বাবুল আক্তার, পাইকগাছা
পাইকগাছায় বোতলজাত সয়াবিন তেল বাজার থেকে উধাও হয়ে যাচ্ছে। খোলা তেলের দাম বেশি হওয়ায় দোকানিরা বোতল খুলে লুজ হিসেবে বিক্রির কারণেই বাজারে কমছে বোতলের সংখ্যা।
গত শনিবার উপজেলার নতুন বাজার, পৌর সদর, আগড়ঘাটা, গদাইপুর, বোয়ালিয়া, সরল ও কপিলমুনি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, খোলাবাজারে (লুজ) প্রতি লিটার সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৭০ টাকা। ক্রেতারা বলছেন, তাঁরা সিন্ডিকেটের খপ্পরে পড়ে গেছেন। পৌর সদরের বাজারে হাফিজুর রহমান নামের এক ক্রেতা বলেন, ‘আমি কয়েকটি দোকানে ঘুরেছি, সবাই বলছেন, বোতলজাত তেল নেই।
কিন্তু অনেকেই আবার বলেছেন, সবার কাছেই বোতলজাত তেল রয়েছে। এগুলো খুলে তেল বিক্রি করা হচ্ছে।’
এক লিটারের বোতলজাত তেল বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকা। এই তেলের বোতল ড্রামজাত করে (লুজ) বিক্রি করলে প্রতি লিটার তেলে ১০ টাকা বেশি লাভ থাকে। বেশি লাভ পাওয়ার আশায় ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে বোতল খুলে খোলাবাজারে বিক্রি করছেন। নাম প্রকাশে না করার শর্তে এক দোকানি বলেন, ২ লিটার বোতলজাত তেলের দাম ৩১৮ টাকা। খুলে বিক্রি করলে পাওয়া যায় ৩৩০ টাকা। ৩ লিটার বোতলজাত তেলের দাম ৪৭৬ টাক। তা খুলে বিক্রি করলে পাওয়া যায় ৫০৬ টাকা। ৫ লিটার বোতলজাত তেলের দাম ৭৬০ টাকা। এটি খুলে ৮১৫ টাকায় বিক্রি করা যায়।
বোতল খুলে তেল বিক্রির কারণে বাজার থেকে বোতলজাত তেল উধাও হয়ে গেছে। পৌর বাজারের পাইকারি ব্যবসায়ী পীযূষ কুমার সাধু বলেন, ‘প্রায় ১৫ দিন ধরে কোম্পানি আমাদের কোনো বোতলজাত তেল দিচ্ছে না। সে কারণে বাজারে বোতলজাত তেলের সংকট দেখা দিয়েছে। তবে বোতলজাত তেলের চেয়ে আমাদেরকে খোলা তেল বেশি দাম ধরছে। তাহলে আমরা কীভাবে কম দামে বিক্রি করব।’
এদিকে তেল ছাড়া অন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামও বাড়তি। এক কেজি চাল কিনতে ক্রেতাকে ৫০ থেকে ৭০ টাকা গুনতে হচ্ছে। ডাল বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজি। চিনির কেজি ৮০ টাকার বেশি। কপিলমুনি বাজারে মাংস কিনতে আসা ইকবাল হোসেন বলেন, ‘যে গরুর মাংস দেড় মাস আগেও ৬০০ টাকায় বিক্রি হতো, তা এখন ৬৫০ টাকায় আমাদের কিনতে হচ্ছে। বাধ্য হয়ে কম খেয়ে সমন্বয় করতে হচ্ছে। পরিবারের বাজেটেও করতে হচ্ছে কাটছাঁট।’
ইকবাল হোসেন আরও বলেন, ‘বাজারে সব ধরনের নিত্যপণ্যের বাড়তি দরের কারণে আমরা চোখে অন্ধকার দেখছি। প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ২২ থেকে ২৪ টাকা। এক মাস আগে ছিল ১৮ টাকা। প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৮২ টাকা। এক মাস আগে ছিল ৭৫ থেকে ৭৮ টাকা। পাইকগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মমতাজ বেগম বলেন, তেল ও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে কোনো ধরনের সিন্ডিকেট মেনে নেওয়া হবে না। যদি তেল বেশি দামে বিক্রি করা হয়, তাহলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে তাঁদের আইনের আওতায় আনা হবে।
পাইকগাছায় বোতলজাত সয়াবিন তেল বাজার থেকে উধাও হয়ে যাচ্ছে। খোলা তেলের দাম বেশি হওয়ায় দোকানিরা বোতল খুলে লুজ হিসেবে বিক্রির কারণেই বাজারে কমছে বোতলের সংখ্যা।
গত শনিবার উপজেলার নতুন বাজার, পৌর সদর, আগড়ঘাটা, গদাইপুর, বোয়ালিয়া, সরল ও কপিলমুনি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, খোলাবাজারে (লুজ) প্রতি লিটার সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৭০ টাকা। ক্রেতারা বলছেন, তাঁরা সিন্ডিকেটের খপ্পরে পড়ে গেছেন। পৌর সদরের বাজারে হাফিজুর রহমান নামের এক ক্রেতা বলেন, ‘আমি কয়েকটি দোকানে ঘুরেছি, সবাই বলছেন, বোতলজাত তেল নেই।
কিন্তু অনেকেই আবার বলেছেন, সবার কাছেই বোতলজাত তেল রয়েছে। এগুলো খুলে তেল বিক্রি করা হচ্ছে।’
এক লিটারের বোতলজাত তেল বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকা। এই তেলের বোতল ড্রামজাত করে (লুজ) বিক্রি করলে প্রতি লিটার তেলে ১০ টাকা বেশি লাভ থাকে। বেশি লাভ পাওয়ার আশায় ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে বোতল খুলে খোলাবাজারে বিক্রি করছেন। নাম প্রকাশে না করার শর্তে এক দোকানি বলেন, ২ লিটার বোতলজাত তেলের দাম ৩১৮ টাকা। খুলে বিক্রি করলে পাওয়া যায় ৩৩০ টাকা। ৩ লিটার বোতলজাত তেলের দাম ৪৭৬ টাক। তা খুলে বিক্রি করলে পাওয়া যায় ৫০৬ টাকা। ৫ লিটার বোতলজাত তেলের দাম ৭৬০ টাকা। এটি খুলে ৮১৫ টাকায় বিক্রি করা যায়।
বোতল খুলে তেল বিক্রির কারণে বাজার থেকে বোতলজাত তেল উধাও হয়ে গেছে। পৌর বাজারের পাইকারি ব্যবসায়ী পীযূষ কুমার সাধু বলেন, ‘প্রায় ১৫ দিন ধরে কোম্পানি আমাদের কোনো বোতলজাত তেল দিচ্ছে না। সে কারণে বাজারে বোতলজাত তেলের সংকট দেখা দিয়েছে। তবে বোতলজাত তেলের চেয়ে আমাদেরকে খোলা তেল বেশি দাম ধরছে। তাহলে আমরা কীভাবে কম দামে বিক্রি করব।’
এদিকে তেল ছাড়া অন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামও বাড়তি। এক কেজি চাল কিনতে ক্রেতাকে ৫০ থেকে ৭০ টাকা গুনতে হচ্ছে। ডাল বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজি। চিনির কেজি ৮০ টাকার বেশি। কপিলমুনি বাজারে মাংস কিনতে আসা ইকবাল হোসেন বলেন, ‘যে গরুর মাংস দেড় মাস আগেও ৬০০ টাকায় বিক্রি হতো, তা এখন ৬৫০ টাকায় আমাদের কিনতে হচ্ছে। বাধ্য হয়ে কম খেয়ে সমন্বয় করতে হচ্ছে। পরিবারের বাজেটেও করতে হচ্ছে কাটছাঁট।’
ইকবাল হোসেন আরও বলেন, ‘বাজারে সব ধরনের নিত্যপণ্যের বাড়তি দরের কারণে আমরা চোখে অন্ধকার দেখছি। প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ২২ থেকে ২৪ টাকা। এক মাস আগে ছিল ১৮ টাকা। প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৮২ টাকা। এক মাস আগে ছিল ৭৫ থেকে ৭৮ টাকা। পাইকগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মমতাজ বেগম বলেন, তেল ও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে কোনো ধরনের সিন্ডিকেট মেনে নেওয়া হবে না। যদি তেল বেশি দামে বিক্রি করা হয়, তাহলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে তাঁদের আইনের আওতায় আনা হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে