আব্দুর রব, মৌলভীবাজার
চা-শ্রমিক হীরামনি, পূর্ণিমা, রীনা ও রাধামহালী। মাত্র চার দিন হলো তাঁরা শ্রীমঙ্গলের লাখাইছড়া চা-বাগানের টিলা ধসে মাটিচাপা পড়ে পৃথিবী থেকে চিরবিদায় নিয়েছেন। তাঁদের বয়স ছিল ২০ থেকে ৪৫ বছরের মধ্যে। চারজনই রেখে গেছেন সন্তানদের, যাদের বয়স ৫ মাস থেকে ২২ বছর। এ রকম শত শত ট্র্যাজেডি রয়েছে সবুজ চা-বাগানের প্রতিটি টিলারের ভাঁজে ভাঁজে। এখানকার শ্রমিকদের জীবনের প্রতিটি পর্বে রয়েছে নানা বেদনার উপাখ্যান। এখানে বেঁচে থাকার চেয়ে ক্ষুধা নিবারণের সংগ্রাম কঠিন—চলে সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত।
দুই শ বছর ধরে যাঁদের শ্রমে-ঘামে ঘুরছে চা-শিল্পের চাকা, সেই নারী চা-শ্রমিকেরা আজও মৌলিক চাহিদা থেকে বঞ্চিত। রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে চা-গাছের ‘দুটি পাতা একটি কুঁড়ি’ তোলার কাজে ব্যস্ত থাকেন নারী শ্রমিকেরা। চা-বাগানের সবুজ বুকে তাঁদের পাতা তোলার ছবি যতটা মনোমুগ্ধকর, সেই নারীদের যাপিত জীবনের গল্প ততটা সুখকর নয়। এখানে আছে দুঃসহ পথচলার চাপা কষ্ট।
চা-শ্রমিক ইউনিয়নের সূত্রমতে, বর্তমানে সারা দেশে ১৬৭টি চা-বাগানে চা জনগোষ্ঠী ৫ লাখের বেশি। এর মধ্যে শ্রমিক রয়েছেন ১ লাখ ৪০ হাজার ১৬৪ জন। সিলেট বিভাগের তিনটি জেলায়, ১৩৫টি চা-বাগানে রয়েছেন ৪৬ হাজার ৪৫০ জন নিবন্ধিত এবং ১৫ হাজার ১৫৩ জন অনিবন্ধিত নারী শ্রমিক। বলে রাখা ভালো, চা-শ্রমিকদের ৬৪ শতাংশই নারী।
এই নারী শ্রমিকেরা কাকডাকা ভোরে ঘুম থেকে উঠে সংসারের কাজ শেষ করে সকাল ৮টার মধ্যে কাজে বেরিয়ে পড়েন। চার থেকে পাঁচ মাইল হেঁটে তাঁরা পৌঁছান কর্মস্থলে। তাঁরা জানান, বর্ষাকালে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হয়। অনেক উঁচু উঁচু টিলা বেয়ে চা-পাতা সংগ্রহ করতে হয়। এ ছাড়া যেহেতু চা-গাছকে ঘিরে গভীর জঙ্গল বা আগাছা থাকে, তাই সেখানে শূকর, বিষাক্ত পোকামাকড়, সাপ, বিচ্ছু, বিষাক্ত পিঁপড়া ইত্যাদির অবাধ বিচরণ। যেকোনো সময় এগুলোর কামড় বা আক্রমণে ঘটতে পারে প্রাণঘাতী বিপর্যয়।
১২০ টাকার বিনিময়ে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কাজ করতে হয়। এর মধ্যে বেলা ২টায় আধা ঘণ্টা সময় মেলে দুপুরের খাবারের জন্য। তখন বাড়ি থেকে আনা রুটি ও তার সঙ্গে মরিচ, পেঁয়াজ, আলু ও কচি চা-পাতা মিশিয়ে বিশেষ একধরনের চাটনি দিয়ে দুপুরের খাবার সেরে নিতে হয়। কেউবা চাল ভাজা ও লাল চা খেয়েই দুপুরটা কাটিয়ে দেন। তারপর আবার শুরু হয় কাজ, চলতে থাকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। এরপর বাড়ি ফিরে আবার বাড়ির কাজ এবং পরদিন আবারও রুটিন অনুযায়ী কাকডাকা ভোরে ঘুম থেকে উঠে কাজে যাওয়া।
চা-বাগানগুলোতে চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যসেবার মানের অবস্থা খুবই নাজুক। কারণ এখানে স্বাস্থ্যসেবার নামে চলে রসিকতা। নারীদের জটিল কিছু অসুখ আছে, সেগুলোর চিকিৎসা পাওয়া তো দূরের কথা, সেসব অসুখ-বিসুখের কথা তাঁরা প্রকাশ করতেও সংকোচবোধ করেন। অভিজ্ঞ বা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ধাত্রী না থাকায় চা-বাগানগুলোতে মাতৃমৃত্যুর হার দিন দিন বেড়েই চলেছে। অথচ বাংলাদেশ মাতৃমৃত্যুর হার কমানোর জন্য কয়েকবার আন্তর্জাতিকভাবে পুরস্কৃত হয়েছে। ১৯৬২ সালের টি প্লান্টেশন লেবার অর্ডিন্যান্স এবং ১৯৭৭ সালের প্লান্টেশন রুলস-এ চা-বাগানগুলোতে শ্রমিকদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা মালিকের দায়িত্বের মধ্যে থাকলেও তা করা হচ্ছে না। যক্ষ্মা, টাইফয়েড, রক্তশূন্যতা, ডায়রিয়া ইত্যাদি চা-শ্রমিকদের নিত্যদিনের সঙ্গী। এ ছাড়া জরায়ুমুখে ক্যানসার ও ফিস্টুলার মতো ভয়াবহ রোগে আক্রান্ত হন অনেক নারী শ্রমিক।
রাজনগরের করিমপুর চা-বাগানের শ্রমিক ধারামা নাইডু বলেন, ‘চা-পাতা তোলা, চা-গাছ ছাঁটাই করা এ দুটি কাজই আমরা নারী শ্রমিকেরা করি। এগুলো খুবই কষ্টকর ও ঝুঁকিপূর্ণ। সব করি পেটের দায়ে, আগে পেট বাঁচাতে হবে। এরপর চিন্তা করিম কীভাবে বেঁচে থাকব। আমাদের জীবন কত কষ্টের, আমাদের কাজ কত কঠিন, তা কাউকে বোঝাতে পারব না।’
কলেজপড়ুয়া চা-শ্রমিক শিক্ষার্থী অর্পণা নাইডু আক্ষেপ করে বলেন, ‘চা-শিল্পের উন্নতি হলেও বদলাচ্ছে না আমাদের জীবন। সারা দিন কাজের পর একেকজনের আয় হয় ১২০ টাকা। একজনের রুজিতে সাত-আটজনের পরিবার চলবে কী করে! মালিকপক্ষের দেওয়া ১০ বাই ১৪ ফুটের ঘরে বাস করতে হয়, নেই নিজস্ব আবাদি জমিও।’ কর্মক্ষেত্রে পয়োনিষ্কাশন ও সুপেয় পানির অভাবে নারী চা-শ্রমিকেরা অনেক কঠিন রোগের শিকার হন। রয়েছে চিকিৎসার মারাত্মক অভাব। শ্রমিকদের নেই নিজস্ব জাতিগত পরিচয় ও ভূমি অধিকার।
মৌলভীবাজারের উদনা চা-বাগানের অনিতা বুনার্জি বলেন, ‘আমরার কষ্ট কেউই বুঝে না, বুঝত পারে না। কেউই জানে না। আমরার কিতা খাইয়া বাঁচি আছি। কাজ নেই তো আয়ও নেই। বাগানে পাওয়া মজুরি দিয়েই খাওয়া, সন্তানদের লেখাপড়ার খরচ, চিকিৎসার খরচ চালাতে হয়, যা পাই তা সঞ্চয় করে রাখার মতো নয়।’
চা-শ্রমিক হীরামনি, পূর্ণিমা, রীনা ও রাধামহালী। মাত্র চার দিন হলো তাঁরা শ্রীমঙ্গলের লাখাইছড়া চা-বাগানের টিলা ধসে মাটিচাপা পড়ে পৃথিবী থেকে চিরবিদায় নিয়েছেন। তাঁদের বয়স ছিল ২০ থেকে ৪৫ বছরের মধ্যে। চারজনই রেখে গেছেন সন্তানদের, যাদের বয়স ৫ মাস থেকে ২২ বছর। এ রকম শত শত ট্র্যাজেডি রয়েছে সবুজ চা-বাগানের প্রতিটি টিলারের ভাঁজে ভাঁজে। এখানকার শ্রমিকদের জীবনের প্রতিটি পর্বে রয়েছে নানা বেদনার উপাখ্যান। এখানে বেঁচে থাকার চেয়ে ক্ষুধা নিবারণের সংগ্রাম কঠিন—চলে সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত।
দুই শ বছর ধরে যাঁদের শ্রমে-ঘামে ঘুরছে চা-শিল্পের চাকা, সেই নারী চা-শ্রমিকেরা আজও মৌলিক চাহিদা থেকে বঞ্চিত। রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে চা-গাছের ‘দুটি পাতা একটি কুঁড়ি’ তোলার কাজে ব্যস্ত থাকেন নারী শ্রমিকেরা। চা-বাগানের সবুজ বুকে তাঁদের পাতা তোলার ছবি যতটা মনোমুগ্ধকর, সেই নারীদের যাপিত জীবনের গল্প ততটা সুখকর নয়। এখানে আছে দুঃসহ পথচলার চাপা কষ্ট।
চা-শ্রমিক ইউনিয়নের সূত্রমতে, বর্তমানে সারা দেশে ১৬৭টি চা-বাগানে চা জনগোষ্ঠী ৫ লাখের বেশি। এর মধ্যে শ্রমিক রয়েছেন ১ লাখ ৪০ হাজার ১৬৪ জন। সিলেট বিভাগের তিনটি জেলায়, ১৩৫টি চা-বাগানে রয়েছেন ৪৬ হাজার ৪৫০ জন নিবন্ধিত এবং ১৫ হাজার ১৫৩ জন অনিবন্ধিত নারী শ্রমিক। বলে রাখা ভালো, চা-শ্রমিকদের ৬৪ শতাংশই নারী।
এই নারী শ্রমিকেরা কাকডাকা ভোরে ঘুম থেকে উঠে সংসারের কাজ শেষ করে সকাল ৮টার মধ্যে কাজে বেরিয়ে পড়েন। চার থেকে পাঁচ মাইল হেঁটে তাঁরা পৌঁছান কর্মস্থলে। তাঁরা জানান, বর্ষাকালে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হয়। অনেক উঁচু উঁচু টিলা বেয়ে চা-পাতা সংগ্রহ করতে হয়। এ ছাড়া যেহেতু চা-গাছকে ঘিরে গভীর জঙ্গল বা আগাছা থাকে, তাই সেখানে শূকর, বিষাক্ত পোকামাকড়, সাপ, বিচ্ছু, বিষাক্ত পিঁপড়া ইত্যাদির অবাধ বিচরণ। যেকোনো সময় এগুলোর কামড় বা আক্রমণে ঘটতে পারে প্রাণঘাতী বিপর্যয়।
১২০ টাকার বিনিময়ে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কাজ করতে হয়। এর মধ্যে বেলা ২টায় আধা ঘণ্টা সময় মেলে দুপুরের খাবারের জন্য। তখন বাড়ি থেকে আনা রুটি ও তার সঙ্গে মরিচ, পেঁয়াজ, আলু ও কচি চা-পাতা মিশিয়ে বিশেষ একধরনের চাটনি দিয়ে দুপুরের খাবার সেরে নিতে হয়। কেউবা চাল ভাজা ও লাল চা খেয়েই দুপুরটা কাটিয়ে দেন। তারপর আবার শুরু হয় কাজ, চলতে থাকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। এরপর বাড়ি ফিরে আবার বাড়ির কাজ এবং পরদিন আবারও রুটিন অনুযায়ী কাকডাকা ভোরে ঘুম থেকে উঠে কাজে যাওয়া।
চা-বাগানগুলোতে চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যসেবার মানের অবস্থা খুবই নাজুক। কারণ এখানে স্বাস্থ্যসেবার নামে চলে রসিকতা। নারীদের জটিল কিছু অসুখ আছে, সেগুলোর চিকিৎসা পাওয়া তো দূরের কথা, সেসব অসুখ-বিসুখের কথা তাঁরা প্রকাশ করতেও সংকোচবোধ করেন। অভিজ্ঞ বা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ধাত্রী না থাকায় চা-বাগানগুলোতে মাতৃমৃত্যুর হার দিন দিন বেড়েই চলেছে। অথচ বাংলাদেশ মাতৃমৃত্যুর হার কমানোর জন্য কয়েকবার আন্তর্জাতিকভাবে পুরস্কৃত হয়েছে। ১৯৬২ সালের টি প্লান্টেশন লেবার অর্ডিন্যান্স এবং ১৯৭৭ সালের প্লান্টেশন রুলস-এ চা-বাগানগুলোতে শ্রমিকদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা মালিকের দায়িত্বের মধ্যে থাকলেও তা করা হচ্ছে না। যক্ষ্মা, টাইফয়েড, রক্তশূন্যতা, ডায়রিয়া ইত্যাদি চা-শ্রমিকদের নিত্যদিনের সঙ্গী। এ ছাড়া জরায়ুমুখে ক্যানসার ও ফিস্টুলার মতো ভয়াবহ রোগে আক্রান্ত হন অনেক নারী শ্রমিক।
রাজনগরের করিমপুর চা-বাগানের শ্রমিক ধারামা নাইডু বলেন, ‘চা-পাতা তোলা, চা-গাছ ছাঁটাই করা এ দুটি কাজই আমরা নারী শ্রমিকেরা করি। এগুলো খুবই কষ্টকর ও ঝুঁকিপূর্ণ। সব করি পেটের দায়ে, আগে পেট বাঁচাতে হবে। এরপর চিন্তা করিম কীভাবে বেঁচে থাকব। আমাদের জীবন কত কষ্টের, আমাদের কাজ কত কঠিন, তা কাউকে বোঝাতে পারব না।’
কলেজপড়ুয়া চা-শ্রমিক শিক্ষার্থী অর্পণা নাইডু আক্ষেপ করে বলেন, ‘চা-শিল্পের উন্নতি হলেও বদলাচ্ছে না আমাদের জীবন। সারা দিন কাজের পর একেকজনের আয় হয় ১২০ টাকা। একজনের রুজিতে সাত-আটজনের পরিবার চলবে কী করে! মালিকপক্ষের দেওয়া ১০ বাই ১৪ ফুটের ঘরে বাস করতে হয়, নেই নিজস্ব আবাদি জমিও।’ কর্মক্ষেত্রে পয়োনিষ্কাশন ও সুপেয় পানির অভাবে নারী চা-শ্রমিকেরা অনেক কঠিন রোগের শিকার হন। রয়েছে চিকিৎসার মারাত্মক অভাব। শ্রমিকদের নেই নিজস্ব জাতিগত পরিচয় ও ভূমি অধিকার।
মৌলভীবাজারের উদনা চা-বাগানের অনিতা বুনার্জি বলেন, ‘আমরার কষ্ট কেউই বুঝে না, বুঝত পারে না। কেউই জানে না। আমরার কিতা খাইয়া বাঁচি আছি। কাজ নেই তো আয়ও নেই। বাগানে পাওয়া মজুরি দিয়েই খাওয়া, সন্তানদের লেখাপড়ার খরচ, চিকিৎসার খরচ চালাতে হয়, যা পাই তা সঞ্চয় করে রাখার মতো নয়।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে