জাকির হোসেন, সুনামগঞ্জ
তীব্র শীত ও কুয়াশার কারণে সুনামগঞ্জে চলতি মৌসুমের বোরো ধানের বীজতলা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বীজতলা ফ্যাকাশে রং ধারণ করেছে। একই অবস্থা সবজিখেতে। আলু ও টমেটোর চারা লালচে হয়ে গেছে। এমন অবস্থায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা। ফসল নষ্ট হয়ে যাওয়ার শঙ্কায় রয়েছেন তাঁরা।
হাওর ও হাওরের ওপরে ইতিমধ্যে ১ লাখ ৬৪ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো চাষাবাদ শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছে কৃষি বিভাগ।
তবে দুদিন ধরে সূর্যের দেখা না মেলায় কৃষকেরা ফসল নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করছেন। প্রতিবছরই তীব্র শীত আর কুয়াশায় বীজতলা ও ধানের চারা নষ্ট হয়।
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার নীলপুর গ্রামের কৃষক আব্দুল হালিম বলেন, ‘দুই দিন ধইরা বেশি শীত আর কুয়াশা। ধানের চারার রং পরিবর্তন হয়ে ফ্যাকাশে হয়ে গেছে।’
সদর উপজেলার দরিয়াবাজ গ্রামের তোতা মিয়া বলেন, শীতের এ সময়ে কুয়াশার কারণে বীজতলায় লালচে রং হয়ে যায়। তিনি বলেন, ‘আমরা নিজস্ব পদ্ধতি ব্যবহার করে বীজতলা কুয়াশা থেকে ভালো রাখার চেষ্টা করছি।’
অন্যদিকে সদর উপজেলার জাহাঙ্গীরনগর, রঙ্গারচর ইউপি ও বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার সলুকাবাদ ইউনিয়নের আলু ও টমেটো চাষাবাদ করা হয়েছে। গত দুদিনের শীত আর কুয়াশায় আলুর চারা নষ্ট হওয়ার উপক্রম হয়েছে।
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় ২৩০ হেক্টর জমিতে আলু ও ৫০ হেক্টর জমিতে টমেটোর আবাদ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে উপজেলা কৃষি বিভাগ।
সদর উপজেলার জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়নের জিনাপুর গ্রামের আলুচাষি মিলন মিয়া জানান, কদিন ধরে শীত আর কুয়াশার কারণে আলুর চারাগুলো লাল হয়ে গেছে। এবার উৎপাদন খরচ আসবে কি না, এ নিয়ে সংশয়ে আছেন তিনি।
অন্যদিকে একই গ্রামের টমেটোচাষি আবু মিয়া বলেন, ‘প্রায় দুই কেয়ার জমিতে টমেটো চাষ করি। ইতিমধ্যে কিছু টমেটো বিক্রি করেছি। খেতে আরও টমেটো রয়েছে। শীতের কারণে এগুলো নষ্ট হইতে শুরু করছে।’
জেলা কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, এ বছর জেলায় ২ লাখ ২৩ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সালাহ উদ্দিন টিপু বলেন, এই শীতে ধানের বীজতলার তেমন ক্ষতি হবে না। তবে টমেটো আর আলুর চারার ক্ষতি হবে।
সালাহ উদ্দিন টিপু আরও বলেন, ‘আমরা কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছি কীভাবে শীত আর কুয়াশা থেকে টমেটো ও আলুর চারা ভালো রাখতে পারে।’
তীব্র শীত ও কুয়াশার কারণে সুনামগঞ্জে চলতি মৌসুমের বোরো ধানের বীজতলা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বীজতলা ফ্যাকাশে রং ধারণ করেছে। একই অবস্থা সবজিখেতে। আলু ও টমেটোর চারা লালচে হয়ে গেছে। এমন অবস্থায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা। ফসল নষ্ট হয়ে যাওয়ার শঙ্কায় রয়েছেন তাঁরা।
হাওর ও হাওরের ওপরে ইতিমধ্যে ১ লাখ ৬৪ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো চাষাবাদ শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছে কৃষি বিভাগ।
তবে দুদিন ধরে সূর্যের দেখা না মেলায় কৃষকেরা ফসল নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করছেন। প্রতিবছরই তীব্র শীত আর কুয়াশায় বীজতলা ও ধানের চারা নষ্ট হয়।
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার নীলপুর গ্রামের কৃষক আব্দুল হালিম বলেন, ‘দুই দিন ধইরা বেশি শীত আর কুয়াশা। ধানের চারার রং পরিবর্তন হয়ে ফ্যাকাশে হয়ে গেছে।’
সদর উপজেলার দরিয়াবাজ গ্রামের তোতা মিয়া বলেন, শীতের এ সময়ে কুয়াশার কারণে বীজতলায় লালচে রং হয়ে যায়। তিনি বলেন, ‘আমরা নিজস্ব পদ্ধতি ব্যবহার করে বীজতলা কুয়াশা থেকে ভালো রাখার চেষ্টা করছি।’
অন্যদিকে সদর উপজেলার জাহাঙ্গীরনগর, রঙ্গারচর ইউপি ও বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার সলুকাবাদ ইউনিয়নের আলু ও টমেটো চাষাবাদ করা হয়েছে। গত দুদিনের শীত আর কুয়াশায় আলুর চারা নষ্ট হওয়ার উপক্রম হয়েছে।
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় ২৩০ হেক্টর জমিতে আলু ও ৫০ হেক্টর জমিতে টমেটোর আবাদ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে উপজেলা কৃষি বিভাগ।
সদর উপজেলার জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়নের জিনাপুর গ্রামের আলুচাষি মিলন মিয়া জানান, কদিন ধরে শীত আর কুয়াশার কারণে আলুর চারাগুলো লাল হয়ে গেছে। এবার উৎপাদন খরচ আসবে কি না, এ নিয়ে সংশয়ে আছেন তিনি।
অন্যদিকে একই গ্রামের টমেটোচাষি আবু মিয়া বলেন, ‘প্রায় দুই কেয়ার জমিতে টমেটো চাষ করি। ইতিমধ্যে কিছু টমেটো বিক্রি করেছি। খেতে আরও টমেটো রয়েছে। শীতের কারণে এগুলো নষ্ট হইতে শুরু করছে।’
জেলা কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, এ বছর জেলায় ২ লাখ ২৩ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সালাহ উদ্দিন টিপু বলেন, এই শীতে ধানের বীজতলার তেমন ক্ষতি হবে না। তবে টমেটো আর আলুর চারার ক্ষতি হবে।
সালাহ উদ্দিন টিপু আরও বলেন, ‘আমরা কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছি কীভাবে শীত আর কুয়াশা থেকে টমেটো ও আলুর চারা ভালো রাখতে পারে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪