নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের ফেরিওয়ালা হিসেবে ক্যারিবিয়ানদের বেশ পরিচিতি আছে। আন্দ্রে রাসেল-সুনিল নারাইনদের সৌজন্যে এই নামটা তাদের গায়ে সেঁটে গেছে। গত ষোলো মাসে মঈন আলীরও কি নিজেকে একটু ‘ক্যারিবিয়ান’ মনে হয়েছে? না, ইংল্যান্ডের সাদা বলের সহ-অধিনায়ক ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোনো দ্বীপের নাগরিক হয়ে যাননি।
গত দেড় বছরের কম সময়ে মঈন ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট চষে বেড়িয়েছেন। এই সময় টি-টোয়েন্টির চারটি শিরোপা জিতেছেন। এর মধ্যে একটি ইংল্যান্ডের হয়ে। একটি আইপিএলে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে, পরের দুটি বিপিএলে। বিপিএলের গত দুই মৌসুমে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের হয়ে মঈন শিরোপা উৎসব করেছেন।
স্পিন অলরাউন্ডার হলেও পাওয়ার হিটিংয়ের কারণেই মূলত বিশ্বব্যাপী মঈনের কদর। পাওয়ার হিটিং নিয়ে তাঁর ভাবনা, ‘সবাই যার যার ক্ষেত্রে আলাদা। রাসেল যেমন মাসল হিটার। ছোটবেলা থেকে আমিও মারতে পছন্দ করি। তবে আমার ক্ষেত্রে টাইমিং বেশি ভূমিকা রাখে। অনুশীলনে যে যত বেশি মারতে পারে, হিটিং অনুশীলন গুরুত্বপূর্ণ।’
বাংলাদেশের ফ্র্যাঞ্চাইজি হিসেবে কুমিল্লা মঈনকে বেশ মুগ্ধ করেছে। গত পরশু টানা দ্বিতীয় শিরোপা জয়ের রাতে বলছিলেন, ‘কুমিল্লার হয়ে খেলা খুব উপভোগ করি। দলের সবাই, বিশেষ করে মালিকপক্ষ খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ। এবার আমি দুটো ম্যাচের জন্য এসেছি।’ মঈন বিশ্বের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলেছেন, ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের বিজ্ঞাপন আইপিএলেও নিয়মিত। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিদের সঙ্গে কুমিল্লার খুব বেশি পার্থক্য দেখেন না ইংলিশ তারকা, ‘আইপিএলে অনেক বছর ধরে চলছে। আমি বিশ্বে আইপিএলের ধারেকাছে কোনো লিগ দেখি না। ফ্র্যাঞ্চাইজি হিসেবে কুমিল্লারও দুর্দান্ত সেটআপ। তাদের সমর্থনও অসাধারণ। কুমিল্লা বেশি দূরে নেই (আইপিলের ফ্র্যাঞ্চাইজিদের চেয়ে)। তারা এই মুহূর্তে একটা প্রতিষ্ঠিত ফ্র্যাঞ্চাইজি। মালিকপক্ষ দারুণ।’
বিপিএলে শেষ করে বাংলাদেশ ছাড়লেও মঈনকে শিগগিরই আবার ফিরতে হবে ঢাকায়। কদিন পরই বাংলাদেশের সঙ্গে ইংলিশদের সাদা বলের দুই সিরিজের দলেই আছেন এই অলরাউন্ডার। এই সিরিজ নিয়ে মঈন বললেন, ‘আমি এই সিরিজের অপেক্ষায় আছি। এটা একটা ভালো সিরিজ হবে। নিজেদের দেশে বাংলাদেশ খুব কঠিন প্রতিপক্ষ। এখানে তারা খুবই ভালো দল।’ ২০১৬ সাল থেকে ঘরের মাঠে ওয়ানডেতে বাংলাদেশ যে একটামাত্র সিরিজ হেরেছে, সেটা এই ইংলিশদের বিপক্ষে। তবে সেই সফরটি মঈনদের কাছে সহজ ছিল না। একটু এদিক-ওদিক না হলে ওয়ানডে-টেস্ট দুটো সিরিজই বাংলাদেশ জিততে পারত।
আরেকটি বাংলাদেশ সফরের আগে ‘খুবই কঠিন সিরিজ ছিল’ বলে সেই অভিজ্ঞতার কথাই মনে করিয়ে দিলেন মঈন। এবার বিপিএলের উইকেট ভালোই প্রশংসিত হয়েছে। মঈনও বললেন, ‘উইকেট এবার ভালোই মনে হয়েছে।’
সামনের সিরিজে এটা সহায়তা করবে কি না প্রশ্নে অবশ্য ইংলিশদের শক্তিমত্তাই ফুটিয়ে তুললেন মঈন, ‘আমাদের মানসম্পন্ন খেলোয়াড় আছে, যারা একসঙ্গে অনেক দিন খেলছে। এখানে উইকেট ভালো হলেও আমাদের মানিয়ে নিতে হবে, না হলেও মানিয়ে নিতে হবে। কারণ, আমরাও যথেষ্ট ভালো দল।’
এবার সিরিজে ফেবারিট কে, এ প্রশ্নে মঈনের রহস্যমাখা উত্তর, ‘ঠিক জানি না...।’
ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের ফেরিওয়ালা হিসেবে ক্যারিবিয়ানদের বেশ পরিচিতি আছে। আন্দ্রে রাসেল-সুনিল নারাইনদের সৌজন্যে এই নামটা তাদের গায়ে সেঁটে গেছে। গত ষোলো মাসে মঈন আলীরও কি নিজেকে একটু ‘ক্যারিবিয়ান’ মনে হয়েছে? না, ইংল্যান্ডের সাদা বলের সহ-অধিনায়ক ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোনো দ্বীপের নাগরিক হয়ে যাননি।
গত দেড় বছরের কম সময়ে মঈন ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট চষে বেড়িয়েছেন। এই সময় টি-টোয়েন্টির চারটি শিরোপা জিতেছেন। এর মধ্যে একটি ইংল্যান্ডের হয়ে। একটি আইপিএলে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে, পরের দুটি বিপিএলে। বিপিএলের গত দুই মৌসুমে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের হয়ে মঈন শিরোপা উৎসব করেছেন।
স্পিন অলরাউন্ডার হলেও পাওয়ার হিটিংয়ের কারণেই মূলত বিশ্বব্যাপী মঈনের কদর। পাওয়ার হিটিং নিয়ে তাঁর ভাবনা, ‘সবাই যার যার ক্ষেত্রে আলাদা। রাসেল যেমন মাসল হিটার। ছোটবেলা থেকে আমিও মারতে পছন্দ করি। তবে আমার ক্ষেত্রে টাইমিং বেশি ভূমিকা রাখে। অনুশীলনে যে যত বেশি মারতে পারে, হিটিং অনুশীলন গুরুত্বপূর্ণ।’
বাংলাদেশের ফ্র্যাঞ্চাইজি হিসেবে কুমিল্লা মঈনকে বেশ মুগ্ধ করেছে। গত পরশু টানা দ্বিতীয় শিরোপা জয়ের রাতে বলছিলেন, ‘কুমিল্লার হয়ে খেলা খুব উপভোগ করি। দলের সবাই, বিশেষ করে মালিকপক্ষ খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ। এবার আমি দুটো ম্যাচের জন্য এসেছি।’ মঈন বিশ্বের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলেছেন, ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের বিজ্ঞাপন আইপিএলেও নিয়মিত। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিদের সঙ্গে কুমিল্লার খুব বেশি পার্থক্য দেখেন না ইংলিশ তারকা, ‘আইপিএলে অনেক বছর ধরে চলছে। আমি বিশ্বে আইপিএলের ধারেকাছে কোনো লিগ দেখি না। ফ্র্যাঞ্চাইজি হিসেবে কুমিল্লারও দুর্দান্ত সেটআপ। তাদের সমর্থনও অসাধারণ। কুমিল্লা বেশি দূরে নেই (আইপিলের ফ্র্যাঞ্চাইজিদের চেয়ে)। তারা এই মুহূর্তে একটা প্রতিষ্ঠিত ফ্র্যাঞ্চাইজি। মালিকপক্ষ দারুণ।’
বিপিএলে শেষ করে বাংলাদেশ ছাড়লেও মঈনকে শিগগিরই আবার ফিরতে হবে ঢাকায়। কদিন পরই বাংলাদেশের সঙ্গে ইংলিশদের সাদা বলের দুই সিরিজের দলেই আছেন এই অলরাউন্ডার। এই সিরিজ নিয়ে মঈন বললেন, ‘আমি এই সিরিজের অপেক্ষায় আছি। এটা একটা ভালো সিরিজ হবে। নিজেদের দেশে বাংলাদেশ খুব কঠিন প্রতিপক্ষ। এখানে তারা খুবই ভালো দল।’ ২০১৬ সাল থেকে ঘরের মাঠে ওয়ানডেতে বাংলাদেশ যে একটামাত্র সিরিজ হেরেছে, সেটা এই ইংলিশদের বিপক্ষে। তবে সেই সফরটি মঈনদের কাছে সহজ ছিল না। একটু এদিক-ওদিক না হলে ওয়ানডে-টেস্ট দুটো সিরিজই বাংলাদেশ জিততে পারত।
আরেকটি বাংলাদেশ সফরের আগে ‘খুবই কঠিন সিরিজ ছিল’ বলে সেই অভিজ্ঞতার কথাই মনে করিয়ে দিলেন মঈন। এবার বিপিএলের উইকেট ভালোই প্রশংসিত হয়েছে। মঈনও বললেন, ‘উইকেট এবার ভালোই মনে হয়েছে।’
সামনের সিরিজে এটা সহায়তা করবে কি না প্রশ্নে অবশ্য ইংলিশদের শক্তিমত্তাই ফুটিয়ে তুললেন মঈন, ‘আমাদের মানসম্পন্ন খেলোয়াড় আছে, যারা একসঙ্গে অনেক দিন খেলছে। এখানে উইকেট ভালো হলেও আমাদের মানিয়ে নিতে হবে, না হলেও মানিয়ে নিতে হবে। কারণ, আমরাও যথেষ্ট ভালো দল।’
এবার সিরিজে ফেবারিট কে, এ প্রশ্নে মঈনের রহস্যমাখা উত্তর, ‘ঠিক জানি না...।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে