আমানুর রহমান রনি, ঢাকা
অস্বাভাবিক ধীরগতিতে চলছে পাঁচ হাজারের বেশি ধর্ষণ মামলার তদন্ত। এর মধ্যে সাত থেকে আট বছর আগের মামলাও আছে। নির্ধারিত সময়ে আসামি ও ভুক্তভোগীর ডিএনএ এবং রাসায়নিক পরীক্ষার প্রতিবেদন হাতে না পাওয়ায় এসব মামলার তদন্ত শেষ করতে পারছে না পুলিশ। এ অবস্থায় ধর্ষণ মামলার সঠিক তদন্তের জন্য দ্রুত ডিএনএ পরীক্ষার ওপর জোর দিয়েছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাটি। সময়মতো ডিএনএ প্রতিবেদন পেতে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞদের প্রয়োজনে আইনি বাধ্যবাধকতার মধ্যে আনার কথাও বলছে পুলিশ।
পুলিশ সদর দপ্তর সম্প্রতি সারা দেশে তদন্তাধীন পাঁচ হাজার ধর্ষণ মামলার বিলম্বের কারণ খোঁজার উদ্যোগ নেয়। সেই অনুসন্ধান করতে গিয়ে পুলিশ দেখেছে, তদন্তে বিলম্বের নেপথ্য কারণ ডিএনএ ও রাসায়নিক প্রতিবেদন সঠিক সময়ে না পাওয়া। পরে পুলিশ সদর দপ্তরের নিয়মিত অপরাধবিষয়ক সভায় বিষয়টি উঠে আসে। পুলিশ সদর দপ্তর বিষয়টি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আইন মন্ত্রণালয় ও প্রধান বিচারপতিকে জানানোর উদ্যোগ নিয়েছে।
এ নিয়ে পুলিশ কর্মকর্তাদের বক্তব্য, দেশের কোনো আইনে চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞদের ডিএনএ বা রাসায়নিক প্রতিবেদন দিতে সময় নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়নি, যা থাকা উচিত ছিল। আইনে বাধ্যবাধকতা থাকলে প্রতিবেদন পেতে এ রকম বিলম্ব হতো না।
পুলিশ সদর দপ্তরের জনসংযোগ ও গণমাধ্যম শাখার সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) এনামুল হক সাগর বলেন, মামলার তদন্ত দ্রুত সঠিকভাবে করার জন্য সব ধরনের আইনগত ব্যবস্থা পুলিশের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়। যেগুলো তদন্তাধীন, সেগুলোর বিষয়ে ঊর্ধ্বতনদের নির্দেশে ও সুপারভিশনে তদন্ত চলছে।
আইনে যা আছে
বর্তমানে বাংলাদেশে ধর্ষণ মামলার বিচার হয় ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন অনুসারে। তবে বিশেষ এই আইনে ডিএনএ ও রাসায়নিক পরীক্ষার বিষয়ে কোনো বিধান ছিল না। ২০২০ সালে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধন করে এ-সংক্রান্ত নতুন বিধান সংযুক্ত করা হয়। আইনের ৩২ক ধারায় বলা হয়েছে, ‘এই আইনের অধীন সংঘটিত অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তি এবং অপরাধের শিকার ব্যক্তির মেডিক্যাল পরীক্ষা ছাড়াও, উক্ত ব্যক্তির সম্মতি থাকুক বা না থাকুক, তার ডিএনএ পরীক্ষা করতে হবে।’
এ ছাড়া ২০১৪ সালের ‘ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক অ্যাসিড (ডিএনএ) আইন’-এ ডিএনএ প্রোফাইল-সংবলিত রিপোর্ট আদালতে সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণযোগ্য হবে বলে উল্লেখ আছে। তবে এই আইনে কত দিনের মধ্যে রিপোর্ট দিতে হবে, সে বিষয়টি উল্লেখ করা হয়নি।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইশরাত হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের মূল উদ্দেশ্য দ্রুত ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা। কিন্তু ডিএনএ রিপোর্ট দিতে অহেতুক বিলম্ব হলে তা আইনের মূল উদ্দেশ্যকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করে।
ধর্ষণ মামলার ডিএনএ টেস্ট যেখানে হয়
বর্তমানে ধর্ষণ মামলার অভিযুক্ত এবং ভুক্তভোগীর ডিএনএ পরীক্ষা হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজে (ডিএমসি) অবস্থিত ন্যাশনাল ফরেনসিক ডিএনএ প্রোফাইলিং ল্যাবরেটরিতে। মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ডিএনএ ল্যাবরেটরি ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর পরিচালিত মাল্টিসেক্টরাল প্রকল্পের অধীনে এই পরীক্ষা হয়। এ কাজে এত দিন অর্থায়ন করে আসছে ড্যানিশ ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট এজেন্সি (ডানিডা)। তবে ডানিডার সঙ্গে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের চুক্তি শেষ হয়েছে। তাই তারা আর অর্থায়ন করছে না। এ অবস্থায় রিএজেন্টের অভাবে ডিএনএ টেস্ট বন্ধ রয়েছে এই ল্যাবে।
ল্যাবরেটরির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা বলেছেন, প্রতিটি মামলার ক্ষেত্রে ভিকটিমের নমুনা দ্রুত নেওয়া সম্ভব হলেও আসামি বা অভিযুক্তদের নমুনা সংগ্রহ করা যায় না। কেবল ভিকটিমের নমুনা সংগ্রহ করে অভিযুক্তকে শনাক্ত করা যায় না। দুই পক্ষেরই ডিএনএ প্রোফাইলিং করতে হয়। এ জন্য প্রতিবেদন দিতে বিলম্ব হয়। এ ছাড়া আর কোনো কারণ নেই। তা ছাড়া রাসায়নিক পরীক্ষার প্রক্রিয়া সময়সাপেক্ষ বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
ডিএনএ ল্যাবরেটরি ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. পারভেজ রহিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সারা দেশের সব পরীক্ষার চাপ পড়েছে আমাদের এই একটি ল্যাবের ওপর। তারপরও নমুনা সংগ্রহের পর দ্রুত প্রতিবেদন দেওয়া হয়। তবে নমুনা সময়মতো না পাওয়া গেলে সে ক্ষেত্রে আমাদের করণীয় কিছু থাকে না। পৃথিবীর কোথাও রাসায়নিক পরীক্ষার প্রতিবেদনে কোনো নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দেওয়া নেই। এটা যেনতেনভাবে দেওয়া যায় না।’
অর্থসংকটে রিএজেন্ট আনা যাচ্ছে না জানিয়ে পারভেজ রহিম বলেন, ‘চলতি অর্থবছরে ডিএমসির এই ল্যাবটি আমাদের অধিদপ্তরের অধীনে কাগজে-কলমে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কোনো বাজেট বরাদ্দ নেই। কারণ, ডিএনএ বরাদ্দ বন্ধ করা হয়েছে। তাই অর্থসংকটের কারণে রিএজেন্ট আনা যাচ্ছে না। অর্থ বরাদ্দ চেয়েছি। অর্থ পেলেই আমরা পুনরায় রিএজেন্ট দেব। তখন দ্রুত নমুনা টেস্ট শুরু হবে।’
অস্বাভাবিক ধীরগতিতে চলছে পাঁচ হাজারের বেশি ধর্ষণ মামলার তদন্ত। এর মধ্যে সাত থেকে আট বছর আগের মামলাও আছে। নির্ধারিত সময়ে আসামি ও ভুক্তভোগীর ডিএনএ এবং রাসায়নিক পরীক্ষার প্রতিবেদন হাতে না পাওয়ায় এসব মামলার তদন্ত শেষ করতে পারছে না পুলিশ। এ অবস্থায় ধর্ষণ মামলার সঠিক তদন্তের জন্য দ্রুত ডিএনএ পরীক্ষার ওপর জোর দিয়েছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাটি। সময়মতো ডিএনএ প্রতিবেদন পেতে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞদের প্রয়োজনে আইনি বাধ্যবাধকতার মধ্যে আনার কথাও বলছে পুলিশ।
পুলিশ সদর দপ্তর সম্প্রতি সারা দেশে তদন্তাধীন পাঁচ হাজার ধর্ষণ মামলার বিলম্বের কারণ খোঁজার উদ্যোগ নেয়। সেই অনুসন্ধান করতে গিয়ে পুলিশ দেখেছে, তদন্তে বিলম্বের নেপথ্য কারণ ডিএনএ ও রাসায়নিক প্রতিবেদন সঠিক সময়ে না পাওয়া। পরে পুলিশ সদর দপ্তরের নিয়মিত অপরাধবিষয়ক সভায় বিষয়টি উঠে আসে। পুলিশ সদর দপ্তর বিষয়টি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আইন মন্ত্রণালয় ও প্রধান বিচারপতিকে জানানোর উদ্যোগ নিয়েছে।
এ নিয়ে পুলিশ কর্মকর্তাদের বক্তব্য, দেশের কোনো আইনে চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞদের ডিএনএ বা রাসায়নিক প্রতিবেদন দিতে সময় নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়নি, যা থাকা উচিত ছিল। আইনে বাধ্যবাধকতা থাকলে প্রতিবেদন পেতে এ রকম বিলম্ব হতো না।
পুলিশ সদর দপ্তরের জনসংযোগ ও গণমাধ্যম শাখার সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) এনামুল হক সাগর বলেন, মামলার তদন্ত দ্রুত সঠিকভাবে করার জন্য সব ধরনের আইনগত ব্যবস্থা পুলিশের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়। যেগুলো তদন্তাধীন, সেগুলোর বিষয়ে ঊর্ধ্বতনদের নির্দেশে ও সুপারভিশনে তদন্ত চলছে।
আইনে যা আছে
বর্তমানে বাংলাদেশে ধর্ষণ মামলার বিচার হয় ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন অনুসারে। তবে বিশেষ এই আইনে ডিএনএ ও রাসায়নিক পরীক্ষার বিষয়ে কোনো বিধান ছিল না। ২০২০ সালে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধন করে এ-সংক্রান্ত নতুন বিধান সংযুক্ত করা হয়। আইনের ৩২ক ধারায় বলা হয়েছে, ‘এই আইনের অধীন সংঘটিত অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তি এবং অপরাধের শিকার ব্যক্তির মেডিক্যাল পরীক্ষা ছাড়াও, উক্ত ব্যক্তির সম্মতি থাকুক বা না থাকুক, তার ডিএনএ পরীক্ষা করতে হবে।’
এ ছাড়া ২০১৪ সালের ‘ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক অ্যাসিড (ডিএনএ) আইন’-এ ডিএনএ প্রোফাইল-সংবলিত রিপোর্ট আদালতে সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণযোগ্য হবে বলে উল্লেখ আছে। তবে এই আইনে কত দিনের মধ্যে রিপোর্ট দিতে হবে, সে বিষয়টি উল্লেখ করা হয়নি।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইশরাত হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের মূল উদ্দেশ্য দ্রুত ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা। কিন্তু ডিএনএ রিপোর্ট দিতে অহেতুক বিলম্ব হলে তা আইনের মূল উদ্দেশ্যকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করে।
ধর্ষণ মামলার ডিএনএ টেস্ট যেখানে হয়
বর্তমানে ধর্ষণ মামলার অভিযুক্ত এবং ভুক্তভোগীর ডিএনএ পরীক্ষা হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজে (ডিএমসি) অবস্থিত ন্যাশনাল ফরেনসিক ডিএনএ প্রোফাইলিং ল্যাবরেটরিতে। মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ডিএনএ ল্যাবরেটরি ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর পরিচালিত মাল্টিসেক্টরাল প্রকল্পের অধীনে এই পরীক্ষা হয়। এ কাজে এত দিন অর্থায়ন করে আসছে ড্যানিশ ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট এজেন্সি (ডানিডা)। তবে ডানিডার সঙ্গে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের চুক্তি শেষ হয়েছে। তাই তারা আর অর্থায়ন করছে না। এ অবস্থায় রিএজেন্টের অভাবে ডিএনএ টেস্ট বন্ধ রয়েছে এই ল্যাবে।
ল্যাবরেটরির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা বলেছেন, প্রতিটি মামলার ক্ষেত্রে ভিকটিমের নমুনা দ্রুত নেওয়া সম্ভব হলেও আসামি বা অভিযুক্তদের নমুনা সংগ্রহ করা যায় না। কেবল ভিকটিমের নমুনা সংগ্রহ করে অভিযুক্তকে শনাক্ত করা যায় না। দুই পক্ষেরই ডিএনএ প্রোফাইলিং করতে হয়। এ জন্য প্রতিবেদন দিতে বিলম্ব হয়। এ ছাড়া আর কোনো কারণ নেই। তা ছাড়া রাসায়নিক পরীক্ষার প্রক্রিয়া সময়সাপেক্ষ বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
ডিএনএ ল্যাবরেটরি ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. পারভেজ রহিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সারা দেশের সব পরীক্ষার চাপ পড়েছে আমাদের এই একটি ল্যাবের ওপর। তারপরও নমুনা সংগ্রহের পর দ্রুত প্রতিবেদন দেওয়া হয়। তবে নমুনা সময়মতো না পাওয়া গেলে সে ক্ষেত্রে আমাদের করণীয় কিছু থাকে না। পৃথিবীর কোথাও রাসায়নিক পরীক্ষার প্রতিবেদনে কোনো নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দেওয়া নেই। এটা যেনতেনভাবে দেওয়া যায় না।’
অর্থসংকটে রিএজেন্ট আনা যাচ্ছে না জানিয়ে পারভেজ রহিম বলেন, ‘চলতি অর্থবছরে ডিএমসির এই ল্যাবটি আমাদের অধিদপ্তরের অধীনে কাগজে-কলমে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কোনো বাজেট বরাদ্দ নেই। কারণ, ডিএনএ বরাদ্দ বন্ধ করা হয়েছে। তাই অর্থসংকটের কারণে রিএজেন্ট আনা যাচ্ছে না। অর্থ বরাদ্দ চেয়েছি। অর্থ পেলেই আমরা পুনরায় রিএজেন্ট দেব। তখন দ্রুত নমুনা টেস্ট শুরু হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে