আমানুর রহমান রনি, ঢাকা
দেশের ২৫টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পেমেন্ট গেটওয়ে বা পরিশোধ সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানে (পিএসও) থাকা ১৩টি প্রতিষ্ঠানের ৩২৭ কোটি টাকা ৩৭ হাজার ২৯০ জন গ্রাহককে ফেরত দেওয়া হয়েছে। গেটওয়ে থাকা ৫২৫ কোটি টাকার মধ্যে এখনো ১৯৮ কোটি টাকা রয়েছে, যা ধীরে ধীরে দেওয়া হবে।
তবে মামলাসহ বিভিন্ন জটিলতার কারণে বড় দুই প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জসহ ১২টি প্রতিষ্ঠানের কোনো গ্রাহক এখনো টাকা ফেরত পাননি। আরও অন্তত ২ লাখ গ্রাহক টাকা পাবেন।
এদিকে ২৫টি প্রতিষ্ঠানের ৮ কোটি টাকা ও সম্পত্তি সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এ ছাড়া দেড় হাজার কোটি টাকা দেশের বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জব্দ করে রেখেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে এই মুহূর্তে সেই টাকা থেকে গ্রাহকদের ফেরত দেওয়া যাচ্ছে না। মামলা প্রক্রিয়া শেষ হলে এসব টাকা গ্রাহক ফেরত পেতে পারেন বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। তবে তার কোনো নির্দিষ্ট সময় নেই।
সিআইডি ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। সূত্রটি জানায়, এ বছরের জানুয়ারিতে গেটওয়ে থাকা টাকা গ্রাহকদের দেওয়া শুরু হয়। ২৫টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৩টি প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকদের কাছে টাকা ফেরত দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। যেসব প্রতিষ্ঠানের টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে সেগুলো হলো কিউকম ডটকমের ২৯ হাজার ৭২১ জন, আলেশা মার্টের ২ হাজার ২৯২ জন, দালাল প্লাসের ২ হাজার ৪২০ জন, বুম বুমের ২৫৩ জন, আনন্দের বাজারের ২০১ জন, তাহলে ডটকমের ৩৮৫ জন, দামাকার ১ হাজার ৬২৫ জন, শ্রেষ্ঠ ডকটমের ২৩২ জন, আলিফ ওয়ার্ল্ডের ২৮ জন, বাংলাদেশ ডিলের ১৩৩ জন, শফেটিক ডটকমের ১০ জন, ৯৯ গ্লোবালের ৭৫ জন এবং আদিয়ান মার্টের ২৩৬ জন গ্রাহককে টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে কিউকম ডটকমের গেটওয়ে থাকা ২৬০ কোটি টাকা গ্রাহক ফেরত পেয়েছেন।
মামলার কারণে ই-অরেঞ্জ ও ইভ্যালির গেটওয়ের টাকা ফেরত পাচ্ছেন না ইভ্যালির গেটওয়ে ৩২ কোটি এবং ই-অরেঞ্জের গেটওয়ে ৩১ কোটি টাকা রয়েছে। তবে এই দুই দেশের বিভিন্ন থানায় ২৫টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ১০৫টি মামলা রয়েছে। প্রতারণা, বিশ্বাসঘাতকতা, হুমকি দেওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন গ্রাহক। এ ছাড়া সিআইডি ১১টি অর্থ পাচার মামলা করেছে। এ জন্য বড় দুই প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি ও ই-অরেঞ্জের টাকা বর্তমানে ফেরত পাচ্ছেন না গ্রাহক। অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো হলো–রিংআইডি, ধামাকা শপিং, গ্লোবাল ই-কমার্স, গ্লোবাল গেইন ই-কমার্স, অ্যামসবিডি, ফাল্গুনী শপ বিডি, সিরাজগঞ্জ শপ, এসপিসি ওয়ার্ল্ড এপপ্রেস, ২৪ টিকেটি, নিরাপদ শপ, র্যাপিড ক্যাশ-কুইক অনলাইন ই-লোন অ্যাপ, সহজ লাইফ অ্যান্ড লাইভলি লাইফ, এহসান গ্রুপ, থলে ডটকম, মাইক্রোট্রেডগ্রুপ ডটকম, ডিজাইন ফ্যাশন ও জেকা বাজার। এ জন্য এসব প্রতিষ্ঠানের গেটওয়ে থাকা টাকা গ্রাহকদের দেওয়া যাচ্ছে না। এ ছাড়া অনেকের গেটওয়ে কোনো টাকাই নেই।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ই-কমার্স সেলের একজন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, গেটওয়ে যে টাকা রয়েছে, তা আগামী দু-এক মাসের মধ্যে দেওয়া হবে। এ বছরের জানুয়ারি থেকে গেটওয়ের টাকা দেওয়া শুরু হয়েছিল, প্রতারিত হওয়া গ্রাহকের সংখ্যা অন্তত ৩ লাখ। সে তুলনায় টাকা ফেরত পাওয়ার সংখ্যা খুবই কম। তারপরও কিছু মানুষ টাকা পেয়েছে, এটাও তাদের জন্য ভালো। তিনি বলেন, ইভ্যালিসহ বেশ কয়েকটি বড় প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা থাকায়, টাকা ফেরত দেওয়া যাচ্ছে না। আদালতের সিদ্ধান্ত হলে তারপর টাকা দেওয়া যাবে। এমনকি ইভ্যালির কর্মকর্তারাও জানে না, তাঁদের কোন ব্যাংকে কত টাকা আছে। কারণ তাঁদের সব অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা। এসব জটিলতার কারণে লাখ লাখ গ্রাহক টাকা ফেরত পাচ্ছেন না। তা ছাড়া প্রতারিত হওয়া মানুষের তুলনায় প্রতিষ্ঠানগুলোর টাকা খুবই কম। তাই কোম্পানির টাকা কীভাবে দেওয়া হবে, সে বিষয়েও সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রয়োজন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও ই-কমার্স সেলের প্রধান মো. হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ব্যাংকে অনেক প্রতিষ্ঠানের টাকা রয়েছে। সেগুলো ফেরত দেওয়ার বিষয় সিদ্ধান্ত নেবে রাষ্ট্র। আমরা কেবল গেটওয়ের টাকা ফেরত দিতে পারি। গেটওয়েতে থাকা বাকি টাকা আগামী দুই-এক মাসের মধ্যে গ্রাহকদের ফেরত দেওয়া হবে।’
১১ অর্থ পাচার মামলার মধ্যে একটির অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে অর্থ পাচারের অভিযোগে সিআইডি ১১টি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। এর মধ্যে এসপিসি ওয়ার্ল্ডের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে। বাকিগুলো তদন্ত চলছে। এক বছরের বেশি সময় ধরে অর্থ পাচার মামলা তদন্ত করছে সিআইডি। একটির অভিযোগপত্র দেওয়া হলেও বাকিগুলোর তদন্ত প্রায় থমকে আছে। সরকার ই-কমার্সের গতি ফেরাতে মামলা নিয়ে এখনই কোনো সিদ্ধান্ত নিতে চাচ্ছে না। সিআইডির একটি সূত্র জানিয়েছে, ই-কমার্সের আতঙ্ক কাটাতে মামলার তদন্তে ধীরগতি হচ্ছে। এ ছাড়া ই-কমার্স নীতিমালার পর সেই অনুযায়ী কোনো প্রতিষ্ঠান ব্যবসা করতে চাইলে, তাদের ছাড় দেওয়া হতে পারে। সে ক্ষেত্রে এসব প্রতিষ্ঠানকে ছাড় দেওয়া হতে পারে।
সিআইডির ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইমের বিশেষ পুলিশ সুপার (এসএসপি) হুমায়ুন কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ই-কমার্সের ঘটনায় ১১টি মামলা করেছিলাম আমরা। এর মধ্যে একটির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে। বাকি ১০টির তদন্ত চলেছ। দ্রুতই অভিযোগপত্র দেওয়া হবে।’
ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘ই-কমার্সের লাগাম না টানলে এত দিনে আরও বড় অর্থ পাচারের ঘটনা ঘটত। আমরা ২৫টি প্রতিষ্ঠানের ৮ কোটি টাকা ও সম্পত্তি সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করেছি। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যাংকে থাকা এসব প্রতিষ্ঠানের দেড় হাজার কোটি টাকা বাংলাদেশ ব্যাংককে বলে জব্দ করিয়েছি।’
দেশের ২৫টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পেমেন্ট গেটওয়ে বা পরিশোধ সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানে (পিএসও) থাকা ১৩টি প্রতিষ্ঠানের ৩২৭ কোটি টাকা ৩৭ হাজার ২৯০ জন গ্রাহককে ফেরত দেওয়া হয়েছে। গেটওয়ে থাকা ৫২৫ কোটি টাকার মধ্যে এখনো ১৯৮ কোটি টাকা রয়েছে, যা ধীরে ধীরে দেওয়া হবে।
তবে মামলাসহ বিভিন্ন জটিলতার কারণে বড় দুই প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জসহ ১২টি প্রতিষ্ঠানের কোনো গ্রাহক এখনো টাকা ফেরত পাননি। আরও অন্তত ২ লাখ গ্রাহক টাকা পাবেন।
এদিকে ২৫টি প্রতিষ্ঠানের ৮ কোটি টাকা ও সম্পত্তি সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এ ছাড়া দেড় হাজার কোটি টাকা দেশের বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জব্দ করে রেখেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে এই মুহূর্তে সেই টাকা থেকে গ্রাহকদের ফেরত দেওয়া যাচ্ছে না। মামলা প্রক্রিয়া শেষ হলে এসব টাকা গ্রাহক ফেরত পেতে পারেন বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। তবে তার কোনো নির্দিষ্ট সময় নেই।
সিআইডি ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। সূত্রটি জানায়, এ বছরের জানুয়ারিতে গেটওয়ে থাকা টাকা গ্রাহকদের দেওয়া শুরু হয়। ২৫টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৩টি প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকদের কাছে টাকা ফেরত দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। যেসব প্রতিষ্ঠানের টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে সেগুলো হলো কিউকম ডটকমের ২৯ হাজার ৭২১ জন, আলেশা মার্টের ২ হাজার ২৯২ জন, দালাল প্লাসের ২ হাজার ৪২০ জন, বুম বুমের ২৫৩ জন, আনন্দের বাজারের ২০১ জন, তাহলে ডটকমের ৩৮৫ জন, দামাকার ১ হাজার ৬২৫ জন, শ্রেষ্ঠ ডকটমের ২৩২ জন, আলিফ ওয়ার্ল্ডের ২৮ জন, বাংলাদেশ ডিলের ১৩৩ জন, শফেটিক ডটকমের ১০ জন, ৯৯ গ্লোবালের ৭৫ জন এবং আদিয়ান মার্টের ২৩৬ জন গ্রাহককে টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে কিউকম ডটকমের গেটওয়ে থাকা ২৬০ কোটি টাকা গ্রাহক ফেরত পেয়েছেন।
মামলার কারণে ই-অরেঞ্জ ও ইভ্যালির গেটওয়ের টাকা ফেরত পাচ্ছেন না ইভ্যালির গেটওয়ে ৩২ কোটি এবং ই-অরেঞ্জের গেটওয়ে ৩১ কোটি টাকা রয়েছে। তবে এই দুই দেশের বিভিন্ন থানায় ২৫টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ১০৫টি মামলা রয়েছে। প্রতারণা, বিশ্বাসঘাতকতা, হুমকি দেওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন গ্রাহক। এ ছাড়া সিআইডি ১১টি অর্থ পাচার মামলা করেছে। এ জন্য বড় দুই প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি ও ই-অরেঞ্জের টাকা বর্তমানে ফেরত পাচ্ছেন না গ্রাহক। অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো হলো–রিংআইডি, ধামাকা শপিং, গ্লোবাল ই-কমার্স, গ্লোবাল গেইন ই-কমার্স, অ্যামসবিডি, ফাল্গুনী শপ বিডি, সিরাজগঞ্জ শপ, এসপিসি ওয়ার্ল্ড এপপ্রেস, ২৪ টিকেটি, নিরাপদ শপ, র্যাপিড ক্যাশ-কুইক অনলাইন ই-লোন অ্যাপ, সহজ লাইফ অ্যান্ড লাইভলি লাইফ, এহসান গ্রুপ, থলে ডটকম, মাইক্রোট্রেডগ্রুপ ডটকম, ডিজাইন ফ্যাশন ও জেকা বাজার। এ জন্য এসব প্রতিষ্ঠানের গেটওয়ে থাকা টাকা গ্রাহকদের দেওয়া যাচ্ছে না। এ ছাড়া অনেকের গেটওয়ে কোনো টাকাই নেই।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ই-কমার্স সেলের একজন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, গেটওয়ে যে টাকা রয়েছে, তা আগামী দু-এক মাসের মধ্যে দেওয়া হবে। এ বছরের জানুয়ারি থেকে গেটওয়ের টাকা দেওয়া শুরু হয়েছিল, প্রতারিত হওয়া গ্রাহকের সংখ্যা অন্তত ৩ লাখ। সে তুলনায় টাকা ফেরত পাওয়ার সংখ্যা খুবই কম। তারপরও কিছু মানুষ টাকা পেয়েছে, এটাও তাদের জন্য ভালো। তিনি বলেন, ইভ্যালিসহ বেশ কয়েকটি বড় প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা থাকায়, টাকা ফেরত দেওয়া যাচ্ছে না। আদালতের সিদ্ধান্ত হলে তারপর টাকা দেওয়া যাবে। এমনকি ইভ্যালির কর্মকর্তারাও জানে না, তাঁদের কোন ব্যাংকে কত টাকা আছে। কারণ তাঁদের সব অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা। এসব জটিলতার কারণে লাখ লাখ গ্রাহক টাকা ফেরত পাচ্ছেন না। তা ছাড়া প্রতারিত হওয়া মানুষের তুলনায় প্রতিষ্ঠানগুলোর টাকা খুবই কম। তাই কোম্পানির টাকা কীভাবে দেওয়া হবে, সে বিষয়েও সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রয়োজন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও ই-কমার্স সেলের প্রধান মো. হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ব্যাংকে অনেক প্রতিষ্ঠানের টাকা রয়েছে। সেগুলো ফেরত দেওয়ার বিষয় সিদ্ধান্ত নেবে রাষ্ট্র। আমরা কেবল গেটওয়ের টাকা ফেরত দিতে পারি। গেটওয়েতে থাকা বাকি টাকা আগামী দুই-এক মাসের মধ্যে গ্রাহকদের ফেরত দেওয়া হবে।’
১১ অর্থ পাচার মামলার মধ্যে একটির অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে অর্থ পাচারের অভিযোগে সিআইডি ১১টি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। এর মধ্যে এসপিসি ওয়ার্ল্ডের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে। বাকিগুলো তদন্ত চলছে। এক বছরের বেশি সময় ধরে অর্থ পাচার মামলা তদন্ত করছে সিআইডি। একটির অভিযোগপত্র দেওয়া হলেও বাকিগুলোর তদন্ত প্রায় থমকে আছে। সরকার ই-কমার্সের গতি ফেরাতে মামলা নিয়ে এখনই কোনো সিদ্ধান্ত নিতে চাচ্ছে না। সিআইডির একটি সূত্র জানিয়েছে, ই-কমার্সের আতঙ্ক কাটাতে মামলার তদন্তে ধীরগতি হচ্ছে। এ ছাড়া ই-কমার্স নীতিমালার পর সেই অনুযায়ী কোনো প্রতিষ্ঠান ব্যবসা করতে চাইলে, তাদের ছাড় দেওয়া হতে পারে। সে ক্ষেত্রে এসব প্রতিষ্ঠানকে ছাড় দেওয়া হতে পারে।
সিআইডির ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইমের বিশেষ পুলিশ সুপার (এসএসপি) হুমায়ুন কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ই-কমার্সের ঘটনায় ১১টি মামলা করেছিলাম আমরা। এর মধ্যে একটির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে। বাকি ১০টির তদন্ত চলেছ। দ্রুতই অভিযোগপত্র দেওয়া হবে।’
ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘ই-কমার্সের লাগাম না টানলে এত দিনে আরও বড় অর্থ পাচারের ঘটনা ঘটত। আমরা ২৫টি প্রতিষ্ঠানের ৮ কোটি টাকা ও সম্পত্তি সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করেছি। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যাংকে থাকা এসব প্রতিষ্ঠানের দেড় হাজার কোটি টাকা বাংলাদেশ ব্যাংককে বলে জব্দ করিয়েছি।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪আলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪