নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আন্দোলনের মুখে গত সোমবার প্রধানমন্ত্রীর পদ ও দেশ ছেড়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। হঠাৎ তৈরি হওয়া এই পরিস্থিতিতে গ্রেপ্তার-আতঙ্কে গা ঢাকা দিয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা ও সদ্য পতন হওয়া সরকারের মন্ত্রীরা। নেতাদের পাশাপাশি তাঁদের কাছের অনুসারীরাও মোবাইল বন্ধ রেখেছেন। এই অবস্থায় অসহায় হয়ে পড়েছেন কর্মীরা।
ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরে দাঁড়াচ্ছেন—গত সোমবার দুপুরে এমন খবর ছড়িয়ে পড়ার পরই আওয়ামী লীগের নেতাদের মধ্যে একধরনের আতঙ্ক তৈরি হয়। সেদিন বিকেল পর্যন্ত নেতাদের মোবাইল খোলা থাকলেও সন্ধ্যার পর থেকে বন্ধ পাওয়া যায় অনেকের ফোন। গতকাল মঙ্গলবার অন্তত ৩০ জন নেতার মোবাইল ফোনে কল দিয়ে তা বন্ধ পাওয়া যায়।
সোমবার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গিয়ে জানা যায়, দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বাসায় ছিলেন তখন। তবে বিকেলের পর তিনি কোথায় আছেন, তা জানা যায়নি।
আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর এক নেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, এমন পরিস্থিতি হতে পারে, সেটা তিন-চার বছর ধরেই বুঝতে ছিলাম। কিন্তু আমরা তো দলীয় সভাপতির কাছে যেতে পারিনি। ওনাকে একটি মহল নানা পরামর্শ দিয়ে এ পথে নিয়ে গেছে। এখন তারা কোথায় আছে জানি না। দলটির আরেক সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখন আপাতত আত্মগোপনে আছি। এমন করে কয় দিন থাকতে পারব জানি না। তবে এ দুই নেতা দেশেই আত্মগোপনে আছেন বলে জানা গেছে।
প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের ঘোষণার পরেই রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আওয়ামী লীগ নেতাদের বাসাবাড়ি, রাজনৈতিক-ব্যক্তিগত কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট করে দুর্বৃত্তরা। চট্টগ্রাম বিভাগের জেলা, থানা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের ৮-৯ জন নেতার সঙ্গে কথা হয় গতকাল। তাঁদের একজন বলেন, ‘সোমবার থেকে পরিচিতজনের বাসায় আছি। কত দিন এভাবে থাকব জানি না। মনে হচ্ছে, এই বুঝি আমার ওপর হামলা হবে।’ আরেকজন বলেন, নেতারা একবার হুংকার দিয়ে বের হলেই কর্মীরা উজ্জীবিত হয়। কবে যে দলটা দাঁড়াবে আবার।
এদিকে সুযোগ বুঝে দেশ ছাড়ার চেষ্টা করছেন নেতাদের কেউ কেউ। দেশত্যাগের চেষ্টা চালাতে গিয়ে গতকাল দুপুরে রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটক হন সদ্য সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। আর দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও বিদায়ী পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদও বিমানবন্দরে আটক হয়েছেন বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে খবর ছড়িয়ে পড়েছে। তবে হাছান মাহমুদের এক নিকটজন জানান, এ মুহূর্তে হাছান মাহমুদ দেশ ছাড়বেন না বলে জানিয়েছেন। তিনি এখন আত্মগোপনে আছেন।
আওয়ামী লীগের ৮১ সদস্যের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির কমপক্ষে ৪০ জনের নম্বরে এ প্রতিবেদক কল দেন। তাঁদের মধ্যে কয়েকজন ছাড়া প্রায় সবার নম্বরই বন্ধ পাওয়া যায়। দু-একজনের হোয়াটসঅ্যাপ খোলা থাকলেও তাঁরা রিসিভ করেননি। এক নেতার হোয়াটসঅ্যাপে কল দিলে বাসার কর্মচারী রিসিভ করে বলেন, স্যার কালকে যাওয়ার আগে মোবাইল রেখে গেছেন। ওই নেতা দেশের কোথাও আত্মগোপনে আছেন বলে জানান ওই ব্যক্তি।
সোমবার সন্ধ্যায় দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার সঙ্গে এ প্রতিবেদকের কথা হলেও গতকাল থেকে তাঁদের ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। সোমবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেখা যাক কী হয়। সামনের দিকে তাকিয়ে আছি। তবে মঙ্গলবার থেকে তাঁর মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।
এদিকে সোমবার থেকে দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, কাজী জাফর উল্যাহ, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়। বন্ধ রয়েছে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, দীপু মনির মোবাইলও। কয়েক বছর ধরে দলের বিভিন্ন পর্যায়ে প্রভাব বিস্তারকারী দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদের নম্বরও বন্ধ পাওয়া যায়। তবে তাঁরা দেশে, নাকি বাইরে আছেন, তা জানা যায়নি। সভাপতিমণ্ডলীর আরেক সদস্য মতিয়া চৌধুরী শারীরিকভাবে অসুস্থ বলে জানা গেছে।
এদিকে হঠাৎ তৈরি হওয়া পরিস্থিতিকে দলের জন্য দুর্যোগ বলে দাবি করছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। মধ্যম সারির এক নেতা বলেন, ‘গত রোববারও নেতাদের বড় গলার কথা শুনে আমাদের মধ্যে বিশ্বাস ছিল, যেকোনো মূল্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ নিতে পারব। কিন্তু কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে বিপরীত অবস্থা দেখে আমরা চরম হতাশ ও দলের নেতাদের প্রতি ক্ষুব্ধ হয়েছি। সময় এলে তাঁদের কাছে জবাব নেওয়া হবে।
আন্দোলনের মুখে গত সোমবার প্রধানমন্ত্রীর পদ ও দেশ ছেড়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। হঠাৎ তৈরি হওয়া এই পরিস্থিতিতে গ্রেপ্তার-আতঙ্কে গা ঢাকা দিয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা ও সদ্য পতন হওয়া সরকারের মন্ত্রীরা। নেতাদের পাশাপাশি তাঁদের কাছের অনুসারীরাও মোবাইল বন্ধ রেখেছেন। এই অবস্থায় অসহায় হয়ে পড়েছেন কর্মীরা।
ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরে দাঁড়াচ্ছেন—গত সোমবার দুপুরে এমন খবর ছড়িয়ে পড়ার পরই আওয়ামী লীগের নেতাদের মধ্যে একধরনের আতঙ্ক তৈরি হয়। সেদিন বিকেল পর্যন্ত নেতাদের মোবাইল খোলা থাকলেও সন্ধ্যার পর থেকে বন্ধ পাওয়া যায় অনেকের ফোন। গতকাল মঙ্গলবার অন্তত ৩০ জন নেতার মোবাইল ফোনে কল দিয়ে তা বন্ধ পাওয়া যায়।
সোমবার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গিয়ে জানা যায়, দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বাসায় ছিলেন তখন। তবে বিকেলের পর তিনি কোথায় আছেন, তা জানা যায়নি।
আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর এক নেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, এমন পরিস্থিতি হতে পারে, সেটা তিন-চার বছর ধরেই বুঝতে ছিলাম। কিন্তু আমরা তো দলীয় সভাপতির কাছে যেতে পারিনি। ওনাকে একটি মহল নানা পরামর্শ দিয়ে এ পথে নিয়ে গেছে। এখন তারা কোথায় আছে জানি না। দলটির আরেক সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখন আপাতত আত্মগোপনে আছি। এমন করে কয় দিন থাকতে পারব জানি না। তবে এ দুই নেতা দেশেই আত্মগোপনে আছেন বলে জানা গেছে।
প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের ঘোষণার পরেই রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আওয়ামী লীগ নেতাদের বাসাবাড়ি, রাজনৈতিক-ব্যক্তিগত কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট করে দুর্বৃত্তরা। চট্টগ্রাম বিভাগের জেলা, থানা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের ৮-৯ জন নেতার সঙ্গে কথা হয় গতকাল। তাঁদের একজন বলেন, ‘সোমবার থেকে পরিচিতজনের বাসায় আছি। কত দিন এভাবে থাকব জানি না। মনে হচ্ছে, এই বুঝি আমার ওপর হামলা হবে।’ আরেকজন বলেন, নেতারা একবার হুংকার দিয়ে বের হলেই কর্মীরা উজ্জীবিত হয়। কবে যে দলটা দাঁড়াবে আবার।
এদিকে সুযোগ বুঝে দেশ ছাড়ার চেষ্টা করছেন নেতাদের কেউ কেউ। দেশত্যাগের চেষ্টা চালাতে গিয়ে গতকাল দুপুরে রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটক হন সদ্য সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। আর দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও বিদায়ী পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদও বিমানবন্দরে আটক হয়েছেন বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে খবর ছড়িয়ে পড়েছে। তবে হাছান মাহমুদের এক নিকটজন জানান, এ মুহূর্তে হাছান মাহমুদ দেশ ছাড়বেন না বলে জানিয়েছেন। তিনি এখন আত্মগোপনে আছেন।
আওয়ামী লীগের ৮১ সদস্যের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির কমপক্ষে ৪০ জনের নম্বরে এ প্রতিবেদক কল দেন। তাঁদের মধ্যে কয়েকজন ছাড়া প্রায় সবার নম্বরই বন্ধ পাওয়া যায়। দু-একজনের হোয়াটসঅ্যাপ খোলা থাকলেও তাঁরা রিসিভ করেননি। এক নেতার হোয়াটসঅ্যাপে কল দিলে বাসার কর্মচারী রিসিভ করে বলেন, স্যার কালকে যাওয়ার আগে মোবাইল রেখে গেছেন। ওই নেতা দেশের কোথাও আত্মগোপনে আছেন বলে জানান ওই ব্যক্তি।
সোমবার সন্ধ্যায় দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার সঙ্গে এ প্রতিবেদকের কথা হলেও গতকাল থেকে তাঁদের ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। সোমবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেখা যাক কী হয়। সামনের দিকে তাকিয়ে আছি। তবে মঙ্গলবার থেকে তাঁর মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।
এদিকে সোমবার থেকে দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, কাজী জাফর উল্যাহ, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়। বন্ধ রয়েছে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, দীপু মনির মোবাইলও। কয়েক বছর ধরে দলের বিভিন্ন পর্যায়ে প্রভাব বিস্তারকারী দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদের নম্বরও বন্ধ পাওয়া যায়। তবে তাঁরা দেশে, নাকি বাইরে আছেন, তা জানা যায়নি। সভাপতিমণ্ডলীর আরেক সদস্য মতিয়া চৌধুরী শারীরিকভাবে অসুস্থ বলে জানা গেছে।
এদিকে হঠাৎ তৈরি হওয়া পরিস্থিতিকে দলের জন্য দুর্যোগ বলে দাবি করছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। মধ্যম সারির এক নেতা বলেন, ‘গত রোববারও নেতাদের বড় গলার কথা শুনে আমাদের মধ্যে বিশ্বাস ছিল, যেকোনো মূল্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ নিতে পারব। কিন্তু কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে বিপরীত অবস্থা দেখে আমরা চরম হতাশ ও দলের নেতাদের প্রতি ক্ষুব্ধ হয়েছি। সময় এলে তাঁদের কাছে জবাব নেওয়া হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে