নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম কারাগারে বন্দী ৪৫ জঙ্গিকে বিশেষ নজরদারিতে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া আদালত প্রাঙ্গণসহ কারাগার থেকে আদালতে নেওয়ার সড়কগুলোতে পুলিশের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। ঢাকায় আদালত প্রাঙ্গণ থেকে জঙ্গি ছিনতাই ঘটনার পর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় অতিরিক্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে চট্টগ্রাম কারা কর্তৃপক্ষ ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ।
কারা তথ্যানুযায়ী, চট্টগ্রাম কারাগারে জেএমবি, নব্য জেএমবি, শহীদ হামজা ব্রিগেড, হরকাতুল জিহাদ (হুজি) ও হিযবুত তাহরির নেতা-কর্মীরা বন্দী রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে জেএমবির শীর্ষ নেতা জাবেদ ইকবাল, শামীম হোসেন, শহীদ হামজা ব্রিগেডের মোজাহের হোসেন, মনিরুজ্জামান মজুমদারসহ ‘দুর্ধর্ষ’ জঙ্গিরা রয়েছেন।
জাবেদ ইকবালের বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও রাঙামাটির বিভিন্ন থানায় ১৯টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে ২০০৫ সালের ৩ অক্টোবর চট্টগ্রামে আদালতে আত্মঘাতী বোমা হামলাসহ ১৬টি মামলায় তাঁর সাজা হয়েছে। বাকিগুলো বিচারাধীন রয়েছে। চট্টগ্রামে নৌবাহিনীর ঈশা খাঁ ঘাঁটিতে বোমা হামলা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামিও চট্টগ্রাম কারাগারে রয়েছেন।
গতকাল আদালত এলাকায় ঘুরে পুলিশের নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তাব্যবস্থা দেখা গেছে। জেলা ও দায়রা জজ, মহানগর দায়রা জজ, মুখ্য মহানগর হাকিম, মুখ্য বিচারিক হাকিম আদালতের অধীনে অর্ধশতাধিক আদালত ও বিচারকদের খাস কামরা, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক কার্যালয়, সাবরেজিস্ট্রার অফিস, ব্যাংক ও জেলা আইনজীবী সমিতির আওতাধীন ভবনগুলোর সামনে পুলিশ মোতায়েন করা হয়। চট্টগ্রাম কারাগার থেকে আদালত পর্যন্ত পথে পুলিশ মোতায়েন চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার গিয়াস উদ্দিন বলেন, তাঁরা সব সময়ই জঙ্গিসহ অন্য ‘দাগি’ আসামিদের বিশেষ নিরাপত্তার মধ্যে রাখেন। তবে ঢাকায় সম্প্রতি জঙ্গি ছিনতাই ঘটনার পর অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে জঙ্গিদের বিষয়ে নির্দেশনা এসেছে।পুলিশের পক্ষ থেকেও রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (জনসংযোগ) পঙ্কজ দত্ত বলেন, আদালত এলাকায় সব সময় নিরাপত্তাব্যবস্থা বলবৎ থাকে। কিন্তু ঢাকার ঘটনার পর বর্তমানে আদালত প্রাঙ্গণ ও চট্টগ্রাম কারাগার থেকে আদালত পর্যন্ত আসামি আনা-নেওয়ার রাস্তাগুলোতে অতিরিক্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে জঙ্গি আনা-নেওয়ার ক্ষেত্রে এই নিরাপত্তা বাড়ানো হবে।
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মো. এমরান হোসেন মিঞা বলেন, গতকাল সোমবারের তথ্য অনুযায়ী চট্টগ্রাম কারাগারে ৫ হাজার ৭০০ জন বন্দী রয়েছেন। এর মধ্যে কয়েদি ও হাজতি মিলে ৪৫ জন জঙ্গি আছেন। তাঁদের মধ্যে আবার চারজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত। এসব জঙ্গিকে তাঁরা কড়া নজরদারির মধ্যে রেখেছেন।
চট্টগ্রাম কারাগারে বন্দী ৪৫ জঙ্গিকে বিশেষ নজরদারিতে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া আদালত প্রাঙ্গণসহ কারাগার থেকে আদালতে নেওয়ার সড়কগুলোতে পুলিশের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। ঢাকায় আদালত প্রাঙ্গণ থেকে জঙ্গি ছিনতাই ঘটনার পর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় অতিরিক্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে চট্টগ্রাম কারা কর্তৃপক্ষ ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ।
কারা তথ্যানুযায়ী, চট্টগ্রাম কারাগারে জেএমবি, নব্য জেএমবি, শহীদ হামজা ব্রিগেড, হরকাতুল জিহাদ (হুজি) ও হিযবুত তাহরির নেতা-কর্মীরা বন্দী রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে জেএমবির শীর্ষ নেতা জাবেদ ইকবাল, শামীম হোসেন, শহীদ হামজা ব্রিগেডের মোজাহের হোসেন, মনিরুজ্জামান মজুমদারসহ ‘দুর্ধর্ষ’ জঙ্গিরা রয়েছেন।
জাবেদ ইকবালের বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও রাঙামাটির বিভিন্ন থানায় ১৯টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে ২০০৫ সালের ৩ অক্টোবর চট্টগ্রামে আদালতে আত্মঘাতী বোমা হামলাসহ ১৬টি মামলায় তাঁর সাজা হয়েছে। বাকিগুলো বিচারাধীন রয়েছে। চট্টগ্রামে নৌবাহিনীর ঈশা খাঁ ঘাঁটিতে বোমা হামলা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামিও চট্টগ্রাম কারাগারে রয়েছেন।
গতকাল আদালত এলাকায় ঘুরে পুলিশের নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তাব্যবস্থা দেখা গেছে। জেলা ও দায়রা জজ, মহানগর দায়রা জজ, মুখ্য মহানগর হাকিম, মুখ্য বিচারিক হাকিম আদালতের অধীনে অর্ধশতাধিক আদালত ও বিচারকদের খাস কামরা, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক কার্যালয়, সাবরেজিস্ট্রার অফিস, ব্যাংক ও জেলা আইনজীবী সমিতির আওতাধীন ভবনগুলোর সামনে পুলিশ মোতায়েন করা হয়। চট্টগ্রাম কারাগার থেকে আদালত পর্যন্ত পথে পুলিশ মোতায়েন চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার গিয়াস উদ্দিন বলেন, তাঁরা সব সময়ই জঙ্গিসহ অন্য ‘দাগি’ আসামিদের বিশেষ নিরাপত্তার মধ্যে রাখেন। তবে ঢাকায় সম্প্রতি জঙ্গি ছিনতাই ঘটনার পর অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে জঙ্গিদের বিষয়ে নির্দেশনা এসেছে।পুলিশের পক্ষ থেকেও রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (জনসংযোগ) পঙ্কজ দত্ত বলেন, আদালত এলাকায় সব সময় নিরাপত্তাব্যবস্থা বলবৎ থাকে। কিন্তু ঢাকার ঘটনার পর বর্তমানে আদালত প্রাঙ্গণ ও চট্টগ্রাম কারাগার থেকে আদালত পর্যন্ত আসামি আনা-নেওয়ার রাস্তাগুলোতে অতিরিক্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে জঙ্গি আনা-নেওয়ার ক্ষেত্রে এই নিরাপত্তা বাড়ানো হবে।
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মো. এমরান হোসেন মিঞা বলেন, গতকাল সোমবারের তথ্য অনুযায়ী চট্টগ্রাম কারাগারে ৫ হাজার ৭০০ জন বন্দী রয়েছেন। এর মধ্যে কয়েদি ও হাজতি মিলে ৪৫ জন জঙ্গি আছেন। তাঁদের মধ্যে আবার চারজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত। এসব জঙ্গিকে তাঁরা কড়া নজরদারির মধ্যে রেখেছেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৪ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪