সাবিত আল হাসান, নারায়ণগঞ্জ
বাণিজ্য ও শিল্পনগরী নারায়ণগঞ্জে কর্মজীবী মানুষের অন্যতম প্রয়োজনীয় বাহন মোটরসাইকেল। স্বল্প খরচে এবং দ্রুত চলাচলের জন্য এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছিল। মোটরসাইকেল বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা বলছেন, এই জেলায় প্রতি মাসে আড়াই শতাধিক নতুন মোটরসাইকেল যুক্ত হয়। কিন্তু গত দুই মাসে এই ব্যবসায় ক্রেতা কমেছে অর্ধেক। নতুন করে মোটরসাইকেলের মূল্যবৃদ্ধিতে দুশ্চিন্তা তৈরি হয়েছে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়েরই।
সম্প্রতি জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার কারণে মোটরসাইকেলচালকেরা বড় চাপে পড়েছেন। মোটরসাইকেল ব্যবহারকারীরা বলছেন, ১৫০ সিসির মোটরসাইকেলচালকদের আগে প্রতি কিলোমিটার যেতে খরচ পড়ত গড়ে (৪৫ কিলোমিটার হিসাবে) ১ টাকা ৯০ পয়সা, কিন্তু বর্তমানে সেই খরচ ৩ টাকায় ঠেকেছে।
এ ছাড়া ১০০ ও ১১০ সিসির মোটরসাইকেল প্রতি কিলোমিটার যেতে আগে খরচ পড়ত গড়ে (৬০ কিলোমিটার হিসাবে) ১ টাকা ৪০ পয়সা। বর্তমানে সেই খরচ ২ টাকা ৩০ পয়সায় ঠেকেছে। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় ব্যবহারকারীদের যাতায়াত খরচ নিয়ে বাড়তি দুশ্চিন্তা যুক্ত হয়েছে।
মোটরসাইকেল ব্যবহারকারী গণমাধ্যমকর্মী ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, ‘অনেকেই খরচের ভয়ে মোটরসাইকেল বাসা থেকে বের করছেন না। মূলত খরচ কমাতেই বাইক কেনে বেশির ভাগ মানুষ। যদি সেই খরচই বেড়ে যায়, তাহলে এই দ্রব্যমূল্যের বাজারে মধ্যবিত্তরা বাইক কেনার ঝুঁকি নিতে চাইবে না।’
এমন পরিস্থিতিতে নতুন ক্রেতারা কিছুটা নিরুৎসাহিত হয়েছেন। বিক্রেতারা বলছেন, আগে ব্যবহারকারীরা তেলের হিসাব মাথায় রাখত না। কিন্তু নতুন তেলের দাম বাড়ার পর অনেকেই মাইলেজ বেশি দেয় এমন মোটরসাইকেল কিনতে চাচ্ছেন। বাজেট পরিবর্তন করছেন। আর মধ্যবিত্ত অনেকে বাইক কেনার আগ্রহই হারিয়ে ফেলেছেন।
নারায়ণগঞ্জের ছয়টি মোটরসাইকেল বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান ঘুরে দেখা গেছে, সব কটি দোকানে ক্রেতা-সংকট। একটি দোকানেও ক্রেতা দেখা যায়নি। অথচ মাস তিনেক আগেও কেবল মোটরসাইকেল দেখতে প্রতিদিন ১৫-২০ জন ক্রেতা জড়ো হতেন। চলতি মাসে সেই সংখ্যা অনেক কমেছে।
দেশীয় মোটরসাইকেল কোম্পানি রানারের শিবু মার্কেট শোরুমের ব্যবস্থাপক জোবায়ের বলেন, তেলের নতুন দামের আগে থেকেই ক্রেতাদের পরিমাণ কমেছিল। আগে দেখা যেত, দৈনিক ৭-৮ জন ক্রেতা মোটরসাইকেল দেখতে আসতেন। এখন সেটা ২-৩ জনে নেমে এসেছে। বিক্রি কমেছে অন্তত ৩০ শতাংশ। এর মধ্যে কম সিসির এবং বেশি মাইলেজের মোটরসাইকেলের চাহিদা বেশি।
হোন্ডা কোম্পানির শিবু মার্কেট শোরুমের ব্যবস্থাপক নাদিম বলেন, ‘অবশ্যই ক্রেতাদের ওপর তেলের দামের প্রভাব পড়েছে। কিন্তু এর সঙ্গে সঙ্গে মোটরসাইকেলের ওপর যে রেসট্রিকশন আসছে, সেগুলো আমাদের জন্য হতাশাজনক। ভ্যাট-ট্যাক্স সবকিছু দিয়েও যদি মোটরসাইকেল মহাসড়কে বা ব্রিজে উঠতে না পারে, সেটা চালকদের জন্য অসম্মানজনক।’
নাদিম আরও বলেন, এ ছাড়া তিন দফায় মোটরসাইকেলের দাম বেড়েছে। হোন্ডার এক্স ব্লেড মোটরসাইকেলের দাম ছিল ১ লাখ ৭২ হাজার ৯০০ টাকা, যার দাম এখন ১ লাখ ৮৩ হাজার ৯০০ টাকা। শুধু তা-ই নয়, আগে প্রতি মাসে তাঁদের ৪০ থেকে ৪৫টি মোটরসাইকেল বিক্রি হতো। এখন সেটা ২৬ থেকে ৩২-এ এসে ঠেকেছে।
ইয়ামাহা কোম্পানির সস্তাপুর শোরুমের ব্যবস্থাপক সাজ্জাদ বলেন, ‘আমাদের বাইকের দাম এবং তেলের দাম বাড়ার পরপরই সেলিং ডাউনের দিকে। এখানে সবাই ১৫০ সিসির বাইক কেনার জন্য আসে। কিন্তু দামের কারণে অনেকে এখন কিনতে চাচ্ছেন না। প্রতিটি বাইকে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা বেড়েছে। সেল কমেছে প্রায় ২০ শতাংশ।’
টিভিএস কোম্পানির সস্তাপুর শোরুমের ব্যবস্থাপক শুভ বলেন, তেলের মূল্যবৃদ্ধির পর তাঁদের ৫০ শতাংশ সেল কমেছে। সার্ভিস সেন্টারেও গাড়ি আসছে না। অবস্থা খুবই শোচনীয়। কেউ মোটরসাইকেল দেখতে আসেন না বললেই চলে। টিভিএসের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভি-ফোর গাড়ির দাম বেড়েছে ২০ হাজার টাকা। দুদিন পরে আরও বাড়বে বলে জানানো হয়েছে। তাঁরা আগে প্রতি মাসে ২০ থেকে ২৬টা বাইক বিক্রি করতেন, গত মাসে তাঁদের মাত্র ১৬টি বাইক বিক্রি হয়েছে। তেলের দাম, গাড়ির দাম এবং পার্টসের দাম না কমলে শিগগির এই অবস্থার উন্নতি হবে না।
সুজুকি কোম্পানির শিবু মার্কেট শোরুমের ব্যবস্থাপক রনি বলেন, তাঁদের প্রায় ৫০ শতাংশ বিক্রি কমে গেছে। গত মাসে প্রথম ১০ দিনে ৪২টি মোটরসাইকেল বিক্রি হয়েছে। এই মাসের ১০ দিনে মাত্র ১০টি বিক্রি হয়েছে। প্রতিটি বাইকে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা দাম বেড়েছে।
বাজাজ কোম্পানির জেলা পরিষদ শোরুমের ব্যবস্থাপক সামির বলেন, ‘আমাদের কত পার্সেন্ট বাইক বিক্রি কমেছে, তা বলে বোঝাতে পারব না। গত মাসের প্রথম ১০ দিনে আমাদের ৪০ থেকে ৪৫টি বাইক বিক্রি হয়েছিল। এই মাসের ১০ দিনে আমাদের বাইক বিক্রি হয়েছে মাত্র ২টি। দৈনিক যে দোকানের খরচ, সেটাও উঠছে না আমাদের। মানুষের এখন কম সিসির বাইকে আগ্রহ বেশি। এ ছাড়া গাড়িপ্রতি ৬ থেকে ৮ হাজার টাকা বেড়েছে।’
বাণিজ্য ও শিল্পনগরী নারায়ণগঞ্জে কর্মজীবী মানুষের অন্যতম প্রয়োজনীয় বাহন মোটরসাইকেল। স্বল্প খরচে এবং দ্রুত চলাচলের জন্য এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছিল। মোটরসাইকেল বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা বলছেন, এই জেলায় প্রতি মাসে আড়াই শতাধিক নতুন মোটরসাইকেল যুক্ত হয়। কিন্তু গত দুই মাসে এই ব্যবসায় ক্রেতা কমেছে অর্ধেক। নতুন করে মোটরসাইকেলের মূল্যবৃদ্ধিতে দুশ্চিন্তা তৈরি হয়েছে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়েরই।
সম্প্রতি জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার কারণে মোটরসাইকেলচালকেরা বড় চাপে পড়েছেন। মোটরসাইকেল ব্যবহারকারীরা বলছেন, ১৫০ সিসির মোটরসাইকেলচালকদের আগে প্রতি কিলোমিটার যেতে খরচ পড়ত গড়ে (৪৫ কিলোমিটার হিসাবে) ১ টাকা ৯০ পয়সা, কিন্তু বর্তমানে সেই খরচ ৩ টাকায় ঠেকেছে।
এ ছাড়া ১০০ ও ১১০ সিসির মোটরসাইকেল প্রতি কিলোমিটার যেতে আগে খরচ পড়ত গড়ে (৬০ কিলোমিটার হিসাবে) ১ টাকা ৪০ পয়সা। বর্তমানে সেই খরচ ২ টাকা ৩০ পয়সায় ঠেকেছে। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় ব্যবহারকারীদের যাতায়াত খরচ নিয়ে বাড়তি দুশ্চিন্তা যুক্ত হয়েছে।
মোটরসাইকেল ব্যবহারকারী গণমাধ্যমকর্মী ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, ‘অনেকেই খরচের ভয়ে মোটরসাইকেল বাসা থেকে বের করছেন না। মূলত খরচ কমাতেই বাইক কেনে বেশির ভাগ মানুষ। যদি সেই খরচই বেড়ে যায়, তাহলে এই দ্রব্যমূল্যের বাজারে মধ্যবিত্তরা বাইক কেনার ঝুঁকি নিতে চাইবে না।’
এমন পরিস্থিতিতে নতুন ক্রেতারা কিছুটা নিরুৎসাহিত হয়েছেন। বিক্রেতারা বলছেন, আগে ব্যবহারকারীরা তেলের হিসাব মাথায় রাখত না। কিন্তু নতুন তেলের দাম বাড়ার পর অনেকেই মাইলেজ বেশি দেয় এমন মোটরসাইকেল কিনতে চাচ্ছেন। বাজেট পরিবর্তন করছেন। আর মধ্যবিত্ত অনেকে বাইক কেনার আগ্রহই হারিয়ে ফেলেছেন।
নারায়ণগঞ্জের ছয়টি মোটরসাইকেল বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান ঘুরে দেখা গেছে, সব কটি দোকানে ক্রেতা-সংকট। একটি দোকানেও ক্রেতা দেখা যায়নি। অথচ মাস তিনেক আগেও কেবল মোটরসাইকেল দেখতে প্রতিদিন ১৫-২০ জন ক্রেতা জড়ো হতেন। চলতি মাসে সেই সংখ্যা অনেক কমেছে।
দেশীয় মোটরসাইকেল কোম্পানি রানারের শিবু মার্কেট শোরুমের ব্যবস্থাপক জোবায়ের বলেন, তেলের নতুন দামের আগে থেকেই ক্রেতাদের পরিমাণ কমেছিল। আগে দেখা যেত, দৈনিক ৭-৮ জন ক্রেতা মোটরসাইকেল দেখতে আসতেন। এখন সেটা ২-৩ জনে নেমে এসেছে। বিক্রি কমেছে অন্তত ৩০ শতাংশ। এর মধ্যে কম সিসির এবং বেশি মাইলেজের মোটরসাইকেলের চাহিদা বেশি।
হোন্ডা কোম্পানির শিবু মার্কেট শোরুমের ব্যবস্থাপক নাদিম বলেন, ‘অবশ্যই ক্রেতাদের ওপর তেলের দামের প্রভাব পড়েছে। কিন্তু এর সঙ্গে সঙ্গে মোটরসাইকেলের ওপর যে রেসট্রিকশন আসছে, সেগুলো আমাদের জন্য হতাশাজনক। ভ্যাট-ট্যাক্স সবকিছু দিয়েও যদি মোটরসাইকেল মহাসড়কে বা ব্রিজে উঠতে না পারে, সেটা চালকদের জন্য অসম্মানজনক।’
নাদিম আরও বলেন, এ ছাড়া তিন দফায় মোটরসাইকেলের দাম বেড়েছে। হোন্ডার এক্স ব্লেড মোটরসাইকেলের দাম ছিল ১ লাখ ৭২ হাজার ৯০০ টাকা, যার দাম এখন ১ লাখ ৮৩ হাজার ৯০০ টাকা। শুধু তা-ই নয়, আগে প্রতি মাসে তাঁদের ৪০ থেকে ৪৫টি মোটরসাইকেল বিক্রি হতো। এখন সেটা ২৬ থেকে ৩২-এ এসে ঠেকেছে।
ইয়ামাহা কোম্পানির সস্তাপুর শোরুমের ব্যবস্থাপক সাজ্জাদ বলেন, ‘আমাদের বাইকের দাম এবং তেলের দাম বাড়ার পরপরই সেলিং ডাউনের দিকে। এখানে সবাই ১৫০ সিসির বাইক কেনার জন্য আসে। কিন্তু দামের কারণে অনেকে এখন কিনতে চাচ্ছেন না। প্রতিটি বাইকে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা বেড়েছে। সেল কমেছে প্রায় ২০ শতাংশ।’
টিভিএস কোম্পানির সস্তাপুর শোরুমের ব্যবস্থাপক শুভ বলেন, তেলের মূল্যবৃদ্ধির পর তাঁদের ৫০ শতাংশ সেল কমেছে। সার্ভিস সেন্টারেও গাড়ি আসছে না। অবস্থা খুবই শোচনীয়। কেউ মোটরসাইকেল দেখতে আসেন না বললেই চলে। টিভিএসের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভি-ফোর গাড়ির দাম বেড়েছে ২০ হাজার টাকা। দুদিন পরে আরও বাড়বে বলে জানানো হয়েছে। তাঁরা আগে প্রতি মাসে ২০ থেকে ২৬টা বাইক বিক্রি করতেন, গত মাসে তাঁদের মাত্র ১৬টি বাইক বিক্রি হয়েছে। তেলের দাম, গাড়ির দাম এবং পার্টসের দাম না কমলে শিগগির এই অবস্থার উন্নতি হবে না।
সুজুকি কোম্পানির শিবু মার্কেট শোরুমের ব্যবস্থাপক রনি বলেন, তাঁদের প্রায় ৫০ শতাংশ বিক্রি কমে গেছে। গত মাসে প্রথম ১০ দিনে ৪২টি মোটরসাইকেল বিক্রি হয়েছে। এই মাসের ১০ দিনে মাত্র ১০টি বিক্রি হয়েছে। প্রতিটি বাইকে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা দাম বেড়েছে।
বাজাজ কোম্পানির জেলা পরিষদ শোরুমের ব্যবস্থাপক সামির বলেন, ‘আমাদের কত পার্সেন্ট বাইক বিক্রি কমেছে, তা বলে বোঝাতে পারব না। গত মাসের প্রথম ১০ দিনে আমাদের ৪০ থেকে ৪৫টি বাইক বিক্রি হয়েছিল। এই মাসের ১০ দিনে আমাদের বাইক বিক্রি হয়েছে মাত্র ২টি। দৈনিক যে দোকানের খরচ, সেটাও উঠছে না আমাদের। মানুষের এখন কম সিসির বাইকে আগ্রহ বেশি। এ ছাড়া গাড়িপ্রতি ৬ থেকে ৮ হাজার টাকা বেড়েছে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৩ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে