রাশেদ নিজাম ও খান রফিক, বরিশাল থেকে
বরিশাল সিটি করপোরেশন (বসিক) নির্বাচনের বাকি আর দুই দিন। এরই মধ্যে মেয়র পদে প্রধান তিন প্রার্থী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাত, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম এবং জাতীয় পার্টির ইকবাল হোসেন তাপস নানা প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ইশতেহারে।
নদীঘেরা বরিশালকে অত্যাধুনিক শিল্প, বাণিজ্য ও পর্যটননগরী হিসেবে গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখিয়েছেন আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা। নারীদের জন্য ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থীর প্রতিশ্রুতি অন্যদের চেয়ে অন্তত পাঁচ দফা বেশি। দখল হওয়া খাল-নদী পুনরুদ্ধার করার প্রতিশ্রুতি আছে। ভোলা থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে গ্যাস আনা, পাড়ায়-মহল্লায় ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা এবং বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবার প্রতিশ্রুতিও আছে। তবে এসব প্রতিশ্রুতি কতটা বাস্তবায়নযোগ্য, তা নিয়ে সন্দিহান স্থানীয় অনেক ভোটার ও সুধীজন।
নৌকার প্রার্থী খোকন সেরনিয়াবাত ইশতেহারে উন্নয়নের ৩৫টি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। একাধিক সুধীজনের মতে, কিছু প্রতিশ্রুতি রূপকথার মতো। কিছু প্রতিশ্রুতি এখতিয়ারেই নেই।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) বরিশাল নগর সাধারণ সম্পাদক রফিকুল আলম বলেন, ‘যিনি নির্বাচিত হবেন, তিনি নগরে পরিকল্পিত উন্নয়ন করতে পারবেন। শিল্পায়ন, গ্যাস সরবরাহের মতো অন্য মন্ত্রণালয়ের কাজ কীভাবে বাস্তবায়ন করবেন? প্রার্থীরা এমন প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন, মনে হয় একটি আলাদা সরকার হয়ে যাচ্ছে সিটিতে। বর্তমান মেয়রও নগরীকে সিঙ্গাপুর করতে চেয়েছিলেন। এখতিয়ার-বহির্ভূত প্রতিশ্রুতি দেওয়া জনগণের সঙ্গে প্রতারণার শামিল।’
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম ১৭ দফা নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। তিনি দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও দূষণমুক্ত নগরী গড়ার পাশাপাশি উন্নয়নের জন্য দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে ‘নগর বিশেষজ্ঞ কমিটি’ করার প্রতিশ্রুতি দেন। প্রতিশ্রুতির মধ্যে আরও আছে নগর সরকার গঠনে কার্যকর উদ্যোগ, বিশুদ্ধ পানির সংকট সমাধান, খাদ্যে ভেজাল নিয়ন্ত্রণ, ওয়ার্ডভিত্তিক উন্নয়ন পরিকল্পনা, নাগরিক সেবা সহজ করা, হোল্ডিং ট্যাক্স ও সব ধরনের লাইসেন্স ফি সহনীয় করা, অসহায় ও ছিন্নমূল মানুষের জন্য বিনা মূল্যে চিকিৎসা, শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ ও সদর হাসপাতাল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা, মসজিদ-মন্দির-গির্জাভিত্তিক ধর্মীয় শিক্ষা চালু, দেশি সংস্কৃতির ঐতিহ্য রক্ষা এবং অপসংস্কৃতির আগ্রাসন রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ।
বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের সহসভাপতি আমিনুর রহমান ঝান্ডা বলেন, ‘এগুলো প্রার্থীদের অতিরঞ্জিত প্রতিশ্রুতি। জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়ানো ঠিক নয়। হাতপাখার প্রার্থীর ভাইয়েরা ২০ বছর ধরে চরমোনাই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান। কিন্তু সেখানে দৃশ্যমান কোনো উন্নয়ন হয়নি। তাহলে নগরীতে কীভাবে উন্নয়ন করবেন?’
আগের দিন ইশতেহার ঘোষণা করেন নৌকার প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাত। তিনি জবাবদিহি নিশ্চিত করতে ওয়ার্ডভিত্তিক ‘জনতার মুখোমুখি মেয়র’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ইশতেহারে তিনি উল্লেখ করেছেন, নগর পরিকল্পনাবিদ, স্থপতি ও বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে জনবান্ধব বরিশাল গড়তে উন্নয়নের মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে। সবশেষে বলেছেন, বরিশালকে শিল্প, বাণিজ্য ও পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তোলা হবে।
গণসংহতি আন্দোলন বরিশালের সমন্বয়কারী দেওয়ান আব্দুর রশিদ নিলু বলেন, ‘গ্যাস আনা, শিল্পায়ন করা তো মেয়রের এখতিয়ারের মধ্যেই পড়ে না। মেয়র কতটা পারেন, তা বুঝতে হবে।’
লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী প্রকৌশলী ইকবাল হোসেন তাপস ৪ জুন ইশতেহারে বসিককে উৎপাদনমুখী মেগা সিটি হিসেবে গড়ে তোলা, আধুনিক হাসপাতাল, আইটি সিটি প্রতিষ্ঠাসহ ৩০টি প্রতিশ্রুতি দেন। ইশতেহারে বলা হয়, করপোরেশনের ব্যবস্থাপনায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, প্রতিটি ওয়ার্ডে কম খরচে বা ফ্রি চিকিৎসাসেবা কেন্দ্র স্থাপন এবং পর্যটন হোটেল-মোটেল নির্মাণ ও পর্যটনকেন্দ্র গড়ে তোলা হবে।
এ প্রসঙ্গে আমিনুর রহমান বলেন, ‘উৎপাদনমুখী কারখানা নগরে গড়া কি অবৈধ নয়?’
তাপস গতকাল বরিশাল প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করে বলেন, ‘ভোটের দিন এগিয়ে আসার সঙ্গে আশঙ্কাও বেড়ে যাচ্ছে। সরকারের বিভিন্ন সংস্থা থেকে নানা ধরনের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। আমরা কোনো সামাজিক সংগঠনের কাছে কর্মসূচি দিতে গেলে সেই সংগঠনকে নিষেধ করা হচ্ছে।’
[তথ্য দিয়ে সহায়তা করেছেন সাখাওয়াত ফাহাদ ও নাজমুল হাসান সাগর]
বরিশাল সিটি করপোরেশন (বসিক) নির্বাচনের বাকি আর দুই দিন। এরই মধ্যে মেয়র পদে প্রধান তিন প্রার্থী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাত, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম এবং জাতীয় পার্টির ইকবাল হোসেন তাপস নানা প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ইশতেহারে।
নদীঘেরা বরিশালকে অত্যাধুনিক শিল্প, বাণিজ্য ও পর্যটননগরী হিসেবে গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখিয়েছেন আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা। নারীদের জন্য ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থীর প্রতিশ্রুতি অন্যদের চেয়ে অন্তত পাঁচ দফা বেশি। দখল হওয়া খাল-নদী পুনরুদ্ধার করার প্রতিশ্রুতি আছে। ভোলা থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে গ্যাস আনা, পাড়ায়-মহল্লায় ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা এবং বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবার প্রতিশ্রুতিও আছে। তবে এসব প্রতিশ্রুতি কতটা বাস্তবায়নযোগ্য, তা নিয়ে সন্দিহান স্থানীয় অনেক ভোটার ও সুধীজন।
নৌকার প্রার্থী খোকন সেরনিয়াবাত ইশতেহারে উন্নয়নের ৩৫টি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। একাধিক সুধীজনের মতে, কিছু প্রতিশ্রুতি রূপকথার মতো। কিছু প্রতিশ্রুতি এখতিয়ারেই নেই।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) বরিশাল নগর সাধারণ সম্পাদক রফিকুল আলম বলেন, ‘যিনি নির্বাচিত হবেন, তিনি নগরে পরিকল্পিত উন্নয়ন করতে পারবেন। শিল্পায়ন, গ্যাস সরবরাহের মতো অন্য মন্ত্রণালয়ের কাজ কীভাবে বাস্তবায়ন করবেন? প্রার্থীরা এমন প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন, মনে হয় একটি আলাদা সরকার হয়ে যাচ্ছে সিটিতে। বর্তমান মেয়রও নগরীকে সিঙ্গাপুর করতে চেয়েছিলেন। এখতিয়ার-বহির্ভূত প্রতিশ্রুতি দেওয়া জনগণের সঙ্গে প্রতারণার শামিল।’
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম ১৭ দফা নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। তিনি দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও দূষণমুক্ত নগরী গড়ার পাশাপাশি উন্নয়নের জন্য দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে ‘নগর বিশেষজ্ঞ কমিটি’ করার প্রতিশ্রুতি দেন। প্রতিশ্রুতির মধ্যে আরও আছে নগর সরকার গঠনে কার্যকর উদ্যোগ, বিশুদ্ধ পানির সংকট সমাধান, খাদ্যে ভেজাল নিয়ন্ত্রণ, ওয়ার্ডভিত্তিক উন্নয়ন পরিকল্পনা, নাগরিক সেবা সহজ করা, হোল্ডিং ট্যাক্স ও সব ধরনের লাইসেন্স ফি সহনীয় করা, অসহায় ও ছিন্নমূল মানুষের জন্য বিনা মূল্যে চিকিৎসা, শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ ও সদর হাসপাতাল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা, মসজিদ-মন্দির-গির্জাভিত্তিক ধর্মীয় শিক্ষা চালু, দেশি সংস্কৃতির ঐতিহ্য রক্ষা এবং অপসংস্কৃতির আগ্রাসন রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ।
বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের সহসভাপতি আমিনুর রহমান ঝান্ডা বলেন, ‘এগুলো প্রার্থীদের অতিরঞ্জিত প্রতিশ্রুতি। জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়ানো ঠিক নয়। হাতপাখার প্রার্থীর ভাইয়েরা ২০ বছর ধরে চরমোনাই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান। কিন্তু সেখানে দৃশ্যমান কোনো উন্নয়ন হয়নি। তাহলে নগরীতে কীভাবে উন্নয়ন করবেন?’
আগের দিন ইশতেহার ঘোষণা করেন নৌকার প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাত। তিনি জবাবদিহি নিশ্চিত করতে ওয়ার্ডভিত্তিক ‘জনতার মুখোমুখি মেয়র’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ইশতেহারে তিনি উল্লেখ করেছেন, নগর পরিকল্পনাবিদ, স্থপতি ও বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে জনবান্ধব বরিশাল গড়তে উন্নয়নের মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে। সবশেষে বলেছেন, বরিশালকে শিল্প, বাণিজ্য ও পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তোলা হবে।
গণসংহতি আন্দোলন বরিশালের সমন্বয়কারী দেওয়ান আব্দুর রশিদ নিলু বলেন, ‘গ্যাস আনা, শিল্পায়ন করা তো মেয়রের এখতিয়ারের মধ্যেই পড়ে না। মেয়র কতটা পারেন, তা বুঝতে হবে।’
লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী প্রকৌশলী ইকবাল হোসেন তাপস ৪ জুন ইশতেহারে বসিককে উৎপাদনমুখী মেগা সিটি হিসেবে গড়ে তোলা, আধুনিক হাসপাতাল, আইটি সিটি প্রতিষ্ঠাসহ ৩০টি প্রতিশ্রুতি দেন। ইশতেহারে বলা হয়, করপোরেশনের ব্যবস্থাপনায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, প্রতিটি ওয়ার্ডে কম খরচে বা ফ্রি চিকিৎসাসেবা কেন্দ্র স্থাপন এবং পর্যটন হোটেল-মোটেল নির্মাণ ও পর্যটনকেন্দ্র গড়ে তোলা হবে।
এ প্রসঙ্গে আমিনুর রহমান বলেন, ‘উৎপাদনমুখী কারখানা নগরে গড়া কি অবৈধ নয়?’
তাপস গতকাল বরিশাল প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করে বলেন, ‘ভোটের দিন এগিয়ে আসার সঙ্গে আশঙ্কাও বেড়ে যাচ্ছে। সরকারের বিভিন্ন সংস্থা থেকে নানা ধরনের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। আমরা কোনো সামাজিক সংগঠনের কাছে কর্মসূচি দিতে গেলে সেই সংগঠনকে নিষেধ করা হচ্ছে।’
[তথ্য দিয়ে সহায়তা করেছেন সাখাওয়াত ফাহাদ ও নাজমুল হাসান সাগর]
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে