আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
পাঁচ বছরের বেশি সময় ধরে কাঁচামাল বা যন্ত্রাংশ আমদানি নেই। প্রধান কার্যক্রম মোটরসাইকেল উৎপাদনও বন্ধ। টানা সাত বছর ধরে লোকসান গুনছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি এটলাস বাংলাদেশ লিমিটেড। পুঞ্জীভূত লোকসান এবং অনেক প্রতিযোগী কোম্পানির শক্ত অবস্থানের কারণে এটলাসের ব্যবসা টিকিয়ে রাখা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন নিরীক্ষক। এরপরও পুঁজিবাজারে বেশ মজবুত অবস্থানেই আছে কোম্পানিটির শেয়ারদর।
জানা যায়, ২০১৩ সালে হিরো হোন্ডার সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক গুটিয়ে নেওয়ার পর চীনা প্রতিষ্ঠান জংশেনের সঙ্গে চুক্তি করে এটলাস বাংলাদেশ। তবে দেশে চীনা মোটরসাইকেলের চাহিদা কম থাকায় তা আশানুরূপ বিক্রি হয়নি। ফলে ২০১৭ সালের পর মোটরসাইকেলের কাঁচামাল আমদানি ও উৎপাদন বন্ধ রাখে এটলাস। এরপর ২০১৮ সালে এটলাস টিভিএস বাংলাদেশের সঙ্গে চুক্তি করলেও তা ব্যবসার পালে হাওয়া দিতে পারেনি। টানা সাত বছর ধরে লোকসান গুনছে প্রতিষ্ঠানটি।
এটলাস বাংলাদেশের ২০২১-২২ অর্থবছরের নিরীক্ষা প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাত বছরে কোম্পানির পুঞ্জীভূত লোকসান দাঁড়িয়েছে ৩৬ কোটি ৯৬ লাখ ৪৯ হাজার ৬১৯ টাকা। এর মধ্যে ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ৩ কোটি ২৬ লাখ ৩৮ হাজার, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৭ কোটি ১৮ লাখ ৮৯ হাজার, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ৩ কোটি ৬৯ লাখ ৩৬ হাজার, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৯৩ হাজার, ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৪ কোটি ৪৫ লাখ ৬২ হাজার, ২০২০-২১ অর্থবছরে ১০ কোটি ২২ লাখ ৮ হাজার এবং ২০২১-২২ অর্থবছরে ৪ কোটি ৮৬ লাখ ২০ হাজার ৬২৬ টাকা লোকসান হয়েছে প্রতিষ্ঠানটির।
নিরীক্ষা প্রতিবেদনে কোম্পানিটির ব্যবসায়িক ঝুঁকির বিষয়টিও উঠে এসেছে। ব্যবসা টিকে থাকা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে নিরীক্ষক প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, লোকসানে নিমজ্জিত এটলাস বাংলাদেশের মূল ফাইন্যান্সিয়াল বিষয়গুলো খারাপ অবস্থায় চলে গেছে। এ ছাড়া হিরো হোন্ডার সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্কের অবনতি এবং প্রতিযোগী অনেক ভালো কোম্পানির উত্থান হয়েছে, যা কোম্পানিটির ব্যবসা পরিচালনা বা টিকিয়ে রাখার সক্ষমতা নিয়ে খুবই শঙ্কা তৈরি করেছে।
হিরো হোন্ডার সঙ্গে কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর থেকেই মূলত ব্যবসায় মন্দা দেখা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন এটলাস বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আজিবর রহমান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘হিরো হোন্ডা চলে যাওয়ার পর থেকে লোকসান শুরু হয়। কোম্পানির কার্যক্রম টিকিয়ে রাখতে জংশেনের সঙ্গে চুক্তি করা হয়েছিল। কিন্তু চীনা বাইকের প্রতি মানুষ আস্থা রাখতে পারছে না। চাহিদা কম, বিক্রি হয় না। ফলে ২০১৭ সালে যা আমদানি করা হয়েছিল, সেটাই এখনো বিক্রি করছি। তারপর আর নতুন করে আমদানি করা হয়নি।’
লোকসানেও শেয়ারদর উঁচুতে এদিকে ব্যবসায়িক শঙ্কার মধ্যেও পুঁজিবাজারে এটলাসের শেয়ারদর বেশ ভালো। সর্বশেষ গতকালও প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারদর ছিল ১০৪ টাকা ২০ পয়সা। এই দরকে তুলনামূলক বেশি বলছেন সংশ্লিষ্টরা।
এ বিষয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক শাকিল রিজভী আজকের পত্রিকাকে বলেন, এটলাসের ফ্লোটিং শেয়ার বা বাজারে লেনদেনযোগ্য শেয়ারের সংখ্যা অনেক কম। ৫১ শতাংশ শেয়ার সরকারের কাছে আছে। শেয়ারদর বেশি হওয়ার এটা একটা কারণ হতে পারে। আরেকটা কারণ হতে পারে কোম্পানির কোনো ইনসাইড ইনফরমেশন। অর্থাৎ কোম্পানি কোনো নতুন চুক্তি করতে যাচ্ছে বা ব্যবসায় নতুন কোনো পরিবর্তন আসছে ইত্যাদি। সেসব খবর জানা গেলে চাহিদা বেড়ে দর বেড়ে যায়।
৩৩ কোটি ১২ লাখ ৭০ হাজার টাকা পরিশোধিত মূলধনের এটলাস বাংলাদেশ লিমিটেডের শেয়ারসংখ্যা ৩ কোটি ৩১ লাখ ২৭ হাজার ১০৮টি। ডিএসইর তথ্য বলছে, কোম্পানির শেয়ারদর সর্বোচ্চ হয়েছিল ২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ১৩৫ টাকা ৮০ পয়সা। এরপর তা পড়তে থাকে। ওই বছরের ২ ডিসেম্বর তা দাঁড়ায় ৯৩ টাকা ৫০ পয়সায়। ওই সময়ের পর শেয়ারদরে কয়েক দফায় উত্থান-পতন দেখা গেছে। মাঝখানে সর্বোচ্চ দর উঠেছিল গত বছরের মার্চে ১২৭ টাকা ৭০ পয়সা, আর সর্বনিম্ন হয়েছিল গত বছরের ২২ মে ৯৮ টাকা ৪০ পয়সা। এরপর আর ১০০ টাকার নিচে নামেনি এটলাসের শেয়ারদর।
কোম্পানির মুনাফার বিপরীতে শেয়ারদর কতটা উঁচুতে রয়েছে, তা বোঝা যায় ডিভিডেন্ড ইল্ডের হিসাবে। শেয়ারদরের বিপরীতে মুনাফার হার হলো ডিভিডেন্ড ইল্ড। টানা লোকসানের কারণে গত দুই বছর বিনিয়োগকারীরা লভ্যাংশ পাননি। সর্বশেষ ২০২০ সালে বিনিয়োগকারীদের ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল কোম্পানি। বছরটিতে ডিভিডেন্ড ইল্ড ছিল শূন্য দশমিক ৪৬ শতাংশ। অর্থাৎ এক বছরে ১০০ টাকা বিনিয়োগের বিপরীতে মুনাফা মিলেছে ৪৬ পয়সা মাত্র। এরপর গত দুই বছরে কোনো লভ্যাংশই পাননি বিনিয়োগকারীরা। ফলে শেয়ারদরের বিপরীতে কোনো রিটার্নই নেই। তারপরও শেয়ারের দর বেশি রয়েছে।
পাঁচ বছরের বেশি সময় ধরে কাঁচামাল বা যন্ত্রাংশ আমদানি নেই। প্রধান কার্যক্রম মোটরসাইকেল উৎপাদনও বন্ধ। টানা সাত বছর ধরে লোকসান গুনছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি এটলাস বাংলাদেশ লিমিটেড। পুঞ্জীভূত লোকসান এবং অনেক প্রতিযোগী কোম্পানির শক্ত অবস্থানের কারণে এটলাসের ব্যবসা টিকিয়ে রাখা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন নিরীক্ষক। এরপরও পুঁজিবাজারে বেশ মজবুত অবস্থানেই আছে কোম্পানিটির শেয়ারদর।
জানা যায়, ২০১৩ সালে হিরো হোন্ডার সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক গুটিয়ে নেওয়ার পর চীনা প্রতিষ্ঠান জংশেনের সঙ্গে চুক্তি করে এটলাস বাংলাদেশ। তবে দেশে চীনা মোটরসাইকেলের চাহিদা কম থাকায় তা আশানুরূপ বিক্রি হয়নি। ফলে ২০১৭ সালের পর মোটরসাইকেলের কাঁচামাল আমদানি ও উৎপাদন বন্ধ রাখে এটলাস। এরপর ২০১৮ সালে এটলাস টিভিএস বাংলাদেশের সঙ্গে চুক্তি করলেও তা ব্যবসার পালে হাওয়া দিতে পারেনি। টানা সাত বছর ধরে লোকসান গুনছে প্রতিষ্ঠানটি।
এটলাস বাংলাদেশের ২০২১-২২ অর্থবছরের নিরীক্ষা প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাত বছরে কোম্পানির পুঞ্জীভূত লোকসান দাঁড়িয়েছে ৩৬ কোটি ৯৬ লাখ ৪৯ হাজার ৬১৯ টাকা। এর মধ্যে ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ৩ কোটি ২৬ লাখ ৩৮ হাজার, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৭ কোটি ১৮ লাখ ৮৯ হাজার, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ৩ কোটি ৬৯ লাখ ৩৬ হাজার, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৯৩ হাজার, ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৪ কোটি ৪৫ লাখ ৬২ হাজার, ২০২০-২১ অর্থবছরে ১০ কোটি ২২ লাখ ৮ হাজার এবং ২০২১-২২ অর্থবছরে ৪ কোটি ৮৬ লাখ ২০ হাজার ৬২৬ টাকা লোকসান হয়েছে প্রতিষ্ঠানটির।
নিরীক্ষা প্রতিবেদনে কোম্পানিটির ব্যবসায়িক ঝুঁকির বিষয়টিও উঠে এসেছে। ব্যবসা টিকে থাকা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে নিরীক্ষক প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, লোকসানে নিমজ্জিত এটলাস বাংলাদেশের মূল ফাইন্যান্সিয়াল বিষয়গুলো খারাপ অবস্থায় চলে গেছে। এ ছাড়া হিরো হোন্ডার সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্কের অবনতি এবং প্রতিযোগী অনেক ভালো কোম্পানির উত্থান হয়েছে, যা কোম্পানিটির ব্যবসা পরিচালনা বা টিকিয়ে রাখার সক্ষমতা নিয়ে খুবই শঙ্কা তৈরি করেছে।
হিরো হোন্ডার সঙ্গে কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর থেকেই মূলত ব্যবসায় মন্দা দেখা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন এটলাস বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আজিবর রহমান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘হিরো হোন্ডা চলে যাওয়ার পর থেকে লোকসান শুরু হয়। কোম্পানির কার্যক্রম টিকিয়ে রাখতে জংশেনের সঙ্গে চুক্তি করা হয়েছিল। কিন্তু চীনা বাইকের প্রতি মানুষ আস্থা রাখতে পারছে না। চাহিদা কম, বিক্রি হয় না। ফলে ২০১৭ সালে যা আমদানি করা হয়েছিল, সেটাই এখনো বিক্রি করছি। তারপর আর নতুন করে আমদানি করা হয়নি।’
লোকসানেও শেয়ারদর উঁচুতে এদিকে ব্যবসায়িক শঙ্কার মধ্যেও পুঁজিবাজারে এটলাসের শেয়ারদর বেশ ভালো। সর্বশেষ গতকালও প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারদর ছিল ১০৪ টাকা ২০ পয়সা। এই দরকে তুলনামূলক বেশি বলছেন সংশ্লিষ্টরা।
এ বিষয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক শাকিল রিজভী আজকের পত্রিকাকে বলেন, এটলাসের ফ্লোটিং শেয়ার বা বাজারে লেনদেনযোগ্য শেয়ারের সংখ্যা অনেক কম। ৫১ শতাংশ শেয়ার সরকারের কাছে আছে। শেয়ারদর বেশি হওয়ার এটা একটা কারণ হতে পারে। আরেকটা কারণ হতে পারে কোম্পানির কোনো ইনসাইড ইনফরমেশন। অর্থাৎ কোম্পানি কোনো নতুন চুক্তি করতে যাচ্ছে বা ব্যবসায় নতুন কোনো পরিবর্তন আসছে ইত্যাদি। সেসব খবর জানা গেলে চাহিদা বেড়ে দর বেড়ে যায়।
৩৩ কোটি ১২ লাখ ৭০ হাজার টাকা পরিশোধিত মূলধনের এটলাস বাংলাদেশ লিমিটেডের শেয়ারসংখ্যা ৩ কোটি ৩১ লাখ ২৭ হাজার ১০৮টি। ডিএসইর তথ্য বলছে, কোম্পানির শেয়ারদর সর্বোচ্চ হয়েছিল ২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ১৩৫ টাকা ৮০ পয়সা। এরপর তা পড়তে থাকে। ওই বছরের ২ ডিসেম্বর তা দাঁড়ায় ৯৩ টাকা ৫০ পয়সায়। ওই সময়ের পর শেয়ারদরে কয়েক দফায় উত্থান-পতন দেখা গেছে। মাঝখানে সর্বোচ্চ দর উঠেছিল গত বছরের মার্চে ১২৭ টাকা ৭০ পয়সা, আর সর্বনিম্ন হয়েছিল গত বছরের ২২ মে ৯৮ টাকা ৪০ পয়সা। এরপর আর ১০০ টাকার নিচে নামেনি এটলাসের শেয়ারদর।
কোম্পানির মুনাফার বিপরীতে শেয়ারদর কতটা উঁচুতে রয়েছে, তা বোঝা যায় ডিভিডেন্ড ইল্ডের হিসাবে। শেয়ারদরের বিপরীতে মুনাফার হার হলো ডিভিডেন্ড ইল্ড। টানা লোকসানের কারণে গত দুই বছর বিনিয়োগকারীরা লভ্যাংশ পাননি। সর্বশেষ ২০২০ সালে বিনিয়োগকারীদের ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল কোম্পানি। বছরটিতে ডিভিডেন্ড ইল্ড ছিল শূন্য দশমিক ৪৬ শতাংশ। অর্থাৎ এক বছরে ১০০ টাকা বিনিয়োগের বিপরীতে মুনাফা মিলেছে ৪৬ পয়সা মাত্র। এরপর গত দুই বছরে কোনো লভ্যাংশই পাননি বিনিয়োগকারীরা। ফলে শেয়ারদরের বিপরীতে কোনো রিটার্নই নেই। তারপরও শেয়ারের দর বেশি রয়েছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে