চারঘাট প্রতিনিধি
দুই দিন ঘুরেও পণ্য কিনতে না পারা, একই ব্যক্তির নামে একাধিক কার্ড, কার্ড থাকলেও তালিকায় নাম না থাকা ও ভুয়া কার্ড দেওয়াসহ নানা রকম অব্যবস্থাপনায় চারঘাটে টিসিবির পণ্য বিক্রির দ্বিতীয় দিন শেষ হয়েছে। অনেক সুবিধাভোগী পণ্য কিনতে না পেরে হতাশ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
উপজেলা সদরের চারঘাট পাইলট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে গতকাল সোমবার বেলা ১১টার দিকে দ্বিতীয় দিনে টিসিবির পণ্য বিক্রি কার্যক্রম শুরু হয়। সেখানে সরেজমিন কথা বলে জানা যায়, সকাল সাতটা থেকে শত শত নারী-পুরুষ লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। দীর্ঘ অপেক্ষায় তীব্র গরমে তাঁরা অস্থির। কার্ড হাতে লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও তালিকায় নাম না থাকায় প্রায় শতাধিক নারী-পুরুষকে খালি হাতে ফিরতে হয়েছে।
কার্ড দেখিয়ে যাঁরা পণ্য পেয়েছেন তাঁরা খুশি। কিন্তু কার্ড থাকার পরও পণ্য কিনতে না পেরে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাধারণ মানুষ। কর্মসূচির প্রথম দিন গত রোববার কাঁকরামারী বাজারে পৌরসভার ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডে পণ্য দেওয়া হয়। এদিন, আট নম্বর ওয়ার্ডের আড়াই শতাধিক সুবিধাভোগীকে পরদিন (সোমবার) পাইলট স্কুল মাঠে পণ্য কিনতে আসতে বলা হয়। কিন্তু গতকাল সারা দিন লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও তাঁরা পণ্য কিনতে পারেননি।
পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা ইন্তাজ আলী অভিযোগ করে বলেন, ‘রোববার সকাল আটটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত দাঁড়িয়ে থেকেও পণ্য কিনতে পারিনি। ডিলার বলেছেন, আমার পণ্য নাকি কেউ নিয়ে গেছেন। তাঁদের কাছের সব পণ্য শেষ। আমার মতো আরও অনেকেই খালি হাতে বাড়ি ফিরেছেন।’
৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা রোজিনা খাতুন জানান, তিনি প্রথম দিন লাইনে দাঁড়ালে সারা দিন পর তাঁকে জানানো হয় সোমবার চারঘাট পাইলট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে তাঁকে পণ্য দেওয়া হবে। কিন্তু সেখানে এলে তাঁকে জানানো হয় তালিকায় নাম নেই।
এদিকে, টিসিবির বিক্রয়কেন্দ্রগুলো ঘুরে দেখা গেছে, একই ব্যক্তি নিজের নামে একাধিক কার্ড নিয়ে বারবার পণ্য কিনছেন। একই পরিবারে দুই-তিনটা কার্ড দেওয়া হয়েছে। কিছু কার্ডে জনপ্রতিনিধি কিংবা প্রশাসনের কারও কোনো স্বাক্ষর পাওয়া যায়নি। সব মিলিয়ে নকল কার্ডের ছড়াছড়ি দেখা গেছে।
অব্যবস্থাপনার বিষয়ে জানতে চাইলে টিসিবির ডিলার আবু সুফিয়ান বাদশা বলেন, ‘আমরা অনেক বিপদের মধ্যে আছি। একই ব্যক্তিকে একাধিক কার্ড দেওয়া হয়েছে। কার্ডের সিরিয়ালের কোনো ঠিক নেই। সই স্বাক্ষর ছাড়া নকল কার্ডও পাওয়া যাচ্ছে। সব মিলিয়ে সঠিকভাবে পণ্য বিক্রি করাটা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ জন্য কার্ড থাকলেও অনেকে পণ্য কিনতে পারছেন না।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সৈয়দা সামিরা বলেন, ‘পণ্য না পাওয়ার অভিযোগ আমিও পেয়েছি। বিষয়গুলো খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
দুই দিন ঘুরেও পণ্য কিনতে না পারা, একই ব্যক্তির নামে একাধিক কার্ড, কার্ড থাকলেও তালিকায় নাম না থাকা ও ভুয়া কার্ড দেওয়াসহ নানা রকম অব্যবস্থাপনায় চারঘাটে টিসিবির পণ্য বিক্রির দ্বিতীয় দিন শেষ হয়েছে। অনেক সুবিধাভোগী পণ্য কিনতে না পেরে হতাশ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
উপজেলা সদরের চারঘাট পাইলট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে গতকাল সোমবার বেলা ১১টার দিকে দ্বিতীয় দিনে টিসিবির পণ্য বিক্রি কার্যক্রম শুরু হয়। সেখানে সরেজমিন কথা বলে জানা যায়, সকাল সাতটা থেকে শত শত নারী-পুরুষ লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। দীর্ঘ অপেক্ষায় তীব্র গরমে তাঁরা অস্থির। কার্ড হাতে লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও তালিকায় নাম না থাকায় প্রায় শতাধিক নারী-পুরুষকে খালি হাতে ফিরতে হয়েছে।
কার্ড দেখিয়ে যাঁরা পণ্য পেয়েছেন তাঁরা খুশি। কিন্তু কার্ড থাকার পরও পণ্য কিনতে না পেরে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাধারণ মানুষ। কর্মসূচির প্রথম দিন গত রোববার কাঁকরামারী বাজারে পৌরসভার ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডে পণ্য দেওয়া হয়। এদিন, আট নম্বর ওয়ার্ডের আড়াই শতাধিক সুবিধাভোগীকে পরদিন (সোমবার) পাইলট স্কুল মাঠে পণ্য কিনতে আসতে বলা হয়। কিন্তু গতকাল সারা দিন লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও তাঁরা পণ্য কিনতে পারেননি।
পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা ইন্তাজ আলী অভিযোগ করে বলেন, ‘রোববার সকাল আটটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত দাঁড়িয়ে থেকেও পণ্য কিনতে পারিনি। ডিলার বলেছেন, আমার পণ্য নাকি কেউ নিয়ে গেছেন। তাঁদের কাছের সব পণ্য শেষ। আমার মতো আরও অনেকেই খালি হাতে বাড়ি ফিরেছেন।’
৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা রোজিনা খাতুন জানান, তিনি প্রথম দিন লাইনে দাঁড়ালে সারা দিন পর তাঁকে জানানো হয় সোমবার চারঘাট পাইলট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে তাঁকে পণ্য দেওয়া হবে। কিন্তু সেখানে এলে তাঁকে জানানো হয় তালিকায় নাম নেই।
এদিকে, টিসিবির বিক্রয়কেন্দ্রগুলো ঘুরে দেখা গেছে, একই ব্যক্তি নিজের নামে একাধিক কার্ড নিয়ে বারবার পণ্য কিনছেন। একই পরিবারে দুই-তিনটা কার্ড দেওয়া হয়েছে। কিছু কার্ডে জনপ্রতিনিধি কিংবা প্রশাসনের কারও কোনো স্বাক্ষর পাওয়া যায়নি। সব মিলিয়ে নকল কার্ডের ছড়াছড়ি দেখা গেছে।
অব্যবস্থাপনার বিষয়ে জানতে চাইলে টিসিবির ডিলার আবু সুফিয়ান বাদশা বলেন, ‘আমরা অনেক বিপদের মধ্যে আছি। একই ব্যক্তিকে একাধিক কার্ড দেওয়া হয়েছে। কার্ডের সিরিয়ালের কোনো ঠিক নেই। সই স্বাক্ষর ছাড়া নকল কার্ডও পাওয়া যাচ্ছে। সব মিলিয়ে সঠিকভাবে পণ্য বিক্রি করাটা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ জন্য কার্ড থাকলেও অনেকে পণ্য কিনতে পারছেন না।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সৈয়দা সামিরা বলেন, ‘পণ্য না পাওয়ার অভিযোগ আমিও পেয়েছি। বিষয়গুলো খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে