লবীব আহমদ, সিলেট
সিলেটে বন্যাকবলিত এলাকার ১ হাজার ২৪৫টি প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৩১৪টিই পানিতে ডুবে আছে। রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি ও বিদ্যালয়ে পানি ওঠায় গত বৃহস্পতিবার মোট ৪৬৫টিতে ক্লাস করানো সম্ভব হয়নি। পানি থাকায় এবং আশ্রয়কেন্দ্র হওয়ায় গত শনিবার ও গতকাল রোববার ক্লাস হয়নি আরও ২৫টি বিদ্যালয়ে। পরিস্থিতি বিবেচনায় আজ সোমবারও সেগুলোতে ক্লাস করানো সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছে শিক্ষা বিভাগ।
জেলা ও উপজেলা শিক্ষা বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, জেলার ১ হাজার ৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ২৭৪টি প্লাবিত হয়েছে। ৩৮৬টিতে বৃহস্পতি ও রোববার আরও ১৫টিতে শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হয়নি। আর ২৪৩টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪০টি প্লাবিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার ৭৯টিতে এবং শনিবার আরও ১০টিতে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলার ১৩৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ১২৩টি প্লাবিত হয়েছে। আর ৪৯টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সব কটিতেই বন্যার কারণে গতকাল পর্যন্ত ক্লাস হয়নি।
জৈন্তাপুরে ২২টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ১৫টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। কোম্পানীগঞ্জের ৭৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ক্লাস হয়নি। ১০টিতে রোববার ক্লাস নেওয়া সম্ভব হয়নি। আর ১৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ১০টি প্লাবিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সব কটি বিদ্যালয়ে ক্লাস চললেও শিক্ষার্থীর উপস্থিতি ছিল একেবারে কম।
কোম্পানীগঞ্জের গৌরীনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অনিল চন্দ্র শর্মা বলেন, ‘বৃহস্পতিবার বিদ্যালয়ে নৌকায় করে যেতে হয়েছে। বিদ্যালয়ের নিচতলায় ছিল দেড় ফুট পানি। যে কারণে শিক্ষার্থীরা আসেনি। এখনো বিদ্যালয়ে পানি।’
কানাইঘাটের ১৩০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ ছিল, আর ৪০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের তিনটি প্লাবিত হয়েছে। জকিগঞ্জের ১৩৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ১৬টির মাঠে পানি রয়েছে। এগুলোতে রোববার ক্লাস নেওয়া সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাসুম মিয়া। আর ২৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে দুটি প্লাবিত হয়েছে।
বিয়ানীবাজার উপজেলায় ১৫০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ১১টি প্লাবিত হয়েছে এবং এগুলোতে রোববার ক্লাস নেওয়া সম্ভব হয়নি। আর ৪৫টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৪টি বন্যায় প্লাবিত। শনিবার ১০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস নেওয়া যায়নি বলে জানান উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মৌলুদুর রহমান। আজও ক্লাস নেওয়া সম্ভব হবে না বলে তিনি জানান।
গোলাপগঞ্জ উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা দেওয়ান নাজমুল আলম জানান, উপজেলার ১৮০টি বিদ্যালয়ের মধ্যে একটি স্কুল প্লাবিত হয়েছে। সেখানে দুই দিন ক্লাস করানো সম্ভব হয়নি। আজকের মধ্যে পানি নেমে গেলে কাল থেকে ক্লাস নেওয়া সম্ভব হবে।
সিলেট সদর উপজেলার ১২৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৬টির আঙিনা ও মাঠে পানি উঠেছে। তবে সব কটিতে ক্লাস চলছে। আর ৩৭টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কোনোটাতেই পানি ওঠেনি। তবে ২টিতে আশ্রয়কেন্দ্র থাকায় সেখানে ক্লাস হচ্ছে না।
এদিকে সিলেট সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাজলু লস্কর জানান, সিটি করপোরেশনের একটি বিদ্যালয়ে আশ্রয়কেন্দ্র থাকায় সেখানে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সাখাওয়াত এরশেদ বলেন, ‘জেলার পাঁচটি উপজেলার অনেকগুলো স্কুল বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে বেশ কিছু স্কুল আশ্রয়কেন্দ্র; যেগুলোর বেশির ভাগে মানুষ উঠেছে। পানি বাড়ার কারণে বৃহস্পতিবার এই উপজেলাগুলোর বেশির ভাগ এবং গতকাল অনেক স্কুলে ক্লাস করানো সম্ভব হয় না।’
জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আবু সাঈদ মো. আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, ‘সিলেটে বন্যার কারণে অনেক এলাকায় পানি উঠেছে। যে কারণে শিক্ষা কার্যক্রম অনেকটা ব্যাহত হচ্ছে।’
আশ্রয়কেন্দ্রেও অসহায় বন্যাদুর্গতরা
সিলেটের কিশোরী মোহন (বালক) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এখন আশ্রয়কেন্দ্র। সেখানে অবস্থান নিয়েছেন ৬০টির মতো পরিবার। এগুলোর মধ্যে নগরের যতরপুরের আব্দুল জলিলের কলোনির ৪০টি এবং একই এলাকার হিরা মিয়ার কলোনির ২০ পরিবার আছে।
৪ সদস্যের পরিবারের মজিদা বেগম (৫০) বলেন, খাবার শুধু দিনে একবারই দেয়। সেটা দিয়ে কোনোভাবে এক বেলা হয়ে যায়। পানি রাখার মতো তেমন কিছু নেই। শুধু দুটা বোতল আছে, আর দুই বেলা পানি পাই। অনেক সময় পানি শেষ হয়ে গেলে আর পাই না।’
পাউবো সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ গতকাল বলেন, ‘চেরাপুঞ্জিতে গত ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টিপাত হয়নি। সেখানে বৃষ্টিপাত না হলে আমাদের এখানে নদ-নদীর পানি আরও কমে যাবে। রোববার সুরমার একটি এবং কুশিয়ারার দুটি পয়েন্ট দিয়ে পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করে প্রবাহিত হচ্ছে। কাল-পরশুর (আজ-কাল) মধ্যে এই ৩টি পয়েন্টেও পানি নেমে যাবে বিপৎসীমা থেকে।’
সিলেটে বন্যাকবলিত এলাকার ১ হাজার ২৪৫টি প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৩১৪টিই পানিতে ডুবে আছে। রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি ও বিদ্যালয়ে পানি ওঠায় গত বৃহস্পতিবার মোট ৪৬৫টিতে ক্লাস করানো সম্ভব হয়নি। পানি থাকায় এবং আশ্রয়কেন্দ্র হওয়ায় গত শনিবার ও গতকাল রোববার ক্লাস হয়নি আরও ২৫টি বিদ্যালয়ে। পরিস্থিতি বিবেচনায় আজ সোমবারও সেগুলোতে ক্লাস করানো সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছে শিক্ষা বিভাগ।
জেলা ও উপজেলা শিক্ষা বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, জেলার ১ হাজার ৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ২৭৪টি প্লাবিত হয়েছে। ৩৮৬টিতে বৃহস্পতি ও রোববার আরও ১৫টিতে শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হয়নি। আর ২৪৩টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪০টি প্লাবিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার ৭৯টিতে এবং শনিবার আরও ১০টিতে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলার ১৩৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ১২৩টি প্লাবিত হয়েছে। আর ৪৯টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সব কটিতেই বন্যার কারণে গতকাল পর্যন্ত ক্লাস হয়নি।
জৈন্তাপুরে ২২টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ১৫টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। কোম্পানীগঞ্জের ৭৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ক্লাস হয়নি। ১০টিতে রোববার ক্লাস নেওয়া সম্ভব হয়নি। আর ১৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ১০টি প্লাবিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সব কটি বিদ্যালয়ে ক্লাস চললেও শিক্ষার্থীর উপস্থিতি ছিল একেবারে কম।
কোম্পানীগঞ্জের গৌরীনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অনিল চন্দ্র শর্মা বলেন, ‘বৃহস্পতিবার বিদ্যালয়ে নৌকায় করে যেতে হয়েছে। বিদ্যালয়ের নিচতলায় ছিল দেড় ফুট পানি। যে কারণে শিক্ষার্থীরা আসেনি। এখনো বিদ্যালয়ে পানি।’
কানাইঘাটের ১৩০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ ছিল, আর ৪০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের তিনটি প্লাবিত হয়েছে। জকিগঞ্জের ১৩৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ১৬টির মাঠে পানি রয়েছে। এগুলোতে রোববার ক্লাস নেওয়া সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাসুম মিয়া। আর ২৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে দুটি প্লাবিত হয়েছে।
বিয়ানীবাজার উপজেলায় ১৫০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ১১টি প্লাবিত হয়েছে এবং এগুলোতে রোববার ক্লাস নেওয়া সম্ভব হয়নি। আর ৪৫টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৪টি বন্যায় প্লাবিত। শনিবার ১০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস নেওয়া যায়নি বলে জানান উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মৌলুদুর রহমান। আজও ক্লাস নেওয়া সম্ভব হবে না বলে তিনি জানান।
গোলাপগঞ্জ উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা দেওয়ান নাজমুল আলম জানান, উপজেলার ১৮০টি বিদ্যালয়ের মধ্যে একটি স্কুল প্লাবিত হয়েছে। সেখানে দুই দিন ক্লাস করানো সম্ভব হয়নি। আজকের মধ্যে পানি নেমে গেলে কাল থেকে ক্লাস নেওয়া সম্ভব হবে।
সিলেট সদর উপজেলার ১২৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৬টির আঙিনা ও মাঠে পানি উঠেছে। তবে সব কটিতে ক্লাস চলছে। আর ৩৭টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কোনোটাতেই পানি ওঠেনি। তবে ২টিতে আশ্রয়কেন্দ্র থাকায় সেখানে ক্লাস হচ্ছে না।
এদিকে সিলেট সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাজলু লস্কর জানান, সিটি করপোরেশনের একটি বিদ্যালয়ে আশ্রয়কেন্দ্র থাকায় সেখানে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সাখাওয়াত এরশেদ বলেন, ‘জেলার পাঁচটি উপজেলার অনেকগুলো স্কুল বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে বেশ কিছু স্কুল আশ্রয়কেন্দ্র; যেগুলোর বেশির ভাগে মানুষ উঠেছে। পানি বাড়ার কারণে বৃহস্পতিবার এই উপজেলাগুলোর বেশির ভাগ এবং গতকাল অনেক স্কুলে ক্লাস করানো সম্ভব হয় না।’
জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আবু সাঈদ মো. আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, ‘সিলেটে বন্যার কারণে অনেক এলাকায় পানি উঠেছে। যে কারণে শিক্ষা কার্যক্রম অনেকটা ব্যাহত হচ্ছে।’
আশ্রয়কেন্দ্রেও অসহায় বন্যাদুর্গতরা
সিলেটের কিশোরী মোহন (বালক) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এখন আশ্রয়কেন্দ্র। সেখানে অবস্থান নিয়েছেন ৬০টির মতো পরিবার। এগুলোর মধ্যে নগরের যতরপুরের আব্দুল জলিলের কলোনির ৪০টি এবং একই এলাকার হিরা মিয়ার কলোনির ২০ পরিবার আছে।
৪ সদস্যের পরিবারের মজিদা বেগম (৫০) বলেন, খাবার শুধু দিনে একবারই দেয়। সেটা দিয়ে কোনোভাবে এক বেলা হয়ে যায়। পানি রাখার মতো তেমন কিছু নেই। শুধু দুটা বোতল আছে, আর দুই বেলা পানি পাই। অনেক সময় পানি শেষ হয়ে গেলে আর পাই না।’
পাউবো সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ গতকাল বলেন, ‘চেরাপুঞ্জিতে গত ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টিপাত হয়নি। সেখানে বৃষ্টিপাত না হলে আমাদের এখানে নদ-নদীর পানি আরও কমে যাবে। রোববার সুরমার একটি এবং কুশিয়ারার দুটি পয়েন্ট দিয়ে পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করে প্রবাহিত হচ্ছে। কাল-পরশুর (আজ-কাল) মধ্যে এই ৩টি পয়েন্টেও পানি নেমে যাবে বিপৎসীমা থেকে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে