষ্টা আমরা করেছি। পত্রিকার মান বাড়ানোর জন্য অবধারিতভাবে যা প্রয়োজন, তার একটি হলো সাংবাদিক ও সংবাদকর্মীদের প্রশিক্ষণ। পত্রিকার ভেতরের এবং বাইরের প্রশিক্ষকদের দিয়ে নিয়মিত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা আমরা করেছি। এতে পত্রিকার গুণগত মান ধরে রাখা সহজ হয়েছে। আমরা চেষ্টা করেছি, একটি মসৃণ কর্মপরিবেশ যেন সৃষ্টি হয়। মুখে বড় বড় কথা না বলে কাজের ক্ষেত্রে কর্মীতে-কর্মীতে একটা পারিবারিক অথচ পেশাগতভাবে দক্ষ সম্পর্ক যেন গড়ে ওঠে, সেই চেষ্টা অবিরত চালিয়ে যাওয়া গেছে। ফলে, কেউ এই পত্রিকা থেকে চাকরি ছেড়ে দেওয়ার পরও আজকের পত্রিকার কর্মপরিবেশের সুনাম করে থাকেন, যা আমাদের মিলিত প্রয়াসের সাক্ষ্য দেয়।
এ কথা সত্য, এই যুগে পাঠক যত ধরনের খবর চান, নানা কারণেই তার সব পরিবেশন করা সম্ভব হয় না। নানা ধরনের বাধা যেমন থাকে, তেমনি রুচির জায়গাটিকেও দৃঢ় রাখতে হয়। আমরা চেষ্টা করি, রুচিশীল খবরকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠুক পাঠকচাহিদা। সে লক্ষ্যেই এগিয়ে চলে আমাদের কার্যক্রম।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আমাদের পত্রিকার পাঠকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। কৃতজ্ঞতা জানাই আমাদের বিজ্ঞাপনদাতা, এজেন্ট এবং হকার ভাইদের। যাঁরা অনেক পরিশ্রম করে, মেধা ও দক্ষতার সমন্বয়ে প্রতিদিনের ছাপা পত্রিকা, অনলাইন, অডিও-ভিজ্যুয়াল মাধ্যমের সঙ্গে যুক্ত আছেন, তাঁদের সবাইকে আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে অভিনন্দন। আমরা চাই, একটি রুচিশীল পত্রিকা পাঠককে উপহার দেব। আমাদের সীমিত সামর্থ্যের পুরোটাই সে
জন্য ব্যয় করার অঙ্গীকার করছি আমরা। আপনাদের সবার কাছে আমরা কৃতজ্ঞ।
তিন বছর পূর্তি হলো আজকের পত্রিকার। কখনো মসৃণ পথে, কখনো সমস্যাসংকুল পথে এগিয়ে যেতে হয়েছে আমাদের। এই পুরো সময়ে আমরা চেষ্টা করেছি আত্মশক্তি লাভকরতে এবং পাঠকের হাতে একটি রুচিশীল দৈনিক উপহার দিতে।
সংবাদপত্রের পাঠকমাত্রই জানেন এবং বোঝেন, এ সময়টি ছাপা পত্রিকার জন্য কতটা প্রতিকূল। বিশ্বজুড়েই ছাপা পত্রিকার পাঠক কমছে। ডিজিটাল মিডিয়ায় সংবাদগুলো পাওয়া যাচ্ছে বলে ছাপা পত্রিকার প্রতি আগ্রহ কমে গেছে। ফলে, সংবাদপত্রের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য সবচেয়ে বড় যে সহায়, সেই বিজ্ঞাপন পাওয়াও কঠিন হয়ে পড়েছে। বিজ্ঞাপনের বাজার সংবাদপত্র থেকে ডিজিটাল মিডিয়া, তথা ফেসবুক, ইউটিউবের দিকে ধাবমান। এ রকম প্রতিকূল অবস্থায় ছাপা কাগজের টিকে থাকা খুবই তাৎপর্যময় ঘটনা।
একটু খেয়াল করলেই দেখা যাবে, করোনা-পরবর্তী সময়ে অনেক কিছুই আর আগের মতো নেই। সবচেয়ে বড় ধাক্কাটা এসেছে আন্তর্জাতিক বাজারের অস্বাভাবিক উল্লম্ফনে। ছাপা পত্রিকাকে বাঁচতে হয় নিউজপ্রিন্টের ওপর নির্ভর করে। কিন্তু এই সময়ে নিউজপ্রিন্টের দাম যে হারে বেড়েছে, তাতে পত্রিকা প্রকাশের খরচ বেড়ে গেছে অনেক গুণ। কিন্তু সেই তুলনায় পত্রিকার দাম সে রকম বাড়েনি। সততার সঙ্গে একটি পত্রিকাকে চালিয়ে নিয়ে যেতে হলে যতটা অর্থ আয় করা সংগত, সে আয় বিজ্ঞাপনজগৎ থেকে আসে না। ফলে সরু রশির ওপর দিয়ে হাঁটার মতোই কঠিন কাজ হয়ে পড়েছে সংবাদপত্র চালানো।
একটি ভালো, রুচিশীল পত্রিকা পাঠককে উপহার দেওয়ার চেষ্টা আমরা করেছি। পত্রিকার মান বাড়ানোর জন্য অবধারিতভাবে যা প্রয়োজন, তার একটি হলো সাংবাদিক ও সংবাদকর্মীদের প্রশিক্ষণ। পত্রিকার ভেতরের এবং বাইরের প্রশিক্ষকদের দিয়ে নিয়মিত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা আমরা করেছি। এতে পত্রিকার গুণগত মান ধরে রাখা সহজ হয়েছে। আমরা চেষ্টা করেছি, একটি মসৃণ কর্মপরিবেশ যেন সৃষ্টি হয়। মুখে বড় বড় কথা না বলে কাজের ক্ষেত্রে কর্মীতে-কর্মীতে একটা পারিবারিক অথচ পেশাগতভাবে দক্ষ সম্পর্ক যেন গড়ে ওঠে, সেই চেষ্টা অবিরত চালিয়ে যাওয়া গেছে। ফলে, কেউ এই পত্রিকা থেকে চাকরি ছেড়ে দেওয়ার পরও আজকের পত্রিকার কর্মপরিবেশের সুনাম করে থাকেন, যা আমাদের মিলিত প্রয়াসের সাক্ষ্য দেয়।
এ কথা সত্য, এই যুগে পাঠক যত ধরনের খবর চান, নানা কারণেই তার সব পরিবেশন করা সম্ভব হয় না। নানা ধরনের বাধা যেমন থাকে, তেমনি রুচির জায়গাটিকেও দৃঢ় রাখতে হয়। আমরা চেষ্টা করি, রুচিশীল খবরকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠুক পাঠকচাহিদা। সে লক্ষ্যেই এগিয়ে চলে আমাদের কার্যক্রম।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আমাদের পত্রিকার পাঠকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। কৃতজ্ঞতা জানাই আমাদের বিজ্ঞাপনদাতা, এজেন্ট এবং হকার ভাইদের। যাঁরা অনেক পরিশ্রম করে, মেধা ও দক্ষতার সমন্বয়ে প্রতিদিনের ছাপা পত্রিকা, অনলাইন, অডিও-ভিজ্যুয়াল মাধ্যমের সঙ্গে যুক্ত আছেন, তাঁদের সবাইকে আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে অভিনন্দন। আমরা চাই, একটি রুচিশীল পত্রিকা পাঠককে উপহার দেব। আমাদের সীমিত সামর্থ্যের পুরোটাই সে
জন্য ব্যয় করার অঙ্গীকার করছি আমরা। আপনাদের সবার কাছে আমরা কৃতজ্ঞ।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪