এইচ আই লিংকন, শ্রীনগর (মুন্সিগঞ্জ)
মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে চলছে লাইসেন্সবিহীন অ্যাসিডের ব্যবহার। উপজেলায় ছোট-বড় আকারের দেড় শতাধিক স্বর্ণের দোকান রয়েছে। এগুলোর মধ্যে শুধু শ্রীনগর বাজারেই রয়েছে অর্ধশতাধিক। এসব দোকানে ক্রয়-বিক্রয় ও মেরামতের জন্য নাইট্রিক অ্যাসিড ব্যবহার করলেও বেশির ভাগ ব্যবসায়ীর নিজস্ব কোনো লাইসেন্স নেই।
যত্রতত্র অ্যাসিড ব্যবহার ও লাইসেন্স ছাড়া অ্যাসিড ক্রয়-বিক্রয় পুরোপুরি নিষিদ্ধ থাকলেও উপজেলার বেশির ভাগ স্বর্ণের দোকানের মালিক লাইসেন্সবিহীন অ্যাসিড ব্যবহার করছেন। প্রায় প্রতিটি দোকানের এক কোণে কাচের ছোট বোতলে অ্যাসিড রাখা থাকে।
জানা গেছে, স্বর্ণ গলাতে পোড়াতে হয় নাইট্রিক অ্যাসিড। আর স্বর্ণের গয়নার সৌন্দর্য বাড়াতে ব্যবহার করা হয় সালফিউরিক অ্যাসিড। স্বর্ণ নীতিমালায় রয়েছে, স্বর্ণ পোড়াতে আলাদা কক্ষ ব্যবহার করতে হবে। শ্রীনগরে কোনো ব্যবসায়ী মানছেন না এ নিয়ম। ব্যবসায়ীরা যত্রতত্রই নাইট্রিক অ্যাসিড পোড়াচ্ছেন। উন্মুক্ত স্থানে নাইট্রিক ও সালফিউরিক অ্যাসিড ব্যবহার করায় এর বিষাক্ত ধোঁয়ায় সাধারণ মানুষ শ্বাসকষ্ট, হাঁপানিসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে, যা পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
লাইসেন্সবিহীন অ্যাসিড ব্যবহারের বিষয়ে শ্রীনগর সদর বাজারের স্বর্ণ শিল্প ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুমন দাসের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বর্তমানে আমরা তেমন অ্যাসিড ব্যবহার করছি না। বাজারে স্বর্ণ পলিশের কয়েকটি দোকান রয়েছে, তারাই মূলত অ্যাসিড বেশি ব্যবহার করে। তবে লাইসেন্স পেতে এর আগে আমরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর আবেদন করেছিলাম।’
শ্রীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রণব কুমার ঘোষ বলেন, ‘আমরা বিএসটিআইসহ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেছি। ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের তালিকা নিয়েছি এবং এর যাচাই-বাছাই চলছে। তাঁদের লাইসেন্সের আওতায় আনতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে যোগাযোগ করছি।
মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে চলছে লাইসেন্সবিহীন অ্যাসিডের ব্যবহার। উপজেলায় ছোট-বড় আকারের দেড় শতাধিক স্বর্ণের দোকান রয়েছে। এগুলোর মধ্যে শুধু শ্রীনগর বাজারেই রয়েছে অর্ধশতাধিক। এসব দোকানে ক্রয়-বিক্রয় ও মেরামতের জন্য নাইট্রিক অ্যাসিড ব্যবহার করলেও বেশির ভাগ ব্যবসায়ীর নিজস্ব কোনো লাইসেন্স নেই।
যত্রতত্র অ্যাসিড ব্যবহার ও লাইসেন্স ছাড়া অ্যাসিড ক্রয়-বিক্রয় পুরোপুরি নিষিদ্ধ থাকলেও উপজেলার বেশির ভাগ স্বর্ণের দোকানের মালিক লাইসেন্সবিহীন অ্যাসিড ব্যবহার করছেন। প্রায় প্রতিটি দোকানের এক কোণে কাচের ছোট বোতলে অ্যাসিড রাখা থাকে।
জানা গেছে, স্বর্ণ গলাতে পোড়াতে হয় নাইট্রিক অ্যাসিড। আর স্বর্ণের গয়নার সৌন্দর্য বাড়াতে ব্যবহার করা হয় সালফিউরিক অ্যাসিড। স্বর্ণ নীতিমালায় রয়েছে, স্বর্ণ পোড়াতে আলাদা কক্ষ ব্যবহার করতে হবে। শ্রীনগরে কোনো ব্যবসায়ী মানছেন না এ নিয়ম। ব্যবসায়ীরা যত্রতত্রই নাইট্রিক অ্যাসিড পোড়াচ্ছেন। উন্মুক্ত স্থানে নাইট্রিক ও সালফিউরিক অ্যাসিড ব্যবহার করায় এর বিষাক্ত ধোঁয়ায় সাধারণ মানুষ শ্বাসকষ্ট, হাঁপানিসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে, যা পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
লাইসেন্সবিহীন অ্যাসিড ব্যবহারের বিষয়ে শ্রীনগর সদর বাজারের স্বর্ণ শিল্প ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুমন দাসের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বর্তমানে আমরা তেমন অ্যাসিড ব্যবহার করছি না। বাজারে স্বর্ণ পলিশের কয়েকটি দোকান রয়েছে, তারাই মূলত অ্যাসিড বেশি ব্যবহার করে। তবে লাইসেন্স পেতে এর আগে আমরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর আবেদন করেছিলাম।’
শ্রীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রণব কুমার ঘোষ বলেন, ‘আমরা বিএসটিআইসহ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেছি। ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের তালিকা নিয়েছি এবং এর যাচাই-বাছাই চলছে। তাঁদের লাইসেন্সের আওতায় আনতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে যোগাযোগ করছি।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে