মো. শফিকুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগ এখন দুই ভাগে বিভক্ত। আসন্ন সম্মেলনকে কেন্দ্র করে দুই ভিন্ন বলয়ে ক্ষমতাসীন দলটির নেতা-কর্মীরা। এ কারণে দলের কোনো সিদ্ধান্ত মানার বালাই নেই উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাদের মধ্যে। ফলে যে যার মতো করে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।
বিশেষ করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে কাজ করা এবং বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়া নেতারা এখনো পদে বহাল রয়েছেন। তাঁরাই আবার ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড কমিটি গঠন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে দল পরিচালনা করছেন। তাঁদের অনুসারীদের দলের বিভিন্ন ইউনিটে পদ দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ফলে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে অবস্থান করা নেতা-কর্মীরা এখন পড়ছেন বিপাকে।
এ ব্যাপারে মৌখিক ও লিখিত অভিযোগ করেও কোনো প্রতিকার মিলছে না। এসব কারণে উপজেলা আওয়ামী লীগের আসন্ন সম্মেলন ঘিরে প্রস্তুতি কমিটি হয়েছে দুটি। সব মিলিয়ে একটি ক্ষমতাসীন দলের এমন বিশৃঙ্খলায় ক্ষোভ ও হতাশা বাড়ছে তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী কাজী জহির উদ্দিন সিদ্দিকী টিটু পরাজিত হয়েছিলেন। তাঁর অভিযোগ ছিল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় সংসদ সদস্য এবাদুল করিম বুলবুল সরাসরি তাঁর বিরোধিতা করেছেন। পাশাপাশি সংসদ সদস্যের অনুসারী হিসেবে পরিচিত ইউপি চেয়ারম্যান এবং উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের একাংশ দলীয় প্রার্থীর প্রকাশ্যে বিরোধিতা করেছে। এ কারণে তিনি পরাজিত হন।
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর বিরুদ্ধে অবস্থানকারীদের কোনো ধরনের সাংগঠনিক ব্যবস্থা না নিয়ে বরং এবার তাঁদের অনেকের হাতে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীক দেওয়া হয়েছে। নবীনগর উপজেলার ২১টি ইউনিয়নের মধ্যে ২০টিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেগুলোর মধ্যে ৯টিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এবং ৮টিতে দলের বিদ্রোহী প্রার্থীরা বিজয়ী হন। বাকি ৩টি স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেও তাঁদের মধ্যে বিএনপির দুই সমর্থক এবং অন্যজন ইসলামী ঐক্যজোটের। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা না পেয়ে পদধারীরা বিদ্রোহী হিসেবে অধিকাংশ ইউনিয়নে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন।
দলের একাংশের নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নবীনগর উপজেলা ছাড়া বাকি উপজেলাগুলোর বিদ্রোহী প্রার্থীদের বহিষ্কার করার জন্য জেলা আওয়ামী লীগ বরাবর সুপারিশ করা হলেও নবীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগ বিদ্রোহীদের ব্যাপারে কোনো সুপারিশ করেনি; বরং দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে নির্বাচন করা বিদ্রোহী প্রার্থীরা এখনো পদে বহাল রয়েছেন। পাশাপাশি সাংগঠনিক কার্যক্রমও পরিচালনা করছেন। দলীয় একাধিক সূত্র জানায়, গত ইউপি নির্বাচনে বিদ্রোহী ও দলীয় সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া নেতাদের মধ্যে রয়েছেন রতনপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা ভিপি মারুফ। তিনিই এখন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কমিটি গঠনের উদ্যোগ নিয়েছেন। গত ইউপি নির্বাচনে দলের পক্ষে নেতা-কর্মীরা সম্মেলনে বঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কা করছেন। এ কারণে দলের এমন অবস্থানে ক্ষোভ ও হতাশা ব্যক্ত করেছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা-কর্মী বলেন, নৌকা ডুবিয়ে এখনো স্বপদে বহাল। এখন তাঁরা নিজেদের পছন্দের লোক দিয়ে ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন কমিটি করার চেষ্টা করছেন। এ সময় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা দলের বিরুদ্ধে অবস্থানকারীদের পদ থেকে দ্রুত সরিয়ে দেওয়ার দাবি জানান।
এদিকে চলতি বছরের ২০ মার্চ ঢাকায় বসে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সম্পাদক এম এ হালিমকে আহ্বায়ক করে ৯ সদস্যের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি গঠন করে নবীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগ। আর এই উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনের প্রস্তুতি প্রত্যাখ্যান করে একাংশ। তারা গত ২৯ মার্চ উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নিয়াজ মোহাম্মদ খানকে আহ্বায়ক করে ৩৩ সদস্যের পাল্টা সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি গঠন করে।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নিয়াজ মোহাম্মদ খান বলেন, ‘আসন্ন সম্মেলনে যেন প্রতিটি ইউনিয়ন থেকে ত্যাগী নেতাদের মূল দলে রাখা হয়, আমরা সে জন্যই মাঠে নেমেছি। তবে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ হালিম চিকিৎসার জন্য বাইরে থাকায় তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
নবীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য ফয়জুর রহমান বাদল বলেন, ‘সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এখানে সবার প্রয়োজন হবে। তাই বিদ্রোহীদের বহিষ্কারের কোনো সুপারিশ করিনি।’
দলের বিশৃঙ্খলার বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও উপজেলা আওয়ামী লীগের দায়িত্বপ্রাপ্ত আবদুল হান্নান রতন বলেন, ‘যেসব বিদ্রোহী এখনো আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক দায়িত্বে আছেন, তাঁদের ব্যাপারে জেলা-উপজেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক টিমকে অবগত করা হবে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগ এখন দুই ভাগে বিভক্ত। আসন্ন সম্মেলনকে কেন্দ্র করে দুই ভিন্ন বলয়ে ক্ষমতাসীন দলটির নেতা-কর্মীরা। এ কারণে দলের কোনো সিদ্ধান্ত মানার বালাই নেই উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাদের মধ্যে। ফলে যে যার মতো করে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।
বিশেষ করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে কাজ করা এবং বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়া নেতারা এখনো পদে বহাল রয়েছেন। তাঁরাই আবার ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড কমিটি গঠন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে দল পরিচালনা করছেন। তাঁদের অনুসারীদের দলের বিভিন্ন ইউনিটে পদ দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ফলে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে অবস্থান করা নেতা-কর্মীরা এখন পড়ছেন বিপাকে।
এ ব্যাপারে মৌখিক ও লিখিত অভিযোগ করেও কোনো প্রতিকার মিলছে না। এসব কারণে উপজেলা আওয়ামী লীগের আসন্ন সম্মেলন ঘিরে প্রস্তুতি কমিটি হয়েছে দুটি। সব মিলিয়ে একটি ক্ষমতাসীন দলের এমন বিশৃঙ্খলায় ক্ষোভ ও হতাশা বাড়ছে তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী কাজী জহির উদ্দিন সিদ্দিকী টিটু পরাজিত হয়েছিলেন। তাঁর অভিযোগ ছিল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় সংসদ সদস্য এবাদুল করিম বুলবুল সরাসরি তাঁর বিরোধিতা করেছেন। পাশাপাশি সংসদ সদস্যের অনুসারী হিসেবে পরিচিত ইউপি চেয়ারম্যান এবং উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের একাংশ দলীয় প্রার্থীর প্রকাশ্যে বিরোধিতা করেছে। এ কারণে তিনি পরাজিত হন।
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর বিরুদ্ধে অবস্থানকারীদের কোনো ধরনের সাংগঠনিক ব্যবস্থা না নিয়ে বরং এবার তাঁদের অনেকের হাতে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীক দেওয়া হয়েছে। নবীনগর উপজেলার ২১টি ইউনিয়নের মধ্যে ২০টিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেগুলোর মধ্যে ৯টিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এবং ৮টিতে দলের বিদ্রোহী প্রার্থীরা বিজয়ী হন। বাকি ৩টি স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেও তাঁদের মধ্যে বিএনপির দুই সমর্থক এবং অন্যজন ইসলামী ঐক্যজোটের। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা না পেয়ে পদধারীরা বিদ্রোহী হিসেবে অধিকাংশ ইউনিয়নে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন।
দলের একাংশের নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নবীনগর উপজেলা ছাড়া বাকি উপজেলাগুলোর বিদ্রোহী প্রার্থীদের বহিষ্কার করার জন্য জেলা আওয়ামী লীগ বরাবর সুপারিশ করা হলেও নবীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগ বিদ্রোহীদের ব্যাপারে কোনো সুপারিশ করেনি; বরং দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে নির্বাচন করা বিদ্রোহী প্রার্থীরা এখনো পদে বহাল রয়েছেন। পাশাপাশি সাংগঠনিক কার্যক্রমও পরিচালনা করছেন। দলীয় একাধিক সূত্র জানায়, গত ইউপি নির্বাচনে বিদ্রোহী ও দলীয় সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া নেতাদের মধ্যে রয়েছেন রতনপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা ভিপি মারুফ। তিনিই এখন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কমিটি গঠনের উদ্যোগ নিয়েছেন। গত ইউপি নির্বাচনে দলের পক্ষে নেতা-কর্মীরা সম্মেলনে বঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কা করছেন। এ কারণে দলের এমন অবস্থানে ক্ষোভ ও হতাশা ব্যক্ত করেছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা-কর্মী বলেন, নৌকা ডুবিয়ে এখনো স্বপদে বহাল। এখন তাঁরা নিজেদের পছন্দের লোক দিয়ে ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন কমিটি করার চেষ্টা করছেন। এ সময় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা দলের বিরুদ্ধে অবস্থানকারীদের পদ থেকে দ্রুত সরিয়ে দেওয়ার দাবি জানান।
এদিকে চলতি বছরের ২০ মার্চ ঢাকায় বসে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সম্পাদক এম এ হালিমকে আহ্বায়ক করে ৯ সদস্যের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি গঠন করে নবীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগ। আর এই উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনের প্রস্তুতি প্রত্যাখ্যান করে একাংশ। তারা গত ২৯ মার্চ উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নিয়াজ মোহাম্মদ খানকে আহ্বায়ক করে ৩৩ সদস্যের পাল্টা সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি গঠন করে।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নিয়াজ মোহাম্মদ খান বলেন, ‘আসন্ন সম্মেলনে যেন প্রতিটি ইউনিয়ন থেকে ত্যাগী নেতাদের মূল দলে রাখা হয়, আমরা সে জন্যই মাঠে নেমেছি। তবে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ হালিম চিকিৎসার জন্য বাইরে থাকায় তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
নবীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য ফয়জুর রহমান বাদল বলেন, ‘সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এখানে সবার প্রয়োজন হবে। তাই বিদ্রোহীদের বহিষ্কারের কোনো সুপারিশ করিনি।’
দলের বিশৃঙ্খলার বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও উপজেলা আওয়ামী লীগের দায়িত্বপ্রাপ্ত আবদুল হান্নান রতন বলেন, ‘যেসব বিদ্রোহী এখনো আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক দায়িত্বে আছেন, তাঁদের ব্যাপারে জেলা-উপজেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক টিমকে অবগত করা হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে