রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলায় ঘনঘন লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী। উপজেলার কয়েকটি এলাকায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৮ ঘণ্টাই বিদ্যুৎ থাকে না। কয়েকটি ইউনিয়নে দিনে ১৫ থেকে ২০ বারের বেশি লোডশেডিংয়ের ঘটনা ঘটে। গ্রাহকের এই ভোগান্তিতে পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তাদের দায়ী করছেন এলাকাবাসী।
তবে পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তারা বলছেন, নতুন সংযোজনের কাজ চলায় এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে।
জানা গেছে, উপজেলা পোমরা, বেতাগী, সরফভাটা, চন্দ্রঘোনা, পারুয়া ইউনিয়নসহ, উত্তর ও দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়ার সর্বত্র লোডশেডিং চরম পর্যায়ে চলে গেছে। এর মধ্যে উপজেলার চন্দ্রঘোনার বনগ্রাম এলাকায় দিনের ১৮ ঘণ্টাই বিদ্যুৎ থাকে না। পোমরা ও বেতাগী ইউনিয়নে দিনের মধ্যে ১৫ থেকে ২০ বার লোডশেডিংয়ের ঘটনা ঘটে। এতে ক্ষুব্ধ এসব এলাকার বাসিন্দারা।
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ রাঙ্গুনিয়া জোনাল অফিস সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন আড়াইটা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকে। বিদ্যুতের প্রধান কার্যালয় থেকে এমন নির্দেশনা রয়েছে। অন্যদিকে নতুন সংযোজনের কাজ চলছে। এতে কিছু সময়ের জন্য বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রাখতে হয়।
গ্রাহকদের অভিযোগ, বিদ্যুতের উৎপাদন চাহিদার চেয়ে বেশি বলে প্রচার করা হচ্ছে। তাহলে ঘনঘন লোডশেডিং হচ্ছে কেন? যখন গরম বেশি পড়ে, তখন লোডশেডিং বেড়ে যায়। এতে ভোগান্তি বেশি হয়।
তাঁরা বলেন, উপজেলায় ঘনবসতি বাড়ছে। অন্যদিকে কয়েক দিন ধরে প্রচণ্ড গরম পড়ছে। ফলে বিদ্যুৎ চলে গেলে বাসায় টেকা মুশকিল হয়ে পড়ে।
গোচরা বাজারের ব্যবসায়ী মো. মোরশেদ বলেন, ‘সকাল ১০টায় দোকান খোলার পর থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ছয়বার বিদ্যুৎ গেছে। আবার ইফতারের সময় হলেই বিদ্যুৎ উধাও। রমজানজুড়ে যেভাবে লোডশেডিং, তাতে মনে হয়েছে পরিকল্পিতভাবে লোডশেডিং করা হচ্ছে।’
চন্দ্রঘোনার বনগ্রাম এলাকার বাসিন্দা আশরাফ উদ্দিন বলেন, ‘সকাল থেকে সন্ধ্যা—এমন কোনো সময় নেই যে, লোডশেডিং হচ্ছে না। এমনকি ইফতারের সময় পর্যন্ত বিদ্যুৎ চলে যায়। মাঝেমধ্যে দেখা যায় সাহ্রি খেতে বসলে বিদ্যুৎ চলে গেছে। রমজান এলে নানা বাহানায় লোডশেডিং বেড়ে যায়।’
পোমরা ইউনিয়নের কাজীপাড়া এলাকার গৃহিণী রুমি আকতার বলেন, ‘বিদ্যুতের এই আসা-যাওয়ার খেলা দেখে মনে হয়, বিদ্যুৎ যায় না, মাঝেমধ্যে আসে। গ্রীষ্মকাল আর রমজানে দিনের অর্ধেকের বেশি সময়ে বিদ্যুৎ থাকে না। অথচ বিল আসে আগের মাসের চেয়ে বেশি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ রাঙ্গুনিয়া জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) মাধব নাগ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঠিকাদার নতুন সংযোগের কাজ করছেন। বিদ্যুৎলাইন বন্ধ রেখে অন্যদিকে চালু করতে হয়। যার কারণে লোডশেডিং হয়ে থাকে। আর ঠিকাদাররা ইচ্ছেমতো কাজ করেন। আমাদের কোনো কথা শোনেন না। তবে আমরা রমজান মাসকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকি। যাতে লোডশেডিং কম হয়।’
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলায় ঘনঘন লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী। উপজেলার কয়েকটি এলাকায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৮ ঘণ্টাই বিদ্যুৎ থাকে না। কয়েকটি ইউনিয়নে দিনে ১৫ থেকে ২০ বারের বেশি লোডশেডিংয়ের ঘটনা ঘটে। গ্রাহকের এই ভোগান্তিতে পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তাদের দায়ী করছেন এলাকাবাসী।
তবে পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তারা বলছেন, নতুন সংযোজনের কাজ চলায় এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে।
জানা গেছে, উপজেলা পোমরা, বেতাগী, সরফভাটা, চন্দ্রঘোনা, পারুয়া ইউনিয়নসহ, উত্তর ও দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়ার সর্বত্র লোডশেডিং চরম পর্যায়ে চলে গেছে। এর মধ্যে উপজেলার চন্দ্রঘোনার বনগ্রাম এলাকায় দিনের ১৮ ঘণ্টাই বিদ্যুৎ থাকে না। পোমরা ও বেতাগী ইউনিয়নে দিনের মধ্যে ১৫ থেকে ২০ বার লোডশেডিংয়ের ঘটনা ঘটে। এতে ক্ষুব্ধ এসব এলাকার বাসিন্দারা।
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ রাঙ্গুনিয়া জোনাল অফিস সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন আড়াইটা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকে। বিদ্যুতের প্রধান কার্যালয় থেকে এমন নির্দেশনা রয়েছে। অন্যদিকে নতুন সংযোজনের কাজ চলছে। এতে কিছু সময়ের জন্য বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রাখতে হয়।
গ্রাহকদের অভিযোগ, বিদ্যুতের উৎপাদন চাহিদার চেয়ে বেশি বলে প্রচার করা হচ্ছে। তাহলে ঘনঘন লোডশেডিং হচ্ছে কেন? যখন গরম বেশি পড়ে, তখন লোডশেডিং বেড়ে যায়। এতে ভোগান্তি বেশি হয়।
তাঁরা বলেন, উপজেলায় ঘনবসতি বাড়ছে। অন্যদিকে কয়েক দিন ধরে প্রচণ্ড গরম পড়ছে। ফলে বিদ্যুৎ চলে গেলে বাসায় টেকা মুশকিল হয়ে পড়ে।
গোচরা বাজারের ব্যবসায়ী মো. মোরশেদ বলেন, ‘সকাল ১০টায় দোকান খোলার পর থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ছয়বার বিদ্যুৎ গেছে। আবার ইফতারের সময় হলেই বিদ্যুৎ উধাও। রমজানজুড়ে যেভাবে লোডশেডিং, তাতে মনে হয়েছে পরিকল্পিতভাবে লোডশেডিং করা হচ্ছে।’
চন্দ্রঘোনার বনগ্রাম এলাকার বাসিন্দা আশরাফ উদ্দিন বলেন, ‘সকাল থেকে সন্ধ্যা—এমন কোনো সময় নেই যে, লোডশেডিং হচ্ছে না। এমনকি ইফতারের সময় পর্যন্ত বিদ্যুৎ চলে যায়। মাঝেমধ্যে দেখা যায় সাহ্রি খেতে বসলে বিদ্যুৎ চলে গেছে। রমজান এলে নানা বাহানায় লোডশেডিং বেড়ে যায়।’
পোমরা ইউনিয়নের কাজীপাড়া এলাকার গৃহিণী রুমি আকতার বলেন, ‘বিদ্যুতের এই আসা-যাওয়ার খেলা দেখে মনে হয়, বিদ্যুৎ যায় না, মাঝেমধ্যে আসে। গ্রীষ্মকাল আর রমজানে দিনের অর্ধেকের বেশি সময়ে বিদ্যুৎ থাকে না। অথচ বিল আসে আগের মাসের চেয়ে বেশি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ রাঙ্গুনিয়া জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) মাধব নাগ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঠিকাদার নতুন সংযোগের কাজ করছেন। বিদ্যুৎলাইন বন্ধ রেখে অন্যদিকে চালু করতে হয়। যার কারণে লোডশেডিং হয়ে থাকে। আর ঠিকাদাররা ইচ্ছেমতো কাজ করেন। আমাদের কোনো কথা শোনেন না। তবে আমরা রমজান মাসকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকি। যাতে লোডশেডিং কম হয়।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৬ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪