বাঘাইছড়ি (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
টাকা ছাড়া কোনো ফাইলেই হাত দেন না তিনি। রীতিমতো খাতা-কলমে হিসাব কষে নিজের ‘পার্সেন্টেজ’ আদায় করেন। চাহিদামতো টাকা না দিলে ফাইল আটকে রেখে অসদাচরণ, হয়রানির অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
এমন অভিযোগ উঠেছে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা পেয়ার মোহাম্মদের বিরুদ্ধে। বিভাগীয় ও জেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তাদের নাম ভাঙিয়ে মোটা অঙ্কের ঘুষ দাবি করেন। এ নিয়ে উপজেলার শিক্ষক, সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, পেনশনভোগী কর্মচারীর সঙ্গে ঝামেলাও হয়েছে।
জানা গেছে, গত বছর ১৩ জুন বাঘাইছড়ি উপজেলায় হিসাবরক্ষণ কার্যালয়ের দায়িত্ব নেন পেয়ার মোহাম্মদ। এর আগের জেলার কাপ্তাই উপজেলায়ও তাঁর বিরুদ্ধে একই অভিযোগ ছিল।
এদিকে হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা পেয়ার মোহাম্মদের ঘুষ আদায়ের একটি ভিডিও এসেছে আজকের পত্রিকার কাছে। এতে দেখা যায়, বিভাগীয় কর্মকর্তার নামে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির নেতাদের কাছে ‘২০ শতাংশ’ ঘুষ দাবি করছেন পেয়ার মোহাম্মদ। তিনি বলছেন, ‘টাকা নিয়ে আসেন, তিন দিনের ভেতর বিল পাস করে দেব। জুন মাসের আগে চাহিদামতো টাকা না দিলে বরাদ্দের টাকা ফেরত পাঠিয়ে দেব, তখন আগামী আগস্টের আগে টাকা পাবেন না।’
মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নুর মোহাম্মদ বলেন, ‘আমার অফিসের তিনজন কর্মচারী ও আমার কাছ থেকে মোট ৪০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়ে নতুন পে-স্কেলে বেতন নির্ধারণ করে দেন হিসাবরক্ষক। এক মাস পরই বেতন বন্ধ করে দেন। কারণ জানতে চাইলে বিভাগীয় কর্মকর্তার দোহাই দেন। তিন মাস বেতন বন্ধ রাখার পর সিজিএ থেকে চিঠি মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। সব ঠিকঠাক হয়ে বেতনের চিঠি এলে তিনি আবার আড়াই লাখ টাকা ঘুষ দাবি করেন।’
মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বলেন, ‘এই মাসে তিনি টাকার জন্য চাপ দেন। টাকা দিতে পারব না বলায় ছয় মাসের বেতন বন্ধ করে রাখার হুমকি দিয়ে আমাকে পূর্বের পে-স্কেলে নামিয়ে দেন। বিষয়টি আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) জানিয়েছি, এখনো প্রতিকার পাইনি।’
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মংশিনু মারমা বলেন, ‘গত তিন মাস ধরে মিথ্যা বলে আমার এলপিসি আটকে রেখেছেন হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা। বিষয়টি ইউএনও স্যারকে অভিযোগ আকারে জানিয়েছি।’
উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জয়াস চাকমা বলেন, ‘হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা প্রতিটি বিলের জন্য পাঁচ থেকে দশ শতাংশ ঘুষ দাবি করেন। চাহিদামতো টাকা না দিলে সব বিল, বরাদ্দ আটকে রেখে হয়রানি করেন। হিসাব কষে ১০ শতাংশ টাকাসহ দিতে হয়। পেনশন ভাতাভোগীদের কাছ থেকেও প্রতি মাসে ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকা কেটে রাখেন।’
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নবআলো চাকমা বলেন, ‘আমার ২৭ বছরের চাকরি জীবনে এমন কর্মকর্তা দেখিনি। সব ধরনের বিল থেকে ৫ থেকে ১০ পার্সেন্ট ঘুষ দিতে হয়। ঘুষ না দিলে ৬ মাস বেতন বন্ধ রাখার হুমকি দেন।’
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার কাছে সবচেয়ে বেশি হয়রানি হতে হয় আমাকে। ঘুষের টাকা ছাড়া ওনার সঙ্গে কোনো কথাই বলা যায় না। প্রাথমিক শিক্ষকদের সঙ্গে তিনি খুব বাজে ব্যবহার করেন, শিক্ষকেরা প্রায়ই আমাকে অভিযোগ দেন।’
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির নেতা সহকারী শিক্ষক মো. বাবুল মিঞা বলেন, উপজেলায় ৩০০ পেনশনভোগী প্রাথমিকের শিক্ষকের কাছ থেকে প্রতি মাসে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা কেটে রাখেন হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা। জিপিএফ ফান্ড থেকে লোন নিতে প্রতি লাখে ১ হাজার টাকা ঘুষ না দিলে অনুমোদন হয় না। সরকারের ঘোষণার পর শিক্ষকদের ১৩ম গ্রেড লাগাতে ৬০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়েছেন।’
শিক্ষক সমিতির নেতা জানান, ইওএনডিপি পরিচালিত ২২টি বিদ্যালয় জাতীয়করণের পর ৮৭ জন শিক্ষকের বকেয়া বেতন তুলতে ২০ শতাংশ হারে মোট আড়াই কোটি টাকা ঘুষ দাবি করেন। ওই টাকার ৭০ শতাংশ বিভাগীয় ও জেলা অফিসে দিতে হবে বলেন তিনি।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সুদর্শন চাকমা বলেন, ‘শুধু হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তাই নয়, উপজেলায় এমন দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা আরও আছেন। উপজেলা পরিষদ আইনের দুর্বলতার কারণে এসব অসাধু কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারছি না।’
বাঘাইছড়ি ইউএনও শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা পেয়ার মোহাম্মদের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত অভিযোগ পাচ্ছি। আমি নিজেও ভুক্তভোগী। তিনি ঠিকমতো অফিস করেন না। মানুষকে হয়রানির লিখিত অভিযোগ পেলে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অভিযোগ জানতে চাইলে হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা পেয়ার মোহাম্মদ সংবাদ প্রচার না করতে অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, ‘বাঘাইছড়ি কি ভালো জায়গা নাকি! এখানে থাকার আর ইচ্ছে নাই। এক মাসের মধ্যে বদলি হয়ে যাব।’
অভিযোগের বিষয় জানতে বিভাগীয় ও জেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার মোবাইল ফোনে বারবার কল দিয়েও কথা বলা সম্ভব হয়নি।
টাকা ছাড়া কোনো ফাইলেই হাত দেন না তিনি। রীতিমতো খাতা-কলমে হিসাব কষে নিজের ‘পার্সেন্টেজ’ আদায় করেন। চাহিদামতো টাকা না দিলে ফাইল আটকে রেখে অসদাচরণ, হয়রানির অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
এমন অভিযোগ উঠেছে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা পেয়ার মোহাম্মদের বিরুদ্ধে। বিভাগীয় ও জেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তাদের নাম ভাঙিয়ে মোটা অঙ্কের ঘুষ দাবি করেন। এ নিয়ে উপজেলার শিক্ষক, সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, পেনশনভোগী কর্মচারীর সঙ্গে ঝামেলাও হয়েছে।
জানা গেছে, গত বছর ১৩ জুন বাঘাইছড়ি উপজেলায় হিসাবরক্ষণ কার্যালয়ের দায়িত্ব নেন পেয়ার মোহাম্মদ। এর আগের জেলার কাপ্তাই উপজেলায়ও তাঁর বিরুদ্ধে একই অভিযোগ ছিল।
এদিকে হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা পেয়ার মোহাম্মদের ঘুষ আদায়ের একটি ভিডিও এসেছে আজকের পত্রিকার কাছে। এতে দেখা যায়, বিভাগীয় কর্মকর্তার নামে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির নেতাদের কাছে ‘২০ শতাংশ’ ঘুষ দাবি করছেন পেয়ার মোহাম্মদ। তিনি বলছেন, ‘টাকা নিয়ে আসেন, তিন দিনের ভেতর বিল পাস করে দেব। জুন মাসের আগে চাহিদামতো টাকা না দিলে বরাদ্দের টাকা ফেরত পাঠিয়ে দেব, তখন আগামী আগস্টের আগে টাকা পাবেন না।’
মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নুর মোহাম্মদ বলেন, ‘আমার অফিসের তিনজন কর্মচারী ও আমার কাছ থেকে মোট ৪০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়ে নতুন পে-স্কেলে বেতন নির্ধারণ করে দেন হিসাবরক্ষক। এক মাস পরই বেতন বন্ধ করে দেন। কারণ জানতে চাইলে বিভাগীয় কর্মকর্তার দোহাই দেন। তিন মাস বেতন বন্ধ রাখার পর সিজিএ থেকে চিঠি মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। সব ঠিকঠাক হয়ে বেতনের চিঠি এলে তিনি আবার আড়াই লাখ টাকা ঘুষ দাবি করেন।’
মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বলেন, ‘এই মাসে তিনি টাকার জন্য চাপ দেন। টাকা দিতে পারব না বলায় ছয় মাসের বেতন বন্ধ করে রাখার হুমকি দিয়ে আমাকে পূর্বের পে-স্কেলে নামিয়ে দেন। বিষয়টি আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) জানিয়েছি, এখনো প্রতিকার পাইনি।’
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মংশিনু মারমা বলেন, ‘গত তিন মাস ধরে মিথ্যা বলে আমার এলপিসি আটকে রেখেছেন হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা। বিষয়টি ইউএনও স্যারকে অভিযোগ আকারে জানিয়েছি।’
উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জয়াস চাকমা বলেন, ‘হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা প্রতিটি বিলের জন্য পাঁচ থেকে দশ শতাংশ ঘুষ দাবি করেন। চাহিদামতো টাকা না দিলে সব বিল, বরাদ্দ আটকে রেখে হয়রানি করেন। হিসাব কষে ১০ শতাংশ টাকাসহ দিতে হয়। পেনশন ভাতাভোগীদের কাছ থেকেও প্রতি মাসে ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকা কেটে রাখেন।’
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নবআলো চাকমা বলেন, ‘আমার ২৭ বছরের চাকরি জীবনে এমন কর্মকর্তা দেখিনি। সব ধরনের বিল থেকে ৫ থেকে ১০ পার্সেন্ট ঘুষ দিতে হয়। ঘুষ না দিলে ৬ মাস বেতন বন্ধ রাখার হুমকি দেন।’
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার কাছে সবচেয়ে বেশি হয়রানি হতে হয় আমাকে। ঘুষের টাকা ছাড়া ওনার সঙ্গে কোনো কথাই বলা যায় না। প্রাথমিক শিক্ষকদের সঙ্গে তিনি খুব বাজে ব্যবহার করেন, শিক্ষকেরা প্রায়ই আমাকে অভিযোগ দেন।’
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির নেতা সহকারী শিক্ষক মো. বাবুল মিঞা বলেন, উপজেলায় ৩০০ পেনশনভোগী প্রাথমিকের শিক্ষকের কাছ থেকে প্রতি মাসে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা কেটে রাখেন হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা। জিপিএফ ফান্ড থেকে লোন নিতে প্রতি লাখে ১ হাজার টাকা ঘুষ না দিলে অনুমোদন হয় না। সরকারের ঘোষণার পর শিক্ষকদের ১৩ম গ্রেড লাগাতে ৬০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়েছেন।’
শিক্ষক সমিতির নেতা জানান, ইওএনডিপি পরিচালিত ২২টি বিদ্যালয় জাতীয়করণের পর ৮৭ জন শিক্ষকের বকেয়া বেতন তুলতে ২০ শতাংশ হারে মোট আড়াই কোটি টাকা ঘুষ দাবি করেন। ওই টাকার ৭০ শতাংশ বিভাগীয় ও জেলা অফিসে দিতে হবে বলেন তিনি।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সুদর্শন চাকমা বলেন, ‘শুধু হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তাই নয়, উপজেলায় এমন দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা আরও আছেন। উপজেলা পরিষদ আইনের দুর্বলতার কারণে এসব অসাধু কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারছি না।’
বাঘাইছড়ি ইউএনও শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা পেয়ার মোহাম্মদের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত অভিযোগ পাচ্ছি। আমি নিজেও ভুক্তভোগী। তিনি ঠিকমতো অফিস করেন না। মানুষকে হয়রানির লিখিত অভিযোগ পেলে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অভিযোগ জানতে চাইলে হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা পেয়ার মোহাম্মদ সংবাদ প্রচার না করতে অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, ‘বাঘাইছড়ি কি ভালো জায়গা নাকি! এখানে থাকার আর ইচ্ছে নাই। এক মাসের মধ্যে বদলি হয়ে যাব।’
অভিযোগের বিষয় জানতে বিভাগীয় ও জেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার মোবাইল ফোনে বারবার কল দিয়েও কথা বলা সম্ভব হয়নি।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে