চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড গঠিত হওয়ার পর প্রথম আপনার অভিনীত সিনেমা ‘ভয়াল’ ছাড়পত্র পাচ্ছে। কেমন অনুভূতি?
অনেক দিন ধরে সেন্সর বোর্ড অকার্যকর হয়ে ছিল। সবাই অপেক্ষায় ছিলেন, নতুন বোর্ড কবে কাজ শুরু করবে। কী হবে তাদের কর্মপদ্ধতি। অবশেষে কাজ শুরু করেছে বোর্ড। শুনেছি, ভয়াল ‘এ’ গ্রেডে ছাড়পত্র পাচ্ছে। যে গ্রেডিং সিস্টেম নিয়ে দীর্ঘদিন আলোচনা হয়েছে, সেই সিস্টেম এবার কার্যকর হচ্ছে। আমার সিনেমা ছাড়পত্র পেয়েছে বলে নয়, বরং সার্টিফিকেশন বোর্ড কাজ শুরু করেছে, এটাই বেশি আনন্দ দিচ্ছে। সিনেমায় আবার প্রাণ ফিরে আসুক, তাহলেই সবার জন্য ভালো।
‘এ’ গ্রেড অর্থাৎ প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ছাড়পত্র পেয়েছে ভয়াল। কেন ‘এ’ গ্রেড সার্টিফিকেশন পেল বলে মনে হয়?
ভয়াল পরিচালনা করেছেন বিপ্লব হায়দার। সিনেমার গল্পে সমাজের কিছু ম্যাচিউরড বিষয় দেখানো হয়েছে। এখানে ফ্যামিলি ক্রাইসিস আছে, রিলেশনশিপের ক্রাইসিস আছে। তবে শেষ পর্যন্ত গল্পটি এমন একটি পর্যায়ে গিয়ে দাঁড়ায় যে বিষয়টি আমাদের সমাজের জন্য স্পর্শকাতর। এ কারণেই হয়তো সবার জন্য উন্মুক্ত না করে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। বোর্ডের সিদ্ধান্তকে সম্মান জানাই। আমারও মনে হয়েছে, সিদ্ধান্তটি ভালো।
বিপ্লব হায়দারের আরও এক সিনেমায় অভিনয় করেছেন। সেটির কী খবর?
সেই সিনেমার নাম ‘আলী’। ভয়ালের আগে আলীর কাজ শেষ করেছি। দুটি সিনেমাই মুক্তির জন্য প্রস্তুত। আলী শিগগির সেন্সর বোর্ডে জমা পড়বে। কোনটি আগে মুক্তি পাবে, সেটা নির্ভর করছে নির্মাতা-প্রযোজকদের ওপর। ব্যক্তিগতভাবে আমি চাই, দুটি সিনেমাই কাছাকাছি সময়ে মুক্তি পাক।
আলী সিনেমার গল্প কেমন?
অটিজমে আক্রান্ত আলী নামের এক ব্যক্তি ও তার বোনের গল্প নিয়ে তৈরি হয়েছে সিনেমাটি। এতে নামভূমিকায় অভিনয় করেছি। চরিত্রটি আমার অভিনয় ক্যারিয়ারে অন্যতম চ্যালেঞ্জিং। অটিজমের পাশাপাশি আলী কথা বলতে পারে না। পুরো সিনেমায় আমাকে সাইন ল্যাঙ্গুয়েজে কথা বলতে হয়েছে। এটা আমার জন্য নতুন অভিজ্ঞতা। শুটিং শুরুর চার মাস আগে থেকে সব কাজ বন্ধ করে দিয়েছিলাম। সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ শিখেছি, যারা অটিজম নিয়ে কাজ করে, তাদের সঙ্গে নানা বিষয়ে আলোচনা করেছি, শিখেছি। পর্দায় আলী হয়ে উঠতে কোনো ছাড় দিইনি। চেষ্টা করেছি, দর্শক আমাকে পর্দায় যেভাবে দেখেন, সেই ধরনটা থেকে বের হতে। দর্শক হলে গেলে তৃপ্তি নিয়ে ফিরবেন—এটা আমার বিশ্বাস।
‘সংবাদ’ নামের একটি সিনেমার কাজ শুরু করেছিলেন। সেই সিনেমার কী খবর?
গত জুনে সোহেল আরমানের সংবাদ সিনেমার প্রথম অংশের শুটিং করেছি। প্রযোজক অসুস্থ হওয়ায় গ্যাপ সৃষ্টি হয়। এরপর দেশের সার্বিক অবস্থার কারণে শুটিং করা যায়নি। সময়নির্ভর সিনেমার কাজে প্রস্তুতির বিষয় থাকে। তাই একটু সময় লাগছে। পরিচালকের সঙ্গে কথা হয়েছে, তাঁরা বাকি অংশের শুটিংয়ের পরিকল্পনা করছেন। আশা করছি, এ বছরেই শেষ কো যাবে।
নাটক এবং ওটিটিতে নিয়মিত কাজ করছেন। সব দিক কীভাবে সামলান?
নাটকের কাজ করছি, তবে সংখ্যাটা কমিয়ে দিয়েছি। সিনেমায় ফোকাস করার জন্যই নাটকে সময় কম দিচ্ছি। গল্প পছন্দ হলে কাজ করছি। অভিনয়শিল্পী হিসেবে বড় পর্দায় নিয়মিত কাজ করতে চাই। কারণ, দিনশেষে সিনেমাটা থেকে যায়। এখন এত নাটক হচ্ছে, কিন্তু মনে রাখার মতো কাজ কম হচ্ছে। প্রতি মাসে ৫০টির বেশি নাটক প্রচারিত হয়। দেখা যায় কোনো নাটক মিলিয়ন ভিউ পাচ্ছে, তা নিয়ে কথা হয়। আরেকটি নাটক আলোচনায় এলে আগেরটার কথা সবাই ভুলে যায়। এভাবে বেশির ভাগ কাজ ভুলে যাচ্ছে মানুষ। প্রস্তুতির সময়টাও খুব কম থাকে। সব দিক ভেবে নাটকে সময় কমিয়ে দিয়েছি। এটাও সত্যি, দর্শকের কাছে পৌঁছানোর জন্য নাটক খুব গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। এখানে সিনেমার চেয়েও বেশি বিনিয়োগ হচ্ছে। প্রতিদিন শুটিং হচ্ছে। আমিও নাটকের মানুষ, তাই এই মাধ্যম ছেড়ে যেতে পারব না। কিন্তু সিনেমার বিষয়টি একেবারে আলাদা। যেকোনো শিল্পীর জন্য লোভনীয় জায়গা। তা ছাড়া ওটিটির কাজটাও করতে চাই; কারণ, এখানে প্রস্তুতির সময়টা পাওয়া যায়। কাজটাও খুব গোছানো হয়।
অনেক দিন ধরে নাটকের বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে। সম্প্রতি নাটকের বাজেট বাড়লেও অনেকের অভিযোগ, প্রধান দুই চরিত্রই বেশির ভাগ বাজেট নিয়ে যাচ্ছে। এই বিষয়ে আপনার কী মন্তব্য?
কে কেমন পারিশ্রমিক নিচ্ছেন, সেটা বলতে পারব না, আমারটা বলতে পারি। আমি টিমের সঙ্গে কাজ করতে পছন্দ করি। যদি শিল্পীদের পারিশ্রমিক বেড়ে থাকে, তাহলে পরিচালকদেরও বেড়েছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে শিল্পীদের চেয়ে বেশি পারিশ্রমিক নিচ্ছেন পরিচালকেরা। বাংলাদেশের এমন ১০-১২ জন পরিচালক আছেন, যাঁরা মূল বাজেটের অর্ধেক পারিশ্রমিক হিসেবে নেন। এটাও মাথায় রাখতে হবে। এ ছাড়া শুটিং হাউস, টেকনিক্যাল সবকিছুর খরচ বেড়েছে। তাই বাজেট নিয়ে শুধু শিল্পীদের পারিশ্রমিক বাড়ানোর কথা বললে হবে না। পারিশ্রমিক বেড়েছে, এটা সত্যি। যাঁরা পারছেন, তাঁরাই তাঁদের নিয়ে কাজ করছেন, যাঁরা পারছেন না, তাঁরা অন্যদের নিয়ে কাজ করছেন। এটা নিয়ে অভিযোগের কোনো অবকাশ নেই।
চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড গঠিত হওয়ার পর প্রথম আপনার অভিনীত সিনেমা ‘ভয়াল’ ছাড়পত্র পাচ্ছে। কেমন অনুভূতি?
অনেক দিন ধরে সেন্সর বোর্ড অকার্যকর হয়ে ছিল। সবাই অপেক্ষায় ছিলেন, নতুন বোর্ড কবে কাজ শুরু করবে। কী হবে তাদের কর্মপদ্ধতি। অবশেষে কাজ শুরু করেছে বোর্ড। শুনেছি, ভয়াল ‘এ’ গ্রেডে ছাড়পত্র পাচ্ছে। যে গ্রেডিং সিস্টেম নিয়ে দীর্ঘদিন আলোচনা হয়েছে, সেই সিস্টেম এবার কার্যকর হচ্ছে। আমার সিনেমা ছাড়পত্র পেয়েছে বলে নয়, বরং সার্টিফিকেশন বোর্ড কাজ শুরু করেছে, এটাই বেশি আনন্দ দিচ্ছে। সিনেমায় আবার প্রাণ ফিরে আসুক, তাহলেই সবার জন্য ভালো।
‘এ’ গ্রেড অর্থাৎ প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ছাড়পত্র পেয়েছে ভয়াল। কেন ‘এ’ গ্রেড সার্টিফিকেশন পেল বলে মনে হয়?
ভয়াল পরিচালনা করেছেন বিপ্লব হায়দার। সিনেমার গল্পে সমাজের কিছু ম্যাচিউরড বিষয় দেখানো হয়েছে। এখানে ফ্যামিলি ক্রাইসিস আছে, রিলেশনশিপের ক্রাইসিস আছে। তবে শেষ পর্যন্ত গল্পটি এমন একটি পর্যায়ে গিয়ে দাঁড়ায় যে বিষয়টি আমাদের সমাজের জন্য স্পর্শকাতর। এ কারণেই হয়তো সবার জন্য উন্মুক্ত না করে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। বোর্ডের সিদ্ধান্তকে সম্মান জানাই। আমারও মনে হয়েছে, সিদ্ধান্তটি ভালো।
বিপ্লব হায়দারের আরও এক সিনেমায় অভিনয় করেছেন। সেটির কী খবর?
সেই সিনেমার নাম ‘আলী’। ভয়ালের আগে আলীর কাজ শেষ করেছি। দুটি সিনেমাই মুক্তির জন্য প্রস্তুত। আলী শিগগির সেন্সর বোর্ডে জমা পড়বে। কোনটি আগে মুক্তি পাবে, সেটা নির্ভর করছে নির্মাতা-প্রযোজকদের ওপর। ব্যক্তিগতভাবে আমি চাই, দুটি সিনেমাই কাছাকাছি সময়ে মুক্তি পাক।
আলী সিনেমার গল্প কেমন?
অটিজমে আক্রান্ত আলী নামের এক ব্যক্তি ও তার বোনের গল্প নিয়ে তৈরি হয়েছে সিনেমাটি। এতে নামভূমিকায় অভিনয় করেছি। চরিত্রটি আমার অভিনয় ক্যারিয়ারে অন্যতম চ্যালেঞ্জিং। অটিজমের পাশাপাশি আলী কথা বলতে পারে না। পুরো সিনেমায় আমাকে সাইন ল্যাঙ্গুয়েজে কথা বলতে হয়েছে। এটা আমার জন্য নতুন অভিজ্ঞতা। শুটিং শুরুর চার মাস আগে থেকে সব কাজ বন্ধ করে দিয়েছিলাম। সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ শিখেছি, যারা অটিজম নিয়ে কাজ করে, তাদের সঙ্গে নানা বিষয়ে আলোচনা করেছি, শিখেছি। পর্দায় আলী হয়ে উঠতে কোনো ছাড় দিইনি। চেষ্টা করেছি, দর্শক আমাকে পর্দায় যেভাবে দেখেন, সেই ধরনটা থেকে বের হতে। দর্শক হলে গেলে তৃপ্তি নিয়ে ফিরবেন—এটা আমার বিশ্বাস।
‘সংবাদ’ নামের একটি সিনেমার কাজ শুরু করেছিলেন। সেই সিনেমার কী খবর?
গত জুনে সোহেল আরমানের সংবাদ সিনেমার প্রথম অংশের শুটিং করেছি। প্রযোজক অসুস্থ হওয়ায় গ্যাপ সৃষ্টি হয়। এরপর দেশের সার্বিক অবস্থার কারণে শুটিং করা যায়নি। সময়নির্ভর সিনেমার কাজে প্রস্তুতির বিষয় থাকে। তাই একটু সময় লাগছে। পরিচালকের সঙ্গে কথা হয়েছে, তাঁরা বাকি অংশের শুটিংয়ের পরিকল্পনা করছেন। আশা করছি, এ বছরেই শেষ কো যাবে।
নাটক এবং ওটিটিতে নিয়মিত কাজ করছেন। সব দিক কীভাবে সামলান?
নাটকের কাজ করছি, তবে সংখ্যাটা কমিয়ে দিয়েছি। সিনেমায় ফোকাস করার জন্যই নাটকে সময় কম দিচ্ছি। গল্প পছন্দ হলে কাজ করছি। অভিনয়শিল্পী হিসেবে বড় পর্দায় নিয়মিত কাজ করতে চাই। কারণ, দিনশেষে সিনেমাটা থেকে যায়। এখন এত নাটক হচ্ছে, কিন্তু মনে রাখার মতো কাজ কম হচ্ছে। প্রতি মাসে ৫০টির বেশি নাটক প্রচারিত হয়। দেখা যায় কোনো নাটক মিলিয়ন ভিউ পাচ্ছে, তা নিয়ে কথা হয়। আরেকটি নাটক আলোচনায় এলে আগেরটার কথা সবাই ভুলে যায়। এভাবে বেশির ভাগ কাজ ভুলে যাচ্ছে মানুষ। প্রস্তুতির সময়টাও খুব কম থাকে। সব দিক ভেবে নাটকে সময় কমিয়ে দিয়েছি। এটাও সত্যি, দর্শকের কাছে পৌঁছানোর জন্য নাটক খুব গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। এখানে সিনেমার চেয়েও বেশি বিনিয়োগ হচ্ছে। প্রতিদিন শুটিং হচ্ছে। আমিও নাটকের মানুষ, তাই এই মাধ্যম ছেড়ে যেতে পারব না। কিন্তু সিনেমার বিষয়টি একেবারে আলাদা। যেকোনো শিল্পীর জন্য লোভনীয় জায়গা। তা ছাড়া ওটিটির কাজটাও করতে চাই; কারণ, এখানে প্রস্তুতির সময়টা পাওয়া যায়। কাজটাও খুব গোছানো হয়।
অনেক দিন ধরে নাটকের বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে। সম্প্রতি নাটকের বাজেট বাড়লেও অনেকের অভিযোগ, প্রধান দুই চরিত্রই বেশির ভাগ বাজেট নিয়ে যাচ্ছে। এই বিষয়ে আপনার কী মন্তব্য?
কে কেমন পারিশ্রমিক নিচ্ছেন, সেটা বলতে পারব না, আমারটা বলতে পারি। আমি টিমের সঙ্গে কাজ করতে পছন্দ করি। যদি শিল্পীদের পারিশ্রমিক বেড়ে থাকে, তাহলে পরিচালকদেরও বেড়েছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে শিল্পীদের চেয়ে বেশি পারিশ্রমিক নিচ্ছেন পরিচালকেরা। বাংলাদেশের এমন ১০-১২ জন পরিচালক আছেন, যাঁরা মূল বাজেটের অর্ধেক পারিশ্রমিক হিসেবে নেন। এটাও মাথায় রাখতে হবে। এ ছাড়া শুটিং হাউস, টেকনিক্যাল সবকিছুর খরচ বেড়েছে। তাই বাজেট নিয়ে শুধু শিল্পীদের পারিশ্রমিক বাড়ানোর কথা বললে হবে না। পারিশ্রমিক বেড়েছে, এটা সত্যি। যাঁরা পারছেন, তাঁরাই তাঁদের নিয়ে কাজ করছেন, যাঁরা পারছেন না, তাঁরা অন্যদের নিয়ে কাজ করছেন। এটা নিয়ে অভিযোগের কোনো অবকাশ নেই।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে